নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এতে প্রতি মাসেই মূল্যস্ফীতির হার, আগের মাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ দুই মাসে মূল্যস্ফীতির হার গত এক যুগে সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠেছে। আগস্টে এর হার ছিল ৯.৫ শতাংশের বেশি এবং সেপ্টেম্বরে যা হয়েছে ৯.১ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ (বিবিএস) ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) তথ্যে এমনটা বলা হয়েছে। এটি এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
এর আগে ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ। মাঝে ২০১৩ ও ২০১৪ সালের কয়েক মাস এটি সাত থেকে আট শতাংশে উঠেছিল। আবার ধীরে ধীরে সাড়ে ৫ শতাংশের আশপাশে স্থির হয়। তবে গত অর্থবছরের শেষের দিকে আবারও বাড়তে থাকে। গত জুন মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল গত ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এবার তা এক যুগের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে।
এ পরিমাণ মূল্যস্ফীতির অর্থ হচ্ছে, ২০২১ সালের আগস্ট মাসে মানুষ যে পণ্য বা সেবা ১০০ টাকায় কিনতে পারত গত আগস্টে তার জন্য তাকে প্রায় ১১০ টাকা খরচ করতে হয়েছে।
ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়তি রয়েছে প্রায় ছয় মাস ধরে। এতে মে থেকে তিন মাস মূল্যস্ফীতি ছিল প্রায় ৭ শতাংশ। তবে আগস্টের শুরুতে জ্বালানি তেলের দাম প্রায় ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়ে, একবারে দাম বৃদ্ধির দিক দিয়ে যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এতে বাড়ন্ত মূল্যস্ফীতি আরও প্রায় দুই শতাংশ বেড়েছে। যা স্বাভাবিক সময়ের প্রায় দ্বিগুণ। গত বছরের এমন সময়েও মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৫ শতাংশের নিচে ছিল।
যদিও এমন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যেও চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকার মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৫ শতাংশে বেঁধে রাখার আশা করছে। গত ২০২১-২২ অর্থবছরেও প্রথমে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ এবং তা ৫ দশমিক ৮ শতাংশে রাখার কথা ছিল। কিন্তু অর্থবছর শেষে তা লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে ৬ দশমিক ১৫ হয়েছিল।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জ্বালানি তেলের দাম একবারেই বেশি বেড়ে যাওয়ায় তা মূল্যস্ফীতিতে প্রভাব ফেলেছে। আগস্টে তা সাড়ে ৯ শতাংশের বেশি হয়েছে। তবে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সেপ্টেম্বরে তা সামান্য কমে ৯.১ শতাংশে নেমে এসেছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার আগে থেকেই নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি দিয়ে নিত্য পণ্য দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন পণ্যের আমদানি সহজ করা হয়েছে। আবার বিশ্ব বাজারে পণ্যের দাম কমে আসছে।
তবে, সাধারণত কোন মাসের প্রথম সপ্তাহেই আগের মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য তৈরি করে পরিসংখ্যান ব্যুরো। সেপ্টেম্বর মাস পুরোটা চলে গেলেও আগস্ট মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেনি। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে দুই মাসের তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এতে প্রতি মাসেই মূল্যস্ফীতির হার, আগের মাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ দুই মাসে মূল্যস্ফীতির হার গত এক যুগে সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠেছে। আগস্টে এর হার ছিল ৯.৫ শতাংশের বেশি এবং সেপ্টেম্বরে যা হয়েছে ৯.১ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ (বিবিএস) ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) তথ্যে এমনটা বলা হয়েছে। এটি এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
এর আগে ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ। মাঝে ২০১৩ ও ২০১৪ সালের কয়েক মাস এটি সাত থেকে আট শতাংশে উঠেছিল। আবার ধীরে ধীরে সাড়ে ৫ শতাংশের আশপাশে স্থির হয়। তবে গত অর্থবছরের শেষের দিকে আবারও বাড়তে থাকে। গত জুন মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল গত ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এবার তা এক যুগের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে।
এ পরিমাণ মূল্যস্ফীতির অর্থ হচ্ছে, ২০২১ সালের আগস্ট মাসে মানুষ যে পণ্য বা সেবা ১০০ টাকায় কিনতে পারত গত আগস্টে তার জন্য তাকে প্রায় ১১০ টাকা খরচ করতে হয়েছে।
ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়তি রয়েছে প্রায় ছয় মাস ধরে। এতে মে থেকে তিন মাস মূল্যস্ফীতি ছিল প্রায় ৭ শতাংশ। তবে আগস্টের শুরুতে জ্বালানি তেলের দাম প্রায় ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়ে, একবারে দাম বৃদ্ধির দিক দিয়ে যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এতে বাড়ন্ত মূল্যস্ফীতি আরও প্রায় দুই শতাংশ বেড়েছে। যা স্বাভাবিক সময়ের প্রায় দ্বিগুণ। গত বছরের এমন সময়েও মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৫ শতাংশের নিচে ছিল।
যদিও এমন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যেও চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকার মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৫ শতাংশে বেঁধে রাখার আশা করছে। গত ২০২১-২২ অর্থবছরেও প্রথমে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ এবং তা ৫ দশমিক ৮ শতাংশে রাখার কথা ছিল। কিন্তু অর্থবছর শেষে তা লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে ৬ দশমিক ১৫ হয়েছিল।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জ্বালানি তেলের দাম একবারেই বেশি বেড়ে যাওয়ায় তা মূল্যস্ফীতিতে প্রভাব ফেলেছে। আগস্টে তা সাড়ে ৯ শতাংশের বেশি হয়েছে। তবে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সেপ্টেম্বরে তা সামান্য কমে ৯.১ শতাংশে নেমে এসেছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার আগে থেকেই নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি দিয়ে নিত্য পণ্য দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন পণ্যের আমদানি সহজ করা হয়েছে। আবার বিশ্ব বাজারে পণ্যের দাম কমে আসছে।
তবে, সাধারণত কোন মাসের প্রথম সপ্তাহেই আগের মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য তৈরি করে পরিসংখ্যান ব্যুরো। সেপ্টেম্বর মাস পুরোটা চলে গেলেও আগস্ট মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেনি। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে দুই মাসের তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এতে প্রতি মাসেই মূল্যস্ফীতির হার, আগের মাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ দুই মাসে মূল্যস্ফীতির হার গত এক যুগে সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠেছে। আগস্টে এর হার ছিল ৯.৫ শতাংশের বেশি এবং সেপ্টেম্বরে যা হয়েছে ৯.১ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ (বিবিএস) ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) তথ্যে এমনটা বলা হয়েছে। এটি এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
এর আগে ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ। মাঝে ২০১৩ ও ২০১৪ সালের কয়েক মাস এটি সাত থেকে আট শতাংশে উঠেছিল। আবার ধীরে ধীরে সাড়ে ৫ শতাংশের আশপাশে স্থির হয়। তবে গত অর্থবছরের শেষের দিকে আবারও বাড়তে থাকে। গত জুন মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল গত ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এবার তা এক যুগের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে।
এ পরিমাণ মূল্যস্ফীতির অর্থ হচ্ছে, ২০২১ সালের আগস্ট মাসে মানুষ যে পণ্য বা সেবা ১০০ টাকায় কিনতে পারত গত আগস্টে তার জন্য তাকে প্রায় ১১০ টাকা খরচ করতে হয়েছে।
ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়তি রয়েছে প্রায় ছয় মাস ধরে। এতে মে থেকে তিন মাস মূল্যস্ফীতি ছিল প্রায় ৭ শতাংশ। তবে আগস্টের শুরুতে জ্বালানি তেলের দাম প্রায় ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়ে, একবারে দাম বৃদ্ধির দিক দিয়ে যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এতে বাড়ন্ত মূল্যস্ফীতি আরও প্রায় দুই শতাংশ বেড়েছে। যা স্বাভাবিক সময়ের প্রায় দ্বিগুণ। গত বছরের এমন সময়েও মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৫ শতাংশের নিচে ছিল।
যদিও এমন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যেও চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকার মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৫ শতাংশে বেঁধে রাখার আশা করছে। গত ২০২১-২২ অর্থবছরেও প্রথমে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ এবং তা ৫ দশমিক ৮ শতাংশে রাখার কথা ছিল। কিন্তু অর্থবছর শেষে তা লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে ৬ দশমিক ১৫ হয়েছিল।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জ্বালানি তেলের দাম একবারেই বেশি বেড়ে যাওয়ায় তা মূল্যস্ফীতিতে প্রভাব ফেলেছে। আগস্টে তা সাড়ে ৯ শতাংশের বেশি হয়েছে। তবে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সেপ্টেম্বরে তা সামান্য কমে ৯.১ শতাংশে নেমে এসেছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার আগে থেকেই নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি দিয়ে নিত্য পণ্য দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন পণ্যের আমদানি সহজ করা হয়েছে। আবার বিশ্ব বাজারে পণ্যের দাম কমে আসছে।
তবে, সাধারণত কোন মাসের প্রথম সপ্তাহেই আগের মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য তৈরি করে পরিসংখ্যান ব্যুরো। সেপ্টেম্বর মাস পুরোটা চলে গেলেও আগস্ট মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেনি। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে দুই মাসের তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এতে প্রতি মাসেই মূল্যস্ফীতির হার, আগের মাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ দুই মাসে মূল্যস্ফীতির হার গত এক যুগে সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠেছে। আগস্টে এর হার ছিল ৯.৫ শতাংশের বেশি এবং সেপ্টেম্বরে যা হয়েছে ৯.১ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ (বিবিএস) ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) তথ্যে এমনটা বলা হয়েছে। এটি এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
এর আগে ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ। মাঝে ২০১৩ ও ২০১৪ সালের কয়েক মাস এটি সাত থেকে আট শতাংশে উঠেছিল। আবার ধীরে ধীরে সাড়ে ৫ শতাংশের আশপাশে স্থির হয়। তবে গত অর্থবছরের শেষের দিকে আবারও বাড়তে থাকে। গত জুন মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল গত ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এবার তা এক যুগের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে।
এ পরিমাণ মূল্যস্ফীতির অর্থ হচ্ছে, ২০২১ সালের আগস্ট মাসে মানুষ যে পণ্য বা সেবা ১০০ টাকায় কিনতে পারত গত আগস্টে তার জন্য তাকে প্রায় ১১০ টাকা খরচ করতে হয়েছে।
ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়তি রয়েছে প্রায় ছয় মাস ধরে। এতে মে থেকে তিন মাস মূল্যস্ফীতি ছিল প্রায় ৭ শতাংশ। তবে আগস্টের শুরুতে জ্বালানি তেলের দাম প্রায় ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়ে, একবারে দাম বৃদ্ধির দিক দিয়ে যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এতে বাড়ন্ত মূল্যস্ফীতি আরও প্রায় দুই শতাংশ বেড়েছে। যা স্বাভাবিক সময়ের প্রায় দ্বিগুণ। গত বছরের এমন সময়েও মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৫ শতাংশের নিচে ছিল।
যদিও এমন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যেও চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকার মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৫ শতাংশে বেঁধে রাখার আশা করছে। গত ২০২১-২২ অর্থবছরেও প্রথমে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ এবং তা ৫ দশমিক ৮ শতাংশে রাখার কথা ছিল। কিন্তু অর্থবছর শেষে তা লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে ৬ দশমিক ১৫ হয়েছিল।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জ্বালানি তেলের দাম একবারেই বেশি বেড়ে যাওয়ায় তা মূল্যস্ফীতিতে প্রভাব ফেলেছে। আগস্টে তা সাড়ে ৯ শতাংশের বেশি হয়েছে। তবে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সেপ্টেম্বরে তা সামান্য কমে ৯.১ শতাংশে নেমে এসেছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার আগে থেকেই নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি দিয়ে নিত্য পণ্য দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন পণ্যের আমদানি সহজ করা হয়েছে। আবার বিশ্ব বাজারে পণ্যের দাম কমে আসছে।
তবে, সাধারণত কোন মাসের প্রথম সপ্তাহেই আগের মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য তৈরি করে পরিসংখ্যান ব্যুরো। সেপ্টেম্বর মাস পুরোটা চলে গেলেও আগস্ট মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেনি। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে দুই মাসের তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।

ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ৮০০ কোটি টাকার একটি সাব-অর্ডিনেট বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বন্ডটি অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) তালিকাভুক্ত করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
১ দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১ দিন আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ৮০০ কোটি টাকার একটি সাব-অর্ডিনেট বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বন্ডটি অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) তালিকাভুক্ত করতে হবে।
আজ বুধবার ৯৮৮তম কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
বিএসইসি জানায়, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ৮০০ কোটি টাকা মূল্যের আনসিকিউরড, নন-কনভার্টিবল, ফুললি রিডিমেবল, ফ্লোটিং রেট, কুপন বিয়ারিং সাব-অর্ডিনেট বন্ড ইস্যুর প্রস্তাব কমিশন সভায় অনুমোদন করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বন্ডটি হবে আনসিকিউরড, অর্থাৎ এর বিপরীতে ব্যাংক কোনো নির্দিষ্ট সম্পদ জামানত হিসেবে রাখছে না। একই সঙ্গে এটি নন-কনভার্টিবল, ফলে ভবিষ্যতে এই বন্ডকে শেয়ারে রূপান্তরের সুযোগ থাকবে না। তবে বন্ডটি ফুললি রিডিমেবল, অর্থাৎ মেয়াদ শেষে বিনিয়োগকারীরা তাঁদের সম্পূর্ণ মূল টাকা ফেরত পাবেন।
এই বন্ডের কুপন রেট বা সুদের হার হবে ফ্লোটিং রেট, অর্থাৎ বাজারভিত্তিক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে ওঠানামা করবে। বন্ডটি কুপন বিয়ারিং, ফলে বিনিয়োগকারীরা নির্দিষ্ট সময় পরপর সুদ পাবেন।
বন্ডটির কুপন রেট নির্ধারণ করা হয়েছে রেফারেন্স রেটের সঙ্গে অতিরিক্ত ৩ শতাংশ কুপন মার্জিন যোগ করে। অর্থাৎ, যদি রেফারেন্স রেট ৮ শতাংশ হয়, তাহলে বিনিয়োগকারীরা মোট ১১ শতাংশ হারে সুদ পাবেন। ভবিষ্যতে রেফারেন্স রেট বাড়লে বা কমলে বন্ডের কুপন রেটও সেই অনুযায়ী পরিবর্তিত হবে।
এই বন্ড প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। করপোরেট প্রতিষ্ঠান, উচ্চসম্পদশালী ব্যক্তি, স্থানীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বিমা কোম্পানিগুলো এতে বিনিয়োগের সুযোগ পাবে। বন্ডটির প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ লাখ টাকা।
বিএসইসি জানায়, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ ব্যাসেল–৩ নীতিমালার অধীনে ইস্টার্ন ব্যাংকের টায়ার-২ মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করতে ব্যবহার করা হবে। আন্তর্জাতিক এই নীতিমালার লক্ষ্য হলো ব্যাংকগুলোর মূলধন পর্যাপ্ততা বাড়ানো এবং আর্থিক ঝুঁকি মোকাবিলার সক্ষমতা জোরদার করা।
ব্যাংকিং খাতে টায়ার-২ মূলধনের মধ্যে সাধারণত সাব-অর্ডিনেট বন্ড অন্তর্ভুক্ত থাকে, যা দেউলিয়াত্বের ক্ষেত্রে আমানতকারী ও অন্যান্য বড় ঋণের পরে পরিশোধযোগ্য। এ কারণে এসব বন্ড তুলনামূলক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও বিনিয়োগকারীদের জন্য সুদের হার সাধারণত বেশি হয়ে থাকে।
বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি। আর ইস্যুর অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করবে ইবিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ৮০০ কোটি টাকার একটি সাব-অর্ডিনেট বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বন্ডটি অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) তালিকাভুক্ত করতে হবে।
আজ বুধবার ৯৮৮তম কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
বিএসইসি জানায়, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ৮০০ কোটি টাকা মূল্যের আনসিকিউরড, নন-কনভার্টিবল, ফুললি রিডিমেবল, ফ্লোটিং রেট, কুপন বিয়ারিং সাব-অর্ডিনেট বন্ড ইস্যুর প্রস্তাব কমিশন সভায় অনুমোদন করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বন্ডটি হবে আনসিকিউরড, অর্থাৎ এর বিপরীতে ব্যাংক কোনো নির্দিষ্ট সম্পদ জামানত হিসেবে রাখছে না। একই সঙ্গে এটি নন-কনভার্টিবল, ফলে ভবিষ্যতে এই বন্ডকে শেয়ারে রূপান্তরের সুযোগ থাকবে না। তবে বন্ডটি ফুললি রিডিমেবল, অর্থাৎ মেয়াদ শেষে বিনিয়োগকারীরা তাঁদের সম্পূর্ণ মূল টাকা ফেরত পাবেন।
এই বন্ডের কুপন রেট বা সুদের হার হবে ফ্লোটিং রেট, অর্থাৎ বাজারভিত্তিক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে ওঠানামা করবে। বন্ডটি কুপন বিয়ারিং, ফলে বিনিয়োগকারীরা নির্দিষ্ট সময় পরপর সুদ পাবেন।
বন্ডটির কুপন রেট নির্ধারণ করা হয়েছে রেফারেন্স রেটের সঙ্গে অতিরিক্ত ৩ শতাংশ কুপন মার্জিন যোগ করে। অর্থাৎ, যদি রেফারেন্স রেট ৮ শতাংশ হয়, তাহলে বিনিয়োগকারীরা মোট ১১ শতাংশ হারে সুদ পাবেন। ভবিষ্যতে রেফারেন্স রেট বাড়লে বা কমলে বন্ডের কুপন রেটও সেই অনুযায়ী পরিবর্তিত হবে।
এই বন্ড প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। করপোরেট প্রতিষ্ঠান, উচ্চসম্পদশালী ব্যক্তি, স্থানীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বিমা কোম্পানিগুলো এতে বিনিয়োগের সুযোগ পাবে। বন্ডটির প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ লাখ টাকা।
বিএসইসি জানায়, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ ব্যাসেল–৩ নীতিমালার অধীনে ইস্টার্ন ব্যাংকের টায়ার-২ মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করতে ব্যবহার করা হবে। আন্তর্জাতিক এই নীতিমালার লক্ষ্য হলো ব্যাংকগুলোর মূলধন পর্যাপ্ততা বাড়ানো এবং আর্থিক ঝুঁকি মোকাবিলার সক্ষমতা জোরদার করা।
ব্যাংকিং খাতে টায়ার-২ মূলধনের মধ্যে সাধারণত সাব-অর্ডিনেট বন্ড অন্তর্ভুক্ত থাকে, যা দেউলিয়াত্বের ক্ষেত্রে আমানতকারী ও অন্যান্য বড় ঋণের পরে পরিশোধযোগ্য। এ কারণে এসব বন্ড তুলনামূলক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও বিনিয়োগকারীদের জন্য সুদের হার সাধারণত বেশি হয়ে থাকে।
বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি। আর ইস্যুর অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করবে ইবিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এতে প্রতি মাসেই মূল্যস্ফীতির হার, আগের মাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ দুই মাসে মূল্যস্ফীতির হার গত এক যুগে সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠেছে। আগস্টে এর হার ছিল ৯.৫ শতাংশের বেশি এবং সেপ্টেম্বরে যা হয়েছে ৯.১ শতাংশ
০৫ অক্টোবর ২০২২
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
১ দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১ দিন আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এতে প্রতি মাসেই মূল্যস্ফীতির হার, আগের মাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ দুই মাসে মূল্যস্ফীতির হার গত এক যুগে সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠেছে। আগস্টে এর হার ছিল ৯.৫ শতাংশের বেশি এবং সেপ্টেম্বরে যা হয়েছে ৯.১ শতাংশ
০৫ অক্টোবর ২০২২
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ৮০০ কোটি টাকার একটি সাব-অর্ডিনেট বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বন্ডটি অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) তালিকাভুক্ত করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১ দিন আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এতে প্রতি মাসেই মূল্যস্ফীতির হার, আগের মাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ দুই মাসে মূল্যস্ফীতির হার গত এক যুগে সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠেছে। আগস্টে এর হার ছিল ৯.৫ শতাংশের বেশি এবং সেপ্টেম্বরে যা হয়েছে ৯.১ শতাংশ
০৫ অক্টোবর ২০২২
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ৮০০ কোটি টাকার একটি সাব-অর্ডিনেট বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বন্ডটি অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) তালিকাভুক্ত করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
১ দিন আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এতে প্রতি মাসেই মূল্যস্ফীতির হার, আগের মাসকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ দুই মাসে মূল্যস্ফীতির হার গত এক যুগে সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠেছে। আগস্টে এর হার ছিল ৯.৫ শতাংশের বেশি এবং সেপ্টেম্বরে যা হয়েছে ৯.১ শতাংশ
০৫ অক্টোবর ২০২২
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ৮০০ কোটি টাকার একটি সাব-অর্ডিনেট বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বন্ডটি অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) তালিকাভুক্ত করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
১ দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১ দিন আগে