Ajker Patrika

প্লাস্টিক বর্জ্যে সাগর ভরছে, বোতলজাত পানির ব্যবসা ৩২৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে

প্লাস্টিক বর্জ্যে সাগর ভরছে, বোতলজাত পানির ব্যবসা ৩২৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে

পরিবেশবাদীরা বরাবরই পরিবেশ দূষণে প্লাস্টিকের ভূমিকা নিয়ে সতর্ক করে থাকেন। কেননা প্লাস্টিকের কণা নালা, নদী এবং সাগরে ছড়িয়ে পড়ে খাদ্যশৃঙ্খলে ঢুকে পড়ে। ফলে মানবদেহে মারাত্মক হুমকি তৈরি করে। জাতিসংঘ বলছে, সাগর-মহাসাগরে ব্যাপক মাত্রায় প্লাস্টিক বর্জ্য ছড়িয়ে পড়েছে। এর বর্তমান পরিমাণ আনুমানিক ১০ কোটি টন। গভীর সাগরে বসবাস করা তিমির পেটেও প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণার উপস্থিতি দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। 

পরিবেশবাদীরা প্লাস্টিক ব্যবহারে দিনের পর দিন নিরুৎসাহিত করে গেলেও প্লাস্টিক দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিবিসি এক প্রতিবেদনে পরিবেশ দূষণের ঝুঁকির মধ্যেও বোতলজাত পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেছে। 

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্ব জুড়েই বোতলজাত পানির ব্যবসা সম্প্রসারিত হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ বছর বোতলজাত পানির ব্যবসা থেকে রাজস্ব আয়ের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩২ হাজার ৪৪০ কোটি ডলার। অবাক করা তথ্য হচ্ছে, ২০২৯ সালের দিকে এই আয় বেড়ে দাঁড়াবে ৪১ হাজার ৯৯০ কোটি ডলারে। মূলত কার্বোনেটেড পানির বিক্রি দ্বিগুণের বেশি বেড়ে যাওয়ায় বোতলজাত পানির ব্যবসা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।

পরিবেশবাদী সংগঠন ফ্রেন্ডস অব দ্য আর্থ ইন্টারন্যাশনালের চেয়ারম্যান হেমান্থ উইথানেগ বিবিসিকে বলেন, ‘বোতলজাত পানি কিনতে মানুষকে নিরুৎসাহিত করা উচিত। প্লাস্টিকে যে পরিমাণ ক্ষতি হয় সেটিকে অন্য কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। প্লাস্টিকের অতি ক্ষুদ্র কণা বা মাইক্রোপ্লাস্টিক যদি বাতাসে ও সমুদ্রে মিশে যায় তাহলে ক্ষতি থেকে বাঁচার আর উপায় থাকবে না।’ 

এক গবেষণার বরাতে বিবিসি জানায়, এখনো বিশ্বজুড়ে বেশির ভাগ পানির বোতলই প্লাস্টিকের, মাত্র ২ দশমিক ৩ শতাংশ বোতল কাচের। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতি বছর ৫ হাজার কোটি বোতল পানি বিক্রি হয়ে থাকে। গবেষণার বরাতে আরও জানানো হয়, বিশ্বব্যাপী বিক্রি হওয়া পানির বোতলের মধ্যে মাত্র ৯ শতাংশ বোতল পুনরায় ব্যবহারযোগ্য। 

কোম্পানিগুলো অবশ্য নানা যুক্তি দেখিয়ে বোতলজাত পানির পক্ষে সাফাই গেয়ে চলেছে। তাদের দাবি, এখনকার বোতলগুলো পলিইথিলিন টেরেফথালেটের (পিইটি) তৈরি। এগুলো শতভাগ পুনরায় ব্যবহারযোগ্য। তারা আরও বলছে, এসব বোতলজাত পানি অতিমাত্রায় চিনিযুক্ত কোমল পানীয়র চেয়ে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। 

স্কটিশ বোতলজাত পানির ব্র্যান্ড ‘হাইল্যান্ড স্প্রিং’–এর অন্যতম পরিচালক সাইমন ওল্ডহাম বলেন, ‘করোনার সময় কোমল পানীয় বিক্রি বেড়ে গিয়েছিল। কম মাত্রার অ্যালকোহল কিংবা অ্যালকোহলমুক্ত কোমল পানীয়র দিকে ঝুঁকেছিল মানুষ। এখন আবার বোতলজাত পানি বিক্রি বেড়েছে। বোতলজাত পানি বিক্রি বৃদ্ধির কারণ স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ছে ক্রেতাদের। তাঁরা কোমল পানীয় এবং অ্যালকোহলের বিকল্প খুঁজছেন। এ ক্ষেত্রে বোতলজাত পানীয় স্বাস্থ্যকর বাছাই।’ 

যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক আন্তর্জাতিক বোতলজাত পানির সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জিল কুলোরা বলেন, অনেকের জন্যই বোতলজাত পানি স্বাস্থ্যকর সমাধান।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘অনেক উন্নয়নশীল দেশে যখন সুপেয় পানির সংকট দেখা দেয় তখন বোতলজাত পানি কিছুটা হলেও সমাধান হিসেবে কাজ করে। অনেক দেশই এখনো জনগণের জন্য সুপেয় পানি নিশ্চিত করতে পারেনি। সেসব দেশের জন্য বোতলজাত পানিই একমাত্র সমাধান। বোতলজাত পানির সুবিধা হলো জরুরি পরিস্থিতি, প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানা সংকটকালে এটি সহজলভ্য থাকে।’

এদিকে বোতলজাত পানি বিক্রি বৃদ্ধির কারণ হিসেবে কোম্পানিগুলোর বিপণন কৌশলকে সামনে এনেছেন বার্সেলোনা ভিত্তিক ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল হেলথের সহযোগী অধ্যাপক ভিলানুয়েভা। তাঁর মতে, জনগণের জন্য সুপেয় পানি নিশ্চিত করা নিয়ে তেমন প্রচার নেই, অন্যদিকে বোতলজাত পানির বিজ্ঞাপনের শেষ নেই। বোতলজাত পানির ব্যবসা ফুলেফেঁপে ওঠার এটি অন্যতম কারণ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সকালে সূর্যের দেখা নেই, কুয়াশাচ্ছন্ন ঢাকার আকাশ

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮: ৫২
তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। ছবি: আজকের পত্রিকা
তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। ছবি: আজকের পত্রিকা

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।

আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।

পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঢাকায় বেড়েছে বায়ুদূষণ, দুর্যোগপূর্ণ অবস্থায় কাবুল

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।

আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।

শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।

আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।

ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্‌রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্‌যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।

শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।

বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।

বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।

এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।

দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।

পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়

অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্‌রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।

সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।

যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।

ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পৌষ মাসে নেই শীতের দেখা, বেড়েছে ঢাকার তাপমাত্রা

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০: ৩০
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।

অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।

এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।

এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আজ ঢাকার আবহাওয়া কেমন থাকবে জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।

পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত