ফ্যাক্টচেক ডেস্ক

ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে গত ১৯ নভেম্বর নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। আদেশ পাওয়ার তিন দিনের মধ্যে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। এই নির্দেশের প্রতিবাদে গত বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁও, মহাখালী, গাবতলী, মোহাম্মদপুর এবং ডেমরা এলাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালকেরা সড়কে নেমে বিক্ষোভ করেন। এই ঘটনায় ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে রিকশাচালকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লাঠির আঘাতে এক অটোরিকশাচালক মারা গেছেন দাবিতে একটি তথ্য ছড়িয়ে পড়ে।
কবির চৌধুরী তন্ময় নামের একটি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গত বৃহস্পতিবার (২২ নভেম্বর) এমন দাবিতে একটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে আজ রোববার রাত পৌনে আটটা পর্যন্ত হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে।
দাবিটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে সেনাবাহিনীর লাঠির আঘাতে অটোরিকশাচালক মারা যাওয়ার দাবিতে করা পোস্টগুলোতে এই ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ নিহতের ঘটনাটি কখন, কোন স্থানে ঘটেছে এসব তথ্য পোস্টগুলোতে পাওয়া যায়নি।
সেদিনের বিক্ষোভের ঘটনা নিয়ে আজকের পত্রিকাসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এসব প্রতিবেদনে সেনাবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা সম্পর্কে জানা যায়। তবে কোথাও নিহত হওয়ার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ওয়েবসাইটে গত ২১ নভেম্বর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের প্রতিবাদে ওই দিন সকাল থেকে ঢাকার বিভিন্ন সড়কসহ বনানী থেকে মহাখালী রেলক্রসিং পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে রাখে আন্দোলনকারী রিকশাচালকরা। সেদিন দুপুর ১২টার দিকে সেনাবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের কয়েকবার ধাওয়া-পালটা ধাওয়া হয়। এরপর আবার সেখানেই বিক্ষুব্ধ রিকশাচালকেরা অবস্থান নেন। দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকেও একই তথ্য জানা যায়।
সেনাবাহিনীর লাঠির আঘাতে অটো রিকশা চালক নিহতের দাবিটি প্রসঙ্গে জানতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ইসরাইল হাওলাদারের (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) সঙ্গে হোয়াটস অ্যাপে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনি জানান, ২১ নভেম্বর ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভে কোনো রিকশাচালকের মৃত্যু হয়নি। এটি গুজব।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে গত ১৯ নভেম্বর নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। আদেশ পাওয়ার তিন দিনের মধ্যে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। এই নির্দেশের প্রতিবাদে গত বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁও, মহাখালী, গাবতলী, মোহাম্মদপুর এবং ডেমরা এলাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালকেরা সড়কে নেমে বিক্ষোভ করেন। এই ঘটনায় ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে রিকশাচালকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লাঠির আঘাতে এক অটোরিকশাচালক মারা গেছেন দাবিতে একটি তথ্য ছড়িয়ে পড়ে।
কবির চৌধুরী তন্ময় নামের একটি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গত বৃহস্পতিবার (২২ নভেম্বর) এমন দাবিতে একটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে আজ রোববার রাত পৌনে আটটা পর্যন্ত হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে।
দাবিটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে সেনাবাহিনীর লাঠির আঘাতে অটোরিকশাচালক মারা যাওয়ার দাবিতে করা পোস্টগুলোতে এই ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ নিহতের ঘটনাটি কখন, কোন স্থানে ঘটেছে এসব তথ্য পোস্টগুলোতে পাওয়া যায়নি।
সেদিনের বিক্ষোভের ঘটনা নিয়ে আজকের পত্রিকাসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এসব প্রতিবেদনে সেনাবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা সম্পর্কে জানা যায়। তবে কোথাও নিহত হওয়ার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ওয়েবসাইটে গত ২১ নভেম্বর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের প্রতিবাদে ওই দিন সকাল থেকে ঢাকার বিভিন্ন সড়কসহ বনানী থেকে মহাখালী রেলক্রসিং পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে রাখে আন্দোলনকারী রিকশাচালকরা। সেদিন দুপুর ১২টার দিকে সেনাবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের কয়েকবার ধাওয়া-পালটা ধাওয়া হয়। এরপর আবার সেখানেই বিক্ষুব্ধ রিকশাচালকেরা অবস্থান নেন। দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকেও একই তথ্য জানা যায়।
সেনাবাহিনীর লাঠির আঘাতে অটো রিকশা চালক নিহতের দাবিটি প্রসঙ্গে জানতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ইসরাইল হাওলাদারের (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) সঙ্গে হোয়াটস অ্যাপে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনি জানান, ২১ নভেম্বর ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভে কোনো রিকশাচালকের মৃত্যু হয়নি। এটি গুজব।

সম্প্রতি আজকের পত্রিকার নাম ও ফটোকার্ড ব্যবহার করে ‘হরেকৃষ্ণ হরিবোল, দাঁড়িপাল্লা টেনে তোলঃ পরওয়ার’ শিরোনামে একটি ভুয়া ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
০৩ নভেম্বর ২০২৫
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সম্প্রতি ভাইরাল একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রাতের রাস্তার মাঝখানে এক মধ্যবয়সী ব্যক্তি এক হাতে একটি স্বচ্ছ বোতল, অপর হাতে বাঘের মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন। এমনকি বাঘটির মুখে বোতল গুঁজে দিতেও দেখা যায় তাঁকে।
০২ নভেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পাকিস্তানের যৌথবাহিনীর চেয়ারম্যানকে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল যুক্ত বাংলাদেশের মানচিত্রসংবলিত পতাকা উপহার দিয়েছেন বলে ভারতের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের দাবি সম্পূর্ণ অসত্য ও কল্পনাপ্রসূত বলে জানিয়েছে সিএ (প্রধান উপদেষ্টা) ফ্যাক্ট চেক।
২৮ অক্টোবর ২০২৫
একটি মেরিন পার্কে এক নারী প্রশিক্ষককে চুবিয়ে হত্যা করেছে অরকা বা কিলার তিমি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
১৩ আগস্ট ২০২৫