আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

আইএমএফ থেকে চতুর্থ কিস্তির ঋণ পেতে হলে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কঠিন লক্ষ্য পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওপর চাপানো হয়েছে তিন মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা এবং আগামী অর্থবছর থেকে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের শর্ত। কিন্তু এনবিআর বলছে, দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক বাস্তবতায় এই চাপ সামলানো কার্যত অসম্ভব।
এই প্রেক্ষাপটে আজ বুধবার আইএমএফের সঙ্গে আবার বসছে এনবিআর। আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে—এই শর্ত কিছুটা হলেও লঘু করা যায় কি না। এর আগে সোমবারের বৈঠকে এনবিআর জানিয়েছে, যে হারে আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, তা অর্জনের জন্য সময় যেমন অপ্রতুল, তেমনি নীতিগত কাঠামোতেও রয়েছে সীমাবদ্ধতা।
এনবিআর চেয়ারম্যানের মতে, দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বর্তমানে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ, যা আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের মধ্যে ৭ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। এর জন্য রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা। তবে মার্চ পর্যন্ত আদায় হয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা; যার ফলে ২ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি রয়েছে এবং তা আদায়ে হাতে আছে মাত্র তিন মাস সময়।
আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, পরবর্তী অর্থবছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য নীতিগত সংস্কার ও করছাড় প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে। তবে এনবিআর স্পষ্ট পরিকল্পনা উপস্থাপন করতে পারেনি। সোমবারের বৈঠকে এনবিআর ‘অসম্ভব’ উল্লেখ করে শর্ত হালকা করার প্রস্তাব দিলে আইএমএফ তা নাকচ করে দেয়।
এনবিআরের সদস্য (আয়কর নীতি) এ কে এম বদিউল আলম এ বিষয়ে বলেন, ‘আইএমএফ আমাদের রাজনৈতিক বাস্তবতা জানলেও তারা বাংলাদেশের সক্ষমতা নিয়ে বিশ্বাসী। তাই তাদের শর্তে কোনো পরিবর্তন আসেনি। চলতি অর্থবছরে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কর-জিডিপি বাড়াতে ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতেই হবে।’
২০২৩ সালে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন পায় আইএমএফ থেকে। এর মধ্যে তিনটি কিস্তিতে প্রায় ২২১ কোটি ডলার ছাড় হয়েছে। জুনে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে ছাড়ের আশা রয়েছে।
আইএমএফের এই ঋণের বিপরীতে রাজস্ব ও আর্থিক খাতের সংস্কারসহ অভ্যন্তরীণ অর্থ ব্যবস্থাপনা জোরদারের শর্ত রয়েছে। এসব শর্ত পূরণের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে প্রতি কিস্তির আগে সংস্থার প্রতিনিধিদল ঢাকা সফর করে। এবারও ১১ সদস্যের একটি দল এসেছে, যা ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত দফায় দফায় বৈঠক করবে।
সোমবারের বৈঠকে এক কর্মকর্তা জানান, ‘আইএমএফ আগামী বছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের পথ জানতে চেয়েছে। আমরা বলেছি, এটি বাস্তবসম্মত নয় এবং শর্ত কমানোর অনুরোধ করেছি, কিন্তু তারা রাজি হয়নি।’
আজ বুধবার আইএমএফ এনবিআরের তিন অনুবিভাগের সঙ্গে পুনরায় বৈঠক করবে। কর্মকর্তারা মনে করছেন, কার্যকর আলোচনা না হলে ঋণের পরবর্তী কিস্তি ছাড়ে জটিলতা হতে পারে। তাই শর্ত শিথিলের জন্য এনবিআর সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে।
এনবিআরের ভ্যাট বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা তাদের পূর্বশর্ত অনুযায়ী বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছিলাম, যার ফলেও বাড়তি রাজস্ব এসেছে। আমরা সেগুলো তুলে ধরেই আজ শর্ত শিথিলের দাবি জানাব।’
আরও খবর পড়ুন:

আইএমএফ থেকে চতুর্থ কিস্তির ঋণ পেতে হলে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কঠিন লক্ষ্য পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওপর চাপানো হয়েছে তিন মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা এবং আগামী অর্থবছর থেকে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের শর্ত। কিন্তু এনবিআর বলছে, দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক বাস্তবতায় এই চাপ সামলানো কার্যত অসম্ভব।
এই প্রেক্ষাপটে আজ বুধবার আইএমএফের সঙ্গে আবার বসছে এনবিআর। আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে—এই শর্ত কিছুটা হলেও লঘু করা যায় কি না। এর আগে সোমবারের বৈঠকে এনবিআর জানিয়েছে, যে হারে আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, তা অর্জনের জন্য সময় যেমন অপ্রতুল, তেমনি নীতিগত কাঠামোতেও রয়েছে সীমাবদ্ধতা।
এনবিআর চেয়ারম্যানের মতে, দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বর্তমানে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ, যা আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের মধ্যে ৭ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। এর জন্য রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা। তবে মার্চ পর্যন্ত আদায় হয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা; যার ফলে ২ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি রয়েছে এবং তা আদায়ে হাতে আছে মাত্র তিন মাস সময়।
আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, পরবর্তী অর্থবছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য নীতিগত সংস্কার ও করছাড় প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে। তবে এনবিআর স্পষ্ট পরিকল্পনা উপস্থাপন করতে পারেনি। সোমবারের বৈঠকে এনবিআর ‘অসম্ভব’ উল্লেখ করে শর্ত হালকা করার প্রস্তাব দিলে আইএমএফ তা নাকচ করে দেয়।
এনবিআরের সদস্য (আয়কর নীতি) এ কে এম বদিউল আলম এ বিষয়ে বলেন, ‘আইএমএফ আমাদের রাজনৈতিক বাস্তবতা জানলেও তারা বাংলাদেশের সক্ষমতা নিয়ে বিশ্বাসী। তাই তাদের শর্তে কোনো পরিবর্তন আসেনি। চলতি অর্থবছরে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কর-জিডিপি বাড়াতে ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতেই হবে।’
২০২৩ সালে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন পায় আইএমএফ থেকে। এর মধ্যে তিনটি কিস্তিতে প্রায় ২২১ কোটি ডলার ছাড় হয়েছে। জুনে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে ছাড়ের আশা রয়েছে।
আইএমএফের এই ঋণের বিপরীতে রাজস্ব ও আর্থিক খাতের সংস্কারসহ অভ্যন্তরীণ অর্থ ব্যবস্থাপনা জোরদারের শর্ত রয়েছে। এসব শর্ত পূরণের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে প্রতি কিস্তির আগে সংস্থার প্রতিনিধিদল ঢাকা সফর করে। এবারও ১১ সদস্যের একটি দল এসেছে, যা ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত দফায় দফায় বৈঠক করবে।
সোমবারের বৈঠকে এক কর্মকর্তা জানান, ‘আইএমএফ আগামী বছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের পথ জানতে চেয়েছে। আমরা বলেছি, এটি বাস্তবসম্মত নয় এবং শর্ত কমানোর অনুরোধ করেছি, কিন্তু তারা রাজি হয়নি।’
আজ বুধবার আইএমএফ এনবিআরের তিন অনুবিভাগের সঙ্গে পুনরায় বৈঠক করবে। কর্মকর্তারা মনে করছেন, কার্যকর আলোচনা না হলে ঋণের পরবর্তী কিস্তি ছাড়ে জটিলতা হতে পারে। তাই শর্ত শিথিলের জন্য এনবিআর সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে।
এনবিআরের ভ্যাট বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা তাদের পূর্বশর্ত অনুযায়ী বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছিলাম, যার ফলেও বাড়তি রাজস্ব এসেছে। আমরা সেগুলো তুলে ধরেই আজ শর্ত শিথিলের দাবি জানাব।’
আরও খবর পড়ুন:
আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

আইএমএফ থেকে চতুর্থ কিস্তির ঋণ পেতে হলে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কঠিন লক্ষ্য পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওপর চাপানো হয়েছে তিন মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা এবং আগামী অর্থবছর থেকে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের শর্ত। কিন্তু এনবিআর বলছে, দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক বাস্তবতায় এই চাপ সামলানো কার্যত অসম্ভব।
এই প্রেক্ষাপটে আজ বুধবার আইএমএফের সঙ্গে আবার বসছে এনবিআর। আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে—এই শর্ত কিছুটা হলেও লঘু করা যায় কি না। এর আগে সোমবারের বৈঠকে এনবিআর জানিয়েছে, যে হারে আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, তা অর্জনের জন্য সময় যেমন অপ্রতুল, তেমনি নীতিগত কাঠামোতেও রয়েছে সীমাবদ্ধতা।
এনবিআর চেয়ারম্যানের মতে, দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বর্তমানে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ, যা আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের মধ্যে ৭ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। এর জন্য রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা। তবে মার্চ পর্যন্ত আদায় হয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা; যার ফলে ২ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি রয়েছে এবং তা আদায়ে হাতে আছে মাত্র তিন মাস সময়।
আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, পরবর্তী অর্থবছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য নীতিগত সংস্কার ও করছাড় প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে। তবে এনবিআর স্পষ্ট পরিকল্পনা উপস্থাপন করতে পারেনি। সোমবারের বৈঠকে এনবিআর ‘অসম্ভব’ উল্লেখ করে শর্ত হালকা করার প্রস্তাব দিলে আইএমএফ তা নাকচ করে দেয়।
এনবিআরের সদস্য (আয়কর নীতি) এ কে এম বদিউল আলম এ বিষয়ে বলেন, ‘আইএমএফ আমাদের রাজনৈতিক বাস্তবতা জানলেও তারা বাংলাদেশের সক্ষমতা নিয়ে বিশ্বাসী। তাই তাদের শর্তে কোনো পরিবর্তন আসেনি। চলতি অর্থবছরে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কর-জিডিপি বাড়াতে ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতেই হবে।’
২০২৩ সালে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন পায় আইএমএফ থেকে। এর মধ্যে তিনটি কিস্তিতে প্রায় ২২১ কোটি ডলার ছাড় হয়েছে। জুনে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে ছাড়ের আশা রয়েছে।
আইএমএফের এই ঋণের বিপরীতে রাজস্ব ও আর্থিক খাতের সংস্কারসহ অভ্যন্তরীণ অর্থ ব্যবস্থাপনা জোরদারের শর্ত রয়েছে। এসব শর্ত পূরণের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে প্রতি কিস্তির আগে সংস্থার প্রতিনিধিদল ঢাকা সফর করে। এবারও ১১ সদস্যের একটি দল এসেছে, যা ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত দফায় দফায় বৈঠক করবে।
সোমবারের বৈঠকে এক কর্মকর্তা জানান, ‘আইএমএফ আগামী বছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের পথ জানতে চেয়েছে। আমরা বলেছি, এটি বাস্তবসম্মত নয় এবং শর্ত কমানোর অনুরোধ করেছি, কিন্তু তারা রাজি হয়নি।’
আজ বুধবার আইএমএফ এনবিআরের তিন অনুবিভাগের সঙ্গে পুনরায় বৈঠক করবে। কর্মকর্তারা মনে করছেন, কার্যকর আলোচনা না হলে ঋণের পরবর্তী কিস্তি ছাড়ে জটিলতা হতে পারে। তাই শর্ত শিথিলের জন্য এনবিআর সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে।
এনবিআরের ভ্যাট বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা তাদের পূর্বশর্ত অনুযায়ী বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছিলাম, যার ফলেও বাড়তি রাজস্ব এসেছে। আমরা সেগুলো তুলে ধরেই আজ শর্ত শিথিলের দাবি জানাব।’
আরও খবর পড়ুন:

আইএমএফ থেকে চতুর্থ কিস্তির ঋণ পেতে হলে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কঠিন লক্ষ্য পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওপর চাপানো হয়েছে তিন মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা এবং আগামী অর্থবছর থেকে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের শর্ত। কিন্তু এনবিআর বলছে, দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক বাস্তবতায় এই চাপ সামলানো কার্যত অসম্ভব।
এই প্রেক্ষাপটে আজ বুধবার আইএমএফের সঙ্গে আবার বসছে এনবিআর। আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে—এই শর্ত কিছুটা হলেও লঘু করা যায় কি না। এর আগে সোমবারের বৈঠকে এনবিআর জানিয়েছে, যে হারে আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, তা অর্জনের জন্য সময় যেমন অপ্রতুল, তেমনি নীতিগত কাঠামোতেও রয়েছে সীমাবদ্ধতা।
এনবিআর চেয়ারম্যানের মতে, দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বর্তমানে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ, যা আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের মধ্যে ৭ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। এর জন্য রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা। তবে মার্চ পর্যন্ত আদায় হয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা; যার ফলে ২ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি রয়েছে এবং তা আদায়ে হাতে আছে মাত্র তিন মাস সময়।
আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, পরবর্তী অর্থবছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য নীতিগত সংস্কার ও করছাড় প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে। তবে এনবিআর স্পষ্ট পরিকল্পনা উপস্থাপন করতে পারেনি। সোমবারের বৈঠকে এনবিআর ‘অসম্ভব’ উল্লেখ করে শর্ত হালকা করার প্রস্তাব দিলে আইএমএফ তা নাকচ করে দেয়।
এনবিআরের সদস্য (আয়কর নীতি) এ কে এম বদিউল আলম এ বিষয়ে বলেন, ‘আইএমএফ আমাদের রাজনৈতিক বাস্তবতা জানলেও তারা বাংলাদেশের সক্ষমতা নিয়ে বিশ্বাসী। তাই তাদের শর্তে কোনো পরিবর্তন আসেনি। চলতি অর্থবছরে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কর-জিডিপি বাড়াতে ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতেই হবে।’
২০২৩ সালে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন পায় আইএমএফ থেকে। এর মধ্যে তিনটি কিস্তিতে প্রায় ২২১ কোটি ডলার ছাড় হয়েছে। জুনে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে ছাড়ের আশা রয়েছে।
আইএমএফের এই ঋণের বিপরীতে রাজস্ব ও আর্থিক খাতের সংস্কারসহ অভ্যন্তরীণ অর্থ ব্যবস্থাপনা জোরদারের শর্ত রয়েছে। এসব শর্ত পূরণের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে প্রতি কিস্তির আগে সংস্থার প্রতিনিধিদল ঢাকা সফর করে। এবারও ১১ সদস্যের একটি দল এসেছে, যা ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত দফায় দফায় বৈঠক করবে।
সোমবারের বৈঠকে এক কর্মকর্তা জানান, ‘আইএমএফ আগামী বছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের পথ জানতে চেয়েছে। আমরা বলেছি, এটি বাস্তবসম্মত নয় এবং শর্ত কমানোর অনুরোধ করেছি, কিন্তু তারা রাজি হয়নি।’
আজ বুধবার আইএমএফ এনবিআরের তিন অনুবিভাগের সঙ্গে পুনরায় বৈঠক করবে। কর্মকর্তারা মনে করছেন, কার্যকর আলোচনা না হলে ঋণের পরবর্তী কিস্তি ছাড়ে জটিলতা হতে পারে। তাই শর্ত শিথিলের জন্য এনবিআর সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে।
এনবিআরের ভ্যাট বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা তাদের পূর্বশর্ত অনুযায়ী বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছিলাম, যার ফলেও বাড়তি রাজস্ব এসেছে। আমরা সেগুলো তুলে ধরেই আজ শর্ত শিথিলের দাবি জানাব।’
আরও খবর পড়ুন:

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

আইএমএফ থেকে চতুর্থ কিস্তির ঋণ পেতে হলে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কঠিন লক্ষ্য পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওপর চাপানো হয়েছে তিন মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা এবং আগামী অর্থবছর থেকে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের শর্ত।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

আইএমএফ থেকে চতুর্থ কিস্তির ঋণ পেতে হলে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কঠিন লক্ষ্য পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওপর চাপানো হয়েছে তিন মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা এবং আগামী অর্থবছর থেকে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের শর্ত।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

আইএমএফ থেকে চতুর্থ কিস্তির ঋণ পেতে হলে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কঠিন লক্ষ্য পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওপর চাপানো হয়েছে তিন মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা এবং আগামী অর্থবছর থেকে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের শর্ত।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

আইএমএফ থেকে চতুর্থ কিস্তির ঋণ পেতে হলে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের কঠিন লক্ষ্য পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওপর চাপানো হয়েছে তিন মাসে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা এবং আগামী অর্থবছর থেকে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের শর্ত।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগে