মো. খাইরুল ইসলাম আকাশ, তালতলী (বরগুনা)

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপির) প্রকল্পের কাজ শুরু না করেই টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের আয়রন সেতুর জন্য এডিপির বরাদ্দ করা ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার কোনো কাজ না করেই টাকা তুলে নেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে, টাকা উত্তোলন করতে সহযোগিতা করেছে উপজেলা এলজিইডি অফিস।
জানা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের এডিপির আওতায় একটি প্যাকেজে টয়লেট, টিউবওয়েল ও আয়রন সেতুর জন্য ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। উপজেলার কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর ঝাড়াখালী গ্রামের আমজেদ বয়াতি বাড়ির সামনে একটি আয়রন সেতু নির্মাণ করার জন্য ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। ওই এলাকার একটি পুরোনো আয়রন সেতুর মালামাল সংযুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। নির্মাণকাজ করার জন্য টেন্ডারের মাধ্যমে বরগুনার মেসার্স আকন্দ ট্রেডার্স ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান টেন্ডার পায়।
সেই আকন্দ ট্রেডার্সের প্রোপ্রাইটর মো. রেদোয়ান ঠিকাদারের কাছ থেকে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠু ও তাঁর পার্টনার সোহেল কাজটি সম্পন্ন করে দেওয়া কথা বলে চুক্তিতে নেন। এর পর নিয়ম অনুসারে তৎকালীন অর্থবছরের জুন মাসের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা। টয়লেট ও টিউবওয়েল নির্মাণ করা হলেও সেতুটি নির্মাণ না করেই জুন মাসের শেষে পুরো প্যাকেজের টাকা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এলজিইডি অফিসের সঙ্গে যোগসাজশে বিল উত্তোলন করেছে। এই প্রকল্পের কাজের তদারকির দায়িত্বে ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী মুরাদ হোসেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কাগজপত্র অনুযায়ী তিন অর্থবছর আগে কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর ঝাড়াখালী এলাকায় আমজেদ বয়াতি বাড়ির সামনে একটি লোহার আয়রন সেতু নির্মাণ করা হয়েছে; কিন্তু বাস্তবে সেই সেতুর কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি অথচ ২০১৯-২০ অর্থবছরে কাজ সমাপ্ত দেখিয়ে প্রকল্পের পুরো টাকা তুলে নিয়েছেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠু।
কড়ইবাড়িয়ার দক্ষিণ ঝাড়াখালী ইউনিয়নের লিটন হাওলাদার ও নান্নু হাওলাদারসহ অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, ‘বয়াতি বাড়ির সামনে একটা আয়রন সেতু হওয়ার কথা ছিল তিন বছর আগে। ঠিকাদার এসে খাল মেপে গেছেন; কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো সেতু হয়নি।তাই আমাদের চলাচলের জন্য এই স্থানে বাঁধ দেওয়া হয়েছে।’
সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য জালাল গাজী বলেন, সাবেক চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন আকন এডিপির বরাদ্দের এই সেতুটি স্কিমে দিয়ে যান। তিনি মারা গেছেন তিন বছর আগে; কিন্তু আজ পর্যন্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেতুটি করেনি।
ঠিকাদারের কাছ থেকে চুক্তিতে নেওয়া কাজের সহকারী ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠু বলেন, আমি ও আমার পার্টনার সোহেল বরগুনার এক ঠিকাদার থেকে কাজটি ক্রয় করি। ওই প্যাকেজের দুটি কাজ হলেও সেতুটি নির্মাণ হয়নি। তবে বৃষ্টি শেষ হলেই নির্মাণকাজ করা হবে। তিনি আরও বলেন, ‘আমার এক লাখ টাকা জামানত রয়েছে। এ ছাড়া আমার নামে পে-অর্ডার কেটে জমা দিয়েছি, সেটা এলজিইডি অফিসে আছে।’
মেসার্স আকন্দ ট্রেডার্সের প্রোপ্রাইটর মো. রেদোয়ান হোসেন বলেন, ‘আমার লাইসেন্স নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা এডিপির প্যাকেজটি পেয়েছেন। কীভাবে কাজ না করে বিল উত্তোলন করলেন, এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্র-অর্ডার জমা দিয়ে বিল নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আপনারা মিঠুকে জিজ্ঞেস করেন, তিনি ভালো বলে পারবেন।’
এ বিষয়ে আয়রন সেতু নির্মাণকাজের তদারকি কর্মকর্তা উপসহকারী প্রকৌশলী মুরাদ হোসেন বলেন, বরগুনার এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স দিয়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠু এ কাজটি পেয়েছেন। কাজ না হলেও তিন অর্থবছর আগে বিল ঠিকাদারকে দেওয়া হয়েছে বলে স্বীকার করেন তিনি। তা ছাড়া প্রকল্পের সব টাকাই ফেরত যেত। গত তিন অর্থবছরে কাজ সম্পন্ন না হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্ষা শেষ হলে কাজ শুরু করা হবে। মিঠুর কাছ থেকে পে-অর্ডার রাখা হয়েছে।
বিদায়ী উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী আহম্মদ আলী বলেন, কাজের সমপরিমাণ পে-অর্ডার রেখে বিল দেওয়া হয়েছে। আগামী শুকনো মৌসুমে সেতুর কাজ করা হবে। কাজ না করে প্র-অর্ডার রেখে বিল দেওয়া যায় কি না? এ বিষয়ে তিনি বলেন, কাজ শেষ না হলে সরকারি কোনো আইনে পে-অর্ডার রেখে বিল দেওয়ার কোনো বিধান নেই। তবে স্থানীয়ভাবে এই পে-অর্ডার রাখা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা শুধু ছাত্রলীগ সেক্রেটারিকে চিনি। তবে কাজটি মিঠু দ্রুত করে দেবেন।’
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী ইমতিয়াজ হোসাইন রাসেল বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। এ বিষয়টি আমার জানা নেই, তবে খতিয়ে দেখব।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম সাদিক তানভীর বলেন, এডিপির কাজ, উপজেলা পরিষদের কাজ না করে কীভাবে বিল নেওয়া হয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপির) প্রকল্পের কাজ শুরু না করেই টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের আয়রন সেতুর জন্য এডিপির বরাদ্দ করা ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার কোনো কাজ না করেই টাকা তুলে নেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে, টাকা উত্তোলন করতে সহযোগিতা করেছে উপজেলা এলজিইডি অফিস।
জানা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের এডিপির আওতায় একটি প্যাকেজে টয়লেট, টিউবওয়েল ও আয়রন সেতুর জন্য ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। উপজেলার কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর ঝাড়াখালী গ্রামের আমজেদ বয়াতি বাড়ির সামনে একটি আয়রন সেতু নির্মাণ করার জন্য ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। ওই এলাকার একটি পুরোনো আয়রন সেতুর মালামাল সংযুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। নির্মাণকাজ করার জন্য টেন্ডারের মাধ্যমে বরগুনার মেসার্স আকন্দ ট্রেডার্স ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান টেন্ডার পায়।
সেই আকন্দ ট্রেডার্সের প্রোপ্রাইটর মো. রেদোয়ান ঠিকাদারের কাছ থেকে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠু ও তাঁর পার্টনার সোহেল কাজটি সম্পন্ন করে দেওয়া কথা বলে চুক্তিতে নেন। এর পর নিয়ম অনুসারে তৎকালীন অর্থবছরের জুন মাসের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা। টয়লেট ও টিউবওয়েল নির্মাণ করা হলেও সেতুটি নির্মাণ না করেই জুন মাসের শেষে পুরো প্যাকেজের টাকা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এলজিইডি অফিসের সঙ্গে যোগসাজশে বিল উত্তোলন করেছে। এই প্রকল্পের কাজের তদারকির দায়িত্বে ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী মুরাদ হোসেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কাগজপত্র অনুযায়ী তিন অর্থবছর আগে কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর ঝাড়াখালী এলাকায় আমজেদ বয়াতি বাড়ির সামনে একটি লোহার আয়রন সেতু নির্মাণ করা হয়েছে; কিন্তু বাস্তবে সেই সেতুর কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি অথচ ২০১৯-২০ অর্থবছরে কাজ সমাপ্ত দেখিয়ে প্রকল্পের পুরো টাকা তুলে নিয়েছেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠু।
কড়ইবাড়িয়ার দক্ষিণ ঝাড়াখালী ইউনিয়নের লিটন হাওলাদার ও নান্নু হাওলাদারসহ অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, ‘বয়াতি বাড়ির সামনে একটা আয়রন সেতু হওয়ার কথা ছিল তিন বছর আগে। ঠিকাদার এসে খাল মেপে গেছেন; কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো সেতু হয়নি।তাই আমাদের চলাচলের জন্য এই স্থানে বাঁধ দেওয়া হয়েছে।’
সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য জালাল গাজী বলেন, সাবেক চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন আকন এডিপির বরাদ্দের এই সেতুটি স্কিমে দিয়ে যান। তিনি মারা গেছেন তিন বছর আগে; কিন্তু আজ পর্যন্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেতুটি করেনি।
ঠিকাদারের কাছ থেকে চুক্তিতে নেওয়া কাজের সহকারী ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠু বলেন, আমি ও আমার পার্টনার সোহেল বরগুনার এক ঠিকাদার থেকে কাজটি ক্রয় করি। ওই প্যাকেজের দুটি কাজ হলেও সেতুটি নির্মাণ হয়নি। তবে বৃষ্টি শেষ হলেই নির্মাণকাজ করা হবে। তিনি আরও বলেন, ‘আমার এক লাখ টাকা জামানত রয়েছে। এ ছাড়া আমার নামে পে-অর্ডার কেটে জমা দিয়েছি, সেটা এলজিইডি অফিসে আছে।’
মেসার্স আকন্দ ট্রেডার্সের প্রোপ্রাইটর মো. রেদোয়ান হোসেন বলেন, ‘আমার লাইসেন্স নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা এডিপির প্যাকেজটি পেয়েছেন। কীভাবে কাজ না করে বিল উত্তোলন করলেন, এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্র-অর্ডার জমা দিয়ে বিল নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আপনারা মিঠুকে জিজ্ঞেস করেন, তিনি ভালো বলে পারবেন।’
এ বিষয়ে আয়রন সেতু নির্মাণকাজের তদারকি কর্মকর্তা উপসহকারী প্রকৌশলী মুরাদ হোসেন বলেন, বরগুনার এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স দিয়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন মিঠু এ কাজটি পেয়েছেন। কাজ না হলেও তিন অর্থবছর আগে বিল ঠিকাদারকে দেওয়া হয়েছে বলে স্বীকার করেন তিনি। তা ছাড়া প্রকল্পের সব টাকাই ফেরত যেত। গত তিন অর্থবছরে কাজ সম্পন্ন না হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্ষা শেষ হলে কাজ শুরু করা হবে। মিঠুর কাছ থেকে পে-অর্ডার রাখা হয়েছে।
বিদায়ী উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী আহম্মদ আলী বলেন, কাজের সমপরিমাণ পে-অর্ডার রেখে বিল দেওয়া হয়েছে। আগামী শুকনো মৌসুমে সেতুর কাজ করা হবে। কাজ না করে প্র-অর্ডার রেখে বিল দেওয়া যায় কি না? এ বিষয়ে তিনি বলেন, কাজ শেষ না হলে সরকারি কোনো আইনে পে-অর্ডার রেখে বিল দেওয়ার কোনো বিধান নেই। তবে স্থানীয়ভাবে এই পে-অর্ডার রাখা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা শুধু ছাত্রলীগ সেক্রেটারিকে চিনি। তবে কাজটি মিঠু দ্রুত করে দেবেন।’
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী ইমতিয়াজ হোসাইন রাসেল বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। এ বিষয়টি আমার জানা নেই, তবে খতিয়ে দেখব।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম সাদিক তানভীর বলেন, এডিপির কাজ, উপজেলা পরিষদের কাজ না করে কীভাবে বিল নেওয়া হয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় গত শুক্রবার সকালে একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। মাদ্রাসাটি শেখ আল আমিন নামের এক ব্যক্তি পরিচালনা করতেন। যিনি এর আগে নিষিদ্ধ উগ্রবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন থানায়
৪ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ জনকে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার বিকেল থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৬৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ দিন আগে
জুলাই–আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আলোচিত মুখ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগে মাধ্যমে বহুল আলোচিত নাম ফয়সাল করিম মাসুদ কিংবা দাউদ খান। গতকাল শুক্রবার হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই এই দুই নামে এক ব্যক্তির ছবি ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
১৮ দিন আগে