ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
জ্বর ছেড়ে যাওয়ার সময় সাধারণত ঘাম ঝরে। অনেকে ধারণা করেন, ইচ্ছাকৃতভাবে ঘামলে জ্বর নেমে যায়। আসলেই কি তাই? চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইনে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অনেকে জ্বর এলে ইচ্ছে করে ঘাম ঝরানোর জন্য মোটা কাপড় পরেন, বা ঘরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে অথবা কায়িক শ্রম দিয়ে ঘাম ঝরানোর চেষ্টা করেন। ঘাম হলে জ্বর ছেড়ে যাবে বলে তাঁদের বিশ্বাস।
জ্বর হওয়া মানে হচ্ছে স্বাভাবিকের চেয়ে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া। যদি তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে এক ডিগ্রি অথবা কিছু বেশি হয় তাহলে এটিকে স্বল্প মেয়াদি জ্বর বলা যেতে পারে। তবে শরীরে তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট হলে এটিকে জ্বর বলা হয়। আর তাপমাত্রা ১০৩ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হলে তা খুব বেশি জ্বর বলে বিবেচিত।
ঘামলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়, ঠাণ্ডা হয়। তাই, ঘাম ঝরলে জ্বর নেমে যাবে এমন ধারণা অমূলক নয়। বেশি কাপড় ও কম্বল শরীরে জড়ালে, বাষ্প গোসল অথবা বেশি হাঁটাচলা করলে শরীর থেকে ঘাম ঝরে। তবে জ্বর এলে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ঘামলে তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবেন চিকিৎসাবিজ্ঞানে এমন কোনো প্রমাণ নেই। মনে রাখা উচিত, জ্বরের জন্য আলাদাভাবে চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। যেই কারণে জ্বর হয়েছে সেই কারণ বের করে সেটির চিকিৎসা করতে হবে।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ‘বিএএসএস মেডিক্যাল গ্রুপ’ নামে স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইটে ২০২২ সালের ১৯ ডিসেম্বর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরে প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজ করে জ্বর। শরীরের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা যখন শরীরের জন্য হুমকিজনক কিছু সনাক্ত করে তখন এটি খারাপ ভাইরাস বা ব্যকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে। এতে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে জ্বর আসে।
অন্যদিকে, শরীর ঠান্ডা রাখার একটি উপায় হলো ঘাম ঝরানো। তবে এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ কিংবা অসুস্থতা নিরাময় করার কোনো পদ্ধতি না। জ্বর ছেড়ে যাওয়ার সময় শরীরে ঘামতে পারে। তবে জ্বর এলে ইচ্ছাকৃতভাবে ঘামলে জ্বর ভালো হবে এমন ধারণা সঠিক নয়। ঘামলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়, এতে জ্বর ছেড়ে গেছে বলে অনুভব হতে পারে। কিন্তু এটি সাময়িক।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার-এর ওয়েবসাইটে ২০২১ সালের ২২ জানুয়ারি তারিখে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, জ্বর এলে ইচ্ছাকৃত ঘামলে প্রকৃতপক্ষে জ্বর সারে না বা এটি দ্রুত অসুস্থতা কাটিয়ে উঠতেও সাহায্য করে না। এর পরিবর্তে কী কারণে জ্বর হয়েছে তা জেনে ওষুধ খাওয়া, পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করা এবং বিশ্রাম নেওয়া উচিৎ। বেশি অসুস্থতা বোধ করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ।
জ্বর ছেড়ে যাওয়ার সময় সাধারণত ঘাম ঝরে। অনেকে ধারণা করেন, ইচ্ছাকৃতভাবে ঘামলে জ্বর নেমে যায়। আসলেই কি তাই? চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইনে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অনেকে জ্বর এলে ইচ্ছে করে ঘাম ঝরানোর জন্য মোটা কাপড় পরেন, বা ঘরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে অথবা কায়িক শ্রম দিয়ে ঘাম ঝরানোর চেষ্টা করেন। ঘাম হলে জ্বর ছেড়ে যাবে বলে তাঁদের বিশ্বাস।
জ্বর হওয়া মানে হচ্ছে স্বাভাবিকের চেয়ে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া। যদি তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে এক ডিগ্রি অথবা কিছু বেশি হয় তাহলে এটিকে স্বল্প মেয়াদি জ্বর বলা যেতে পারে। তবে শরীরে তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট হলে এটিকে জ্বর বলা হয়। আর তাপমাত্রা ১০৩ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হলে তা খুব বেশি জ্বর বলে বিবেচিত।
ঘামলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়, ঠাণ্ডা হয়। তাই, ঘাম ঝরলে জ্বর নেমে যাবে এমন ধারণা অমূলক নয়। বেশি কাপড় ও কম্বল শরীরে জড়ালে, বাষ্প গোসল অথবা বেশি হাঁটাচলা করলে শরীর থেকে ঘাম ঝরে। তবে জ্বর এলে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ঘামলে তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবেন চিকিৎসাবিজ্ঞানে এমন কোনো প্রমাণ নেই। মনে রাখা উচিত, জ্বরের জন্য আলাদাভাবে চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। যেই কারণে জ্বর হয়েছে সেই কারণ বের করে সেটির চিকিৎসা করতে হবে।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ‘বিএএসএস মেডিক্যাল গ্রুপ’ নামে স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইটে ২০২২ সালের ১৯ ডিসেম্বর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরে প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজ করে জ্বর। শরীরের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা যখন শরীরের জন্য হুমকিজনক কিছু সনাক্ত করে তখন এটি খারাপ ভাইরাস বা ব্যকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে। এতে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে জ্বর আসে।
অন্যদিকে, শরীর ঠান্ডা রাখার একটি উপায় হলো ঘাম ঝরানো। তবে এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ কিংবা অসুস্থতা নিরাময় করার কোনো পদ্ধতি না। জ্বর ছেড়ে যাওয়ার সময় শরীরে ঘামতে পারে। তবে জ্বর এলে ইচ্ছাকৃতভাবে ঘামলে জ্বর ভালো হবে এমন ধারণা সঠিক নয়। ঘামলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়, এতে জ্বর ছেড়ে গেছে বলে অনুভব হতে পারে। কিন্তু এটি সাময়িক।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার-এর ওয়েবসাইটে ২০২১ সালের ২২ জানুয়ারি তারিখে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, জ্বর এলে ইচ্ছাকৃত ঘামলে প্রকৃতপক্ষে জ্বর সারে না বা এটি দ্রুত অসুস্থতা কাটিয়ে উঠতেও সাহায্য করে না। এর পরিবর্তে কী কারণে জ্বর হয়েছে তা জেনে ওষুধ খাওয়া, পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করা এবং বিশ্রাম নেওয়া উচিৎ। বেশি অসুস্থতা বোধ করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ।
ভিডিওতে রাতের বেলা সাদা পাঞ্জাবি-টুপি পরা বিপুল সংখ্যক ব্যক্তিকে একটি প্যান্ডেল-মঞ্চের দিকে অগ্রসর হতে দেখা যায়। একপর্যায়ে তাদের মঞ্চে উঠে মেঝেতে আঘাত করতে এবং চেয়ার ভাঙচুর করতে দেখা যায়।
১ দিন আগেপুলিশের সামনে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে—এই দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে ছড়ানো হয়েছে। একই ক্যাপশনে ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটিতে একজন অর্ধনগ্ন ব্যক্তিকে আহত অবস্থায় মাটিতে পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁকে লাঠিসোঁটা দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রশংসা করছেন—এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। এটি একই ক্যাপশনে বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে পোস্ট করা হয়েছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলও একই ভিডিও
৩ দিন আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান জেলের ভেতরে মারা গেছেন—এই দাবিতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বিজ্ঞপ্তির ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ছবিটি একই ক্যাপশনে বিভিন্ন এক্স ও ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা হয়েছে। কথিত ওই বিজ্ঞপ্তির ছবিতে পাকিস্তান সরকারের লোগো রয়েছে এবং প্রকাশের তারিখ ১০
৪ দিন আগে