সৌগত বসু, ঢাকা

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে। আর এতে করে সাময়িকভাবে প্রশমিত হতে পারে তাপপ্রবাহ। তবে মে মাসেও গরম থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, মার্চের ৩১ তারিখ থেকে বিক্ষিপ্তভাবে দেশে তাপপ্রবাহ শুরু হয়। ২৭ এপ্রিল তা দেশের ইতিহাসের রেকর্ড ভেঙে ফেলে। টানা ২৮ দিন তাপপ্রবাহ এই ভূখণ্ডে সবশেষ হয়েছিল ১৯৪৮ সালে। এরপর গত বছর এপ্রিল ও মে মাস মিলিয়ে ২৩ দিন টানা তাপপ্রবাহ ছিল।
আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩১ মার্চ থেকে শুরু করে ১১ এপ্রিলের পর্যন্ত দেশের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যায়। সে সময় তা খুব বেশি এলাকায় ছড়িয়ে যায়নি। এরপর ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কয়েকটি অঞ্চলে তাপপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়ে। ১৬ এপ্রিল থেকে তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়, যা দেশের কয়েকটি অঞ্চলে টানা চলছে। এর মধ্যে রয়েছে খুলনা, রাজশাহী, ঢাকা ও বরিশাল অঞ্চল।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, এপ্রিল মাসের ৬ তারিখ তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। এরপর ১৭ এপ্রিল থেকে টানা ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের কয়েকটি অঞ্চলে মাঝারি থেকে তীব্র ও অতিতীব্র তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। ২০ এপ্রিল থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এরমধ্যে ২২, ২৩, ২৪ এপ্রিল শুধু তীব্র তাপমাত্রা ছিল।
কোথায় কবে তাপপ্রবাহ চলমান ছিল
দেশে তাপপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি চলমান ছিল চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে ১৩ দিন। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ এপ্রিল যথাক্রমে ৪৩ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহী ও পাবনায় ১২ দিন তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কুষ্টিয়ায় ১০ দিন, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ এপ্রিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর খুলনায় ৮ দিন, আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় এ বছর দুবার তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল ২০ ও ২৯ এপ্রিল। এর মধ্যে গতকাল এ বছরের রেকর্ড ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পার হয়। এপ্রিল মাসেই পাঁচবার হিট এলার্ট জারি করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সর্বশেষ হিট এলার্ট এখনো চলমান রয়েছে।
৬ এপ্রিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। ১৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা, রাজশাহী, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ১৮ ও ১৯ এপ্রিল বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায় তীব্র তাপ্রপবাহ ছিল। ২০ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও ঢাকায়। আর তীব্র ছিল খুলনার সব জেলা, রাজশাহী ও পাবনায়। ২১ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর ও কুষ্টিয়ায়। ২২ ও ২৩ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ২৪ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, ফরিদপুর, খুলনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৫ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, পাবনা, খুলনা, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, দিনাজপুরে। ২৬ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, যশোর, খুলনা, কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল রাজশাহী, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল চুয়াডাঙ্গায়। ২৮ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী ও যশোরে। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা ও খুলনায়। ২৯ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় আর তীব্র ছিল ঢাকা, ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়ায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের যে অঙ্গরাজ্য রয়েছে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার , ওডিশা ও আশপাশের কয়েকটিতে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকে। এর সঙ্গে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাব যুক্ত হয়, যার ফলে খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। পশ্চিমা বাতাস যখন পশ্চিম দিক থেকে আসে, তখন সেটি বাংলাদেশে ঢোকার আগেই তাপমাত্রা বেশি পেয়ে যাচ্ছে। এর ফলে তাপের একটা প্রবাহ দেশের দিকে থাকে। আর এটির ধাক্কা যায় খুলনা ও রাজশাহীর ওপর, যার পরবর্তী প্রভাব পড়ে ঢাকা ও বরিশালের ওপর।
কোন দিন কোন এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
১০ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১২ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৩ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৪ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৫ এপ্রিল খেপুপাড়া ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৮ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২২ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৩ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৪ এপ্রিল মংলা ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৫ এপ্রিল যশোর ৪২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৮ এপ্রিল যশোর ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃষ্টি হবে মে থেকে
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মে মাসের ২ থেকে ৩ তারিখ দেশের উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। আর ৫ ও ৬ মে সারা দেশেই বৃষ্টি হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, প্রথম অবস্থায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। এরপর বাকি রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে বৃষ্টি শুরু হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, মে মাসের শুরুতে যে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে, সেটি উত্তর-পূর্বাঞ্চল হয়ে আসবে। আর সামগ্রিকভাবে তাপপ্রবাহ কমানোর জন্য দেশের পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে যে বৃষ্টিপাত দরকার, সেটি হতে পারে মে মাসের ৬ তারিখের দিকে। তবে এই বৃষ্টি চার থেকে পাঁচ দিন স্থায়ী হতে পারে।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে। আর এতে করে সাময়িকভাবে প্রশমিত হতে পারে তাপপ্রবাহ। তবে মে মাসেও গরম থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, মার্চের ৩১ তারিখ থেকে বিক্ষিপ্তভাবে দেশে তাপপ্রবাহ শুরু হয়। ২৭ এপ্রিল তা দেশের ইতিহাসের রেকর্ড ভেঙে ফেলে। টানা ২৮ দিন তাপপ্রবাহ এই ভূখণ্ডে সবশেষ হয়েছিল ১৯৪৮ সালে। এরপর গত বছর এপ্রিল ও মে মাস মিলিয়ে ২৩ দিন টানা তাপপ্রবাহ ছিল।
আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩১ মার্চ থেকে শুরু করে ১১ এপ্রিলের পর্যন্ত দেশের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যায়। সে সময় তা খুব বেশি এলাকায় ছড়িয়ে যায়নি। এরপর ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কয়েকটি অঞ্চলে তাপপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়ে। ১৬ এপ্রিল থেকে তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়, যা দেশের কয়েকটি অঞ্চলে টানা চলছে। এর মধ্যে রয়েছে খুলনা, রাজশাহী, ঢাকা ও বরিশাল অঞ্চল।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, এপ্রিল মাসের ৬ তারিখ তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। এরপর ১৭ এপ্রিল থেকে টানা ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের কয়েকটি অঞ্চলে মাঝারি থেকে তীব্র ও অতিতীব্র তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। ২০ এপ্রিল থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এরমধ্যে ২২, ২৩, ২৪ এপ্রিল শুধু তীব্র তাপমাত্রা ছিল।
কোথায় কবে তাপপ্রবাহ চলমান ছিল
দেশে তাপপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি চলমান ছিল চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে ১৩ দিন। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ এপ্রিল যথাক্রমে ৪৩ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহী ও পাবনায় ১২ দিন তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কুষ্টিয়ায় ১০ দিন, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ এপ্রিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর খুলনায় ৮ দিন, আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় এ বছর দুবার তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল ২০ ও ২৯ এপ্রিল। এর মধ্যে গতকাল এ বছরের রেকর্ড ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পার হয়। এপ্রিল মাসেই পাঁচবার হিট এলার্ট জারি করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সর্বশেষ হিট এলার্ট এখনো চলমান রয়েছে।
৬ এপ্রিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। ১৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা, রাজশাহী, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ১৮ ও ১৯ এপ্রিল বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায় তীব্র তাপ্রপবাহ ছিল। ২০ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও ঢাকায়। আর তীব্র ছিল খুলনার সব জেলা, রাজশাহী ও পাবনায়। ২১ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর ও কুষ্টিয়ায়। ২২ ও ২৩ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ২৪ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, ফরিদপুর, খুলনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৫ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, পাবনা, খুলনা, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, দিনাজপুরে। ২৬ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, যশোর, খুলনা, কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল রাজশাহী, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল চুয়াডাঙ্গায়। ২৮ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী ও যশোরে। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা ও খুলনায়। ২৯ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় আর তীব্র ছিল ঢাকা, ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়ায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের যে অঙ্গরাজ্য রয়েছে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার , ওডিশা ও আশপাশের কয়েকটিতে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকে। এর সঙ্গে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাব যুক্ত হয়, যার ফলে খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। পশ্চিমা বাতাস যখন পশ্চিম দিক থেকে আসে, তখন সেটি বাংলাদেশে ঢোকার আগেই তাপমাত্রা বেশি পেয়ে যাচ্ছে। এর ফলে তাপের একটা প্রবাহ দেশের দিকে থাকে। আর এটির ধাক্কা যায় খুলনা ও রাজশাহীর ওপর, যার পরবর্তী প্রভাব পড়ে ঢাকা ও বরিশালের ওপর।
কোন দিন কোন এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
১০ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১২ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৩ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৪ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৫ এপ্রিল খেপুপাড়া ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৮ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২২ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৩ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৪ এপ্রিল মংলা ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৫ এপ্রিল যশোর ৪২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৮ এপ্রিল যশোর ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃষ্টি হবে মে থেকে
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মে মাসের ২ থেকে ৩ তারিখ দেশের উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। আর ৫ ও ৬ মে সারা দেশেই বৃষ্টি হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, প্রথম অবস্থায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। এরপর বাকি রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে বৃষ্টি শুরু হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, মে মাসের শুরুতে যে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে, সেটি উত্তর-পূর্বাঞ্চল হয়ে আসবে। আর সামগ্রিকভাবে তাপপ্রবাহ কমানোর জন্য দেশের পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে যে বৃষ্টিপাত দরকার, সেটি হতে পারে মে মাসের ৬ তারিখের দিকে। তবে এই বৃষ্টি চার থেকে পাঁচ দিন স্থায়ী হতে পারে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৯ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে