ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি

দেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি। তবে ভোটের মাঠ গোছাতে জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ, কুষ্টিয়া, কিশোরগঞ্জ ও ঝিনাইদহ জেলায় মোট ১৮টি আসনে স্থানীয় পর্যায় থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছ থেকে সবুজ সংকেত এলে এই প্রার্থীরাই ভোটের মাঠে লড়বেন।
নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে স্থানীয় পর্যায়ে জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়াও।
প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করবেন ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসাইন মোল্লা। নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) আসনে লড়বেন অধ্যাপক ইলিয়াস মোল্লা। তিনি দুপ্তারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা জামায়াতের সমাজকল্যাণ সম্পাদক। নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনে নির্বাচন করবেন ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়া। নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করবেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও মহানগর আমির মাওলানা আব্দুল জব্বার। তিনি ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি। নারায়ণগঞ্জ-৫ (সদর-বন্দর) আসনে নির্বাচন করবেন দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, নারায়ণগঞ্জ মহানগর ও জেলার সাবেক আমির মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমেদ।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল ইঞ্জিনিয়ার মনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য যতটুকু সময় প্রয়োজন, সেটুকু সময় বর্তমান সরকারকে দিয়েই আমরা নির্বাচন চাচ্ছি। ন্যূনতম সংস্কার, যেটা না হলেই নয়, সেটা বাস্তবায়ন করেই নির্বাচন চাই আমরা। নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনেই আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে।’
এদিকে কুষ্টিয়ায় গত রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে জামায়াতে ইসলামী কুষ্টিয়া নামের আইডিতে চার প্রার্থীর ছবি পোষ্ট করা হয়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রাতেই জেলা জামায়াতের আমির আবুল হাশেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে (রোববার) আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে চারটি আসনে। নির্বাচন এক দিনে হয় না। আর প্রার্থী ঘোষণা না হলে কাজ আগানো যায় না।’
দলীয় সূত্র বলেছে, কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে দৌলতপুর উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা বেলাল উদ্দিন, কুষ্টিয়া-২ (ভেড়ামারা-মিরপুর) আসনে কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও মিরপুর উপজেলার সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আব্দুল গফুর, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াতে ইসলামীর শুরা সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হুসাইন এবং কুষ্টিয়া-৪ আসনে (কুমারখালী-খোকসা) আসনে কুমারখালী উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. আফজাল হোসাইনকে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ জেলার ৬টি আসনের মধ্যে ৫টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। গত শনিবার কিশোরগঞ্জে অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার জেলা ও উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত বার্ষিক পরিকল্পনা ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে ওই প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ড. সামিউল হক ফারুকী।
সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে জামায়াতের সাবেক জেলা নায়েবে আমির এবং বর্তমান জেলা কমিটির সদস্য অধ্যাপক মোসাদ্দেক ভূইয়া, কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে কটিয়াদী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও কটিয়াদী উপজেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা শফিকুল ইসলাম মোড়ল, কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ও জামায়াতে ইসলামী ঢাকা সিটি করপোরেশন উত্তর শাখার আইন বিভাগীয় সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শেখ মো. রোকন রেজা, কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-নিকলী) আসনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী এবং কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে সাবেক ছাত্রনেতা ও ভৈরব উপজেলা আমির মাও. মো. কবীর হোসাইন। তবে কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে কোনো প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এই আসনে জামায়াতের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কোনো গুরুত্বপূর্ণ নেতা প্রার্থী হবেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকার যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেবে। এ লক্ষ্যে সাংগঠনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কিশোরগঞ্জ জেলার ৬টি আসনের মধ্যে ৫টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীর খসড়া তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে।’
ঝিনাইদহের চারটি সংসদীয় আসনে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা উপজেলা) আসনের শৈলকুপা উপজেলা জামায়াত আমীর এ এস এম মতিউর রহমান, ঝিনাইদহ-২ (সদর ও হরিনাকুন্ডু উপজেলা) আসনে জেলা জামায়াত আমীর অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর, ঝিনাইদহ-৩ (কোটচাঁদপুর-মহেশপুর উপজেল) আসনে কেন্দ্রীয় মজলিশের সূরা সদস্য অধ্যাপক মতিয়ার রহমান ও ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ ও সদরের আংশিক) আসনে কালীগঞ্জ উপজেলা জামায়াত আমীর মওলানা আবু তালেব। গত রোববার জামায়াতের কেন্দ্রীয় পার্লামেন্টারি বোর্ড ঝিনাইদহের আসনগুলোর প্রার্থীদের নাম চুড়ান্ত করেছে।
জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর বলেন, জনমত জরিপ শেষে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

দেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি। তবে ভোটের মাঠ গোছাতে জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ, কুষ্টিয়া, কিশোরগঞ্জ ও ঝিনাইদহ জেলায় মোট ১৮টি আসনে স্থানীয় পর্যায় থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছ থেকে সবুজ সংকেত এলে এই প্রার্থীরাই ভোটের মাঠে লড়বেন।
নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে স্থানীয় পর্যায়ে জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়াও।
প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করবেন ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসাইন মোল্লা। নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) আসনে লড়বেন অধ্যাপক ইলিয়াস মোল্লা। তিনি দুপ্তারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা জামায়াতের সমাজকল্যাণ সম্পাদক। নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনে নির্বাচন করবেন ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়া। নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করবেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও মহানগর আমির মাওলানা আব্দুল জব্বার। তিনি ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি। নারায়ণগঞ্জ-৫ (সদর-বন্দর) আসনে নির্বাচন করবেন দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, নারায়ণগঞ্জ মহানগর ও জেলার সাবেক আমির মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমেদ।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল ইঞ্জিনিয়ার মনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য যতটুকু সময় প্রয়োজন, সেটুকু সময় বর্তমান সরকারকে দিয়েই আমরা নির্বাচন চাচ্ছি। ন্যূনতম সংস্কার, যেটা না হলেই নয়, সেটা বাস্তবায়ন করেই নির্বাচন চাই আমরা। নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনেই আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে।’
এদিকে কুষ্টিয়ায় গত রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে জামায়াতে ইসলামী কুষ্টিয়া নামের আইডিতে চার প্রার্থীর ছবি পোষ্ট করা হয়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রাতেই জেলা জামায়াতের আমির আবুল হাশেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে (রোববার) আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে চারটি আসনে। নির্বাচন এক দিনে হয় না। আর প্রার্থী ঘোষণা না হলে কাজ আগানো যায় না।’
দলীয় সূত্র বলেছে, কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে দৌলতপুর উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা বেলাল উদ্দিন, কুষ্টিয়া-২ (ভেড়ামারা-মিরপুর) আসনে কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও মিরপুর উপজেলার সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আব্দুল গফুর, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াতে ইসলামীর শুরা সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হুসাইন এবং কুষ্টিয়া-৪ আসনে (কুমারখালী-খোকসা) আসনে কুমারখালী উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. আফজাল হোসাইনকে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ জেলার ৬টি আসনের মধ্যে ৫টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। গত শনিবার কিশোরগঞ্জে অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার জেলা ও উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত বার্ষিক পরিকল্পনা ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে ওই প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ড. সামিউল হক ফারুকী।
সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে জামায়াতের সাবেক জেলা নায়েবে আমির এবং বর্তমান জেলা কমিটির সদস্য অধ্যাপক মোসাদ্দেক ভূইয়া, কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে কটিয়াদী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও কটিয়াদী উপজেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা শফিকুল ইসলাম মোড়ল, কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ও জামায়াতে ইসলামী ঢাকা সিটি করপোরেশন উত্তর শাখার আইন বিভাগীয় সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শেখ মো. রোকন রেজা, কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-নিকলী) আসনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী এবং কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে সাবেক ছাত্রনেতা ও ভৈরব উপজেলা আমির মাও. মো. কবীর হোসাইন। তবে কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে কোনো প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এই আসনে জামায়াতের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কোনো গুরুত্বপূর্ণ নেতা প্রার্থী হবেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকার যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেবে। এ লক্ষ্যে সাংগঠনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কিশোরগঞ্জ জেলার ৬টি আসনের মধ্যে ৫টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীর খসড়া তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে।’
ঝিনাইদহের চারটি সংসদীয় আসনে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা উপজেলা) আসনের শৈলকুপা উপজেলা জামায়াত আমীর এ এস এম মতিউর রহমান, ঝিনাইদহ-২ (সদর ও হরিনাকুন্ডু উপজেলা) আসনে জেলা জামায়াত আমীর অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর, ঝিনাইদহ-৩ (কোটচাঁদপুর-মহেশপুর উপজেল) আসনে কেন্দ্রীয় মজলিশের সূরা সদস্য অধ্যাপক মতিয়ার রহমান ও ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ ও সদরের আংশিক) আসনে কালীগঞ্জ উপজেলা জামায়াত আমীর মওলানা আবু তালেব। গত রোববার জামায়াতের কেন্দ্রীয় পার্লামেন্টারি বোর্ড ঝিনাইদহের আসনগুলোর প্রার্থীদের নাম চুড়ান্ত করেছে।
জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর বলেন, জনমত জরিপ শেষে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি

দেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি। তবে ভোটের মাঠ গোছাতে জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ, কুষ্টিয়া, কিশোরগঞ্জ ও ঝিনাইদহ জেলায় মোট ১৮টি আসনে স্থানীয় পর্যায় থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছ থেকে সবুজ সংকেত এলে এই প্রার্থীরাই ভোটের মাঠে লড়বেন।
নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে স্থানীয় পর্যায়ে জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়াও।
প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করবেন ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসাইন মোল্লা। নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) আসনে লড়বেন অধ্যাপক ইলিয়াস মোল্লা। তিনি দুপ্তারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা জামায়াতের সমাজকল্যাণ সম্পাদক। নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনে নির্বাচন করবেন ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়া। নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করবেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও মহানগর আমির মাওলানা আব্দুল জব্বার। তিনি ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি। নারায়ণগঞ্জ-৫ (সদর-বন্দর) আসনে নির্বাচন করবেন দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, নারায়ণগঞ্জ মহানগর ও জেলার সাবেক আমির মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমেদ।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল ইঞ্জিনিয়ার মনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য যতটুকু সময় প্রয়োজন, সেটুকু সময় বর্তমান সরকারকে দিয়েই আমরা নির্বাচন চাচ্ছি। ন্যূনতম সংস্কার, যেটা না হলেই নয়, সেটা বাস্তবায়ন করেই নির্বাচন চাই আমরা। নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনেই আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে।’
এদিকে কুষ্টিয়ায় গত রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে জামায়াতে ইসলামী কুষ্টিয়া নামের আইডিতে চার প্রার্থীর ছবি পোষ্ট করা হয়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রাতেই জেলা জামায়াতের আমির আবুল হাশেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে (রোববার) আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে চারটি আসনে। নির্বাচন এক দিনে হয় না। আর প্রার্থী ঘোষণা না হলে কাজ আগানো যায় না।’
দলীয় সূত্র বলেছে, কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে দৌলতপুর উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা বেলাল উদ্দিন, কুষ্টিয়া-২ (ভেড়ামারা-মিরপুর) আসনে কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও মিরপুর উপজেলার সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আব্দুল গফুর, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াতে ইসলামীর শুরা সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হুসাইন এবং কুষ্টিয়া-৪ আসনে (কুমারখালী-খোকসা) আসনে কুমারখালী উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. আফজাল হোসাইনকে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ জেলার ৬টি আসনের মধ্যে ৫টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। গত শনিবার কিশোরগঞ্জে অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার জেলা ও উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত বার্ষিক পরিকল্পনা ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে ওই প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ড. সামিউল হক ফারুকী।
সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে জামায়াতের সাবেক জেলা নায়েবে আমির এবং বর্তমান জেলা কমিটির সদস্য অধ্যাপক মোসাদ্দেক ভূইয়া, কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে কটিয়াদী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও কটিয়াদী উপজেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা শফিকুল ইসলাম মোড়ল, কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ও জামায়াতে ইসলামী ঢাকা সিটি করপোরেশন উত্তর শাখার আইন বিভাগীয় সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শেখ মো. রোকন রেজা, কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-নিকলী) আসনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী এবং কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে সাবেক ছাত্রনেতা ও ভৈরব উপজেলা আমির মাও. মো. কবীর হোসাইন। তবে কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে কোনো প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এই আসনে জামায়াতের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কোনো গুরুত্বপূর্ণ নেতা প্রার্থী হবেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকার যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেবে। এ লক্ষ্যে সাংগঠনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কিশোরগঞ্জ জেলার ৬টি আসনের মধ্যে ৫টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীর খসড়া তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে।’
ঝিনাইদহের চারটি সংসদীয় আসনে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা উপজেলা) আসনের শৈলকুপা উপজেলা জামায়াত আমীর এ এস এম মতিউর রহমান, ঝিনাইদহ-২ (সদর ও হরিনাকুন্ডু উপজেলা) আসনে জেলা জামায়াত আমীর অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর, ঝিনাইদহ-৩ (কোটচাঁদপুর-মহেশপুর উপজেল) আসনে কেন্দ্রীয় মজলিশের সূরা সদস্য অধ্যাপক মতিয়ার রহমান ও ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ ও সদরের আংশিক) আসনে কালীগঞ্জ উপজেলা জামায়াত আমীর মওলানা আবু তালেব। গত রোববার জামায়াতের কেন্দ্রীয় পার্লামেন্টারি বোর্ড ঝিনাইদহের আসনগুলোর প্রার্থীদের নাম চুড়ান্ত করেছে।
জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর বলেন, জনমত জরিপ শেষে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

দেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি। তবে ভোটের মাঠ গোছাতে জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ, কুষ্টিয়া, কিশোরগঞ্জ ও ঝিনাইদহ জেলায় মোট ১৮টি আসনে স্থানীয় পর্যায় থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছ থেকে সবুজ সংকেত এলে এই প্রার্থীরাই ভোটের মাঠে লড়বেন।
নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে স্থানীয় পর্যায়ে জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়াও।
প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করবেন ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসাইন মোল্লা। নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) আসনে লড়বেন অধ্যাপক ইলিয়াস মোল্লা। তিনি দুপ্তারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা জামায়াতের সমাজকল্যাণ সম্পাদক। নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনে নির্বাচন করবেন ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়া। নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করবেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও মহানগর আমির মাওলানা আব্দুল জব্বার। তিনি ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি। নারায়ণগঞ্জ-৫ (সদর-বন্দর) আসনে নির্বাচন করবেন দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, নারায়ণগঞ্জ মহানগর ও জেলার সাবেক আমির মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমেদ।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল ইঞ্জিনিয়ার মনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য যতটুকু সময় প্রয়োজন, সেটুকু সময় বর্তমান সরকারকে দিয়েই আমরা নির্বাচন চাচ্ছি। ন্যূনতম সংস্কার, যেটা না হলেই নয়, সেটা বাস্তবায়ন করেই নির্বাচন চাই আমরা। নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনেই আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে।’
এদিকে কুষ্টিয়ায় গত রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে জামায়াতে ইসলামী কুষ্টিয়া নামের আইডিতে চার প্রার্থীর ছবি পোষ্ট করা হয়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রাতেই জেলা জামায়াতের আমির আবুল হাশেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে (রোববার) আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে চারটি আসনে। নির্বাচন এক দিনে হয় না। আর প্রার্থী ঘোষণা না হলে কাজ আগানো যায় না।’
দলীয় সূত্র বলেছে, কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে দৌলতপুর উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা বেলাল উদ্দিন, কুষ্টিয়া-২ (ভেড়ামারা-মিরপুর) আসনে কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও মিরপুর উপজেলার সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আব্দুল গফুর, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াতে ইসলামীর শুরা সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হুসাইন এবং কুষ্টিয়া-৪ আসনে (কুমারখালী-খোকসা) আসনে কুমারখালী উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. আফজাল হোসাইনকে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ জেলার ৬টি আসনের মধ্যে ৫টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। গত শনিবার কিশোরগঞ্জে অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার জেলা ও উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত বার্ষিক পরিকল্পনা ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে ওই প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ড. সামিউল হক ফারুকী।
সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে জামায়াতের সাবেক জেলা নায়েবে আমির এবং বর্তমান জেলা কমিটির সদস্য অধ্যাপক মোসাদ্দেক ভূইয়া, কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে কটিয়াদী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও কটিয়াদী উপজেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা শফিকুল ইসলাম মোড়ল, কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ও জামায়াতে ইসলামী ঢাকা সিটি করপোরেশন উত্তর শাখার আইন বিভাগীয় সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শেখ মো. রোকন রেজা, কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-নিকলী) আসনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী এবং কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে সাবেক ছাত্রনেতা ও ভৈরব উপজেলা আমির মাও. মো. কবীর হোসাইন। তবে কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে কোনো প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এই আসনে জামায়াতের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কোনো গুরুত্বপূর্ণ নেতা প্রার্থী হবেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকার যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেবে। এ লক্ষ্যে সাংগঠনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কিশোরগঞ্জ জেলার ৬টি আসনের মধ্যে ৫টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীর খসড়া তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে।’
ঝিনাইদহের চারটি সংসদীয় আসনে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা উপজেলা) আসনের শৈলকুপা উপজেলা জামায়াত আমীর এ এস এম মতিউর রহমান, ঝিনাইদহ-২ (সদর ও হরিনাকুন্ডু উপজেলা) আসনে জেলা জামায়াত আমীর অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর, ঝিনাইদহ-৩ (কোটচাঁদপুর-মহেশপুর উপজেল) আসনে কেন্দ্রীয় মজলিশের সূরা সদস্য অধ্যাপক মতিয়ার রহমান ও ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ ও সদরের আংশিক) আসনে কালীগঞ্জ উপজেলা জামায়াত আমীর মওলানা আবু তালেব। গত রোববার জামায়াতের কেন্দ্রীয় পার্লামেন্টারি বোর্ড ঝিনাইদহের আসনগুলোর প্রার্থীদের নাম চুড়ান্ত করেছে।
জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর বলেন, জনমত জরিপ শেষে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হয়েছেন দুই সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী। তাঁরা হলেন কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে দলের
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা)। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। তফসিল ঘোষণার ছয় দিন পর আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা অভিযোগ প্রত্যাহার করে অবিলম্বে বিনা শর্তে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে)। আজ বুধবার একটি বিবৃতিতে সাংবাদিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠনটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অন্তর্বর্তী....
৭ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে মোর্চার নেতা-কর্মীরা রামপুরা ব্রিজ থেকে মিছিল নিয়ে উত্তর বাড্ডার হোসেন মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে সেখানে ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হয়েছেন দুই সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী। তাঁরা হলেন কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে দলের প্রার্থী আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
আজ বুধবার তাঁরা আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হন।
এলাকার কর্মী ও সাধারণ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা এবং নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সার্বিক বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) পদক্ষেপ এবং নিজের নিরাপত্তা চেয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা।
সিগমা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন, নির্বাচন কমিশনার আবদুর রহমানেল মাছউদ ও মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের সঙ্গে দেখা করে লিখিত অভিযোগ জমা দেন।
সিইসিকে দেওয়া লিখিত অভিযোগে কাজী রেহা কবির সিগমা বলেন, ‘আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন পক্ষপাতমুক্ত, সুষ্ঠু ও সবার জন্য নির্বিঘ্ন করা অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের অঙ্গীকার ও প্রত্য়য়। কিন্তু এসব প্রশ্নবিদ্ধ ও বাধাগ্রস্ত করার প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করে অবিলম্বে জড়িত ও দায়ীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করার আবেদন করছি।’
কাজী রেহা কবির সিগমা বলেন, ‘আমি কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার প্রত্যয় জানিয়ে নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ শুরু করেছি। ইতিমধ্যে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছি। গণসংযোগের কাজে অনেক কর্মী-সমর্থক তৎপর হয়েছে। কিন্তু আমার আইনানুগ গণসংযোগের কাজে ত্রাস সৃষ্টি করে আমার কাজ দুরূহ করার কল্পে কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম থানার পুলিশ কর্তৃপক্ষ ন্যক্কারজনকভাবে তৎপর হয়েছে।’
রেহা কবির সিগমা সিইসিকে বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর দিবাগত রাত আনুমানিক ১টায় তারা এক নিরপরাধ কর্মীকে গ্রেপ্তার করে ভুয়া মামলায় কিশোরগঞ্জ আদালতে পাঠায়। আমার কর্মীদের আতঙ্কগ্রস্ত করা হয়েছে। যার ফলে নির্বাচনী কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে।’
কবির সিগমা আরও বলেন, ‘আমার কর্মী মো. কিয়ামত আলী (৫০) একজন নিরীহ জনপ্রিয় লোক। তার নামে কোনো মামলা বা অভিযোগ ছিল না। তাকে ২০২৪ সালের ৯ নভেম্বরে করা একটি মামলায় আসামি দেখানো হয়েছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। ওই মামলায় আমার কর্মী মো. কিয়ামত আলী এজাহারভুক্ত আসামি নয়। কিয়ামত আলীর বাড়ি অষ্টগ্রাম থানা হতে মাত্র ১০ মিনিটের হাঁটার পথ দূরত্বে হলেও গত এক বছরে কোনো কারণে কখনো পুলিশ কিয়ামতের খোঁজ করেনি। কিয়ামতের সঙ্গে নিয়মিত দেখা হলেও কিছু জিজ্ঞাসা করেনি। এতে স্পষ্টতই প্রতীয়মান হয় যে, শুধু আমার কর্মীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টির জন্যই অষ্টগ্রাম থানা-পুলিশ কোনো বিশেষ স্বার্থ হাসিল করার জন্য এ কাজ করেছে।’
সিগমা অবিলম্বে বিষয়টি তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করে আসন্ন নির্বাচন প্রশ্নাতীত ও সুষ্ঠু করার পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সিইসিকে অনুরোধ জানান।
পরে রেহা কবির সিগমা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘পুলিশ ভীতি সৃষ্টি করছে। আমার কর্মী ও আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তাই ইসি ও প্রশাসনের কাছে সার্বিক সহযোগিতা চেয়েছি।’
এদিকে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে দলের প্রার্থী আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ও ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে দেখা করেছেন।
প্রার্থী নিরাপত্তার শঙ্কা নিয়ে ইসিতে আসছেন—এ বিষয়ে কমিশন কী ব্যবস্থা নিচ্ছে—জানতে চাইলে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যারিস্টার ফুয়াদ এসেছিলেন। তাঁর অভিযোগ হচ্ছে, পুলিশ তাঁকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছে না। আমরা সার্বিকভাবে সব প্রার্থীর নিরাপত্তার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছি।
সব প্রার্থী বিজয়ী হতে পারবেন না। জনগণ যাঁকে বেশি ভোট দেবেন, তিনিই বিজয়ী হবেন।’ তাই সচিব সব প্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকদের আচরণ বিধিমালা মেনে চলার আহ্বান জানান ইসি সচিব।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হয়েছেন দুই সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী। তাঁরা হলেন কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে দলের প্রার্থী আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
আজ বুধবার তাঁরা আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হন।
এলাকার কর্মী ও সাধারণ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা এবং নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সার্বিক বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) পদক্ষেপ এবং নিজের নিরাপত্তা চেয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা।
সিগমা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন, নির্বাচন কমিশনার আবদুর রহমানেল মাছউদ ও মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের সঙ্গে দেখা করে লিখিত অভিযোগ জমা দেন।
সিইসিকে দেওয়া লিখিত অভিযোগে কাজী রেহা কবির সিগমা বলেন, ‘আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন পক্ষপাতমুক্ত, সুষ্ঠু ও সবার জন্য নির্বিঘ্ন করা অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের অঙ্গীকার ও প্রত্য়য়। কিন্তু এসব প্রশ্নবিদ্ধ ও বাধাগ্রস্ত করার প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করে অবিলম্বে জড়িত ও দায়ীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করার আবেদন করছি।’
কাজী রেহা কবির সিগমা বলেন, ‘আমি কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার প্রত্যয় জানিয়ে নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ শুরু করেছি। ইতিমধ্যে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছি। গণসংযোগের কাজে অনেক কর্মী-সমর্থক তৎপর হয়েছে। কিন্তু আমার আইনানুগ গণসংযোগের কাজে ত্রাস সৃষ্টি করে আমার কাজ দুরূহ করার কল্পে কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম থানার পুলিশ কর্তৃপক্ষ ন্যক্কারজনকভাবে তৎপর হয়েছে।’
রেহা কবির সিগমা সিইসিকে বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর দিবাগত রাত আনুমানিক ১টায় তারা এক নিরপরাধ কর্মীকে গ্রেপ্তার করে ভুয়া মামলায় কিশোরগঞ্জ আদালতে পাঠায়। আমার কর্মীদের আতঙ্কগ্রস্ত করা হয়েছে। যার ফলে নির্বাচনী কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে।’
কবির সিগমা আরও বলেন, ‘আমার কর্মী মো. কিয়ামত আলী (৫০) একজন নিরীহ জনপ্রিয় লোক। তার নামে কোনো মামলা বা অভিযোগ ছিল না। তাকে ২০২৪ সালের ৯ নভেম্বরে করা একটি মামলায় আসামি দেখানো হয়েছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। ওই মামলায় আমার কর্মী মো. কিয়ামত আলী এজাহারভুক্ত আসামি নয়। কিয়ামত আলীর বাড়ি অষ্টগ্রাম থানা হতে মাত্র ১০ মিনিটের হাঁটার পথ দূরত্বে হলেও গত এক বছরে কোনো কারণে কখনো পুলিশ কিয়ামতের খোঁজ করেনি। কিয়ামতের সঙ্গে নিয়মিত দেখা হলেও কিছু জিজ্ঞাসা করেনি। এতে স্পষ্টতই প্রতীয়মান হয় যে, শুধু আমার কর্মীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টির জন্যই অষ্টগ্রাম থানা-পুলিশ কোনো বিশেষ স্বার্থ হাসিল করার জন্য এ কাজ করেছে।’
সিগমা অবিলম্বে বিষয়টি তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করে আসন্ন নির্বাচন প্রশ্নাতীত ও সুষ্ঠু করার পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সিইসিকে অনুরোধ জানান।
পরে রেহা কবির সিগমা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘পুলিশ ভীতি সৃষ্টি করছে। আমার কর্মী ও আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তাই ইসি ও প্রশাসনের কাছে সার্বিক সহযোগিতা চেয়েছি।’
এদিকে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে দলের প্রার্থী আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ও ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে দেখা করেছেন।
প্রার্থী নিরাপত্তার শঙ্কা নিয়ে ইসিতে আসছেন—এ বিষয়ে কমিশন কী ব্যবস্থা নিচ্ছে—জানতে চাইলে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যারিস্টার ফুয়াদ এসেছিলেন। তাঁর অভিযোগ হচ্ছে, পুলিশ তাঁকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছে না। আমরা সার্বিকভাবে সব প্রার্থীর নিরাপত্তার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছি।
সব প্রার্থী বিজয়ী হতে পারবেন না। জনগণ যাঁকে বেশি ভোট দেবেন, তিনিই বিজয়ী হবেন।’ তাই সচিব সব প্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকদের আচরণ বিধিমালা মেনে চলার আহ্বান জানান ইসি সচিব।

দেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি। তবে ভোটের মাঠ গোছাতে জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ, কুষ্টিয়া, কিশোরগঞ্জ ও ঝিনাইদহ জেলায় মোট ১৮টি আসনে স্থানীয় পর্যায় থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছ
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা)। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। তফসিল ঘোষণার ছয় দিন পর আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা অভিযোগ প্রত্যাহার করে অবিলম্বে বিনা শর্তে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে)। আজ বুধবার একটি বিবৃতিতে সাংবাদিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠনটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অন্তর্বর্তী....
৭ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে মোর্চার নেতা-কর্মীরা রামপুরা ব্রিজ থেকে মিছিল নিয়ে উত্তর বাড্ডার হোসেন মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে সেখানে ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা)। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। তফসিল ঘোষণার ছয় দিন পর আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে দলটি। নেতারা জানিয়েছেন, মনোনয়ন ফরম বিক্রি চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
দল থেকে বহিষ্কৃত সাবেক মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গাকে দলে ফিরিয়ে নিয়েছে জাপা। আজ কেন্দ্রীয় কমিটির সভার মঞ্চে দলীয় চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের পাশে ছিলেন তিনি। ২০০১ সালের নির্বাচনে রংপুর-৬ আসনে শেখ হাসিনাকে হারিয়ে চমক দেখানো নুর মোহাম্মদ মণ্ডলকেও দলে ফিরিয়ে নিয়েছে জাপা। তিনি ২০০৮ সালে বিএনপিতে যোগ দিয়েছিলেন। পরে যোগ দেন আওয়ামী লীগে।
নৌকা প্রতীকে উপজেলা চেয়ারম্যানও নির্বাচিত হন রংপুর-৬ আসনের তৎকালীন এমপি ও আওয়ামী লীগ আমলের স্পিকার ড. শিরিন শারমিনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত নুর মণ্ডল। জাপা সূত্র জানিয়েছে, দলছুট অন্য নেতাদেরও ফেরানোর চেষ্টা চলছে।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির বিএনপিবিহীন একতরফা নির্বাচনে অংশ নিয়ে জাপা ৩৪ আসন পেয়ে প্রধান বিরোধী দল হয়েছিল। যোগ দিয়েছিল সরকারেও। ২০১৮ সালের নির্বাচনে দলটিকে ২৬ আসনে ছাড় দেয় আওয়ামী লীগ। সেই নির্বাচনেও ২২ আসন পেয়ে বিরোধী দল হয় জাপা। বিএনপিবিহীন ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির নির্বাচনেও দলটিকে ২৬ আসন ছাড় দেয় আওয়ামী লীগ। ১১ আসন পেয়ে তৃতীয়বারের মতো বিরোধী দল হয় জাপা।
আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে সরকারের সুরে কথা বলে গৃহপালিত বিরোধী দলের তকমা পাওয়া জাপা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর চাপে পড়েছে। অভ্যুত্থানের ছাত্র নেতৃত্ব দলটিকে ফ্যাসিবাদের দোসর আখ্যা দেওয়ার পর সরকার, নির্বাচন কমিশন ও সংস্কার কমিশনগুলো বৈঠকে ডাকছে না দলটিকে। একাধিকবার জাপা কার্যালয়ে হামলাও হয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে আজ দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাও হয়েছে অনেকটা গোপনে। ডাকা হয়নি কমিটির অধিকাংশ সদস্যকে। জাপা মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট কিছু নেতাকে ডাকা হয়েছিল বৈঠকে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি হিসেবে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরিবেশ-পরিস্থিতি দেখব। যদি লেভেল প্লেয়িং থাকে, জাপা বরাবরের মতোই নির্বাচনে অংশ নেবে।
আজ জাপা কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, আট বিভাগের জন্য পৃথক বুথে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হয়েছে। তবে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের ভিড় ছিল না। দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম বিক্রি হবে। এরপর মনোনয়ন বোর্ড প্রার্থী বাছাই করবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা)। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। তফসিল ঘোষণার ছয় দিন পর আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে দলটি। নেতারা জানিয়েছেন, মনোনয়ন ফরম বিক্রি চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
দল থেকে বহিষ্কৃত সাবেক মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গাকে দলে ফিরিয়ে নিয়েছে জাপা। আজ কেন্দ্রীয় কমিটির সভার মঞ্চে দলীয় চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের পাশে ছিলেন তিনি। ২০০১ সালের নির্বাচনে রংপুর-৬ আসনে শেখ হাসিনাকে হারিয়ে চমক দেখানো নুর মোহাম্মদ মণ্ডলকেও দলে ফিরিয়ে নিয়েছে জাপা। তিনি ২০০৮ সালে বিএনপিতে যোগ দিয়েছিলেন। পরে যোগ দেন আওয়ামী লীগে।
নৌকা প্রতীকে উপজেলা চেয়ারম্যানও নির্বাচিত হন রংপুর-৬ আসনের তৎকালীন এমপি ও আওয়ামী লীগ আমলের স্পিকার ড. শিরিন শারমিনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত নুর মণ্ডল। জাপা সূত্র জানিয়েছে, দলছুট অন্য নেতাদেরও ফেরানোর চেষ্টা চলছে।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির বিএনপিবিহীন একতরফা নির্বাচনে অংশ নিয়ে জাপা ৩৪ আসন পেয়ে প্রধান বিরোধী দল হয়েছিল। যোগ দিয়েছিল সরকারেও। ২০১৮ সালের নির্বাচনে দলটিকে ২৬ আসনে ছাড় দেয় আওয়ামী লীগ। সেই নির্বাচনেও ২২ আসন পেয়ে বিরোধী দল হয় জাপা। বিএনপিবিহীন ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির নির্বাচনেও দলটিকে ২৬ আসন ছাড় দেয় আওয়ামী লীগ। ১১ আসন পেয়ে তৃতীয়বারের মতো বিরোধী দল হয় জাপা।
আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে সরকারের সুরে কথা বলে গৃহপালিত বিরোধী দলের তকমা পাওয়া জাপা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর চাপে পড়েছে। অভ্যুত্থানের ছাত্র নেতৃত্ব দলটিকে ফ্যাসিবাদের দোসর আখ্যা দেওয়ার পর সরকার, নির্বাচন কমিশন ও সংস্কার কমিশনগুলো বৈঠকে ডাকছে না দলটিকে। একাধিকবার জাপা কার্যালয়ে হামলাও হয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে আজ দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাও হয়েছে অনেকটা গোপনে। ডাকা হয়নি কমিটির অধিকাংশ সদস্যকে। জাপা মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট কিছু নেতাকে ডাকা হয়েছিল বৈঠকে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি হিসেবে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরিবেশ-পরিস্থিতি দেখব। যদি লেভেল প্লেয়িং থাকে, জাপা বরাবরের মতোই নির্বাচনে অংশ নেবে।
আজ জাপা কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, আট বিভাগের জন্য পৃথক বুথে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হয়েছে। তবে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের ভিড় ছিল না। দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম বিক্রি হবে। এরপর মনোনয়ন বোর্ড প্রার্থী বাছাই করবে।

দেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি। তবে ভোটের মাঠ গোছাতে জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ, কুষ্টিয়া, কিশোরগঞ্জ ও ঝিনাইদহ জেলায় মোট ১৮টি আসনে স্থানীয় পর্যায় থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছ
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হয়েছেন দুই সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী। তাঁরা হলেন কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে দলের
৪ ঘণ্টা আগে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা অভিযোগ প্রত্যাহার করে অবিলম্বে বিনা শর্তে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে)। আজ বুধবার একটি বিবৃতিতে সাংবাদিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠনটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অন্তর্বর্তী....
৭ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে মোর্চার নেতা-কর্মীরা রামপুরা ব্রিজ থেকে মিছিল নিয়ে উত্তর বাড্ডার হোসেন মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে সেখানে ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা অভিযোগ প্রত্যাহার করে অবিলম্বে বিনা শর্তে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে)। আজ বুধবার একটি বিবৃতিতে সাংবাদিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠনটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অঙ্গীকার নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানায়।
সিপিজে বলে, ‘জাতীয় নির্বাচনের মাত্র কয়েকমাস আগে এভাবে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একজন সাংবাদিককে গ্রেফতার করা গণতন্ত্রের অন্যতম স্তম্ভ গণমাধ্যমের স্বাধীনতার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অঙ্গীকার নিয়ে গভীর উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই অবিলম্বে আনিস আলমগীরকে মুক্তি দিতে হবে এবং সরকারের সমালোচনা করায় গণমাধ্যমের সদস্যদের লক্ষ্যবস্তু করার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে।’
আনিস আলমগীর আজকের কাগজসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টকশো ও সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন সময় সরকারের নানা কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যের সমালোচনা করে বক্তব্য দিতে দেখা গেছে তাকে।
সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গত ১৪ই ডিসেম্বর আটক করে ঢাকার মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। পরে জুলাই রেভ্যুলশনারি অ্যালায়েন্স নামের একটি সংগঠনের একজন সংগঠন থানায় আনিস আলমগীরসহ চারজনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ জমা দেন।
পরে সেই অভিযোগ সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হিসেবে নিয়ে আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তাকে বর্তমানে পাঁচ দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাঁর এই গ্রেপ্তারের নিন্দা জানিয়েছে টিআইবি, আইন ও সালিশ কেন্দ্রসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।

সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা অভিযোগ প্রত্যাহার করে অবিলম্বে বিনা শর্তে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে)। আজ বুধবার একটি বিবৃতিতে সাংবাদিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠনটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অঙ্গীকার নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানায়।
সিপিজে বলে, ‘জাতীয় নির্বাচনের মাত্র কয়েকমাস আগে এভাবে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একজন সাংবাদিককে গ্রেফতার করা গণতন্ত্রের অন্যতম স্তম্ভ গণমাধ্যমের স্বাধীনতার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অঙ্গীকার নিয়ে গভীর উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই অবিলম্বে আনিস আলমগীরকে মুক্তি দিতে হবে এবং সরকারের সমালোচনা করায় গণমাধ্যমের সদস্যদের লক্ষ্যবস্তু করার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে।’
আনিস আলমগীর আজকের কাগজসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টকশো ও সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন সময় সরকারের নানা কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যের সমালোচনা করে বক্তব্য দিতে দেখা গেছে তাকে।
সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গত ১৪ই ডিসেম্বর আটক করে ঢাকার মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। পরে জুলাই রেভ্যুলশনারি অ্যালায়েন্স নামের একটি সংগঠনের একজন সংগঠন থানায় আনিস আলমগীরসহ চারজনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ জমা দেন।
পরে সেই অভিযোগ সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হিসেবে নিয়ে আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তাকে বর্তমানে পাঁচ দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাঁর এই গ্রেপ্তারের নিন্দা জানিয়েছে টিআইবি, আইন ও সালিশ কেন্দ্রসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।

দেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি। তবে ভোটের মাঠ গোছাতে জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ, কুষ্টিয়া, কিশোরগঞ্জ ও ঝিনাইদহ জেলায় মোট ১৮টি আসনে স্থানীয় পর্যায় থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছ
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হয়েছেন দুই সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী। তাঁরা হলেন কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে দলের
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা)। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। তফসিল ঘোষণার ছয় দিন পর আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে মোর্চার নেতা-কর্মীরা রামপুরা ব্রিজ থেকে মিছিল নিয়ে উত্তর বাড্ডার হোসেন মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে সেখানে ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একাধিক সংগঠনের মোর্চা জুলাই ঐক্যের ডাকা ‘মার্চ টু ইন্ডিয়ান হাইকমিশন’ আটকে দিয়েছে পুলিশ। ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে মোর্চার নেতা-কর্মীরা রামপুরা ব্রিজ থেকে মিছিল নিয়ে উত্তর বাড্ডার হোসেন মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে সেখানে ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয়।
এ সময় বিক্ষোভকারীদের একাংশ সড়কে বসে পড়ে প্রতিবাদ জানায়। অপর অংশ ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
এ দিন বেলা সোয়া ৩টার দিকে রামপুরা ব্রিজ থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কয়েক শ বিক্ষোভকারী ‘দিল্লি না ঢাকা; ঢাকা, ঢাকা’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনের দিকে এগোতে থাকেন। বিকেল ৪টার দিকে উত্তর বাড্ডায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়।

গুলশান জোনের এক সহকারী কমিশনার আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাই ঐক্যের ব্যানারে করা কর্মসূচি উত্তর বাড্ডার হোসেন মার্কেটের সামনে আটকে দেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভাঙতে চাইলে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। এতে কেউ আহত হয়নি। এরপর তাঁরা সেখানেই বক্তব্য দিয়ে বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সড়ক ছেড়ে চলে যান।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘নিরাপত্তার জন্য আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছি। বাড্ডা এলাকায় মিছিলকারীদের আটকে দেওয়া হয়। তারা বিকেলেই সেখান থেকে চলে যায়। এরপর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।’
জুলাই ঐক্যের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাজাপ্রাপ্তদের দেশে ফিরিয়ে আনার দাবিতে এবং ‘ভারতীয় প্রক্সি রাজনৈতিক দল ও সরকারি কর্মকর্তাদের অব্যাহত ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগে ‘মার্চ টু ইন্ডিয়ান হাইকমিশন’ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়।
এমন পরিপ্রক্ষিতে নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র (আইভ্যাক) আজ বেলা ২টা থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একাধিক সংগঠনের মোর্চা জুলাই ঐক্যের ডাকা ‘মার্চ টু ইন্ডিয়ান হাইকমিশন’ আটকে দিয়েছে পুলিশ। ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে মোর্চার নেতা-কর্মীরা রামপুরা ব্রিজ থেকে মিছিল নিয়ে উত্তর বাড্ডার হোসেন মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে সেখানে ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয়।
এ সময় বিক্ষোভকারীদের একাংশ সড়কে বসে পড়ে প্রতিবাদ জানায়। অপর অংশ ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
এ দিন বেলা সোয়া ৩টার দিকে রামপুরা ব্রিজ থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কয়েক শ বিক্ষোভকারী ‘দিল্লি না ঢাকা; ঢাকা, ঢাকা’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনের দিকে এগোতে থাকেন। বিকেল ৪টার দিকে উত্তর বাড্ডায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়।

গুলশান জোনের এক সহকারী কমিশনার আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাই ঐক্যের ব্যানারে করা কর্মসূচি উত্তর বাড্ডার হোসেন মার্কেটের সামনে আটকে দেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভাঙতে চাইলে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। এতে কেউ আহত হয়নি। এরপর তাঁরা সেখানেই বক্তব্য দিয়ে বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সড়ক ছেড়ে চলে যান।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘নিরাপত্তার জন্য আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছি। বাড্ডা এলাকায় মিছিলকারীদের আটকে দেওয়া হয়। তারা বিকেলেই সেখান থেকে চলে যায়। এরপর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।’
জুলাই ঐক্যের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাজাপ্রাপ্তদের দেশে ফিরিয়ে আনার দাবিতে এবং ‘ভারতীয় প্রক্সি রাজনৈতিক দল ও সরকারি কর্মকর্তাদের অব্যাহত ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগে ‘মার্চ টু ইন্ডিয়ান হাইকমিশন’ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়।
এমন পরিপ্রক্ষিতে নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র (আইভ্যাক) আজ বেলা ২টা থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

দেশে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি। তবে ভোটের মাঠ গোছাতে জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ, কুষ্টিয়া, কিশোরগঞ্জ ও ঝিনাইদহ জেলায় মোট ১৮টি আসনে স্থানীয় পর্যায় থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছ
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হয়েছেন দুই সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী। তাঁরা হলেন কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে দলের
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা)। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। তফসিল ঘোষণার ছয় দিন পর আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা অভিযোগ প্রত্যাহার করে অবিলম্বে বিনা শর্তে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে)। আজ বুধবার একটি বিবৃতিতে সাংবাদিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠনটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অন্তর্বর্তী....
৭ ঘণ্টা আগে