
অলংকার তৈরির পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের বড় ভরসা স্বর্ণ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গয়না বলতে নারীদের প্রথম পছন্দ এই সোনালি ধাতু। আভিজাত্যের সঙ্গে সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যমও স্বর্ণ। সম্প্রতি হীরার প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। তবে কি চাকচিক্য কমে যাচ্ছে স্বর্ণের, নাকি সম্পদ হিসেবে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে হীরা?
দুবাইভিত্তিক মূল্যবান ধাতুর বাজার বিশ্লেষক জর্জিনা ইফেল বলেন, ‘স্বর্ণ এখনো অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে। সম্পদ সঞ্চয়ের উত্তম উপায় হিসেবেও এর আধিপত্য অক্ষুণ্ন। তবুও হীরা বেশ উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে। যদিও হীরার বৈশিষ্ট্যের ওপর দাম নির্ভর করে।’
গালফ নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘হীরাও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে লাভজনক। তবে তা কেবল দীর্ঘমেয়াদের জন্যই প্রযোজ্য। তাহলে, পরিসংখ্যানগতভাবে দুটির মধ্যে কোনটি উত্তম? বাস্তবে নিরাপদ বিনিয়োগ চিন্তা করলে স্বর্ণ বেছে নেওয়া যেতে পারে। তবে, উচ্চমূল্যে বিক্রি করতে চাইলে হীরা হতে পারে বিকল্প।’
স্বর্ণ ও হীরার পুনঃবিক্রি মূল্য ভিন্ন হওয়ার কারণ হলো এগুলোর মানদণ্ডের ভিন্নতা। ২২ বা ২৪ ক্যারেটের খাঁটি স্বর্ণের দাম বিশ্বের যেকোনো বাজারে প্রায় কাছাকাছি। তবে, হীরার দামের ক্ষেত্রে কোনো মানদণ্ড নির্ধারণ করা নেই।
এফেল বলেন, ‘সরবরাহ, চাহিদা, মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য অর্থনৈতিক বিষয়ের ওপর স্বর্ণের দাম নির্ভর করে। হীরার দাম নির্ভর করে এর গড়ন, রঙ, স্বচ্ছতা ও ক্যারেটের ওজনের মতো ভৌত বিষয়ের ওপর। তাই হীরার চেয়ে স্বর্ণের দর কম ওঠানামা করে। বিলাসদ্রব্য হিসেবে আগ্রহ ও ফ্যাশন ট্রেন্ডের সঙ্গে স্বর্ণ ও হীরার চাহিদারও পরিবর্তন হয়। এর ফলে এসব ধাতুর দামেও পরিবর্তন আসে। তবে এসব ক্ষেত্রে হীরার দামে প্রভাব পড়ে সবচেয়ে বেশি। এই কারণে বিনিয়োগ হিসেবে হীরার গ্রহণযোগ্যতা কম।’
বিনিয়োগের চেয়ে অলংকার তৈরিতে হীরার গুরুত্ব বেশি। স্বর্ণের গয়নাও বিনিয়োগের চেয়ে সাজসজ্জার অনুষঙ্গ হিসেবেই বেশি বিবেচিত হয়। কিন্তু তাতে এর মূল্য কমে না, বরং সম্পদ হিসেবেই জমা থাকে। হীরাকেও বিনিয়োগের চেয়ে উপহার রূপে মূল্যায়ন করা হয় বেশি।
তবে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে হীরায় বিনিয়োগের পরামর্শ দেন সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক বিনিয়োগ ব্যবস্থাপক জুবায়ের শাকিল। তিনি বলেন, ‘কারণ হীরার চাহিদা দিনদিন বেড়েই চলেছে। তবে যেহেতু সাজসজ্জার অনুষঙ্গ হিসেবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে হীরা বেশি কেনা হয়, তাই তা ফ্যাশনের সঙ্গে বদলেও ফেলতে হয়।’
শাকিল আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে হীরার বিনিয়োগ মূল্য বাড়লেও এতে বিনিয়োগ জটিল হতে পারে। কারণ, স্বর্ণ বা রূপার চেয়ে হীরার ক্রয়–বিক্রয়ের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি কৌশলী হতে হয়।’
হীরার গয়না কেনায় অসুবিধা
১. মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতার অভাব: বিশ্ব বাজারে দিনের দর জেনে স্বর্ণ কেনা যায়। কিন্তু হীরার দর নির্ধারণের তেমন স্বচ্ছ পদ্ধতি নেই। ছোট আকারের হীরার ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি থাকে।
এফেল বলেন, ‘স্বর্ণের চেয়ে হীরার মূল্য নির্ধারণে স্বচ্ছতা বেশি জরুরি। বিনিয়োগ হিসেবে হীরা কিনতে চাইলে এক ক্যারেট বা তার বেশি পরিমাণে কিনতে হবে। কারণ তুলনামূলক ছোট আকারের হীরার তেমন দাম পাওয়া যায় না।’
তিনি আরো বলেন, ‘একটা পাথরের জন্য বেশি দাম দেওয়া হচ্ছে কিনা তা যাচাইয়ের জন্য অন্য সরবরাহকারী বা প্রতিষ্ঠানের একই ধরনের পাথরের সঙ্গে তুলনা করা ছাড়া উপায় নেই। তারপরও সে পার্থক্য বুঝতে পারা বেশ কষ্টসাধ্য।’
২. পুনঃক্রয়ের নীতি প্রতিষ্ঠান ভেদে ভিন্ন হয়: স্বর্ণের চেয়ে হীরার পুনঃবিক্রিতে বেশি দাম পাওয়া গেলেও এ ক্ষেত্রে সঠিক জহুরি খুঁজে বের করতে হয়, যিনি মূল্যছাড়সহ হীরা কিনবেন কিন্তু ব্যবহারের জন্য বেশি মাশুল ধরবেন না।
এফেল বলেন, ‘হীরা বিক্রির ক্ষেত্রে জহুরি ভেদে পুনঃবিক্রির নীতি ভিন্ন হয়। বাজারমূল্য হিসেবে হীরা পুনঃবিক্রির মূল্য ৯৫ শতাংশ হতে পারে। তবে আকৃতি ছোট হলে মূল্য ৮৫ শতাংশে নেমে আসতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠান এর জন্য বেশি দাম দিতে প্রস্তুত হলেও ব্যবহার ও ব্যক্তিগত মূল্যায়নের ভিত্তিতে আরেক প্রতিষ্ঠান ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ কম দাম দিতে পারে। তাই বিক্রির উদ্দেশ্য না থাকলেও প্রতিষ্ঠানের নীতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া ভালো।’
বিনিয়োগের জন্য কোন ধরনের হীরা বেশি উপযুক্ত?
বিশ্বে বড় আকারের, নিখুঁত ও রঙিন হীরা সচরাচর বিরল। তাই এধরনের হীরায় বিনিয়োগ করা লাভজনক হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চারটি বিষয়ের ওপর হীরার বিনিয়োগমূল্য নির্ভর করে–রং, ক্যারেট, গড়ন, স্বচ্ছতা।
এর মধ্যে সাদা রঙহীন হীরা সবচেয়ে জনপ্রিয়। রঙের মান নির্ধারণ করা হয় ডি থেকে জেডের ক্রমানুসারে। ডি একদম স্বচ্ছ, কিন্তু জেড রঙিন। লাল, নীল ও গোলাপি রংয়ের হীরাকে সবচেয়ে বিরল ধরা হয়। যে হীরা যত বেশি রঙিন, তাঁর মূল্যও তত বেশি।
এছাড়া হীরার ওজন যত বেশি হবে, তা তত মূল্যবান হবে। ভালো গড়নের সঙ্গে চকচকে হলে হীরার মূল্য বাড়ে।

অলংকার তৈরির পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের বড় ভরসা স্বর্ণ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গয়না বলতে নারীদের প্রথম পছন্দ এই সোনালি ধাতু। আভিজাত্যের সঙ্গে সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যমও স্বর্ণ। সম্প্রতি হীরার প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। তবে কি চাকচিক্য কমে যাচ্ছে স্বর্ণের, নাকি সম্পদ হিসেবে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে হীরা?
দুবাইভিত্তিক মূল্যবান ধাতুর বাজার বিশ্লেষক জর্জিনা ইফেল বলেন, ‘স্বর্ণ এখনো অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে। সম্পদ সঞ্চয়ের উত্তম উপায় হিসেবেও এর আধিপত্য অক্ষুণ্ন। তবুও হীরা বেশ উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে। যদিও হীরার বৈশিষ্ট্যের ওপর দাম নির্ভর করে।’
গালফ নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘হীরাও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে লাভজনক। তবে তা কেবল দীর্ঘমেয়াদের জন্যই প্রযোজ্য। তাহলে, পরিসংখ্যানগতভাবে দুটির মধ্যে কোনটি উত্তম? বাস্তবে নিরাপদ বিনিয়োগ চিন্তা করলে স্বর্ণ বেছে নেওয়া যেতে পারে। তবে, উচ্চমূল্যে বিক্রি করতে চাইলে হীরা হতে পারে বিকল্প।’
স্বর্ণ ও হীরার পুনঃবিক্রি মূল্য ভিন্ন হওয়ার কারণ হলো এগুলোর মানদণ্ডের ভিন্নতা। ২২ বা ২৪ ক্যারেটের খাঁটি স্বর্ণের দাম বিশ্বের যেকোনো বাজারে প্রায় কাছাকাছি। তবে, হীরার দামের ক্ষেত্রে কোনো মানদণ্ড নির্ধারণ করা নেই।
এফেল বলেন, ‘সরবরাহ, চাহিদা, মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য অর্থনৈতিক বিষয়ের ওপর স্বর্ণের দাম নির্ভর করে। হীরার দাম নির্ভর করে এর গড়ন, রঙ, স্বচ্ছতা ও ক্যারেটের ওজনের মতো ভৌত বিষয়ের ওপর। তাই হীরার চেয়ে স্বর্ণের দর কম ওঠানামা করে। বিলাসদ্রব্য হিসেবে আগ্রহ ও ফ্যাশন ট্রেন্ডের সঙ্গে স্বর্ণ ও হীরার চাহিদারও পরিবর্তন হয়। এর ফলে এসব ধাতুর দামেও পরিবর্তন আসে। তবে এসব ক্ষেত্রে হীরার দামে প্রভাব পড়ে সবচেয়ে বেশি। এই কারণে বিনিয়োগ হিসেবে হীরার গ্রহণযোগ্যতা কম।’
বিনিয়োগের চেয়ে অলংকার তৈরিতে হীরার গুরুত্ব বেশি। স্বর্ণের গয়নাও বিনিয়োগের চেয়ে সাজসজ্জার অনুষঙ্গ হিসেবেই বেশি বিবেচিত হয়। কিন্তু তাতে এর মূল্য কমে না, বরং সম্পদ হিসেবেই জমা থাকে। হীরাকেও বিনিয়োগের চেয়ে উপহার রূপে মূল্যায়ন করা হয় বেশি।
তবে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে হীরায় বিনিয়োগের পরামর্শ দেন সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক বিনিয়োগ ব্যবস্থাপক জুবায়ের শাকিল। তিনি বলেন, ‘কারণ হীরার চাহিদা দিনদিন বেড়েই চলেছে। তবে যেহেতু সাজসজ্জার অনুষঙ্গ হিসেবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে হীরা বেশি কেনা হয়, তাই তা ফ্যাশনের সঙ্গে বদলেও ফেলতে হয়।’
শাকিল আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে হীরার বিনিয়োগ মূল্য বাড়লেও এতে বিনিয়োগ জটিল হতে পারে। কারণ, স্বর্ণ বা রূপার চেয়ে হীরার ক্রয়–বিক্রয়ের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি কৌশলী হতে হয়।’
হীরার গয়না কেনায় অসুবিধা
১. মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতার অভাব: বিশ্ব বাজারে দিনের দর জেনে স্বর্ণ কেনা যায়। কিন্তু হীরার দর নির্ধারণের তেমন স্বচ্ছ পদ্ধতি নেই। ছোট আকারের হীরার ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি থাকে।
এফেল বলেন, ‘স্বর্ণের চেয়ে হীরার মূল্য নির্ধারণে স্বচ্ছতা বেশি জরুরি। বিনিয়োগ হিসেবে হীরা কিনতে চাইলে এক ক্যারেট বা তার বেশি পরিমাণে কিনতে হবে। কারণ তুলনামূলক ছোট আকারের হীরার তেমন দাম পাওয়া যায় না।’
তিনি আরো বলেন, ‘একটা পাথরের জন্য বেশি দাম দেওয়া হচ্ছে কিনা তা যাচাইয়ের জন্য অন্য সরবরাহকারী বা প্রতিষ্ঠানের একই ধরনের পাথরের সঙ্গে তুলনা করা ছাড়া উপায় নেই। তারপরও সে পার্থক্য বুঝতে পারা বেশ কষ্টসাধ্য।’
২. পুনঃক্রয়ের নীতি প্রতিষ্ঠান ভেদে ভিন্ন হয়: স্বর্ণের চেয়ে হীরার পুনঃবিক্রিতে বেশি দাম পাওয়া গেলেও এ ক্ষেত্রে সঠিক জহুরি খুঁজে বের করতে হয়, যিনি মূল্যছাড়সহ হীরা কিনবেন কিন্তু ব্যবহারের জন্য বেশি মাশুল ধরবেন না।
এফেল বলেন, ‘হীরা বিক্রির ক্ষেত্রে জহুরি ভেদে পুনঃবিক্রির নীতি ভিন্ন হয়। বাজারমূল্য হিসেবে হীরা পুনঃবিক্রির মূল্য ৯৫ শতাংশ হতে পারে। তবে আকৃতি ছোট হলে মূল্য ৮৫ শতাংশে নেমে আসতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠান এর জন্য বেশি দাম দিতে প্রস্তুত হলেও ব্যবহার ও ব্যক্তিগত মূল্যায়নের ভিত্তিতে আরেক প্রতিষ্ঠান ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ কম দাম দিতে পারে। তাই বিক্রির উদ্দেশ্য না থাকলেও প্রতিষ্ঠানের নীতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া ভালো।’
বিনিয়োগের জন্য কোন ধরনের হীরা বেশি উপযুক্ত?
বিশ্বে বড় আকারের, নিখুঁত ও রঙিন হীরা সচরাচর বিরল। তাই এধরনের হীরায় বিনিয়োগ করা লাভজনক হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চারটি বিষয়ের ওপর হীরার বিনিয়োগমূল্য নির্ভর করে–রং, ক্যারেট, গড়ন, স্বচ্ছতা।
এর মধ্যে সাদা রঙহীন হীরা সবচেয়ে জনপ্রিয়। রঙের মান নির্ধারণ করা হয় ডি থেকে জেডের ক্রমানুসারে। ডি একদম স্বচ্ছ, কিন্তু জেড রঙিন। লাল, নীল ও গোলাপি রংয়ের হীরাকে সবচেয়ে বিরল ধরা হয়। যে হীরা যত বেশি রঙিন, তাঁর মূল্যও তত বেশি।
এছাড়া হীরার ওজন যত বেশি হবে, তা তত মূল্যবান হবে। ভালো গড়নের সঙ্গে চকচকে হলে হীরার মূল্য বাড়ে।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১৬ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

অলংকার তৈরির পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের বড় ভরসা স্বর্ণ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গয়না বলতে নারীদের প্রথম পছন্দ এই সোনালি ধাতু। আভিজাত্যের সঙ্গে সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যমও স্বর্ণ। সম্প্রতি হীরার প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। তবে কি চাকচিক্য কমে যাচ্ছে স্বর্ণের, নাকি সম্পদ হিসেবে বেশি গুরুত
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১৬ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

অলংকার তৈরির পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের বড় ভরসা স্বর্ণ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গয়না বলতে নারীদের প্রথম পছন্দ এই সোনালি ধাতু। আভিজাত্যের সঙ্গে সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যমও স্বর্ণ। সম্প্রতি হীরার প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। তবে কি চাকচিক্য কমে যাচ্ছে স্বর্ণের, নাকি সম্পদ হিসেবে বেশি গুরুত
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১৬ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১৭ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

অলংকার তৈরির পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের বড় ভরসা স্বর্ণ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গয়না বলতে নারীদের প্রথম পছন্দ এই সোনালি ধাতু। আভিজাত্যের সঙ্গে সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যমও স্বর্ণ। সম্প্রতি হীরার প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। তবে কি চাকচিক্য কমে যাচ্ছে স্বর্ণের, নাকি সম্পদ হিসেবে বেশি গুরুত
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

অলংকার তৈরির পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের বড় ভরসা স্বর্ণ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গয়না বলতে নারীদের প্রথম পছন্দ এই সোনালি ধাতু। আভিজাত্যের সঙ্গে সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যমও স্বর্ণ। সম্প্রতি হীরার প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। তবে কি চাকচিক্য কমে যাচ্ছে স্বর্ণের, নাকি সম্পদ হিসেবে বেশি গুরুত
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১৬ ঘণ্টা আগে