
গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার অভিযোগে এক সপ্তাহ আগেই সারা বিশ্ব থেকে করোনার সব টিকা প্রত্যাহার করে নিয়েছে ব্রিটিশ-সুইডিশ ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা। আজ বৃহস্পতিবার কোম্পানিটি তাদের টিকা গ্রহণের ফলস্বরূপ আরও একটি মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছে। তবে রক্ত জমাট বাঁধার সঙ্গে সম্পর্কিত ‘ভ্যাকসিন-ইনডিউজড ইমিউন থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া অ্যান্ড থ্রম্বোসিস’ (ভিআইটিটি) নামের এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খুবই বিরল ক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে।
ইন্দো-এশিয়ান নিউজ সার্ভিসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিআইটিটি উপসর্গের কথা এবারই প্রথম শোনা যায়নি। ২০২১ সালে করোনা মহামারির চূড়ান্ত অবস্থায় বিশ্বজুড়ে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দেওয়া শুরু হলে নতুন রোগ হিসেবে ভিআইটিটির উপসর্গ বাড়তে শুরু করেছিল। অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকা ভারতে ‘কোভিশিল্ড’ এবং ইউরোপে ‘ভ্যাক্সজেভরিয়া’ নামে পরিচিত ছিল।
ভিআইটিটির ফলে ‘প্লাটিলেট ফ্যাক্টর-৪’ (পিএফ-ফোর) নামে রক্তের একটি প্রোটিনের বিরুদ্ধে অস্বাভাবিক এবং মারাত্মক একটি অটো-অ্যান্টিবডি কাজ করে। কানাডা, উত্তর আমেরিকা, জার্মানি ও ইতালিতে পরিচালিত গবেষণায় বিশেষজ্ঞরা দেখেছেন—এর ফলে সর্দি-কাশির সঙ্গে সম্পর্কিত নানা ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
এর আগে ‘থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম’ (টিটিএস) নামে আরেকটি বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছিল অ্যাস্ট্রাজেনেকা। ভুক্তভোগীদের দায়ের করা মামলার সূত্র ধরে কোম্পানিটি ওই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়ে স্বীকারোক্তি দিয়েছিল। মামলাটিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণের ফলে গুরুতর ক্ষতি এবং মৃত্যুর অভিযোগও রয়েছে।
টিটিএস বা থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম হলো এমন একটি বিরল অবস্থা, যার ফলে শরীরের অস্বাভাবিক কোনো জায়গায় রক্ত জমাট বাঁধে এবং রক্তে প্লাটিলেটের সংখ্যা কমিয়ে দেয়। রক্তের এই উপাদানটি কমে গেলে কোনো মানুষের শারীরিক পরিস্থিতি বিপজ্জনক দিকে মোড় নিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) তথ্য অনুযায়ী, কিছু বিরল ক্ষেত্রে মস্তিষ্ক বা অন্ত্রে, কখনো কখনো পা বা ফুসফুসেও রক্ত জমাট বাঁধায় টিটিএস। এর ফলে রক্তে প্লাটিলেট সংখ্যা প্রতি মাইক্রো লিটারে ১ লাখ ৫০ হাজারের নিচে নেমে যেতে পারে। অল্পবয়সী ব্যক্তিদের মধ্যেই এটি বেশি দেখা যায়।
টিটিএসের উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে গুরুতর মাথাব্যথা, পেটে ব্যথা, পায়ে ফোলাভাব, শ্বাসকষ্ট এবং খিঁচুনির মতো সমস্যা। যদি কেউ টিকা নেওয়ার পর এই লক্ষণগুলো দেখতে পায় তবে তাদের দ্রুত একজন চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করা উচিত।

গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার অভিযোগে এক সপ্তাহ আগেই সারা বিশ্ব থেকে করোনার সব টিকা প্রত্যাহার করে নিয়েছে ব্রিটিশ-সুইডিশ ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা। আজ বৃহস্পতিবার কোম্পানিটি তাদের টিকা গ্রহণের ফলস্বরূপ আরও একটি মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছে। তবে রক্ত জমাট বাঁধার সঙ্গে সম্পর্কিত ‘ভ্যাকসিন-ইনডিউজড ইমিউন থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া অ্যান্ড থ্রম্বোসিস’ (ভিআইটিটি) নামের এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খুবই বিরল ক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে।
ইন্দো-এশিয়ান নিউজ সার্ভিসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিআইটিটি উপসর্গের কথা এবারই প্রথম শোনা যায়নি। ২০২১ সালে করোনা মহামারির চূড়ান্ত অবস্থায় বিশ্বজুড়ে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দেওয়া শুরু হলে নতুন রোগ হিসেবে ভিআইটিটির উপসর্গ বাড়তে শুরু করেছিল। অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকা ভারতে ‘কোভিশিল্ড’ এবং ইউরোপে ‘ভ্যাক্সজেভরিয়া’ নামে পরিচিত ছিল।
ভিআইটিটির ফলে ‘প্লাটিলেট ফ্যাক্টর-৪’ (পিএফ-ফোর) নামে রক্তের একটি প্রোটিনের বিরুদ্ধে অস্বাভাবিক এবং মারাত্মক একটি অটো-অ্যান্টিবডি কাজ করে। কানাডা, উত্তর আমেরিকা, জার্মানি ও ইতালিতে পরিচালিত গবেষণায় বিশেষজ্ঞরা দেখেছেন—এর ফলে সর্দি-কাশির সঙ্গে সম্পর্কিত নানা ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
এর আগে ‘থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম’ (টিটিএস) নামে আরেকটি বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছিল অ্যাস্ট্রাজেনেকা। ভুক্তভোগীদের দায়ের করা মামলার সূত্র ধরে কোম্পানিটি ওই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়ে স্বীকারোক্তি দিয়েছিল। মামলাটিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণের ফলে গুরুতর ক্ষতি এবং মৃত্যুর অভিযোগও রয়েছে।
টিটিএস বা থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম হলো এমন একটি বিরল অবস্থা, যার ফলে শরীরের অস্বাভাবিক কোনো জায়গায় রক্ত জমাট বাঁধে এবং রক্তে প্লাটিলেটের সংখ্যা কমিয়ে দেয়। রক্তের এই উপাদানটি কমে গেলে কোনো মানুষের শারীরিক পরিস্থিতি বিপজ্জনক দিকে মোড় নিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) তথ্য অনুযায়ী, কিছু বিরল ক্ষেত্রে মস্তিষ্ক বা অন্ত্রে, কখনো কখনো পা বা ফুসফুসেও রক্ত জমাট বাঁধায় টিটিএস। এর ফলে রক্তে প্লাটিলেট সংখ্যা প্রতি মাইক্রো লিটারে ১ লাখ ৫০ হাজারের নিচে নেমে যেতে পারে। অল্পবয়সী ব্যক্তিদের মধ্যেই এটি বেশি দেখা যায়।
টিটিএসের উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে গুরুতর মাথাব্যথা, পেটে ব্যথা, পায়ে ফোলাভাব, শ্বাসকষ্ট এবং খিঁচুনির মতো সমস্যা। যদি কেউ টিকা নেওয়ার পর এই লক্ষণগুলো দেখতে পায় তবে তাদের দ্রুত একজন চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করা উচিত।

জীবনে রঙের অস্তিত্ব না থাকলে কেমন হতো? নির্জীব, একঘেয়ে কেমন যেন নিরানন্দ কিংবা নেই কোনো উৎসাহ-উদ্দীপনা। রঙিন কিছু দেখলেই আমাদের মন যেন উৎফুল্ল হয়ে ওঠে, খাবারের বেলায়ও এটি একই রকম সত্য।
৩ দিন আগে
ওজন কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া যেমন কঠিন, সেই সিদ্ধান্তে দীর্ঘদিন অটল থাকা অনেকের ক্ষেত্রে আরও কঠিন। সঠিক অনুপ্রেরণা না থাকলে ওজন কমানো শুরু করাই কঠিন হয়ে পড়ে। আর শুরু করলেও মাঝপথে থেমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। তবে কিছু বাস্তবসম্মত কৌশল অনুসরণ করলে ওজন কমানোর লক্ষ্য অর্জন সহজ হতে পারে।
৫ দিন আগে
থাইরয়েড হরমোন আমাদের গলার সামনে থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত একধরনের হরমোন কিংবা প্রাণরস। এটি গলার সামনে থেকে নিঃসৃত হলেও সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং পুরো শরীরে কাজ করে।
৫ দিন আগে
সুষম খাবারের ৬টি উপাদানের অন্যতম ভিটামিন ও খনিজ লবণ। এগুলো আমাদের শরীরের চালিকাশক্তির অন্যতম উপাদান হিসেবে বিবেচিত। শরীরের একেকটি অঙ্গের সুরক্ষায় একেক ধরনের ভিটামিন প্রয়োজন হয়। যেমন চুল ও চোখের সুরক্ষায় ভিটামিন ‘এ’, ত্বকের সুরক্ষায় ভিটামিন ‘বি’ ও ‘সি’, হাড় ও দাঁতের সুরক্ষায় ভিটামিন ‘ডি’ প্রয়োজন হয়।
৫ দিন আগে