মহারাষ্ট্রের সাবেক বিধায়ক ও প্রতিমন্ত্রী বাবা সিদ্দিকী আততায়ীর গুলিতে নিহত হয়েছেন। গত শনিবার রাতে তাঁকে তাঁর ছেলে ও মহারাষ্ট্রের বর্তমান বিধায়ক জিশান সিদ্দিকীর বান্দ্রার কার্যালয়ের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়। বাবা সিদ্দিকী মহারাষ্ট্রের দল ন্যাশনাল কংগ্রেসের নেতা ছিলেন। তবে রাজনীতির বাইরেও সালমান খান ও শাহরুখ খানসহ বলিউডের তারকাদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।
মুম্বাই পুলিশ জানিয়েছে, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত তিন আততায়ীই লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িত। লরেন্স বিষ্ণোই (৩১) পাঞ্জাবের ফিরোজপুর জেলার ধাতারানওয়ালি গ্রামের এক সচ্ছল কৃষক পরিবারের সন্তান। বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের সদস্যরা ভারতের পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও রাজস্থানের এক বড় অংশজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
লরেন্স বিষ্ণোই দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করে ২০১০ সালে চণ্ডীগড়ে উচ্চশিক্ষার জন্য যান। সেখানকার ডিএভি কলেজে ভর্তির পর তিনি ছাত্র রাজনীতিতে যোগ দেন এবং ২০১১—২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠনের (এসওপিইউ) সভাপতি হন। লরেন্স বিষ্ণোইয়ের বিরুদ্ধে প্রথম এফআইআর দায়ের করা হয় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে। এরপর ২০১০ সালের এপ্রিলে ডাকাতির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আরেকটি এফআইআর দায়ের করা হয়। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁর বিরুদ্ধে হামলা এবং একটি মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের আরেকটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়।
এরপর পাঞ্জাবের ফাজিলকার গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠা জাসবিন্দর সিং ওরফে রকি লরেন্সের দলে যোগ দেয়। ছাত্র রাজনীতির আড়ালে রাজস্থানের কিছু অংশে, রাজস্থান-পাঞ্জাব সীমান্তের শ্রী গঙ্গানগরের মতো শহরগুলোসহ ভরতপুরে এই দলটি সক্রিয় ছিল। ২০১৬ সালের মে মাসে হিমাচল প্রদেশের পারওয়ানুর কাছে রকিকে হত্যা করা হয়। কুখ্যাত গ্যাংস্টার জয়পাল ভুল্লার এই হত্যার দায় স্বীকার করেছিলেন। ২০২০ সালের জুন মাসে ভুল্লারকে কলকাতায় গুলি করে হত্যা করা হয়।
বিষ্ণোইয়ের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক হত্যাকাণ্ড, খুনের চেষ্টা, চাঁদাবাজি এবং অন্যান্য অপরাধের দুই ডজন মামলা আছে। বর্তমানে তিনি গুজরাটের আহমেদাবাদের সবরমতি কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী এবং কারাগারের ভেতর থেকেই তাঁর গ্যাং পরিচালনা করছেন বলে মনে করা হচ্ছে। আন্তসীমান্ত মাদক চোরাচালানের এক মামলায় এই গ্যাংস্টারকে রাজ্যের সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (এটিএস) গুজরাটে নিয়ে গিয়েছিল।
বিষ্ণোই গ্যাং ২০২২ সালে পাঞ্জাবি সংগীতশিল্পী সিধু মুসিওয়ালাকে হত্যার দায় স্বীকার করে। এর পর থেকেই লরেন্স বিষ্ণোই ও তাঁর গ্যাং লোকমুখে পরিচিত নাম হয়ে ওঠে। তবে এর আগেও গ্যাংটি ১৯৯৮ সালের সেপ্টেম্বরে যোধপুরের কাছে মাথানিয়ার বাওয়াদে ‘কৃষ্ণসার’ হরিণ শিকারে জড়িত থাকার অভিযোগে সালমান খানকে হত্যা করার ঘোষণা দেয়। সালমান খানের ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’—সিনেমার শুটিংয়ের সময় এই কৃষ্ণসার হরিণটিকে হত্যা করা হয়। বিষ্ণোই সম্প্রদায় এই কৃষ্ণসারকে পবিত্র বলে মনে করে।
রাজস্থানের যোধপুরের বিষ্ণোইরা কৃষ্ণসার হরিণকে ব্যাপক শ্রদ্ধার সঙ্গে নিজেদের পবিত্রতার প্রতীক হিসেবে ধারণ করে। গোষ্ঠীটি এই হরিণকে তাদের আধ্যাত্মিক নেতা ও গুরু ভগবান জম্বেশ্বরের—যিনি জামবাজি নামেও পরিচিত—পুনর্জন্মের প্রতীক বলেও মনে করে। ভারতের সাবেক সাংসদ ও বিষ্ণোই সমাজের প্রতিনিধি যশোবন্ত সিং বিষ্ণোই এর আগে জোর দিয়েছিলেন, ‘এই হরিণ আমাদের পরিচয় এবং আমাদের বেঁচে থাকার জন্য এটি প্রয়োজনীয়।’
লরেন্স বিষ্ণোই ২০১৮ সালে আদালতে উপস্থিতি হয়ে বলেছিলেন, ‘আমরা যোধপুরে সালমান খানকে হত্যা করব। আমরা একবার পদক্ষেপ নিলে সবাই জানতে পারবে। আমি এখন পর্যন্ত কিছুই করিনি, তাঁরা আমাকে বিনা অপরাধে অভিযুক্ত করছে।’ ১৯৯৮ সাল থেকেই বিষ্ণোই গ্যাংগুলো সালমানকে হত্যার সুযোগ খুঁজছে।
তবে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং ২০২২ সালে জুলাই মাসে প্রথমবার সরাসরি হত্যার জন্য লোক পাঠায়। গ্যাংয়ের সদস্য গ্যাংস্টার সম্পাত নেহরাকে সালমান খানের বাসভবনের আশপাশে হামলা চালানোর জন্য মুম্বাইতে পাঠানো হয়েছিল বলে অভিযোগ আছে। পরে লরেন্স বিষ্ণোই জিজ্ঞাসাবাদের সময় ব্যাখ্যা করেছিলেন যে, নেহরার কাছে দূর থেকে লক্ষ্য করার জন্য একটি উপযুক্ত রাইফেলের অভাব ছিল। এ কারণে সালমানকে হত্যার পরিকল্পনাটি ব্যর্থ হয়েছিল।
পুলিশের সন্দেহ, দাউদ ইব্রাহিম, ছোটা রাজন ও রবি পূজারির নেতৃত্বে মুম্বাইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ড গ্যাং—যারা গত দেড় দশকে ব্যাপকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়েছে আছে—নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়ার পর বিষ্ণোই গ্যাং সেই শূন্যতা পূরণের চেষ্টা করছে। একই সঙ্গে উত্তরের রাজ্য পাঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি, রাজস্থান এবং উত্তর প্রদেশে তারা প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
মহারাষ্ট্রের সাবেক বিধায়ক ও প্রতিমন্ত্রী বাবা সিদ্দিকী আততায়ীর গুলিতে নিহত হয়েছেন। গত শনিবার রাতে তাঁকে তাঁর ছেলে ও মহারাষ্ট্রের বর্তমান বিধায়ক জিশান সিদ্দিকীর বান্দ্রার কার্যালয়ের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়। বাবা সিদ্দিকী মহারাষ্ট্রের দল ন্যাশনাল কংগ্রেসের নেতা ছিলেন। তবে রাজনীতির বাইরেও সালমান খান ও শাহরুখ খানসহ বলিউডের তারকাদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।
মুম্বাই পুলিশ জানিয়েছে, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত তিন আততায়ীই লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িত। লরেন্স বিষ্ণোই (৩১) পাঞ্জাবের ফিরোজপুর জেলার ধাতারানওয়ালি গ্রামের এক সচ্ছল কৃষক পরিবারের সন্তান। বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের সদস্যরা ভারতের পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও রাজস্থানের এক বড় অংশজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
লরেন্স বিষ্ণোই দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করে ২০১০ সালে চণ্ডীগড়ে উচ্চশিক্ষার জন্য যান। সেখানকার ডিএভি কলেজে ভর্তির পর তিনি ছাত্র রাজনীতিতে যোগ দেন এবং ২০১১—২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠনের (এসওপিইউ) সভাপতি হন। লরেন্স বিষ্ণোইয়ের বিরুদ্ধে প্রথম এফআইআর দায়ের করা হয় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে। এরপর ২০১০ সালের এপ্রিলে ডাকাতির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আরেকটি এফআইআর দায়ের করা হয়। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁর বিরুদ্ধে হামলা এবং একটি মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের আরেকটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়।
এরপর পাঞ্জাবের ফাজিলকার গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠা জাসবিন্দর সিং ওরফে রকি লরেন্সের দলে যোগ দেয়। ছাত্র রাজনীতির আড়ালে রাজস্থানের কিছু অংশে, রাজস্থান-পাঞ্জাব সীমান্তের শ্রী গঙ্গানগরের মতো শহরগুলোসহ ভরতপুরে এই দলটি সক্রিয় ছিল। ২০১৬ সালের মে মাসে হিমাচল প্রদেশের পারওয়ানুর কাছে রকিকে হত্যা করা হয়। কুখ্যাত গ্যাংস্টার জয়পাল ভুল্লার এই হত্যার দায় স্বীকার করেছিলেন। ২০২০ সালের জুন মাসে ভুল্লারকে কলকাতায় গুলি করে হত্যা করা হয়।
বিষ্ণোইয়ের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক হত্যাকাণ্ড, খুনের চেষ্টা, চাঁদাবাজি এবং অন্যান্য অপরাধের দুই ডজন মামলা আছে। বর্তমানে তিনি গুজরাটের আহমেদাবাদের সবরমতি কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী এবং কারাগারের ভেতর থেকেই তাঁর গ্যাং পরিচালনা করছেন বলে মনে করা হচ্ছে। আন্তসীমান্ত মাদক চোরাচালানের এক মামলায় এই গ্যাংস্টারকে রাজ্যের সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (এটিএস) গুজরাটে নিয়ে গিয়েছিল।
বিষ্ণোই গ্যাং ২০২২ সালে পাঞ্জাবি সংগীতশিল্পী সিধু মুসিওয়ালাকে হত্যার দায় স্বীকার করে। এর পর থেকেই লরেন্স বিষ্ণোই ও তাঁর গ্যাং লোকমুখে পরিচিত নাম হয়ে ওঠে। তবে এর আগেও গ্যাংটি ১৯৯৮ সালের সেপ্টেম্বরে যোধপুরের কাছে মাথানিয়ার বাওয়াদে ‘কৃষ্ণসার’ হরিণ শিকারে জড়িত থাকার অভিযোগে সালমান খানকে হত্যা করার ঘোষণা দেয়। সালমান খানের ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’—সিনেমার শুটিংয়ের সময় এই কৃষ্ণসার হরিণটিকে হত্যা করা হয়। বিষ্ণোই সম্প্রদায় এই কৃষ্ণসারকে পবিত্র বলে মনে করে।
রাজস্থানের যোধপুরের বিষ্ণোইরা কৃষ্ণসার হরিণকে ব্যাপক শ্রদ্ধার সঙ্গে নিজেদের পবিত্রতার প্রতীক হিসেবে ধারণ করে। গোষ্ঠীটি এই হরিণকে তাদের আধ্যাত্মিক নেতা ও গুরু ভগবান জম্বেশ্বরের—যিনি জামবাজি নামেও পরিচিত—পুনর্জন্মের প্রতীক বলেও মনে করে। ভারতের সাবেক সাংসদ ও বিষ্ণোই সমাজের প্রতিনিধি যশোবন্ত সিং বিষ্ণোই এর আগে জোর দিয়েছিলেন, ‘এই হরিণ আমাদের পরিচয় এবং আমাদের বেঁচে থাকার জন্য এটি প্রয়োজনীয়।’
লরেন্স বিষ্ণোই ২০১৮ সালে আদালতে উপস্থিতি হয়ে বলেছিলেন, ‘আমরা যোধপুরে সালমান খানকে হত্যা করব। আমরা একবার পদক্ষেপ নিলে সবাই জানতে পারবে। আমি এখন পর্যন্ত কিছুই করিনি, তাঁরা আমাকে বিনা অপরাধে অভিযুক্ত করছে।’ ১৯৯৮ সাল থেকেই বিষ্ণোই গ্যাংগুলো সালমানকে হত্যার সুযোগ খুঁজছে।
তবে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং ২০২২ সালে জুলাই মাসে প্রথমবার সরাসরি হত্যার জন্য লোক পাঠায়। গ্যাংয়ের সদস্য গ্যাংস্টার সম্পাত নেহরাকে সালমান খানের বাসভবনের আশপাশে হামলা চালানোর জন্য মুম্বাইতে পাঠানো হয়েছিল বলে অভিযোগ আছে। পরে লরেন্স বিষ্ণোই জিজ্ঞাসাবাদের সময় ব্যাখ্যা করেছিলেন যে, নেহরার কাছে দূর থেকে লক্ষ্য করার জন্য একটি উপযুক্ত রাইফেলের অভাব ছিল। এ কারণে সালমানকে হত্যার পরিকল্পনাটি ব্যর্থ হয়েছিল।
পুলিশের সন্দেহ, দাউদ ইব্রাহিম, ছোটা রাজন ও রবি পূজারির নেতৃত্বে মুম্বাইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ড গ্যাং—যারা গত দেড় দশকে ব্যাপকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়েছে আছে—নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়ার পর বিষ্ণোই গ্যাং সেই শূন্যতা পূরণের চেষ্টা করছে। একই সঙ্গে উত্তরের রাজ্য পাঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি, রাজস্থান এবং উত্তর প্রদেশে তারা প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
সিরিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা হটাতে দেশটির নতুন অন্তর্বর্তী সরকার করে বেশ কিছু শর্ত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে সন্ত্রাসবাদ দমনে সক্রিয় প্রচেষ্টা অন্যতম। সম্প্রতি মার্কিন সরকার সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা শিথিলের নতুন নীতি গ্রহণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক
৩ ঘণ্টা আগেরাশিয়া-ইউক্রেন শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে খুব শিগগির স্পষ্ট অগ্রগতির ইঙ্গিত না পেলে এই প্রচেষ্টা থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আজ শুক্রবার প্যারিসে ইউরোপীয় ও ইউক্রেনীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর এমন মন্তব্য করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। বার্তা সংস্থা
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম চা উৎপাদক দেশ কেনিয়া। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের নান্দি কাউন্টির সিতোই এস্টেটের পাহাড়ি এলাকায় রয়েছে চা শিল্প। ১৯৪৮ সালে এই নান্দিতে জমি অধিগ্রহণ করে চা বাগান গড়ে তোলে ব্রিটিশ-মালিকানাধীন চা উৎপাদনকারী কোম্পানি ইস্টার্ন প্রোডিউস কেনিয়া (ইপিকে)। বহু দশক ধরে নান্দিসহ কেনিয়ার অনেক...
৫ ঘণ্টা আগেঅনলাইন গেমিং প্ল্যাটফর্ম রোবলক্স ও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ডিসকর্ডে পরিচয়ের সূত্রে ১০ বছর বয়সী এক শিশুকে অপহরণ করেছেন এক ব্যক্তি। এমন অভিযোগে ক্যালিফোর্নিয়ার ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। ২৭ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির নাম ম্যাথিউ ম্যাকাটুনো নাভাল। গত রোববার (১২ এপ্রিল) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে