Ajker Patrika

বিপন্ন শিশুরা

নিরাপত্তা নেই শিশুর, ৮ বছরে ধর্ষণের শিকার প্রায় ৫ হাজার

  • ধর্ষণের শিকার ৫৩৯ শিশুর বয়স ৬ বছরের কম।
  • খুন ৪ হাজার ৩৮৯ শিশু।
  • ‘আইনশৃঙ্খলার পতন ঘটায় বেড়েছে অপরাধ’।
  • সামাজিক সচেতনতায়ও জোর বিশেষজ্ঞের।
অর্চি হক, ঢাকা 
আপডেট : ১০ মার্চ ২০২৫, ১৪: ২১
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

মাগুরায় বোনের বাড়িতে গিয়ে গত বৃহস্পতিবার ৮ বছরের এক শিশুর ধর্ষণের শিকার হওয়ার ঘটনায় ফুঁসে উঠেছে সারা দেশ। প্রতিবাদে পথে নেমেছেন নারীসমাজ ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ। এর মধ্যেই গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৮ বছরের আরেক শিশুশিক্ষার্থী। বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের হিসাব বলছে, দেশে এভাবেই প্রতিনিয়ত নিপীড়ন ও সহিংসতার শিকার হচ্ছে শিশুরা। শিশুদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনা বাড়ছে বলেও জানিয়েছেন মানবাধিকারকর্মীরা। পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র কেউই শিশুকে নিরাপত্তা দিতে পারছে না বলে মনে করেন তাঁরা।

বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আট বছরে দেশে সহিংসতার শিকার হয়েছে অন্তত ৯ হাজার ৬৭৭ শিশু, অর্থাৎ যাদের বয়স ১৮ বছরের কম। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেক, ৪ হাজার ৮০১ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছে। গত আট বছরে ধর্ষণের শিকার শিশুদের মধ্যে অন্তত ৫৩৯ জনের বয়স ছয় বছরের কম। আর ১ হাজার ২৮ জনের বয়স সাত থেকে বারো বছরের মধ্যে।

আসকের (আইন ও সালিশ কেন্দ্র) তথ্য বলছে, গত আট বছরে ৪ হাজার ৩৮৯ শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। এদের মধ্যে অন্তত ৯৯৯ জনের বয়স ছিল ছয় বছরের কম। আর ৯২৯ জনের বয়স সাত থেকে বারো বছরের মধ্যে। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২৪০ শিশুকে। এদের মধ্যে ৩৩ শিশুর বয়স ছয় বছরের কম। আর ৯৮ জনের বয়স সাত থেকে বারো বছরের মধ্যে।

মানবাধিকারকর্মী জিনাত আরা হক মনে করেন, সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে শিশুদের প্রতি সহিংসতা আরও বেড়েছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের আইনশৃঙ্খলার পতন ঘটেছে। আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা মানুষকে সাহস জোগাচ্ছে না। শিশু নিপীড়ন বেড়ে গেছে। বছরের পর বছর ধরে এটা বেড়েই চলেছে। নিপীড়কের কাজ হলো, যে দুর্বল ও প্রান্তিক তাকে নির্যাতন করা। শিশু, নারী, বৃদ্ধ, ট্রান্সজেন্ডাররা যেহেতু প্রান্তিক এবং দুর্বল, তাই তাদের ওপর নিপীড়ন হচ্ছে। পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র– তিনটি জায়গা থেকে নিপীড়কদের সমর্থন দেওয়া হচ্ছে। দুর্বৃত্তায়ন আমাদের সংস্কৃতির অংশ হয়ে যাচ্ছে।’

মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস) বলছে, ২০২০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে দেশে কমপক্ষে ৬ হাজার ৩০৫ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ৩ হাজার ৪৭১ জনের বয়স ১৮ বছরের নিচে, যা মোট ঘটনার ৫৫ শতাংশের বেশি।

শাস্তির অভাবে বাড়ছে নিপীড়ন

শিশু নিপীড়নের ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রবণতা কম। অধিকারকর্মী ও আইনজীবীরা মনে করেন, এটা শিশু নির্যাতন বৃদ্ধি পাওয়ার একটি বড় কারণ। আসকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৭ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আট বছরে অন্তত ৯ হাজার ৬৭৭টি শিশু সহিংসতার শিকার হলেও মামলা হয়েছে মাত্র ৫ হাজার ১৫৯টি। অর্থাৎ প্রায় ৪০ শতাংশ ঘটনায় শিশুর পরিবার বা অন্য কেউ আইনি পদক্ষেপ নেয়নি।

জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না এ বিষয়ে বলেন, ‘যেকোনো অপরাধে আইনি পদক্ষেপ নিতে হয়। অন্যথায় অপরাধীরা আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে।’

মানবাধিকারকর্মী জিনাত আরা হক বলেন, ‘বিচারে বিলম্ব, বিচার না হওয়া এবং বিচার হলেও শাস্তি কার্যকর না হওয়ার ফলেই নারী ও শিশু নির্যাতন বাড়ছে।’

শিশু নিপীড়ন ও হত্যার মতো অপরাধ করেও সাজাপ্রাপ্ত আসামি জামিন পেয়ে যাচ্ছে। ধর্ষক, নিপীড়কদের ফুলের মালা দিয়ে থানা থেকে বের করে আনা হচ্ছে। এটা অন্য নিপীড়কদের সাহস জোগাচ্ছে।’

অগ্রগতি ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা

ইউনিসেফ বাংলাদেশের তথ্য অনুযায়ী, দেশে শিশুর (০-১৭ বছর) সংখ্যা ৫ কোটি ৬৯ লাখ, যা মোট জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশেরও বেশি। তার কমবেশি অর্ধেক মেয়ে শিশু। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা না গেলে দেশের স্বাভাবিক অগ্রগতি ব্যাহত হবে বলে মনে করেন অধিকারকর্মীরা। শিশুদের সুরক্ষিত রাখতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা গড়ে তোলা প্রয়োজন বলে মত দেন তাঁরা।

মানবাধিকারকর্মী ও অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক বলেন, ‘নারী ও শিশু নির্যাতন বৃদ্ধি শুধু আইনশৃঙ্খলার বিষয় নয়। আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি, মানসিকতা এর সঙ্গে জড়িত। এই জায়গাটাতে কাজ করতে হবে। এটা দীর্ঘমেয়াদি কাজ। এ জন্য জাতীয়ভাবে দেশব্যাপী অভিযান পরিচালনা করতে হবে। ঘরে ঘরে গিয়ে শেখাতে হবে নারী ও শিশুদের ওপর নির্যাতন করা যাবে না। তাদের সম্মান করতে হবে। প্রতিটি স্কুলে এসব শেখাতে হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকেও এর সঙ্গে যুক্ত করা যেতে পারে।

আরও খবর পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার শোক বইয়ে স্বাক্ষর করতে মানুষের ঢল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩: ১৩
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়াকে চিরবিদায় জানাতে আসবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ৪৫
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।

সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় নারীদের জন্য থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ৫০
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
পাকিস্তান পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক। ছবি: সংগৃহীত
পাকিস্তান পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।

পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।

এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত