Ajker Patrika

১৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমের সাইফুলসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
১৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমের সাইফুলসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

জনতা ব্যাংক থেকে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদ, তাঁর ভাই রাশেদুল আলম, ওসমান গনি ও শহীদুল ইসলামসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক দুই চেয়ারম্যানসহ একাধিক সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নামও রয়েছে।

আজ রোববার দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত কার্যালয়-১-এ মামলাটি করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন নামের ভুয়া প্রতিষ্ঠানের কাগজপত্র ব্যবহার করে জনতা ব্যাংক সাধারণ বীমা ভবন করপোরেট শাখা (চৌমুহনী) থেকে ১ হাজার ৯৬৩ কোটি ৫৪ লাখ ৬১ হাজার ৫৫৯ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। দুদকের তদন্তে দেখা গেছে, ঋণ অনুমোদন ও অর্থ ছাড়ের প্রতিটি ধাপে ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের যোগসাজশ ছিল।

দুদক বলছে, ঋণের শর্তাবলি লঙ্ঘন করে সুবিধাভোগীরা পরিকল্পিতভাবে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করেন এবং ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা তাতে সহযোগিতা করেন। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে বিপুল পরিমাণ অর্থ লোপাট হয়।

মামলায় এস আলম গ্রুপ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে সাইফুল আলম মাসুদের পাশাপাশি তাঁর ভাই রাশেদুল আলম, ওসমান গনি ও শহীদুল ইসলামের নাম রয়েছে। এ ছাড়া ওসমান গনির স্ত্রী ফারজানা বেগমকেও আসামি করা হয়েছে। তাঁদের সঙ্গে আরও আছেন আব্দুস সবুর, খন্দকার রবিউল হক, খন্দকার জহিরুল হক, সিরাজুল করিম, কামরুল আহসান ও শহীদুল হক।

অর্থ লুটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন এবং এস এম মাহফুজুর রহমান, সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক সিরাজুল করিম, সাবেক মহাব্যবস্থাপক মাসফিউল বারী, কামরুজ্জামান খান, আশরাফুল আলম, এস এম আব্দুল ওয়াদুদ, মিজানুর রহমান, শামীম আলম কোরেশী, সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল জব্বার, সাবেক পরিচালক খন্দকার সাবের ইসলাম, আবুল কাশেম, অজিত কুমার পাল, এ কে এম সামছুল আলম, আসাদ উল্লাহ, শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, সাবেক সিইও অ্যান্ড এমডি আব্দুস ছালাম আজাদ, জিয়া উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল মজিদ ও বেগম রুবীনা আমীনকে আসামি করা হয়েছে।

দুদকের অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, সুচিন্তিত পরিকল্পনা ও পারস্পরিক যোগসাজশে এই অর্থ লোপাট করা হয়েছে। তদন্তে পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়ায় মামলা করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কর্ণফুলীতে আগুনে পুড়ল তিনটি ঘর

কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি 
আগুনে পুড়ল ঘর। ছবি: সংগৃহীত
আগুনে পুড়ল ঘর। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে চরপাথরঘাটা গ্রামে আগুনে তিনটি ঘর পুড়ে গেছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চরপাথরঘাটা ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মনির গোষ্ঠীর বাড়িতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, সকালে ক্ষতিগ্রস্ত জসিম উদ্দিনের টিনশেড ঘরে বৈদ্যুতিক সংযোগ থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

ক্ষতিগ্রস্ত মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আগুনে আমার সব শেষ হয়ে গেছে।’

কর্ণফুলী মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাইদুজ্জামান বলেন, বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। দমকল বাহিনীর ১টি ইউনিট গিয়ে এক ঘণ্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হত্যা মামলায় নাসা গ্রুপের নজরুল তিন দিনের রিমান্ডে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। ফাইল ছবি
নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। ফাইল ছবি

নাসা গ্রুপের কর্ণধার ও এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে আবারও তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

নজরুল ইসলামকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

নজরুল ইসলামের পক্ষে রিমান্ড বাতিল করে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন জানিয়ে শুনানি করেন তাঁর আইনজীবী। কিন্তু আদালত রিমান্ড বাতিলের ওই আবেদন নামঞ্জুর করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আদালতের অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই দুপুরের দিকে রাজধানীর গুলশান থানার শাহজাদপুর এলাকায় গুলিতে নিহত হন কামাল হোসেন সবুজ। তিনি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের গাড়িচালক ছিলেন। এ ঘটনায় গত বছরের ৭ ডিসেম্বর গুলশান থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।

গত বছরের ১ অক্টোবর নজরুল ইসলামকে আটক করে পুলিশ। পরে তাঁকে বৈষম্যবিরোধী বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় এবং দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

একাংশের সংবাদ সম্মেলন: রাজশাহী জেলা এনসিপির কমিটি পুনর্গঠনের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী জেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির একাংশের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা
রাজশাহী জেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির একাংশের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজশাহী জেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একাংশ সংবাদ সম্মেলন করেছে। আজ সোমবার বেলা আড়াইটায় রাজশাহী নগরের সিঅ্যান্ডবি মোড়ের জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে এ সংবাদ সম্মেলন করে রাজশাহী জেলা এনসিপির সদ্যঘোষিত কমিটি পুনর্গঠনের দাবি জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাজশাহী জেলা এনসিপির সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম সাজু। তিনি বলেন, ‘ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করার জন্য রাজশাহী এনসিপিকে নিয়ে যে নোংরামি চলছে, সেটি আমরা বরদাশত করব না। আমাদের ক্লিয়ার মেসেজ, জাতীয় নাগরিক পার্টি আপনারা রাজশাহীতে প্রতিষ্ঠিত বা পরিচিত করেননি। এনসিপি প্রতিষ্ঠায় আমাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাজশাহী জেলার প্রতিটি ভাইয়ের শ্রম, ঘাম, পরিশ্রম ও ত্যাগ রয়েছে। এ দলকে সামনে রেখে নোংরামি বন্ধ করুন। তা না হলে কালো শক্তির বিপক্ষে যুদ্ধ ঘোষণা করা হবে এবং তাদের রাজশাহী থেকে বিতাড়িত করা হবে।’

নাহিদুল ইসলাম আরও বলেন, দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, এই বাংলাদেশ এখনো পরিশ্রমীদের সঠিক মূল্যায়ন দিতে শেখেনি। যদি শিখত, তাহলে সব ঝামেলা উপেক্ষা করে সঠিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে রাজশাহীতে সংগঠনটি সুন্দরভাবে সাজাতে পারত।

লিখিত বক্তব্যে জেলা এনসিপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাজু আরও বলেন, ‘একটা প্রশ্ন প্রিয় কেন্দ্রীয় ভাইদের কাছে, যোগ্যতা কি বয়সের মাপকাঠিতে হয়? যদি হতো, তাহলে তো নাহিদ ইসলাম ভাইয়ের নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীনতা লাভ করত না। প্রিয় ভাইয়েরা ঢাকায় নেতৃত্ব দিয়েছেন আর আমরা রাজশাহীতে, পার্থক্য এটাই। আফসোস যারা নিজের জন্য রাজনীতি করে, তারাই আজ যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। মাঠে-ময়দানে লড়াই-সংগ্রামে না থেকেও।’

সাজু বলেন, ‘রাজনীতিকে নষ্ট করবেন না প্রিয় অভিভাবকবৃন্দ। আমরা তরুণ প্রজন্ম রাজশাহীতে এনসিপি নিয়ে সম্ভাবনা ও সুন্দর স্বপ্ন দেখি। ব্যক্তিস্বার্থের জন্য দলটাকে ধ্বংস করবেন না। কেন্দ্রের কাছে অনুরোধ, রাজশাহী জেলা কমিটি যোগ্যতার ভিত্তিতে পুনর্মূল্যায়ন করবেন এবং যে প্রতিবন্ধকতাগুলো রয়েছে, সেগুলো সমাধান করবেন। অন্যথায় আমাদের ছুটি দেবেন। আমরা কোনো কালো শক্তি, লোভ-লালসা ও ক্ষমতার চেয়ারের জন্য নিজেদের আদর্শকে বিসর্জন দিতে চাই না।’

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব আব্দুল আলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইফাত উদ্দিন আবির, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি আব্দুল বাসির, এনসিপির জেলার সদস্য নিজাম উদ্দিন রাজা, আজিজুল ইসলাম প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, এনসিপির রাজশাহী জেলা কমিটি ঘোষণার পর থেকে দলটির একটি অংশ আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের অভিযোগে জেলার আহ্বায়ক সাইফুলকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়ে আসছে। এর মধ্যে কর্মসূচি ও পাল্টা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজশাহী জেলা ও মহানগর। এসব ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পাঁচজনকে বিশৃঙ্খলার দায়ে শোকজও করেছে। শোকজের পরদিনই এই সংবাদ সম্মেলন করল জেলা এনসিপির একাংশ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ধর্ষণ মামলায় পলাতক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ২৩ বছর পর গ্রেপ্তার

বগুড়া প্রতিনিধি
গ্রেপ্তার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাফিজুর রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা
গ্রেপ্তার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাফিজুর রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা

বগুড়ায় ২৩ বছর ধরে পলাতক থাকা ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাফিজুর রহমান (৫৫) অবশেষে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন। তিনি গাবতলী উপজেলার পদ্মপাড়া গ্রামের মৃত আফজাল হোসেনের ছেলে। গত রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে বগুড়া শহরতলির শাকপালা মোড় এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ছিলিমপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ, পরিদর্শক লাল মিয়ার নেতৃত্বে একটি দল অভিযান চালিয়ে হাফিজুরকে গ্রেপ্তার করে গাবতলী থানায় হস্তান্তর করেছে।

পরিদর্শক লাল মিয়া বলেন, রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এ হওয়া অপহরণ করে ধর্ষণ মামলায় ২০০২ সালে হাফিজুরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। পলাতক থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি ছিল। কিন্তু আদালতে আত্মসমর্পণ না করে তিনি দীর্ঘদিন দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছদ্মবেশে ঘুরে বেড়ান। তিনি কয়েক বছর ধরে শাজাহানপুর উপজেলার ডোমনপুকুর গুচ্ছগ্রামে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বসবাস করছিলেন এবং শহরতলির শাকপালায় ভাঙারির ব্যবসা করতেন।

পুলিশ জানায়, ১৯৯৭ সালে রংপুরের এক তরুণীকে নিয়ে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেন হাফিজুর। এ ঘটনার পর তরুণীর বাবা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন। কিছুদিন পর হাফিজুর ওই তরুণীকে তালাক দিয়ে নিজ এলাকায় ফিরে আরেকটি বিয়ে করে এলাকা ছেড়ে দেন।

গ্রেপ্তারের পর হাফিজুর পুলিশকে জানান, রায় ঘোষণার পর তিনি দীর্ঘদিন ঢাকা এবং চট্টগ্রামে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেছেন। কয়েক বছর আগে বগুড়ায় ফিরে গুচ্ছগ্রামে ঘর নিয়ে বসবাস শুরু করেন এবং ভাঙারির ব্যবসা করতেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত