নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

পরিবারের স্বচ্ছলতার আনতে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠান মা তেরাবুন নেছা (৪৮)। এরপর সবকিছু ভালোই চলছিল। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল থেকে প্রায় ছয় মাস ধরে কারাগারে বন্দী তার তিন ছেলে। কেন? কোন অপরাধে কারাগারে জানেন না তিনি। তাই সন্তানদের মুক্তির জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন তেরাবুন নেছা। তিনি সিলেট সদর উপজেলার ইসলামগঞ্জ বাজার এলাকার কালারুকা গ্রামের মৃত আব্দুস সত্তারের স্ত্রী।
গতকাল মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার অ্যান্ড কল্যাণ মহাপরিচালক বরাবরে একটি লিখিত আবেদন করেছেন তেরাবুন নেছা।
তিন ছেলে হলেন–রিয়াজ উল্লাহ (পাসপোর্ট নম্বর-EG 0797371), আব্দুর রহমান (পাসপোর্ট নম্বর-BK 0720450) ও মোহাম্মদ আলী (পাসপোর্ট নম্বর-B 004319741)।
আবেদনে তেরাবুন নেছা লিখেন, ‘আমি একজন অসহায় মা। স্বামী হারা বিধবা মহিলা। জীবনে অর্জিত সকল সম্পত্তি বিক্রি ও ঋণ করে জীবিকার তাগিদে আমার অতি আদরের ৩ ছেলেকে সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে পাঠাই। চলতি বছরের ১০ এপ্রিল রাত ৩টায় ঘুমন্ত অবস্থায় ‘হারা’ নামক স্থানের একটি তিন তলা বিল্ডিং থেকে সে দেশের পুলিশ আটক করেছেন।
রিয়াদের হারা নামক স্থানের আশপাশ এলাকায় মিছিল হয়েছিল, সেই মিছিলের ভিডিও ফুটেজ টিকটিক প্রচারিত করে কোনো এক প্রবাসী। কিন্তু আমার ছেলেরা নির্দোষ এবং ভিডিও ফুটেজও তাদের অস্তিত্ব মেলেনি। একজন অসহায় মা হিসেবে বিনীত অনুরোধ যে, তদন্ত পূর্বক আমার ছেলেদের অতি দ্রুত মুক্তি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণে সদয় মর্জি কামনা করি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার লোকমান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবেদনের আলোকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য রিয়াদ দূতাবাসে পাঠানো হবে। দেশীয় প্রক্রিয়া শেষে এটি বৃহস্পতিবার পাঠানো যাবে বলে আশা করি।’
আর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. সারওয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘আবেদন পেয়ে খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, ওখানে সিলেটী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গ্রুপের মধ্যে মারামারি হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রুপের মামলায় সিলেটের এই তিনজন কারাগারে আছেন। সমস্যা হলো বাদী–বিবাদী উভয় পক্ষই আমাদের। তবুও আমরা চেষ্টা করছি সমাধানের। দেখা যাক, কী হয়।’

পরিবারের স্বচ্ছলতার আনতে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠান মা তেরাবুন নেছা (৪৮)। এরপর সবকিছু ভালোই চলছিল। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল থেকে প্রায় ছয় মাস ধরে কারাগারে বন্দী তার তিন ছেলে। কেন? কোন অপরাধে কারাগারে জানেন না তিনি। তাই সন্তানদের মুক্তির জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন তেরাবুন নেছা। তিনি সিলেট সদর উপজেলার ইসলামগঞ্জ বাজার এলাকার কালারুকা গ্রামের মৃত আব্দুস সত্তারের স্ত্রী।
গতকাল মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার অ্যান্ড কল্যাণ মহাপরিচালক বরাবরে একটি লিখিত আবেদন করেছেন তেরাবুন নেছা।
তিন ছেলে হলেন–রিয়াজ উল্লাহ (পাসপোর্ট নম্বর-EG 0797371), আব্দুর রহমান (পাসপোর্ট নম্বর-BK 0720450) ও মোহাম্মদ আলী (পাসপোর্ট নম্বর-B 004319741)।
আবেদনে তেরাবুন নেছা লিখেন, ‘আমি একজন অসহায় মা। স্বামী হারা বিধবা মহিলা। জীবনে অর্জিত সকল সম্পত্তি বিক্রি ও ঋণ করে জীবিকার তাগিদে আমার অতি আদরের ৩ ছেলেকে সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে পাঠাই। চলতি বছরের ১০ এপ্রিল রাত ৩টায় ঘুমন্ত অবস্থায় ‘হারা’ নামক স্থানের একটি তিন তলা বিল্ডিং থেকে সে দেশের পুলিশ আটক করেছেন।
রিয়াদের হারা নামক স্থানের আশপাশ এলাকায় মিছিল হয়েছিল, সেই মিছিলের ভিডিও ফুটেজ টিকটিক প্রচারিত করে কোনো এক প্রবাসী। কিন্তু আমার ছেলেরা নির্দোষ এবং ভিডিও ফুটেজও তাদের অস্তিত্ব মেলেনি। একজন অসহায় মা হিসেবে বিনীত অনুরোধ যে, তদন্ত পূর্বক আমার ছেলেদের অতি দ্রুত মুক্তি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণে সদয় মর্জি কামনা করি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার লোকমান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবেদনের আলোকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য রিয়াদ দূতাবাসে পাঠানো হবে। দেশীয় প্রক্রিয়া শেষে এটি বৃহস্পতিবার পাঠানো যাবে বলে আশা করি।’
আর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. সারওয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘আবেদন পেয়ে খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, ওখানে সিলেটী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গ্রুপের মধ্যে মারামারি হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রুপের মামলায় সিলেটের এই তিনজন কারাগারে আছেন। সমস্যা হলো বাদী–বিবাদী উভয় পক্ষই আমাদের। তবুও আমরা চেষ্টা করছি সমাধানের। দেখা যাক, কী হয়।’

ভোটের মাঠে যারা বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের অস্তিত্ব থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ সোমবার চট্টগ্রাম-১১ আসনে (বন্দর-পতেঙ্গা) ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে নগরীর লাভলেইনে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে তিনি এ মন্তব্য
১১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলায় আরেক আসামি আমিনুল ইসলাম রাজু আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ এহসানুল ইসলামের খাস কামরায় তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
২০ মিনিট আগে
নির্ধারিত সময়ের ৮ মিনিট দেরি করায় শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির মনোনীত প্রার্থী প্রত্যাশী আব্দুল্লাহ বাদশা।
২৩ মিনিট আগে
আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলেই নির্বাচনের পথে এসেছি। তবে নির্বাচনে যদি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত না হয়, তাহলে জাতীয় পার্টি ভোটের মাঠে থাকার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

ভোটের মাঠে যারা বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের অস্তিত্ব থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ সোমবার চট্টগ্রাম-১১ আসনে (বন্দর-পতেঙ্গা) ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে নগরীর লাভলেইনে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘যে ত্যাগের বিনিময়ে আমরা নির্বাচনী ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছি, গণতন্ত্র উত্তরণের পথে যাচ্ছে; যে ত্যাগের বিনিময়ে এসব অর্জন হয়েছে, সেখানে কোনো ষড়যন্ত্র নির্বাচনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।
‘গণতান্ত্রিক ভোট, সংসদ ও সরকার—এটা এখন বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা। এই আকাঙ্ক্ষার মাঝে যারা আসবে, তাদের অস্তিত্ব থাকবে না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ নেতা বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের জন্য একটা আনন্দের দিন। বিগত ১৫, ১৬, ১৭ বছর ধরে মানুষ যে ত্যাগ স্বীকার করেছে; তারা জীবন দিয়েছে, গুম হয়েছে, খুন হয়েছে, মিথ্যা মামলার শিকার হয়েছে, চাকরি হারিয়েছে, ব্যবসা হারিয়েছে, নিঃস্ব হয়ে গেছে।
‘আজ বহু বছর পর বহু ত্যাগের বিনিময়ে আমরা ভোটাধিকার ফিরে পেয়েছি। অনেক ত্যাগ ও কষ্টের বিনিময়ে অধিকার পেয়েছি। বাংলাদেশের মানুষ তার মালিকানা ফিরে পেয়েছে, এটা আজ আনন্দের দিন। আমরা আজ গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি, গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরে পাওয়ার দিকে যাচ্ছি। এই দিনটা সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
আমীর খসরু আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করে নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে নির্বাচিত সংসদ করবে, নির্বাচিত সরকার গঠন করবে। যে সরকার জনগণের কাছে, যে সংসদ জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সবাইকে জনগণের ওপর আস্থা রেখে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে উল্লেখ করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘এর বাইরে অন্য কোনো পথ নেই। পথ একটাই, জনগণের ওপর আস্থা রাখতে হবে, নাগরিকের ওপর আস্থা রাখতে হবে এবং তাদের মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে আগামীর বাংলাদেশে চলতে হবে।
‘এটাই হচ্ছে গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র, এটা আমাদের বিশ্বাস করতে হবে। একে অপরের প্রতি সহনশীল হতে হবে। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলে দিতে হবে। অপরের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেও আমাদের তার মতের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হবে, সম্মান জানাতে হবে। একটা সহনশীল রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমাদের চালু করতে হবে।’
প্রতিটি দলের নির্বাচনী কৌশলকে বিএনপি সম্মান করে জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘সবার অধিকারকে আমরা স্বাগত জানাই। বাংলাদেশের মানুষ দিন শেষে সিদ্ধান্ত নেবে। কাদের মাধ্যমে এ দেশে গণতন্ত্র আগে ফিরে এসেছিল, বিগত দিনে একদলীয় শাসনের পরে, এরশাদের সময় এবং বিগত এক-এগারোর পরে দীর্ঘ সময় আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে কাদের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে, বাংলাদেশের মানুষের কাছে তো অজানা নেই।
‘আজ বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা হচ্ছে, গণতন্ত্র ফিরে পাওয়া। সুতরাং, কোন দলের মাধ্যমে বারবার গণতন্ত্র ফিরে এসেছে, কারা গণতন্ত্রের চর্চা ব্যাহত করেছে আর কারা গণতন্ত্রের জন্য সবকিছু বিসর্জন দিতে রাজি আছে—বাংলাদেশের মানুষের কিছুই অজানা নেই।’
জানা গেছে, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে গতকাল রোববার চট্টগ্রাম-১১ আসনে বিএনপি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
এর আগে তাঁকে চট্টগ্রাম-১০ আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়। পরে সেটি পরিবর্তন করে ওই আসনে দলটির প্রয়াত নেতা আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমানকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।

ভোটের মাঠে যারা বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের অস্তিত্ব থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ সোমবার চট্টগ্রাম-১১ আসনে (বন্দর-পতেঙ্গা) ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে নগরীর লাভলেইনে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘যে ত্যাগের বিনিময়ে আমরা নির্বাচনী ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছি, গণতন্ত্র উত্তরণের পথে যাচ্ছে; যে ত্যাগের বিনিময়ে এসব অর্জন হয়েছে, সেখানে কোনো ষড়যন্ত্র নির্বাচনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।
‘গণতান্ত্রিক ভোট, সংসদ ও সরকার—এটা এখন বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা। এই আকাঙ্ক্ষার মাঝে যারা আসবে, তাদের অস্তিত্ব থাকবে না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ নেতা বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের জন্য একটা আনন্দের দিন। বিগত ১৫, ১৬, ১৭ বছর ধরে মানুষ যে ত্যাগ স্বীকার করেছে; তারা জীবন দিয়েছে, গুম হয়েছে, খুন হয়েছে, মিথ্যা মামলার শিকার হয়েছে, চাকরি হারিয়েছে, ব্যবসা হারিয়েছে, নিঃস্ব হয়ে গেছে।
‘আজ বহু বছর পর বহু ত্যাগের বিনিময়ে আমরা ভোটাধিকার ফিরে পেয়েছি। অনেক ত্যাগ ও কষ্টের বিনিময়ে অধিকার পেয়েছি। বাংলাদেশের মানুষ তার মালিকানা ফিরে পেয়েছে, এটা আজ আনন্দের দিন। আমরা আজ গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি, গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরে পাওয়ার দিকে যাচ্ছি। এই দিনটা সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
আমীর খসরু আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করে নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে নির্বাচিত সংসদ করবে, নির্বাচিত সরকার গঠন করবে। যে সরকার জনগণের কাছে, যে সংসদ জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সবাইকে জনগণের ওপর আস্থা রেখে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে উল্লেখ করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘এর বাইরে অন্য কোনো পথ নেই। পথ একটাই, জনগণের ওপর আস্থা রাখতে হবে, নাগরিকের ওপর আস্থা রাখতে হবে এবং তাদের মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে আগামীর বাংলাদেশে চলতে হবে।
‘এটাই হচ্ছে গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র, এটা আমাদের বিশ্বাস করতে হবে। একে অপরের প্রতি সহনশীল হতে হবে। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলে দিতে হবে। অপরের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেও আমাদের তার মতের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হবে, সম্মান জানাতে হবে। একটা সহনশীল রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমাদের চালু করতে হবে।’
প্রতিটি দলের নির্বাচনী কৌশলকে বিএনপি সম্মান করে জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘সবার অধিকারকে আমরা স্বাগত জানাই। বাংলাদেশের মানুষ দিন শেষে সিদ্ধান্ত নেবে। কাদের মাধ্যমে এ দেশে গণতন্ত্র আগে ফিরে এসেছিল, বিগত দিনে একদলীয় শাসনের পরে, এরশাদের সময় এবং বিগত এক-এগারোর পরে দীর্ঘ সময় আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে কাদের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে, বাংলাদেশের মানুষের কাছে তো অজানা নেই।
‘আজ বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা হচ্ছে, গণতন্ত্র ফিরে পাওয়া। সুতরাং, কোন দলের মাধ্যমে বারবার গণতন্ত্র ফিরে এসেছে, কারা গণতন্ত্রের চর্চা ব্যাহত করেছে আর কারা গণতন্ত্রের জন্য সবকিছু বিসর্জন দিতে রাজি আছে—বাংলাদেশের মানুষের কিছুই অজানা নেই।’
জানা গেছে, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে গতকাল রোববার চট্টগ্রাম-১১ আসনে বিএনপি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
এর আগে তাঁকে চট্টগ্রাম-১০ আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়। পরে সেটি পরিবর্তন করে ওই আসনে দলটির প্রয়াত নেতা আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমানকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।

পরিবারের স্বচ্ছলতার আনতে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠান মা তেরাবুন নেছা (৪৮)। এরপর সবকিছু ভালোই চলছিল। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল থেকে প্রায় ছয় মাস ধরে কারাগারে বন্দী তার তিন ছেলে। কেন? কোন অপরাধে কারাগারে জানেন না তিনি। তাই সন্তানদের মুক্তির জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন তেরাবুন নেছা।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলায় আরেক আসামি আমিনুল ইসলাম রাজু আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ এহসানুল ইসলামের খাস কামরায় তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
২০ মিনিট আগে
নির্ধারিত সময়ের ৮ মিনিট দেরি করায় শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির মনোনীত প্রার্থী প্রত্যাশী আব্দুল্লাহ বাদশা।
২৩ মিনিট আগে
আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলেই নির্বাচনের পথে এসেছি। তবে নির্বাচনে যদি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত না হয়, তাহলে জাতীয় পার্টি ভোটের মাঠে থাকার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলায় আরেক আসামি আমিনুল ইসলাম রাজু আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ এহসানুল ইসলামের খাস কামরায় তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। জবানবন্দি শেষে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সালকে সীমান্ত এলাকায় আত্মগোপনে সহায়তার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
আদালতের পল্টন থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই রুকনুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদকে পালাতে আর্থিক সহায়তা করেছিলেন বলে আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দেন আমিনুল ইসলাম রাজু। তবে বিস্তারিত জানা যায়নি।
পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে আবিদুল ইসলাম রাজুকে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ তাঁর জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন। আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, আমিনুল ইসলাম রাজু স্বেচ্ছায় আদালতে জবানবন্দি দিতে ইচ্ছুক বিধায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করা প্রয়োজন।
২৪ ডিসেম্বর আমিনুল ইসলাম রাজুকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ওই দিন দুপুরে আমিনুল ইসলাম রাজুকে রাজধানীর মিরপুর-১১ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এই মামলায় এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার ফয়সালের বাবা মো. হুমায়ুন কবির ও মা মোসা. হাসি বেগম, ফয়সালের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দি শেষে প্রত্যেককে বিভিন্ন তারিখে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ফয়সালকে সীমান্তে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিম, রেন্ট-এ কার ব্যবসায়ী মো. নুরুজ্জামান নোমানী ওরফে উজ্জ্বল, ফয়সালের সহযোগী মো. কবিরকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিভিন্ন তারিখে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
শরিফ ওসমান হাদি ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে তিনি প্রচার চালাচ্ছিলেন। ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের কিছু পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেল থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে মাথায় গুলি করার পর আততায়ীরা মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি।
১৪ ডিসেম্বর রাতে ফয়সালকে আসামি করে পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদি মৃত্যুবরণ করার পর মামলাটি পরে হত্যা মামলায় রূপ নেয়।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলায় আরেক আসামি আমিনুল ইসলাম রাজু আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ এহসানুল ইসলামের খাস কামরায় তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। জবানবন্দি শেষে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সালকে সীমান্ত এলাকায় আত্মগোপনে সহায়তার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
আদালতের পল্টন থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই রুকনুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদকে পালাতে আর্থিক সহায়তা করেছিলেন বলে আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দেন আমিনুল ইসলাম রাজু। তবে বিস্তারিত জানা যায়নি।
পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে আবিদুল ইসলাম রাজুকে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ তাঁর জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন। আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, আমিনুল ইসলাম রাজু স্বেচ্ছায় আদালতে জবানবন্দি দিতে ইচ্ছুক বিধায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করা প্রয়োজন।
২৪ ডিসেম্বর আমিনুল ইসলাম রাজুকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ওই দিন দুপুরে আমিনুল ইসলাম রাজুকে রাজধানীর মিরপুর-১১ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এই মামলায় এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার ফয়সালের বাবা মো. হুমায়ুন কবির ও মা মোসা. হাসি বেগম, ফয়সালের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দি শেষে প্রত্যেককে বিভিন্ন তারিখে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ফয়সালকে সীমান্তে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিম, রেন্ট-এ কার ব্যবসায়ী মো. নুরুজ্জামান নোমানী ওরফে উজ্জ্বল, ফয়সালের সহযোগী মো. কবিরকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিভিন্ন তারিখে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
শরিফ ওসমান হাদি ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে তিনি প্রচার চালাচ্ছিলেন। ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের কিছু পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেল থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে মাথায় গুলি করার পর আততায়ীরা মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি।
১৪ ডিসেম্বর রাতে ফয়সালকে আসামি করে পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদি মৃত্যুবরণ করার পর মামলাটি পরে হত্যা মামলায় রূপ নেয়।

পরিবারের স্বচ্ছলতার আনতে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠান মা তেরাবুন নেছা (৪৮)। এরপর সবকিছু ভালোই চলছিল। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল থেকে প্রায় ছয় মাস ধরে কারাগারে বন্দী তার তিন ছেলে। কেন? কোন অপরাধে কারাগারে জানেন না তিনি। তাই সন্তানদের মুক্তির জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন তেরাবুন নেছা।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ভোটের মাঠে যারা বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের অস্তিত্ব থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ সোমবার চট্টগ্রাম-১১ আসনে (বন্দর-পতেঙ্গা) ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে নগরীর লাভলেইনে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে তিনি এ মন্তব্য
১১ মিনিট আগে
নির্ধারিত সময়ের ৮ মিনিট দেরি করায় শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির মনোনীত প্রার্থী প্রত্যাশী আব্দুল্লাহ বাদশা।
২৩ মিনিট আগে
আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলেই নির্বাচনের পথে এসেছি। তবে নির্বাচনে যদি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত না হয়, তাহলে জাতীয় পার্টি ভোটের মাঠে থাকার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে।
৪৩ মিনিট আগেনালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

নির্ধারিত সময়ের ৮ মিনিট দেরি করায় শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির মনোনীত প্রার্থী প্রত্যাশী আব্দুল্লাহ বাদশা। মনোনয়নপত্র দাখিল করতে না পেরে তিনি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নালিতাবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে অঝোরে কাঁদেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেলে ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল।
জানা গেছে, আব্দুল্লাহ বাদশা বিকেল ৫টা ৮ মিনিটে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নালিতাবাড়ীর ইউএনও রেজওয়ানা আফরীনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তাঁর মনোনয়নপত্র জমা নেওয়ার অনুরোধ করেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উপস্থিত না হওয়ায় ইউএনও তাঁর মনোনয়নপত্র গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। এ সময় আব্দুল্লাহ বাদশা ইউএনওকে দেরির কারণ ব্যাখ্যা করে মনোনয়নপত্র গ্রহণের অনুরোধ জানান। একপর্যায়ে ইউএনওর কক্ষেই তিনি কাঁদতে থাকেন।

একপর্যায়ে আব্দুল্লাহ বাদশা ইউএনওকে অনুনয় করে বলেন, ‘আমি ৫টার মধ্যেই (ইউএনওর কার্যালয়) আসছিলাম। রাস্তায় গাড়ির একটু সমস্যা হয়েছিল, তাই বারবার ফোনও দিয়েছি। আমাকে একটু দয়া করুন।’
এ বিষয়ে ইউএনও বলেন, ‘প্রার্থীর চোখের পানি আমি বুঝতে পারছি। তবে জাতীয় নির্বাচনে আইনগতভাবে আমার কিছু দায়িত্ব আছে। এর বাইরে যাওয়ার কোনো এখতিয়ার আমার নেই। বিকেল ৫টার পর কোনোভাবেই মনোনয়নপত্র গ্রহণের সুযোগ নেই।’

নির্ধারিত সময়ের ৮ মিনিট দেরি করায় শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির মনোনীত প্রার্থী প্রত্যাশী আব্দুল্লাহ বাদশা। মনোনয়নপত্র দাখিল করতে না পেরে তিনি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নালিতাবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে অঝোরে কাঁদেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেলে ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল।
জানা গেছে, আব্দুল্লাহ বাদশা বিকেল ৫টা ৮ মিনিটে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নালিতাবাড়ীর ইউএনও রেজওয়ানা আফরীনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তাঁর মনোনয়নপত্র জমা নেওয়ার অনুরোধ করেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উপস্থিত না হওয়ায় ইউএনও তাঁর মনোনয়নপত্র গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। এ সময় আব্দুল্লাহ বাদশা ইউএনওকে দেরির কারণ ব্যাখ্যা করে মনোনয়নপত্র গ্রহণের অনুরোধ জানান। একপর্যায়ে ইউএনওর কক্ষেই তিনি কাঁদতে থাকেন।

একপর্যায়ে আব্দুল্লাহ বাদশা ইউএনওকে অনুনয় করে বলেন, ‘আমি ৫টার মধ্যেই (ইউএনওর কার্যালয়) আসছিলাম। রাস্তায় গাড়ির একটু সমস্যা হয়েছিল, তাই বারবার ফোনও দিয়েছি। আমাকে একটু দয়া করুন।’
এ বিষয়ে ইউএনও বলেন, ‘প্রার্থীর চোখের পানি আমি বুঝতে পারছি। তবে জাতীয় নির্বাচনে আইনগতভাবে আমার কিছু দায়িত্ব আছে। এর বাইরে যাওয়ার কোনো এখতিয়ার আমার নেই। বিকেল ৫টার পর কোনোভাবেই মনোনয়নপত্র গ্রহণের সুযোগ নেই।’

পরিবারের স্বচ্ছলতার আনতে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠান মা তেরাবুন নেছা (৪৮)। এরপর সবকিছু ভালোই চলছিল। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল থেকে প্রায় ছয় মাস ধরে কারাগারে বন্দী তার তিন ছেলে। কেন? কোন অপরাধে কারাগারে জানেন না তিনি। তাই সন্তানদের মুক্তির জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন তেরাবুন নেছা।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ভোটের মাঠে যারা বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের অস্তিত্ব থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ সোমবার চট্টগ্রাম-১১ আসনে (বন্দর-পতেঙ্গা) ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে নগরীর লাভলেইনে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে তিনি এ মন্তব্য
১১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলায় আরেক আসামি আমিনুল ইসলাম রাজু আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ এহসানুল ইসলামের খাস কামরায় তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
২০ মিনিট আগে
আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলেই নির্বাচনের পথে এসেছি। তবে নির্বাচনে যদি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত না হয়, তাহলে জাতীয় পার্টি ভোটের মাঠে থাকার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে।
৪৩ মিনিট আগেসুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না হলে জাতীয় পার্টি ভোটের মাঠে থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী। তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি একটি গণতান্ত্রিক দল। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলেই নির্বাচনের পথে এসেছি। তবে নির্বাচনে যদি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত না হয়, তাহলে জাতীয় পার্টি ভোটের মাঠে থাকার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে।’
আজ সোমবার গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘নির্বাচনী পরিবেশ তৈরি, অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার কার্যকর ভূমিকা রাখবে, এমন প্রত্যাশা করছি। আমরা সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সব কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘জাতীয় পার্টির তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা নির্বাচনের জন্য মুখিয়ে আছেন। তাঁদের সেই আগ্রহ ও প্রত্যাশার কথা বিবেচনা করেই আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। জাতীয় পার্টি একটি গণতান্ত্রিক দল। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলেই নির্বাচনের পথে এসেছি।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারী আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘জাতীয় পার্টির তিনজন প্রার্থী এখনো রাজনৈতিক মামলায় কারাগারে আছেন। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য তাঁদের জামিনের বিষয়ে সরকার বিবেচনা করবে বলে আশা করছি। সেই সঙ্গে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমেই দেশের গণতান্ত্রিক ধারা সুদৃঢ় হবে।’
এ সময় সুন্দরগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সিনিয়র সহসভাপতি মো. আনছার আলী সরদার, মাওলানা আবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল মান্নান মণ্ডল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ টি এম এনামুল হক মন্টু, বামনডাঙ্গা ইউনিয়ন সভাপতি মো. রেজাউল হক রেজা, সাধারণ সম্পাদক ইসমাঈল হোসেন মুক্তি, সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, মোসলেম আলী, মহাসচিবের বিশেষ সহকারী নুর মোহাম্মদ রাফি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না হলে জাতীয় পার্টি ভোটের মাঠে থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী। তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি একটি গণতান্ত্রিক দল। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলেই নির্বাচনের পথে এসেছি। তবে নির্বাচনে যদি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত না হয়, তাহলে জাতীয় পার্টি ভোটের মাঠে থাকার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে।’
আজ সোমবার গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘নির্বাচনী পরিবেশ তৈরি, অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার কার্যকর ভূমিকা রাখবে, এমন প্রত্যাশা করছি। আমরা সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সব কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘জাতীয় পার্টির তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা নির্বাচনের জন্য মুখিয়ে আছেন। তাঁদের সেই আগ্রহ ও প্রত্যাশার কথা বিবেচনা করেই আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। জাতীয় পার্টি একটি গণতান্ত্রিক দল। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলেই নির্বাচনের পথে এসেছি।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারী আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘জাতীয় পার্টির তিনজন প্রার্থী এখনো রাজনৈতিক মামলায় কারাগারে আছেন। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য তাঁদের জামিনের বিষয়ে সরকার বিবেচনা করবে বলে আশা করছি। সেই সঙ্গে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমেই দেশের গণতান্ত্রিক ধারা সুদৃঢ় হবে।’
এ সময় সুন্দরগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সিনিয়র সহসভাপতি মো. আনছার আলী সরদার, মাওলানা আবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল মান্নান মণ্ডল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ টি এম এনামুল হক মন্টু, বামনডাঙ্গা ইউনিয়ন সভাপতি মো. রেজাউল হক রেজা, সাধারণ সম্পাদক ইসমাঈল হোসেন মুক্তি, সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, মোসলেম আলী, মহাসচিবের বিশেষ সহকারী নুর মোহাম্মদ রাফি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পরিবারের স্বচ্ছলতার আনতে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠান মা তেরাবুন নেছা (৪৮)। এরপর সবকিছু ভালোই চলছিল। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিল থেকে প্রায় ছয় মাস ধরে কারাগারে বন্দী তার তিন ছেলে। কেন? কোন অপরাধে কারাগারে জানেন না তিনি। তাই সন্তানদের মুক্তির জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন তেরাবুন নেছা।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ভোটের মাঠে যারা বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের অস্তিত্ব থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ সোমবার চট্টগ্রাম-১১ আসনে (বন্দর-পতেঙ্গা) ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে নগরীর লাভলেইনে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে তিনি এ মন্তব্য
১১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলায় আরেক আসামি আমিনুল ইসলাম রাজু আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ এহসানুল ইসলামের খাস কামরায় তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
২০ মিনিট আগে
নির্ধারিত সময়ের ৮ মিনিট দেরি করায় শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির মনোনীত প্রার্থী প্রত্যাশী আব্দুল্লাহ বাদশা।
২৩ মিনিট আগে