
জাপানের ফুকুশিমা পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রর পানি সাগরে ফেলার পরিকল্পনা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা কঠিন। বেশ কিছু কেলেঙ্কারির কারণে এবং স্বচ্ছতার অভাবে অকার্যকর ফুকুশিমা-দাইচি পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা টেপকো ও জাপান সরকার- দুটোর ওপর আস্থা নেমে গেছে। তবে ওই পানিতে আসলে কি আছে সে বিষয়ে মানুষের সচেতনতার মাত্রা অনেক কম।
ফুকুশিমা: প্রশান্ত মহাসাগরে পানি ছাড়া হচ্ছে কেন?
২০১১ সালের ভয়াবহ সুনামির সময় ধ্বংস হওয়ার পর ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের চুল্লিগুলিকে ঠান্ডা করতে হয়েছে জাপানকে। এজন্য প্রতিদিন জাপানের ১৭০ টন ঠান্ডা পানি দরকার হয়।
সেখানে ১ হাজার ৪৬টি ড্রামে ১ হাজার ৩৪৩ মিলিয়ন ঘনমিটার পানি রয়েছে। ড্রামে তেজস্ক্রিয় পানি সংরক্ষণ সক্ষমতা ফুরিয়ে যাওয়ায় সাগরে ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান।
পানি পরিশোধনের পর নিরাপদ হলে এক কিলোমিটার দীর্ঘ টানেলের মাধ্যমে প্রশান্ত মহাসাগরে ছাড়া হচ্ছে। এভাবে সব পানি ফেলতে আনুমানিক ৩০ বছর লাগতে পারে। তবে তেজস্ক্রিয় বর্জ্যগুলো জমিতেই থেকে যাবে।
জাপান কি তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ছাড়ার অনুমতি পেয়েছে?
তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ছাড়ার পরিকল্পনা জাপানের পরমাণু সংস্থা ও আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ)- উভয়ই অনুমোদন করেছে। আইএইএ বলেছে, এক্ষেত্রে জাপান আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান পূরণ করেছে। পরিশোধিত পানি সাগরে যতটুকু তেজস্ক্রিয়তা ছড়াবে মানুষ ও পরিবেশের উপর তার প্রভাব সামান্য।
আইএইএ বলেছে, বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত ঠান্ডা পানি সাগরে ছেড়ে দেওয়ার চর্চা সাধারণভাবে সবই দেশই অনুসরণ করছে। তবে জাপান তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা কমিয়ে দেখাচ্ছে বলে পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ও প্রতিবেশী দেশগুলি অভিযোগ করেছে। সাগরের দূষণ, সম্ভাব্য পরিবেশগত ক্ষতি, মাছ না পাওয়া ও এর ক্ষতি নিয়ে তাঁরা উদ্বিগ্ন।
যেভাব তেজস্ক্রিয় পানি ছাড়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়
সাগরে ছাড়ার আগে তেজস্ক্রিয় ঠান্ডা পানিকে ‘অ্যাডভান্সড লিকুইড প্রসেসিং সিস্টেমে’ (এএলপিএস) পরিশোধনের জন্য পাঠানো হয়। এএলপিএস ৬২ ধরণের তেজস্ক্রিয় উপাদান পরিশোধনে সক্ষম হলেও তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ ট্রিটিয়াম পরিশোধন করতে পারে না। তাই সামুদ্রিক পানির সঙ্গে মিশিয়ে তেজস্ক্রিয়তা গ্রহণযোগ্য মাত্রায় নামিয়ে এনে পরে সাগরে ছাড়া হচ্ছে। টেপকো বলছে, পরিশোধনের পরেও ট্রিটিয়ামের মাত্রা বেশি ধরা পড়লে সাগরে ছাড়ার আগে একই প্রক্রিয়ায় আবার পরিশোধন করা হচ্ছে।
ট্রিটিয়াম কতটা বিপজ্জনক
হাইড্রোজেনের রূপে ট্রিটিয়াম পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রাকৃতিকভাবে থাকে। এটি তেজস্ক্রিয় হলেও জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ সিজিয়াম-১৩৭ বা স্ট্রনটিয়াম-৯০- এর চেয়ে কম বিপজ্জনক।
ফুকুশিমা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ভিয়েনা ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির রেডিওকোলজিস্ট জর্জ স্টেইনহাউসার বলেন, পরিশোধন করা পানি সাগরে ছেড়ে দেওয়াই সর্বোত্তম সমাধান।
২০১৩ সালে ফুকুশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ের খন্ডকালীন অধ্যাপক থাকার সময় স্টেইনহাউসার ধ্বংস হওয়া পারমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয় নমুনা সংগ্রহ করেন।
স্টেইনহাউসার বলেন, ট্রিটিয়াম নিয়ে যারা উদ্বিগ্ন, তাঁরা না জেনেই উদ্বিগ্ন। ধীরে ধীরে মিশ্রিত আকারে পরিশোধন করে ছাড়া ট্রিটিয়াম বিপজ্জনক নয়, মানুষ বা পরিবেশের জন্যও নয়। এতে কারও ভয় পাওয়ার দরকার নেই।
ফুকুশিমার পানি নিয়ে বিকল্প কি করা যেত
পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর অভিযোগ, সংক্ষিপ্ত ও সস্তা সমাধান বেছে নিয়েছে জাপান। পানি সংরক্ষণের জন্য ড্রামের সংখ্যা বাড়ানো বা পানিকে বাষ্পীভূত করার মতো বিকল্প অনুসরণের পরামর্শ দেন তারা।
তবে অধ্যাপক স্টেইনহাউসার বলেন, বাড়তি ড্রাম ব্যবহারের পরিণতি ভালো নাও হতে পারে। কারণ, এ অঞ্চলে ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকি আছে। ড্রাম ফুটো হয়ে গেলে তেজস্ক্রিয় পানি ভূগর্ভস্থ পানির সাথে মিশে বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে। এই পানি সাগরে ছেড়ে দেওয়াই পরিবেশ ও মানবতার জন্য সর্বোত্তম ও নিরাপদ সমাধান।
তবে অনেক গবেষক বিকল্প সমাধানে সমস্যা দেখেন। তাঁদের মতে, বাতাসে নির্গত তেজস্ক্রিয় হাইড্রোজেন নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। বাতাস তেজস্ক্রিয় মেঘকে দূরবর্তী স্থানে নিয়ে যেতে পারে, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।

জাপানের ফুকুশিমা পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রর পানি সাগরে ফেলার পরিকল্পনা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা কঠিন। বেশ কিছু কেলেঙ্কারির কারণে এবং স্বচ্ছতার অভাবে অকার্যকর ফুকুশিমা-দাইচি পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা টেপকো ও জাপান সরকার- দুটোর ওপর আস্থা নেমে গেছে। তবে ওই পানিতে আসলে কি আছে সে বিষয়ে মানুষের সচেতনতার মাত্রা অনেক কম।
ফুকুশিমা: প্রশান্ত মহাসাগরে পানি ছাড়া হচ্ছে কেন?
২০১১ সালের ভয়াবহ সুনামির সময় ধ্বংস হওয়ার পর ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের চুল্লিগুলিকে ঠান্ডা করতে হয়েছে জাপানকে। এজন্য প্রতিদিন জাপানের ১৭০ টন ঠান্ডা পানি দরকার হয়।
সেখানে ১ হাজার ৪৬টি ড্রামে ১ হাজার ৩৪৩ মিলিয়ন ঘনমিটার পানি রয়েছে। ড্রামে তেজস্ক্রিয় পানি সংরক্ষণ সক্ষমতা ফুরিয়ে যাওয়ায় সাগরে ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান।
পানি পরিশোধনের পর নিরাপদ হলে এক কিলোমিটার দীর্ঘ টানেলের মাধ্যমে প্রশান্ত মহাসাগরে ছাড়া হচ্ছে। এভাবে সব পানি ফেলতে আনুমানিক ৩০ বছর লাগতে পারে। তবে তেজস্ক্রিয় বর্জ্যগুলো জমিতেই থেকে যাবে।
জাপান কি তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ছাড়ার অনুমতি পেয়েছে?
তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ছাড়ার পরিকল্পনা জাপানের পরমাণু সংস্থা ও আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ)- উভয়ই অনুমোদন করেছে। আইএইএ বলেছে, এক্ষেত্রে জাপান আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান পূরণ করেছে। পরিশোধিত পানি সাগরে যতটুকু তেজস্ক্রিয়তা ছড়াবে মানুষ ও পরিবেশের উপর তার প্রভাব সামান্য।
আইএইএ বলেছে, বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত ঠান্ডা পানি সাগরে ছেড়ে দেওয়ার চর্চা সাধারণভাবে সবই দেশই অনুসরণ করছে। তবে জাপান তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা কমিয়ে দেখাচ্ছে বলে পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ও প্রতিবেশী দেশগুলি অভিযোগ করেছে। সাগরের দূষণ, সম্ভাব্য পরিবেশগত ক্ষতি, মাছ না পাওয়া ও এর ক্ষতি নিয়ে তাঁরা উদ্বিগ্ন।
যেভাব তেজস্ক্রিয় পানি ছাড়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়
সাগরে ছাড়ার আগে তেজস্ক্রিয় ঠান্ডা পানিকে ‘অ্যাডভান্সড লিকুইড প্রসেসিং সিস্টেমে’ (এএলপিএস) পরিশোধনের জন্য পাঠানো হয়। এএলপিএস ৬২ ধরণের তেজস্ক্রিয় উপাদান পরিশোধনে সক্ষম হলেও তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ ট্রিটিয়াম পরিশোধন করতে পারে না। তাই সামুদ্রিক পানির সঙ্গে মিশিয়ে তেজস্ক্রিয়তা গ্রহণযোগ্য মাত্রায় নামিয়ে এনে পরে সাগরে ছাড়া হচ্ছে। টেপকো বলছে, পরিশোধনের পরেও ট্রিটিয়ামের মাত্রা বেশি ধরা পড়লে সাগরে ছাড়ার আগে একই প্রক্রিয়ায় আবার পরিশোধন করা হচ্ছে।
ট্রিটিয়াম কতটা বিপজ্জনক
হাইড্রোজেনের রূপে ট্রিটিয়াম পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রাকৃতিকভাবে থাকে। এটি তেজস্ক্রিয় হলেও জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ সিজিয়াম-১৩৭ বা স্ট্রনটিয়াম-৯০- এর চেয়ে কম বিপজ্জনক।
ফুকুশিমা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ভিয়েনা ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির রেডিওকোলজিস্ট জর্জ স্টেইনহাউসার বলেন, পরিশোধন করা পানি সাগরে ছেড়ে দেওয়াই সর্বোত্তম সমাধান।
২০১৩ সালে ফুকুশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ের খন্ডকালীন অধ্যাপক থাকার সময় স্টেইনহাউসার ধ্বংস হওয়া পারমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয় নমুনা সংগ্রহ করেন।
স্টেইনহাউসার বলেন, ট্রিটিয়াম নিয়ে যারা উদ্বিগ্ন, তাঁরা না জেনেই উদ্বিগ্ন। ধীরে ধীরে মিশ্রিত আকারে পরিশোধন করে ছাড়া ট্রিটিয়াম বিপজ্জনক নয়, মানুষ বা পরিবেশের জন্যও নয়। এতে কারও ভয় পাওয়ার দরকার নেই।
ফুকুশিমার পানি নিয়ে বিকল্প কি করা যেত
পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর অভিযোগ, সংক্ষিপ্ত ও সস্তা সমাধান বেছে নিয়েছে জাপান। পানি সংরক্ষণের জন্য ড্রামের সংখ্যা বাড়ানো বা পানিকে বাষ্পীভূত করার মতো বিকল্প অনুসরণের পরামর্শ দেন তারা।
তবে অধ্যাপক স্টেইনহাউসার বলেন, বাড়তি ড্রাম ব্যবহারের পরিণতি ভালো নাও হতে পারে। কারণ, এ অঞ্চলে ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকি আছে। ড্রাম ফুটো হয়ে গেলে তেজস্ক্রিয় পানি ভূগর্ভস্থ পানির সাথে মিশে বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে। এই পানি সাগরে ছেড়ে দেওয়াই পরিবেশ ও মানবতার জন্য সর্বোত্তম ও নিরাপদ সমাধান।
তবে অনেক গবেষক বিকল্প সমাধানে সমস্যা দেখেন। তাঁদের মতে, বাতাসে নির্গত তেজস্ক্রিয় হাইড্রোজেন নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। বাতাস তেজস্ক্রিয় মেঘকে দূরবর্তী স্থানে নিয়ে যেতে পারে, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

জাপানের ফুকুশিমা পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রর পানি সাগরে ফেলার পরিকল্পনা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা কঠিন। বেশ কিছু কেলেঙ্কারির কারণে এবং স্বচ্ছতার অভাবে অকার্যকর ফুকুশিমা-দাইচি পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা টেপকো ও জাপান সরকার- দুটোর ওপর আস্থা নেমে গেছে।
২৪ আগস্ট ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

জাপানের ফুকুশিমা পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রর পানি সাগরে ফেলার পরিকল্পনা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা কঠিন। বেশ কিছু কেলেঙ্কারির কারণে এবং স্বচ্ছতার অভাবে অকার্যকর ফুকুশিমা-দাইচি পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা টেপকো ও জাপান সরকার- দুটোর ওপর আস্থা নেমে গেছে।
২৪ আগস্ট ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জাপানের ফুকুশিমা পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রর পানি সাগরে ফেলার পরিকল্পনা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা কঠিন। বেশ কিছু কেলেঙ্কারির কারণে এবং স্বচ্ছতার অভাবে অকার্যকর ফুকুশিমা-দাইচি পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা টেপকো ও জাপান সরকার- দুটোর ওপর আস্থা নেমে গেছে।
২৪ আগস্ট ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

জাপানের ফুকুশিমা পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রর পানি সাগরে ফেলার পরিকল্পনা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা কঠিন। বেশ কিছু কেলেঙ্কারির কারণে এবং স্বচ্ছতার অভাবে অকার্যকর ফুকুশিমা-দাইচি পারমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা টেপকো ও জাপান সরকার- দুটোর ওপর আস্থা নেমে গেছে।
২৪ আগস্ট ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে