এনবিআর বিলুপ্ত করে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা নামে দুটি পৃথক বিভাগ প্রতিষ্ঠার জন্য জারি করা অধ্যাদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জুয়েল আজাদ আজ শনিবার রিটটি করেন। এতে আইনসচিব ও অর্থসচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে দুটি নতুন বিভাগ গঠনের সিদ্ধান্তে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। তাদের মতে, এ পদক্ষেপ রাজস্ব ব্যবস্থাকে নির্বাহী বিভাগের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি করেছে।
আরও এক ঘণ্টা বাড়িয়ে আগামীকাল রোববার ৬ ঘণ্টা কলমবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ওই দিন পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে দুপুর ১২টায়। আজ শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত কলমবিরতি পালনের পর সংবাদ সম্মেলনে এসব ঘোষণা দেয় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের
নির্বাহী আদেশে আজ শনিবার সরকারি অফিস, আদালতের কার্যক্রম চালু থাকলেও তৃতীয় দিনের মতো কলম বিরতি পালন করছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। সকাল ১০টা থেকে শুরু হয় কলম বিরতি, চলবে বিকেল ৩টা পর্যন্ত...
অংশীজনদের মতামত উপেক্ষা করে জারি করা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলসহ তিন দাবি তুলেছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। পাশাপাশি তাঁরা জানিয়েছেন আগামী শনিবারের মধ্যে অধ্যাদেশ বাতিল না হলে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেবেন তাঁরা।
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যজট নিরসন ও খালাসপ্রক্রিয়া সহজ করতে বিশেষ আদেশ জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল বুধবার ‘চট্টগ্রাম বন্দরে দ্রুত নিলাম, বিলিবন্দেজ ও ধ্বংস কার্যক্রম-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ, ২০২৫’ জারি করা হয়।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কলম বিরতির মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খানের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী জনতা’। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনের সামনে এই মানববন্ধন হয়।
অংশীজনদের মতামত উপেক্ষা করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্তির অধ্যাদেশ জারির প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনের মতো সারাদেশে একযোগে কলম বিরতি পালন করছেন প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে কলম বিরতিতে রয়েছেন তাঁরা।
দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চল ও কাস্টমস হাউসে কলম বিরতি চলছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে সরেজমিনে দেখা যায়, কর্মকর্তারা যথারীতি দপ্তরে এসেছেন। তবে কোনো দাপ্তরিক কাজ করছেন না তাঁরা। কেবল বাজেট প্রণয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এনবিআরের কর, শুল্ক ও মূসক নীতি বিভাগের কর্মকর্তারা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীর কলম বিরতি পালনকালে তিনটি কার্যক্রম চালু থাকবে। আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনের সামনে অধ্যাদেশ বাতিল দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে এই কার্যক্রম নিয়ে জানানো হয়।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ—রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা—গঠনের কারণ ব্যাখ্যা করেছে সরকার। এই কাঠামোগত সংস্কারের লক্ষ্য হলো দক্ষতা বৃদ্ধি, স্বার্থের দ্বন্দ্ব হ্রাস এবং করভিত্তি সম্প্রসারণ। সরকার জানায়, এনবিআরের দ্বৈত ভূমিকা দীর্ঘদিন ধরে অদক্ষতা, দুর্বল শাসন এবং স্বার্থ
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বলেছেন, তাঁদের মতামত উপেক্ষা করে রাতের বেলা গোপনীয়ভাবে প্রতিষ্ঠানটির বিলুপ্তির অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনের সামনে অধ্যাদেশ বাতিল দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে এ কথা বলেন তাঁরা।
এনবিআর বিলুপ্তির প্রতিবাদে তিন কার্যদিবস কলমবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অধ্যাদেশ বাতিলের দাবি জানিয়ে আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে মানববন্ধন হয়। গতকাল সোমবার রাতে সরকার এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি নতুন বিভাগ গঠনের অধ্যাদেশ জারি করে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত হয়েছে; সেই সঙ্গে জন্ম নিয়েছে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা নামে দুটি বিভাগ। গতকাল সোমবার মধ্যরাতের পর অন্তর্বর্তী সরকার এ বিষয়ে অধ্যাদেশ জারি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের ২৫ দিন পর রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ জারি হলো।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ভেঙে পৃথক্করণ খসড়া অধ্যাদেশ না জানিয়েই অনুমোদনের পরে ফুঁসে উঠেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। রাজস্ব খাতের প্রধান এ সংস্থার পৃথক্করণ চান না তাঁরা। এনবিআর বহাল রেখে সংস্কার চান কর্মকর্তারা। এর ধারাবাহিকতায় ঐক্য গঠন করে মঙ্গলবার থেকে আন্দোলনে নামছেন তাঁরা।
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করেছেন ১৬ লাখের বেশি করদাতা। আর ২০ লাখেরও বেশি করদাতা ইতিমধ্যে ই-রিটার্ন সেবার জন্য নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে জানিয়ে ব্যবসায় কর ব্যবস্থাকে আরো সহজ ও স্থায়ী করার প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। আগামী বাজেটে তারা করকাঠামোর বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন দেখতে চান বলেও জানান।