রিমন রহমান, রাজশাহী

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড পেয়েছেন রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
এমনকি বিএনপির একজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীর পক্ষে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছেন। গত বুধবার অন্য নেতাদের সঙ্গে জীবনও সেখানে যান। তখনকার ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাতুল করিম মিজানের মাঝে দাঁড়িয়ে আছেন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা জহরুল হক জীবন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। তবে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলও। মনোনয়ন না পেলে হতে পারেন ‘বিদ্রোহী’। বুধবার তাঁর পক্ষেই সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জীবন। তাঁর সঙ্গে বাঘা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও চারঘাট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশাও উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার সময় তাঁরা সাজাপ্রাপ্ত আসামি জীবনের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন। জীবন যখন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যান, তখনো উপজেলা ক্যাম্পাসে পুলিশের একটি ভ্যান ছিল। সবার সামনে প্রকাশ্যেই ছিলেন জীবন। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কী মন্তব্য করব? এটা যাদের কাজ (পুলিশ), তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন।’ সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে দিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে কথা বলতে জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে ফোন করা হয়। তবে ব্যস্ত আছেন জানিয়ে তিনি কথা বলতে চাননি।
কাগজপত্রে দেখা যায়, জহুরুল হক জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী সোনিয়া খাতুন তাঁর মোহরানা ও দুই সন্তানের ভরণপোষণের দাবিতে রাজশাহীর পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। জীবন তা তোয়াক্কা না করে আদালতে হাজিরই হননি। এ অবস্থায় গত ৫ নভেম্বর একতরফা রায় দেন আদালত। রায়ে সোনিয়ার মোহরানা ও সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা দিতে জীবনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাঁকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দেড় মাস পার হলেও জীবন গ্রেপ্তার হননি।
স্থানীয়রা জানান, ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌসের স্বামী ইশতিয়াক আহমেদ শুভর সঙ্গে জহুরুল হক জীবনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস চারঘাট পৌরসভার প্রশাসক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। জীবন বিভিন্ন লাইসেন্সে চারঘাট উপজেলা ও পৌরসভার ঠিকাদারি কাজ করছেন। কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সাজা পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিনি উপজেলা ও পৌরসভা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ইউএনওর কাছে কাজের বিল দাখিল করছেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।
মামলার বাদী সোনিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী। মামলা করার কারণে সে আমাকে অব্যাহতভাবে ফোনে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির প্রভাবের কারণে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। আমার জীবনের এখন কোনো নিরাপত্তা নাই। যেকোনো সময় ক্ষতি হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রায় হওয়ার পরও জীবন আমার বাড়িতে এসে আমাকে মারধর করে গেছে। থানা-পুলিশ-মামলা করে কোনো লাভ নাই বলে সে আমাকে জানিয়ে গেছে। বলে গেছে, থানায় সে ফ্যান-টিভি কিনে দিয়েছে। থানা তার কিছুই করবে না।’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জহুরুল হক জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোপনে মামলা করে। নোটিশ চেপে রেখে একতরফা রায় নেয়। সাজার বিষয়ে আমি জানতে পেরে আদালতে টাকা জমা দিয়েছি। সামনের তারিখে হয়তো কাগজ পেয়ে যাব। তারপর সেটি থানায় এনে জমা দেব। এখন পর্যন্ত দিতে পারিনি, এটা আমারই ফল্ট।’ স্ত্রীর অভিযোগের সবই মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জীবনের সাজা পরোয়ানা এবং তাঁকে গ্রেপ্তার না করার ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন ফারুকীর কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন তিনি মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র চান এবং সেটি দেখার পরে মন্তব্য করবেন বলে জানান। বৃহস্পতিবারই ওসির হোয়াটসঅ্যাপে জীবনের মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র পাঠানো হয়। কিন্তু পরে আর ফোন ধরেননি ওসি। শুক্র ও শনিবারও তিনি ফোন ধরেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট থানা থেকে বিষয়টি জানার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন। পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জহুরুল হক জীবনের বিরুদ্ধে থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায় না।
ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চারঘাট থানার ওসি তাঁকে জানিয়েছেন, তিনি থানায় নতুন এসেছেন। বিষয়টি বুঝে উঠতে পারেননি। তবে আসামি যে-ই হোক না কেন, তাঁকে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন।

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড পেয়েছেন রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
এমনকি বিএনপির একজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীর পক্ষে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছেন। গত বুধবার অন্য নেতাদের সঙ্গে জীবনও সেখানে যান। তখনকার ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাতুল করিম মিজানের মাঝে দাঁড়িয়ে আছেন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা জহরুল হক জীবন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। তবে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলও। মনোনয়ন না পেলে হতে পারেন ‘বিদ্রোহী’। বুধবার তাঁর পক্ষেই সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জীবন। তাঁর সঙ্গে বাঘা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও চারঘাট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশাও উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার সময় তাঁরা সাজাপ্রাপ্ত আসামি জীবনের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন। জীবন যখন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যান, তখনো উপজেলা ক্যাম্পাসে পুলিশের একটি ভ্যান ছিল। সবার সামনে প্রকাশ্যেই ছিলেন জীবন। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কী মন্তব্য করব? এটা যাদের কাজ (পুলিশ), তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন।’ সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে দিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে কথা বলতে জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে ফোন করা হয়। তবে ব্যস্ত আছেন জানিয়ে তিনি কথা বলতে চাননি।
কাগজপত্রে দেখা যায়, জহুরুল হক জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী সোনিয়া খাতুন তাঁর মোহরানা ও দুই সন্তানের ভরণপোষণের দাবিতে রাজশাহীর পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। জীবন তা তোয়াক্কা না করে আদালতে হাজিরই হননি। এ অবস্থায় গত ৫ নভেম্বর একতরফা রায় দেন আদালত। রায়ে সোনিয়ার মোহরানা ও সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা দিতে জীবনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাঁকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দেড় মাস পার হলেও জীবন গ্রেপ্তার হননি।
স্থানীয়রা জানান, ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌসের স্বামী ইশতিয়াক আহমেদ শুভর সঙ্গে জহুরুল হক জীবনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস চারঘাট পৌরসভার প্রশাসক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। জীবন বিভিন্ন লাইসেন্সে চারঘাট উপজেলা ও পৌরসভার ঠিকাদারি কাজ করছেন। কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সাজা পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিনি উপজেলা ও পৌরসভা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ইউএনওর কাছে কাজের বিল দাখিল করছেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।
মামলার বাদী সোনিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী। মামলা করার কারণে সে আমাকে অব্যাহতভাবে ফোনে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির প্রভাবের কারণে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। আমার জীবনের এখন কোনো নিরাপত্তা নাই। যেকোনো সময় ক্ষতি হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রায় হওয়ার পরও জীবন আমার বাড়িতে এসে আমাকে মারধর করে গেছে। থানা-পুলিশ-মামলা করে কোনো লাভ নাই বলে সে আমাকে জানিয়ে গেছে। বলে গেছে, থানায় সে ফ্যান-টিভি কিনে দিয়েছে। থানা তার কিছুই করবে না।’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জহুরুল হক জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোপনে মামলা করে। নোটিশ চেপে রেখে একতরফা রায় নেয়। সাজার বিষয়ে আমি জানতে পেরে আদালতে টাকা জমা দিয়েছি। সামনের তারিখে হয়তো কাগজ পেয়ে যাব। তারপর সেটি থানায় এনে জমা দেব। এখন পর্যন্ত দিতে পারিনি, এটা আমারই ফল্ট।’ স্ত্রীর অভিযোগের সবই মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জীবনের সাজা পরোয়ানা এবং তাঁকে গ্রেপ্তার না করার ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন ফারুকীর কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন তিনি মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র চান এবং সেটি দেখার পরে মন্তব্য করবেন বলে জানান। বৃহস্পতিবারই ওসির হোয়াটসঅ্যাপে জীবনের মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র পাঠানো হয়। কিন্তু পরে আর ফোন ধরেননি ওসি। শুক্র ও শনিবারও তিনি ফোন ধরেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট থানা থেকে বিষয়টি জানার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন। পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জহুরুল হক জীবনের বিরুদ্ধে থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায় না।
ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চারঘাট থানার ওসি তাঁকে জানিয়েছেন, তিনি থানায় নতুন এসেছেন। বিষয়টি বুঝে উঠতে পারেননি। তবে আসামি যে-ই হোক না কেন, তাঁকে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন।
রিমন রহমান, রাজশাহী

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড পেয়েছেন রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
এমনকি বিএনপির একজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীর পক্ষে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছেন। গত বুধবার অন্য নেতাদের সঙ্গে জীবনও সেখানে যান। তখনকার ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাতুল করিম মিজানের মাঝে দাঁড়িয়ে আছেন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা জহরুল হক জীবন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। তবে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলও। মনোনয়ন না পেলে হতে পারেন ‘বিদ্রোহী’। বুধবার তাঁর পক্ষেই সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জীবন। তাঁর সঙ্গে বাঘা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও চারঘাট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশাও উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার সময় তাঁরা সাজাপ্রাপ্ত আসামি জীবনের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন। জীবন যখন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যান, তখনো উপজেলা ক্যাম্পাসে পুলিশের একটি ভ্যান ছিল। সবার সামনে প্রকাশ্যেই ছিলেন জীবন। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কী মন্তব্য করব? এটা যাদের কাজ (পুলিশ), তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন।’ সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে দিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে কথা বলতে জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে ফোন করা হয়। তবে ব্যস্ত আছেন জানিয়ে তিনি কথা বলতে চাননি।
কাগজপত্রে দেখা যায়, জহুরুল হক জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী সোনিয়া খাতুন তাঁর মোহরানা ও দুই সন্তানের ভরণপোষণের দাবিতে রাজশাহীর পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। জীবন তা তোয়াক্কা না করে আদালতে হাজিরই হননি। এ অবস্থায় গত ৫ নভেম্বর একতরফা রায় দেন আদালত। রায়ে সোনিয়ার মোহরানা ও সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা দিতে জীবনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাঁকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দেড় মাস পার হলেও জীবন গ্রেপ্তার হননি।
স্থানীয়রা জানান, ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌসের স্বামী ইশতিয়াক আহমেদ শুভর সঙ্গে জহুরুল হক জীবনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস চারঘাট পৌরসভার প্রশাসক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। জীবন বিভিন্ন লাইসেন্সে চারঘাট উপজেলা ও পৌরসভার ঠিকাদারি কাজ করছেন। কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সাজা পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিনি উপজেলা ও পৌরসভা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ইউএনওর কাছে কাজের বিল দাখিল করছেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।
মামলার বাদী সোনিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী। মামলা করার কারণে সে আমাকে অব্যাহতভাবে ফোনে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির প্রভাবের কারণে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। আমার জীবনের এখন কোনো নিরাপত্তা নাই। যেকোনো সময় ক্ষতি হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রায় হওয়ার পরও জীবন আমার বাড়িতে এসে আমাকে মারধর করে গেছে। থানা-পুলিশ-মামলা করে কোনো লাভ নাই বলে সে আমাকে জানিয়ে গেছে। বলে গেছে, থানায় সে ফ্যান-টিভি কিনে দিয়েছে। থানা তার কিছুই করবে না।’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জহুরুল হক জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোপনে মামলা করে। নোটিশ চেপে রেখে একতরফা রায় নেয়। সাজার বিষয়ে আমি জানতে পেরে আদালতে টাকা জমা দিয়েছি। সামনের তারিখে হয়তো কাগজ পেয়ে যাব। তারপর সেটি থানায় এনে জমা দেব। এখন পর্যন্ত দিতে পারিনি, এটা আমারই ফল্ট।’ স্ত্রীর অভিযোগের সবই মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জীবনের সাজা পরোয়ানা এবং তাঁকে গ্রেপ্তার না করার ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন ফারুকীর কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন তিনি মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র চান এবং সেটি দেখার পরে মন্তব্য করবেন বলে জানান। বৃহস্পতিবারই ওসির হোয়াটসঅ্যাপে জীবনের মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র পাঠানো হয়। কিন্তু পরে আর ফোন ধরেননি ওসি। শুক্র ও শনিবারও তিনি ফোন ধরেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট থানা থেকে বিষয়টি জানার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন। পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জহুরুল হক জীবনের বিরুদ্ধে থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায় না।
ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চারঘাট থানার ওসি তাঁকে জানিয়েছেন, তিনি থানায় নতুন এসেছেন। বিষয়টি বুঝে উঠতে পারেননি। তবে আসামি যে-ই হোক না কেন, তাঁকে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন।

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড পেয়েছেন রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
এমনকি বিএনপির একজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীর পক্ষে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছেন। গত বুধবার অন্য নেতাদের সঙ্গে জীবনও সেখানে যান। তখনকার ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাতুল করিম মিজানের মাঝে দাঁড়িয়ে আছেন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা জহরুল হক জীবন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। তবে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলও। মনোনয়ন না পেলে হতে পারেন ‘বিদ্রোহী’। বুধবার তাঁর পক্ষেই সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জীবন। তাঁর সঙ্গে বাঘা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও চারঘাট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশাও উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার সময় তাঁরা সাজাপ্রাপ্ত আসামি জীবনের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন। জীবন যখন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যান, তখনো উপজেলা ক্যাম্পাসে পুলিশের একটি ভ্যান ছিল। সবার সামনে প্রকাশ্যেই ছিলেন জীবন। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কী মন্তব্য করব? এটা যাদের কাজ (পুলিশ), তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন।’ সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে দিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে কথা বলতে জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে ফোন করা হয়। তবে ব্যস্ত আছেন জানিয়ে তিনি কথা বলতে চাননি।
কাগজপত্রে দেখা যায়, জহুরুল হক জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী সোনিয়া খাতুন তাঁর মোহরানা ও দুই সন্তানের ভরণপোষণের দাবিতে রাজশাহীর পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। জীবন তা তোয়াক্কা না করে আদালতে হাজিরই হননি। এ অবস্থায় গত ৫ নভেম্বর একতরফা রায় দেন আদালত। রায়ে সোনিয়ার মোহরানা ও সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা দিতে জীবনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাঁকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দেড় মাস পার হলেও জীবন গ্রেপ্তার হননি।
স্থানীয়রা জানান, ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌসের স্বামী ইশতিয়াক আহমেদ শুভর সঙ্গে জহুরুল হক জীবনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস চারঘাট পৌরসভার প্রশাসক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। জীবন বিভিন্ন লাইসেন্সে চারঘাট উপজেলা ও পৌরসভার ঠিকাদারি কাজ করছেন। কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সাজা পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিনি উপজেলা ও পৌরসভা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ইউএনওর কাছে কাজের বিল দাখিল করছেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।
মামলার বাদী সোনিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী। মামলা করার কারণে সে আমাকে অব্যাহতভাবে ফোনে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির প্রভাবের কারণে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। আমার জীবনের এখন কোনো নিরাপত্তা নাই। যেকোনো সময় ক্ষতি হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রায় হওয়ার পরও জীবন আমার বাড়িতে এসে আমাকে মারধর করে গেছে। থানা-পুলিশ-মামলা করে কোনো লাভ নাই বলে সে আমাকে জানিয়ে গেছে। বলে গেছে, থানায় সে ফ্যান-টিভি কিনে দিয়েছে। থানা তার কিছুই করবে না।’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জহুরুল হক জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোপনে মামলা করে। নোটিশ চেপে রেখে একতরফা রায় নেয়। সাজার বিষয়ে আমি জানতে পেরে আদালতে টাকা জমা দিয়েছি। সামনের তারিখে হয়তো কাগজ পেয়ে যাব। তারপর সেটি থানায় এনে জমা দেব। এখন পর্যন্ত দিতে পারিনি, এটা আমারই ফল্ট।’ স্ত্রীর অভিযোগের সবই মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জীবনের সাজা পরোয়ানা এবং তাঁকে গ্রেপ্তার না করার ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন ফারুকীর কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন তিনি মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র চান এবং সেটি দেখার পরে মন্তব্য করবেন বলে জানান। বৃহস্পতিবারই ওসির হোয়াটসঅ্যাপে জীবনের মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র পাঠানো হয়। কিন্তু পরে আর ফোন ধরেননি ওসি। শুক্র ও শনিবারও তিনি ফোন ধরেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট থানা থেকে বিষয়টি জানার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন। পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জহুরুল হক জীবনের বিরুদ্ধে থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায় না।
ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চারঘাট থানার ওসি তাঁকে জানিয়েছেন, তিনি থানায় নতুন এসেছেন। বিষয়টি বুঝে উঠতে পারেননি। তবে আসামি যে-ই হোক না কেন, তাঁকে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন।

দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি
৩ মিনিট আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার
৩০ মিনিট আগে
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে কর্মকর্তার কক্ষ থেকে মাহবুব আলম জনি (৩৫) নামের এক অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মাহবুব আলম জনি বগুড়ার গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বটিয়াভাঙ্গা গ্রামের খায়রুল ইসলামের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের বেজপাড়া সুধীর বাবুর কাঠগোলার সামনে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামীম হোসাইনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল বীর মুক্তিযোদ্ধার মরদেহের প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শন করে। পরে অশোক কুমার রায়ের কফিনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের...
৩৬ মিনিট আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি

দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি পলাতক। তবে পলাতক থাকলেও সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাঁকে সরব থাকতে দেখা গেছে।
দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) আনোয়ার হোসেন জানান, ‘সাম্প্রতিক সময়ে নেতা-কর্মীদের চাঙা রাখতে ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালে ফেসবুকে তিনি নানা কর্মকাণ্ডের ঘোষণা দিয়েছিলেন। পুলিশ বেশ কিছুদিন থেকে তাঁকে খুঁজছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিরামপুর এলাকার একটি বাড়ি থেকে তাঁকে আটক করা হয়েছে। তাঁর নামে বিভিন্ন থানায় ৭ থেকে ৮টি মামলা চলমান আছে।

দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি পলাতক। তবে পলাতক থাকলেও সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাঁকে সরব থাকতে দেখা গেছে।
দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) আনোয়ার হোসেন জানান, ‘সাম্প্রতিক সময়ে নেতা-কর্মীদের চাঙা রাখতে ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালে ফেসবুকে তিনি নানা কর্মকাণ্ডের ঘোষণা দিয়েছিলেন। পুলিশ বেশ কিছুদিন থেকে তাঁকে খুঁজছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিরামপুর এলাকার একটি বাড়ি থেকে তাঁকে আটক করা হয়েছে। তাঁর নামে বিভিন্ন থানায় ৭ থেকে ৮টি মামলা চলমান আছে।

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
৩ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার
৩০ মিনিট আগে
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে কর্মকর্তার কক্ষ থেকে মাহবুব আলম জনি (৩৫) নামের এক অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মাহবুব আলম জনি বগুড়ার গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বটিয়াভাঙ্গা গ্রামের খায়রুল ইসলামের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের বেজপাড়া সুধীর বাবুর কাঠগোলার সামনে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামীম হোসাইনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল বীর মুক্তিযোদ্ধার মরদেহের প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শন করে। পরে অশোক কুমার রায়ের কফিনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের...
৩৬ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার এ এইচ আল মাসুদ ওরফে রয়েলের মালিকানাধীন একটি গরুর খামারে ১০-১২ জন সশস্ত্র ডাকাত হানা দেয়। তারা প্রথমে প্রহরা কক্ষের দরজা ভেঙে ঢুকে খামারমালিককে হাত-পা বেঁধে ও মুখে কাপড় গুঁজে মারধর করে। পরে খামার থেকে নয়টি গরু ও একটি মোবাইল ফোন নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় খামারমালিক বাদী হয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানায় ডাকাতির মামলা করেন। শুরুতে মামলার তদন্ত থানা-পুলিশ করলেও পুলিশ সুপার ঠাকুরগাঁওয়ের নির্দেশে ৮ ডিসেম্বর তদন্তভার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ আরও জানায়, গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলার বিভিন্ন থানায় ডাকাতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তদন্তে দেখা গেছে, এ চক্রটি ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার বিভিন্ন এলাকায় চুরি ও ডাকাতির সঙ্গে জড়িত।
এদিকে গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। আসামিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তার এবং লুণ্ঠিত মালপত্র উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার এ এইচ আল মাসুদ ওরফে রয়েলের মালিকানাধীন একটি গরুর খামারে ১০-১২ জন সশস্ত্র ডাকাত হানা দেয়। তারা প্রথমে প্রহরা কক্ষের দরজা ভেঙে ঢুকে খামারমালিককে হাত-পা বেঁধে ও মুখে কাপড় গুঁজে মারধর করে। পরে খামার থেকে নয়টি গরু ও একটি মোবাইল ফোন নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় খামারমালিক বাদী হয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানায় ডাকাতির মামলা করেন। শুরুতে মামলার তদন্ত থানা-পুলিশ করলেও পুলিশ সুপার ঠাকুরগাঁওয়ের নির্দেশে ৮ ডিসেম্বর তদন্তভার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ আরও জানায়, গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলার বিভিন্ন থানায় ডাকাতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তদন্তে দেখা গেছে, এ চক্রটি ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার বিভিন্ন এলাকায় চুরি ও ডাকাতির সঙ্গে জড়িত।
এদিকে গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। আসামিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তার এবং লুণ্ঠিত মালপত্র উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
৩ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি
৩ মিনিট আগে
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে কর্মকর্তার কক্ষ থেকে মাহবুব আলম জনি (৩৫) নামের এক অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মাহবুব আলম জনি বগুড়ার গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বটিয়াভাঙ্গা গ্রামের খায়রুল ইসলামের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের বেজপাড়া সুধীর বাবুর কাঠগোলার সামনে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামীম হোসাইনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল বীর মুক্তিযোদ্ধার মরদেহের প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শন করে। পরে অশোক কুমার রায়ের কফিনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের...
৩৬ মিনিট আগেক্ষেতলাল (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি

জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে কর্মকর্তার কক্ষ থেকে মাহবুব আলম জনি (৩৫) নামের এক অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মাহবুব আলম জনি বগুড়ার গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বটিয়াভাঙ্গা গ্রামের খায়রুল ইসলামের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাহবুব ওই অফিসেই রাতযাপন করতেন। গত শুক্রবার থেকে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম হোসেন তাঁকে ফোনে না পেয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে খোঁজ নিতে বলেন। গতকাল শনিবার সকালে পরিচ্ছন্নতাকর্মী জানালার ফাঁক দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে মাহবুবকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে ক্ষেতলাল উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার থেকে মাহবুবকে কল করে পাইনি। গতকাল পতাকা টাঙানোর জন্য তাঁকে কল করেছিলাম। পরে পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে কল করে মাহবুবকে দেখতে বলি। সে মাহবুবের ঝুলন্ত লাশ দেখেছে বলে জানায়।’
ক্ষেতলাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, নিহতের পরিবার ও অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।

জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে কর্মকর্তার কক্ষ থেকে মাহবুব আলম জনি (৩৫) নামের এক অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মাহবুব আলম জনি বগুড়ার গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বটিয়াভাঙ্গা গ্রামের খায়রুল ইসলামের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাহবুব ওই অফিসেই রাতযাপন করতেন। গত শুক্রবার থেকে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম হোসেন তাঁকে ফোনে না পেয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে খোঁজ নিতে বলেন। গতকাল শনিবার সকালে পরিচ্ছন্নতাকর্মী জানালার ফাঁক দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে মাহবুবকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে ক্ষেতলাল উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার থেকে মাহবুবকে কল করে পাইনি। গতকাল পতাকা টাঙানোর জন্য তাঁকে কল করেছিলাম। পরে পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে কল করে মাহবুবকে দেখতে বলি। সে মাহবুবের ঝুলন্ত লাশ দেখেছে বলে জানায়।’
ক্ষেতলাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, নিহতের পরিবার ও অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
৩ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি
৩ মিনিট আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার
৩০ মিনিট আগে
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের বেজপাড়া সুধীর বাবুর কাঠগোলার সামনে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামীম হোসাইনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল বীর মুক্তিযোদ্ধার মরদেহের প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শন করে। পরে অশোক কুমার রায়ের কফিনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের...
৩৬ মিনিট আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোরের প্রবীণ রাজনীতিক বীর মুক্তিযোদ্ধা অশোক কুমার রায় আর নেই। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের বেজপাড়া সুধীর বাবুর কাঠগোলার সামনে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামীম হোসাইনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল বীর মুক্তিযোদ্ধার মরদেহের প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শন করে।
পরে অশোক কুমার রায়ের কফিনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর অশোক কুমার রায়ের মরদেহ নেওয়া হয় নীলগঞ্জ মহাশ্মশানে। সেখানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাত ১২টার দিকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে বেজপাড়ার নিজ বাসভবনে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন অশোক কুমার রায়। তিনি জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) যশোর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই অশোক রায় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। শুধু রাজনীতিতেই নয়, শিল্প ও সাহিত্য চর্চায় ছিলেন তিনি নিবেদিত ছিলেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার সূত্রে আরও জানা গেছে, ব্যক্তিজীবনে বিনয়ী এবং সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল অশোক রায়ের। তিনি যশোর উদীচী, চাঁদের হাটসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনে যুক্ত ছিলেন। তাঁর মৃত্যু সংবাদ পেয়ে জেলা জাসদের নেতারা ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতারা তাঁর বাসায় ছুটে যান।

যশোরের প্রবীণ রাজনীতিক বীর মুক্তিযোদ্ধা অশোক কুমার রায় আর নেই। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের বেজপাড়া সুধীর বাবুর কাঠগোলার সামনে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামীম হোসাইনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল বীর মুক্তিযোদ্ধার মরদেহের প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শন করে।
পরে অশোক কুমার রায়ের কফিনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর অশোক কুমার রায়ের মরদেহ নেওয়া হয় নীলগঞ্জ মহাশ্মশানে। সেখানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাত ১২টার দিকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে বেজপাড়ার নিজ বাসভবনে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন অশোক কুমার রায়। তিনি জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) যশোর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই অশোক রায় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। শুধু রাজনীতিতেই নয়, শিল্প ও সাহিত্য চর্চায় ছিলেন তিনি নিবেদিত ছিলেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার সূত্রে আরও জানা গেছে, ব্যক্তিজীবনে বিনয়ী এবং সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল অশোক রায়ের। তিনি যশোর উদীচী, চাঁদের হাটসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনে যুক্ত ছিলেন। তাঁর মৃত্যু সংবাদ পেয়ে জেলা জাসদের নেতারা ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতারা তাঁর বাসায় ছুটে যান।

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
৩ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি
৩ মিনিট আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার
৩০ মিনিট আগে
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে কর্মকর্তার কক্ষ থেকে মাহবুব আলম জনি (৩৫) নামের এক অফিস সহায়কের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মাহবুব আলম জনি বগুড়ার গাবতলী উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়নের বটিয়াভাঙ্গা গ্রামের খায়রুল ইসলামের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে