
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান মারা গেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। সোহানুর রহমানের মৃত্যুতে শোবিজে শোক নেমেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারকারা স্মরণ করছেন তাঁর সঙ্গে নানান স্মৃতি। সোহানুর রহমানকে নিয়ে আজকের পত্রিকার কথা হয় তারকাদের সঙ্গে। তারকারা জানিয়েছেন সোহানুর রহমান সোহানের সঙ্গে সম্পর্ক ও তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা।
বুঝতে পারিনি জীবনের শেষ দোয়া চেয়ে নিল সে
—ইলিয়াস কাঞ্চন, অভিনেতা
সোহান ও আমার ক্যারিয়ার শুরু একসঙ্গে। একই বছর, ১৯৭৭ সালে আমি অভিনয় শুরু করি, আর সোহান কাজ শুরু করে শিবলি সাদিকের সঙ্গে। তাঁর প্রথম সিনেমাতেও আমি অভিনয় করেছি। আমার নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনেও সে আমার পাশে ছিল সব সময়। নিরাপদ সড়ক চাই-এর কার্যকরী পরিষদের সদস্যও ছিল সে। সব মিলিয়ে আমার জীবনের একটা বড় অংশ ছিল সোহান। সেদিন এফডিসির কমপ্লেক্স উদ্বোধনের দিন তাঁর সঙ্গে আমার শেষ দেখা। বরাবরই যা হয়, দেখা হলেই দোয়া চায়, এবারও চেয়েছে। বুঝতে পারিনি জীবনের শেষ দোয়া চেয়ে নিল সে। ভালো মানুষ ছিলেন বলেই হয়তো আল্লাহ তাঁকে শান্তির মৃত্যু দিয়েছেন। ঘুমের মধ্যেই চলে গেল আমার প্রিয় মানুষটি। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি।
খুব কষ্ট লাগছে, তিনি ট্রিটমেন্টটা নিতে পারলেন না
—মৌসুমী, অভিনেত্রী
কী বলব এই সময়ে! বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। সোহান ভাই তো আমার জীবনের অংশ। তাঁর ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমা দিয়েই আমি চলচ্চিত্র জগতে এসেছি। তাঁর যত সৃষ্টি, যত সিনেমা, যত ভালো কাজ সব স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে। তিনি অনেক দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। তাঁর ট্রিটমেন্ট হওয়ার কথা ছিল। খুব কষ্ট লাগছে, তিনি ট্রিটমেন্টটা নিতে পারলেন না। তার আগেই চলে গেলেন। অনেক দোয়া করি সোহান ভাই, আল্লাহ যেন আপনাকে ভালো রাখেন।
তাঁর মতো জ্ঞানী আর গুণী নির্মাতা দেশের সম্পদ
—ওমর সানি, অভিনেতা
এমন মৃত্যুর সংবাদ থমকে দেয় সবাইকে। স্ত্রী চলে যাওয়ার একদিন পরেই চলে গেলেন গুণী নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান। কী বেদনাদায়ক ঘটনা। তাঁর সঙ্গে তো আমার পিতা-পুত্রের সম্পর্ক। মান-অভিমানও ছিল আমাদের মাঝে। আমি মনে করি, তিনি মৌসুমীকে সিনেমায় এনেছিলেন বলেই আজ তাঁকে আমি জীবনসঙ্গী হিসেবে পেয়েছি। মৌসুমীর কাছেও তো তিনি পিতার সমান। আমি নিজেও তাঁর সিনেমায় অভিনয় করেছি। তাঁর মতো জ্ঞানী আর গুণী নির্মাতা দেশের সম্পদ। দোয়া করি আল্লাহ তাঁকে ভালো রাখুন।
বাংলা চলচ্চিত্রে অমর হয়ে থাকবেন তিনি
—অপু বিশ্বাস, অভিনেত্রী
সোহান ভাইয়ের মৃত্যুর সংবাদটা শোনার পর বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। গতকাল তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন। ভেবেছিলাম সেই খবরটাই মনে হয় ছড়িয়েছে। যখন শুনলাম সত্যি তিনি আর নেই তখন আমার মধ্যে একটা শূন্যতা কাজ করছিল। ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না এটা কত কষ্টের। আমার সৌভাগ্য হয়েছে তাঁর মতো গুণী নির্মাতার সঙ্গে কাজ করার। সোহান ভাইয়ের সঙ্গে প্রথম কাজ করেছি ‘কথা দাও সাথী হবে’ সিনেমায়। তাঁর সঙ্গে আমার খুব মিষ্টি মধুর সম্পর্ক ছিল। আমার মনে আছে কথা দাও সাথী হবে সিনেমার শুটিং হওয়ার কথা ছিল গুলশানে। ব্যস্ত এলাকা হওয়ার কারণে আমি শুটিং করতে রাজি হচ্ছিলাম না। তখন ওনার সঙ্গে আমার চুক্তি হয়েছিল প্রত্যেকটা শটের পর আমাকে কিটক্যাট চকলেট দিতে হবে। পরে তিনি পকেটে ২০ টির মতো চকলেট রেখে দিয়েছিল। সবগুলো চকলেট নেওয়ার জন্য অল্প করে শট দিচ্ছিলাম। এ কারণে পরে আমি তাকে সরি বলেছিলাম। তিনি হেসে দিয়ে বলল ‘আরে পাগল তুমি তো আমার মেয়ের মতো। আমি জানতাম তুমি সব চকলেট খাবে। এ জন্য আমিও অল্প করে শট নেওয়ার পর ওকে ওকে বলছিলাম। যাতে তুমি সব নিতে পারো।’
আরও কত কথা যে আছে তাঁকে নিয়ে। এই মুহূর্তে একটি কথা খুব মনে পড়ছে। একবার চ্যানেল আইতে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন সোহান ভাই। সেখানে তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল আপনার হাত ধরে অনেক জনপ্রিয় শিল্পী তৈরি হয়েছে। বিশেষ এ দিনে এখানে আরেকজন অতিথি থাকলে আপনার পাশে কোন শিল্পীকে রাখতে চান। তিনি বলেছিলেন, আমি অপু বিশ্বাসকে আমার পাশে দেখতে চাইতাম। এটা আমার জীবনের অন্যতম বড় কমপ্লিমেন্ট। তাঁর কাছ থেকে এ রকম মন্তব্য শোনা সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। এ ছাড়া আমার প্রযোজিত প্রথম সিনেমা লাল শাড়ির প্রিমিয়ারে তিনি উপস্থিত ছিলেন। তাঁকে কাছে পেয়ে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছিল। সোহান ভাই বাংলা চলচ্চিত্রে অমর হয়ে থাকবেন। একটাই চাওয়া সৃষ্টি তিনি যেখানেই থাকুক ভালো থাকুক। তাঁর পরিবার যেন এই কঠিন সময়ে শক্ত থাকতে পারে।
দীর্ঘদিন ধরেই স্নায়বিক সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। টাঙ্গাইলে স্ত্রীর দাফন শেষে উত্তরার বাসভবনে ফিরে আসেন সোহান। আজ দুপুরে ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লে সন্ধ্যা নাগাদ তাঁর সাড়া মিলছিল না। এ অবস্থায় তাঁকে দ্রুত উত্তরার ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তকাল রাতেই মারা গেছেন সোহানের স্ত্রী প্রিয়া। স্ত্রীর মৃত্যুর ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই তিনিও চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
সোহানুর রহমান সোহান ক্যারিয়ার শুরু করেন নির্মাতা শিবলী সাদিকের সহকারী পরিচালক হিসেবে। নির্মাতা হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ ১৯৮৮ সালে ‘বিশ্বাস অবিশ্বাস’ সিনেমা দিয়ে। ১৯৯৩ সালে মুক্তি পাওয়া ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমা দিয়ে নির্মাতা হিসেবে জনপ্রিয়তা পান তিনি। সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত আলোচিত সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’, ‘আমার দেশ আমার প্রেম’, ‘স্বজন’, ‘আমার ঘর আমার বেহেশত’, ‘অনন্ত ভালোবাসা’, ‘স্বামী ছিনতাই’, ‘আমার জান আমার প্রাণ’, ‘পরান যায় জ্বলিয়া রে’ ইত্যাদি।

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান মারা গেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। সোহানুর রহমানের মৃত্যুতে শোবিজে শোক নেমেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারকারা স্মরণ করছেন তাঁর সঙ্গে নানান স্মৃতি। সোহানুর রহমানকে নিয়ে আজকের পত্রিকার কথা হয় তারকাদের সঙ্গে। তারকারা জানিয়েছেন সোহানুর রহমান সোহানের সঙ্গে সম্পর্ক ও তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা।
বুঝতে পারিনি জীবনের শেষ দোয়া চেয়ে নিল সে
—ইলিয়াস কাঞ্চন, অভিনেতা
সোহান ও আমার ক্যারিয়ার শুরু একসঙ্গে। একই বছর, ১৯৭৭ সালে আমি অভিনয় শুরু করি, আর সোহান কাজ শুরু করে শিবলি সাদিকের সঙ্গে। তাঁর প্রথম সিনেমাতেও আমি অভিনয় করেছি। আমার নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনেও সে আমার পাশে ছিল সব সময়। নিরাপদ সড়ক চাই-এর কার্যকরী পরিষদের সদস্যও ছিল সে। সব মিলিয়ে আমার জীবনের একটা বড় অংশ ছিল সোহান। সেদিন এফডিসির কমপ্লেক্স উদ্বোধনের দিন তাঁর সঙ্গে আমার শেষ দেখা। বরাবরই যা হয়, দেখা হলেই দোয়া চায়, এবারও চেয়েছে। বুঝতে পারিনি জীবনের শেষ দোয়া চেয়ে নিল সে। ভালো মানুষ ছিলেন বলেই হয়তো আল্লাহ তাঁকে শান্তির মৃত্যু দিয়েছেন। ঘুমের মধ্যেই চলে গেল আমার প্রিয় মানুষটি। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি।
খুব কষ্ট লাগছে, তিনি ট্রিটমেন্টটা নিতে পারলেন না
—মৌসুমী, অভিনেত্রী
কী বলব এই সময়ে! বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। সোহান ভাই তো আমার জীবনের অংশ। তাঁর ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমা দিয়েই আমি চলচ্চিত্র জগতে এসেছি। তাঁর যত সৃষ্টি, যত সিনেমা, যত ভালো কাজ সব স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে। তিনি অনেক দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। তাঁর ট্রিটমেন্ট হওয়ার কথা ছিল। খুব কষ্ট লাগছে, তিনি ট্রিটমেন্টটা নিতে পারলেন না। তার আগেই চলে গেলেন। অনেক দোয়া করি সোহান ভাই, আল্লাহ যেন আপনাকে ভালো রাখেন।
তাঁর মতো জ্ঞানী আর গুণী নির্মাতা দেশের সম্পদ
—ওমর সানি, অভিনেতা
এমন মৃত্যুর সংবাদ থমকে দেয় সবাইকে। স্ত্রী চলে যাওয়ার একদিন পরেই চলে গেলেন গুণী নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান। কী বেদনাদায়ক ঘটনা। তাঁর সঙ্গে তো আমার পিতা-পুত্রের সম্পর্ক। মান-অভিমানও ছিল আমাদের মাঝে। আমি মনে করি, তিনি মৌসুমীকে সিনেমায় এনেছিলেন বলেই আজ তাঁকে আমি জীবনসঙ্গী হিসেবে পেয়েছি। মৌসুমীর কাছেও তো তিনি পিতার সমান। আমি নিজেও তাঁর সিনেমায় অভিনয় করেছি। তাঁর মতো জ্ঞানী আর গুণী নির্মাতা দেশের সম্পদ। দোয়া করি আল্লাহ তাঁকে ভালো রাখুন।
বাংলা চলচ্চিত্রে অমর হয়ে থাকবেন তিনি
—অপু বিশ্বাস, অভিনেত্রী
সোহান ভাইয়ের মৃত্যুর সংবাদটা শোনার পর বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। গতকাল তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন। ভেবেছিলাম সেই খবরটাই মনে হয় ছড়িয়েছে। যখন শুনলাম সত্যি তিনি আর নেই তখন আমার মধ্যে একটা শূন্যতা কাজ করছিল। ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না এটা কত কষ্টের। আমার সৌভাগ্য হয়েছে তাঁর মতো গুণী নির্মাতার সঙ্গে কাজ করার। সোহান ভাইয়ের সঙ্গে প্রথম কাজ করেছি ‘কথা দাও সাথী হবে’ সিনেমায়। তাঁর সঙ্গে আমার খুব মিষ্টি মধুর সম্পর্ক ছিল। আমার মনে আছে কথা দাও সাথী হবে সিনেমার শুটিং হওয়ার কথা ছিল গুলশানে। ব্যস্ত এলাকা হওয়ার কারণে আমি শুটিং করতে রাজি হচ্ছিলাম না। তখন ওনার সঙ্গে আমার চুক্তি হয়েছিল প্রত্যেকটা শটের পর আমাকে কিটক্যাট চকলেট দিতে হবে। পরে তিনি পকেটে ২০ টির মতো চকলেট রেখে দিয়েছিল। সবগুলো চকলেট নেওয়ার জন্য অল্প করে শট দিচ্ছিলাম। এ কারণে পরে আমি তাকে সরি বলেছিলাম। তিনি হেসে দিয়ে বলল ‘আরে পাগল তুমি তো আমার মেয়ের মতো। আমি জানতাম তুমি সব চকলেট খাবে। এ জন্য আমিও অল্প করে শট নেওয়ার পর ওকে ওকে বলছিলাম। যাতে তুমি সব নিতে পারো।’
আরও কত কথা যে আছে তাঁকে নিয়ে। এই মুহূর্তে একটি কথা খুব মনে পড়ছে। একবার চ্যানেল আইতে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন সোহান ভাই। সেখানে তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল আপনার হাত ধরে অনেক জনপ্রিয় শিল্পী তৈরি হয়েছে। বিশেষ এ দিনে এখানে আরেকজন অতিথি থাকলে আপনার পাশে কোন শিল্পীকে রাখতে চান। তিনি বলেছিলেন, আমি অপু বিশ্বাসকে আমার পাশে দেখতে চাইতাম। এটা আমার জীবনের অন্যতম বড় কমপ্লিমেন্ট। তাঁর কাছ থেকে এ রকম মন্তব্য শোনা সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। এ ছাড়া আমার প্রযোজিত প্রথম সিনেমা লাল শাড়ির প্রিমিয়ারে তিনি উপস্থিত ছিলেন। তাঁকে কাছে পেয়ে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছিল। সোহান ভাই বাংলা চলচ্চিত্রে অমর হয়ে থাকবেন। একটাই চাওয়া সৃষ্টি তিনি যেখানেই থাকুক ভালো থাকুক। তাঁর পরিবার যেন এই কঠিন সময়ে শক্ত থাকতে পারে।
দীর্ঘদিন ধরেই স্নায়বিক সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। টাঙ্গাইলে স্ত্রীর দাফন শেষে উত্তরার বাসভবনে ফিরে আসেন সোহান। আজ দুপুরে ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লে সন্ধ্যা নাগাদ তাঁর সাড়া মিলছিল না। এ অবস্থায় তাঁকে দ্রুত উত্তরার ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তকাল রাতেই মারা গেছেন সোহানের স্ত্রী প্রিয়া। স্ত্রীর মৃত্যুর ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই তিনিও চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
সোহানুর রহমান সোহান ক্যারিয়ার শুরু করেন নির্মাতা শিবলী সাদিকের সহকারী পরিচালক হিসেবে। নির্মাতা হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ ১৯৮৮ সালে ‘বিশ্বাস অবিশ্বাস’ সিনেমা দিয়ে। ১৯৯৩ সালে মুক্তি পাওয়া ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমা দিয়ে নির্মাতা হিসেবে জনপ্রিয়তা পান তিনি। সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত আলোচিত সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’, ‘আমার দেশ আমার প্রেম’, ‘স্বজন’, ‘আমার ঘর আমার বেহেশত’, ‘অনন্ত ভালোবাসা’, ‘স্বামী ছিনতাই’, ‘আমার জান আমার প্রাণ’, ‘পরান যায় জ্বলিয়া রে’ ইত্যাদি।

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
১ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
১ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান মারা গেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। সোহানুর রহমানের মৃত্যুতে শোবিজে শোক নেমেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারকারা স্মরণ করছেন তাঁর সঙ্গে নানান স্মৃতি। সোহানুর রহমানকে নিয়ে আজকের পত্রিকার
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
১ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান মারা গেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। সোহানুর রহমানের মৃত্যুতে শোবিজে শোক নেমেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারকারা স্মরণ করছেন তাঁর সঙ্গে নানান স্মৃতি। সোহানুর রহমানকে নিয়ে আজকের পত্রিকার
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
১ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান মারা গেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। সোহানুর রহমানের মৃত্যুতে শোবিজে শোক নেমেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারকারা স্মরণ করছেন তাঁর সঙ্গে নানান স্মৃতি। সোহানুর রহমানকে নিয়ে আজকের পত্রিকার
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
১ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান মারা গেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। সোহানুর রহমানের মৃত্যুতে শোবিজে শোক নেমেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারকারা স্মরণ করছেন তাঁর সঙ্গে নানান স্মৃতি। সোহানুর রহমানকে নিয়ে আজকের পত্রিকার
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
১ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
১ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
১ ঘণ্টা আগে