আব্দুর রহিম পায়েল, গঙ্গাচড়া (রংপুর)

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য চতুর্থ ধাপে মুজিববর্ষের ঘর নির্মাণকাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নকশা অনুযায়ী কাজ না করে খেয়ালখুশিমতো কাজ করছেন শ্রমিকেরা। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার ও ঠিকমতো পানি না দেওয়ায় নির্মাণকাজ শেষ না হতেই ধসে পড়ছে ইটের গাঁথুনি ও পলেস্তারা। প্রতিবাদ করলে স্থানীয় চৌকিদার ও এক মিস্ত্রি মামলার ভয় দেখিয়েছেন বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ইউএনওর মাধ্যমে উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের ভাঙ্গাগড়া এলাকায় ভূমি ও গৃহহীন পরিবারের জন্য ২১০টি মুজিব শতবর্ষের ঘর নির্মাণের কাজ চলছে। প্রতিটি পরিবারের জন্য ২ শতাংশ জমির ওপর ২টি সেমিপাকা ঘর, ১টি রান্নাঘর ও ১টি টয়লেট নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রতি পরিবারের জন্য ঘর নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। এতে ২১০টি পরিবারের ঘর নির্মাণ করতে মোট ব্যয় হবে ৫ কোটি ৯৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, নকশা অনুযায়ী কাজ না করে খেয়ালখুশিমতো কাজ করছেন শ্রমিকেরা। নকশা অনুযায়ী প্রতিটি বিল্ডিংয়ের গ্রেট বিমের উচ্চতা হওয়ার কথা ৯ ইঞ্চি, কিন্তু বাস্তবে দিচ্ছে ৭ ইঞ্চি। বিল্ডিংয়ের প্রতিটি কলাম ও লিন্টেলে স্টিরাপ ৬ ইঞ্চি পরপর দেওয়ার কথা থাকলেও দেওয়া হচ্ছে ২২ থেকে ২৪ ইঞ্চি পরপর। এ ছাড়া বিল্ডিংয়ের ওপরে লিন্টেলের কর্নারগুলোতে রড না দিয়ে ফাঁকা রেখে দেওয়া হয়েছে। নকশা অনুযায়ী প্রতিটি লিন্টেলের ঢালাইয়ের উচ্চতা হওয়ার কথা ৬ ইঞ্চি, কিন্তু বাস্তবে দিচ্ছে ৪ ইঞ্চি। এদিকে নিম্নমানের বালু ব্যবহার এবং বিল্ডিংয়ে ঠিকমতো পানি না দেওয়ায় নির্মাণ শেষ না হতেই ধসে পড়ছে ইটের গাঁথুনি ও পলেস্তারা।
এ সময় নির্মাণকাজে নিয়োজিত রাজমিস্ত্রি জিয়ারুল ইসলামের কাছে বিল্ডিংয়ের কলাম ও লিন্টেলে স্টিরাপ দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা রিংগুলো এখানে রেখে গেছিলাম, এখানকার ছোট বাচ্চারা কোথায় জানি চুরি করে বালুর মধ্যে পুঁতে রাখছে, তাই কম করে দিচ্ছি।’ কিন্তু কার অনুমতিতে এ ধরনের নিম্নমানের কাজ করছেন, এ বিষয়ে কিছু বলেননি তাঁরা। পরে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে শ্রমিকেরা কাজ বন্ধ করে সেখান থেকে সটকে পড়েন।
মিজানুর রহমান, এরশাদ উদ্দিনসহ কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা শ্রমিকদের সামনেই প্রতিনিধির কাছে অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রতিবাদ করলে এখানকার চৌকিদার সোনা মিয়া এবং মিস্ত্রি সুরুজ মিয়া আমাদের মামলার ভয় দেখায়। সরকারি কাজে বাধা দিলে নাকি আমাদের জেলে ঢুকায় দিবে। এ জন্য আমরা আর কিছু বলি না। একটা বিল্ডিংয়ের কাজও ঠিকমতো হয়নি। সরকার ঘর তৈরির টাকা দিছে, যেভাবে পারছে সেই মনগড়া কাজ করে যাচ্ছে তারা। এভাবে কাজ হলে এগুলো বেশি দিন যাইবে না। ঝড় এলে বিল্ডিং ভাঙ্গি চাপা পড়ি মরা লাগবে।’
জানতে চাইলে নির্মাণসামগ্রী দেখভালের দায়িত্বে থাকা গ্রাম পুলিশ সোনা মিয়া বলেন, ‘আমি কেন কাউকে হুমকি দিতে যাব! আমি যে হুমকি দিছি এ কথা কারা বলেছেন, একটু তাদের দেখায় দেন তো।’ অভিযুক্ত রাজমিস্ত্রি সুরুজ মিয়ার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনিও বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি আমার ভাগের ৫২টি ঘর সুন্দরভাবে তৈরি করেছি। আমাকে কেউ কিছু বলেনি, আর আমিও কাউকে কোনো হুমকি দিইনি।’
ঘর তদারকির দায়িত্বে থাকা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সজীবুল করিম বলেন, ‘আমাদের কোনো ধরনের কারচুপি করার সুযোগ নেই। আপনি যেহেতু বলছেন, আমি ইউএনও স্যারের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি দেখব।’
এ বিষয়ে উপজেলা ইউএনও নাহিদ তামান্না বলেন, ‘উপজেলা প্রকৌশলী, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ আমি নিজে সপ্তাহে দুই দিন পরিদর্শন করি। এ ছাড়া ১০ দিন আগে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে মনিটরিং অফিসার এসে ওই জায়গার নির্মিত ঘরগুলো পরিদর্শন করে গেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের ঘরগুলো খুবই কঠোরভাবে মনিটর করা হয় এবং সচিত্র প্রতিবেদন রাখা হয়। অভিযোগ পাওয়ার পর আবার পরিদর্শন করেছি। ১০/১৫টি ঘরে কিছুটা সমস্যা দেখে গেছে। যেন গুণগত মান সঠিক থাকে, এ ব্যাপারে মিস্ত্রিদের কঠোরভাবে হুঁশিয়ার করা হয়েছে।’

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য চতুর্থ ধাপে মুজিববর্ষের ঘর নির্মাণকাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নকশা অনুযায়ী কাজ না করে খেয়ালখুশিমতো কাজ করছেন শ্রমিকেরা। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার ও ঠিকমতো পানি না দেওয়ায় নির্মাণকাজ শেষ না হতেই ধসে পড়ছে ইটের গাঁথুনি ও পলেস্তারা। প্রতিবাদ করলে স্থানীয় চৌকিদার ও এক মিস্ত্রি মামলার ভয় দেখিয়েছেন বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ইউএনওর মাধ্যমে উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের ভাঙ্গাগড়া এলাকায় ভূমি ও গৃহহীন পরিবারের জন্য ২১০টি মুজিব শতবর্ষের ঘর নির্মাণের কাজ চলছে। প্রতিটি পরিবারের জন্য ২ শতাংশ জমির ওপর ২টি সেমিপাকা ঘর, ১টি রান্নাঘর ও ১টি টয়লেট নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রতি পরিবারের জন্য ঘর নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। এতে ২১০টি পরিবারের ঘর নির্মাণ করতে মোট ব্যয় হবে ৫ কোটি ৯৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, নকশা অনুযায়ী কাজ না করে খেয়ালখুশিমতো কাজ করছেন শ্রমিকেরা। নকশা অনুযায়ী প্রতিটি বিল্ডিংয়ের গ্রেট বিমের উচ্চতা হওয়ার কথা ৯ ইঞ্চি, কিন্তু বাস্তবে দিচ্ছে ৭ ইঞ্চি। বিল্ডিংয়ের প্রতিটি কলাম ও লিন্টেলে স্টিরাপ ৬ ইঞ্চি পরপর দেওয়ার কথা থাকলেও দেওয়া হচ্ছে ২২ থেকে ২৪ ইঞ্চি পরপর। এ ছাড়া বিল্ডিংয়ের ওপরে লিন্টেলের কর্নারগুলোতে রড না দিয়ে ফাঁকা রেখে দেওয়া হয়েছে। নকশা অনুযায়ী প্রতিটি লিন্টেলের ঢালাইয়ের উচ্চতা হওয়ার কথা ৬ ইঞ্চি, কিন্তু বাস্তবে দিচ্ছে ৪ ইঞ্চি। এদিকে নিম্নমানের বালু ব্যবহার এবং বিল্ডিংয়ে ঠিকমতো পানি না দেওয়ায় নির্মাণ শেষ না হতেই ধসে পড়ছে ইটের গাঁথুনি ও পলেস্তারা।
এ সময় নির্মাণকাজে নিয়োজিত রাজমিস্ত্রি জিয়ারুল ইসলামের কাছে বিল্ডিংয়ের কলাম ও লিন্টেলে স্টিরাপ দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা রিংগুলো এখানে রেখে গেছিলাম, এখানকার ছোট বাচ্চারা কোথায় জানি চুরি করে বালুর মধ্যে পুঁতে রাখছে, তাই কম করে দিচ্ছি।’ কিন্তু কার অনুমতিতে এ ধরনের নিম্নমানের কাজ করছেন, এ বিষয়ে কিছু বলেননি তাঁরা। পরে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে শ্রমিকেরা কাজ বন্ধ করে সেখান থেকে সটকে পড়েন।
মিজানুর রহমান, এরশাদ উদ্দিনসহ কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা শ্রমিকদের সামনেই প্রতিনিধির কাছে অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রতিবাদ করলে এখানকার চৌকিদার সোনা মিয়া এবং মিস্ত্রি সুরুজ মিয়া আমাদের মামলার ভয় দেখায়। সরকারি কাজে বাধা দিলে নাকি আমাদের জেলে ঢুকায় দিবে। এ জন্য আমরা আর কিছু বলি না। একটা বিল্ডিংয়ের কাজও ঠিকমতো হয়নি। সরকার ঘর তৈরির টাকা দিছে, যেভাবে পারছে সেই মনগড়া কাজ করে যাচ্ছে তারা। এভাবে কাজ হলে এগুলো বেশি দিন যাইবে না। ঝড় এলে বিল্ডিং ভাঙ্গি চাপা পড়ি মরা লাগবে।’
জানতে চাইলে নির্মাণসামগ্রী দেখভালের দায়িত্বে থাকা গ্রাম পুলিশ সোনা মিয়া বলেন, ‘আমি কেন কাউকে হুমকি দিতে যাব! আমি যে হুমকি দিছি এ কথা কারা বলেছেন, একটু তাদের দেখায় দেন তো।’ অভিযুক্ত রাজমিস্ত্রি সুরুজ মিয়ার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনিও বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি আমার ভাগের ৫২টি ঘর সুন্দরভাবে তৈরি করেছি। আমাকে কেউ কিছু বলেনি, আর আমিও কাউকে কোনো হুমকি দিইনি।’
ঘর তদারকির দায়িত্বে থাকা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সজীবুল করিম বলেন, ‘আমাদের কোনো ধরনের কারচুপি করার সুযোগ নেই। আপনি যেহেতু বলছেন, আমি ইউএনও স্যারের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি দেখব।’
এ বিষয়ে উপজেলা ইউএনও নাহিদ তামান্না বলেন, ‘উপজেলা প্রকৌশলী, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ আমি নিজে সপ্তাহে দুই দিন পরিদর্শন করি। এ ছাড়া ১০ দিন আগে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে মনিটরিং অফিসার এসে ওই জায়গার নির্মিত ঘরগুলো পরিদর্শন করে গেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের ঘরগুলো খুবই কঠোরভাবে মনিটর করা হয় এবং সচিত্র প্রতিবেদন রাখা হয়। অভিযোগ পাওয়ার পর আবার পরিদর্শন করেছি। ১০/১৫টি ঘরে কিছুটা সমস্যা দেখে গেছে। যেন গুণগত মান সঠিক থাকে, এ ব্যাপারে মিস্ত্রিদের কঠোরভাবে হুঁশিয়ার করা হয়েছে।’

নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
গাজীপুরের কালীগঞ্জে রেললাইন দিয়ে হাঁটার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে নানি-নাতনিসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে টঙ্গী-ভৈরব রেলপথের আড়িখোলা রেলস্টেশনসংলগ্ন টেকপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
বান্দরবানের থানচি উপজেলায় দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০টি মশারি, ১২০টি নৌকার ইঞ্জিনের পাখা উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে তিন্দুমুখ বিজিবি চেকপোস্ট পার হওয়ার সময় নৌকাগুলো তল্লাশি করে এসব জিনিস জব্দ করে বিজিবি।
১৫ মিনিট আগে
নলছিটি উপজেলার লঞ্চঘাট এখন থেকে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামে পরিচিত হবে। জন্মস্থান ও শৈশবের স্মৃতিতে গাথা এই লঞ্চঘাট তাঁর নামের সঙ্গে চিরস্থায়ীভাবে যুক্ত হলো।
১৮ মিনিট আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
২৩ ডিসেম্বর রাতে শিবপুর উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের পুবেরগাঁও গ্রামে স্থানীয় ইউপি সদস্য কাশেম খানের খামারে বাছুরটির জন্ম।
খামারমালিক কাশেম খান বলেন, বাছুরটি জন্মের পর থেকেই অসুস্থ। স্বাভাবিকভাবে দুধ পান করতে না পারায় ফিডারের মাধ্যমে দুধ খাওয়াতে হচ্ছে।
তিনি জানান, তাঁর খামারের একটি গাভি বাছুরটির জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেন, এর আগেও গাভিটির বাছুর হয়েছে। কিন্তু এবারের মতো এমন অদ্ভুদ বাছুর আগে কখনো হয়নি।
ঘটনাটি জানাজানির পর থেকেই বাছুরটিকে একনজর দেখতে আশপাশের কৌতূহলী মানুষ খামারে আসছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল জলিল বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে গরু-ছাগল দেখছি। কিন্তু তিন চোখ আর দুই মুখের বাছুর এই প্রথম দেখলাম। খবর পেয়ে দূর থেকে এসেছি।’
আরেক স্থানীয় নারী জরিনা বেগম বলেন, ‘বাছুরটা দেখতে অদ্ভুত লাগলেও মায়া হচ্ছে। বাছুরটির স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। অনেকেই দ্রুত প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিচ্ছেন।’
এর আগে এ ধরনের বাছুর জন্মের বিষয়ে প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সাধারণত জেনেটিকস ডিফেক্টের কারণে গাভির এমন ত্রুটিপূর্ণ বাচ্চার জন্ম হয়।

নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
২৩ ডিসেম্বর রাতে শিবপুর উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের পুবেরগাঁও গ্রামে স্থানীয় ইউপি সদস্য কাশেম খানের খামারে বাছুরটির জন্ম।
খামারমালিক কাশেম খান বলেন, বাছুরটি জন্মের পর থেকেই অসুস্থ। স্বাভাবিকভাবে দুধ পান করতে না পারায় ফিডারের মাধ্যমে দুধ খাওয়াতে হচ্ছে।
তিনি জানান, তাঁর খামারের একটি গাভি বাছুরটির জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেন, এর আগেও গাভিটির বাছুর হয়েছে। কিন্তু এবারের মতো এমন অদ্ভুদ বাছুর আগে কখনো হয়নি।
ঘটনাটি জানাজানির পর থেকেই বাছুরটিকে একনজর দেখতে আশপাশের কৌতূহলী মানুষ খামারে আসছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল জলিল বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে গরু-ছাগল দেখছি। কিন্তু তিন চোখ আর দুই মুখের বাছুর এই প্রথম দেখলাম। খবর পেয়ে দূর থেকে এসেছি।’
আরেক স্থানীয় নারী জরিনা বেগম বলেন, ‘বাছুরটা দেখতে অদ্ভুত লাগলেও মায়া হচ্ছে। বাছুরটির স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। অনেকেই দ্রুত প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিচ্ছেন।’
এর আগে এ ধরনের বাছুর জন্মের বিষয়ে প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সাধারণত জেনেটিকস ডিফেক্টের কারণে গাভির এমন ত্রুটিপূর্ণ বাচ্চার জন্ম হয়।

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য চতুর্থ ধাপে মুজিব বর্ষের ঘর নির্মাণকাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নকশা অনুযায়ী কাজ না করে খেয়ালখুশিমতো কাজ করছেন শ্রমিকেরা। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার ও ঠিকমতো পানি না দেওয়ায় নির্মাণকাজ শেষ না হতেই ধসে পড়ছে ইটের গাঁথুনি এবং পলেস্তারা। প্রতিবাদ করলে স্থানীয়
০৯ মার্চ ২০২৪
গাজীপুরের কালীগঞ্জে রেললাইন দিয়ে হাঁটার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে নানি-নাতনিসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে টঙ্গী-ভৈরব রেলপথের আড়িখোলা রেলস্টেশনসংলগ্ন টেকপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
বান্দরবানের থানচি উপজেলায় দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০টি মশারি, ১২০টি নৌকার ইঞ্জিনের পাখা উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে তিন্দুমুখ বিজিবি চেকপোস্ট পার হওয়ার সময় নৌকাগুলো তল্লাশি করে এসব জিনিস জব্দ করে বিজিবি।
১৫ মিনিট আগে
নলছিটি উপজেলার লঞ্চঘাট এখন থেকে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামে পরিচিত হবে। জন্মস্থান ও শৈশবের স্মৃতিতে গাথা এই লঞ্চঘাট তাঁর নামের সঙ্গে চিরস্থায়ীভাবে যুক্ত হলো।
১৮ মিনিট আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুরের কালীগঞ্জে রেললাইন দিয়ে হাঁটার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে নানি-নাতনিসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে টঙ্গী-ভৈরব রেলপথের আড়িখোলা রেলস্টেশনসংলগ্ন টেকপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত নারীরা হলেন কালীগঞ্জ পৌরসভার দেওয়ালেরটেক গ্রামের মোবারক হোসেনের স্ত্রী সাদিয়া বেগম (২৪), একই এলাকার বাবু মিয়ার মেয়ে অনাদি আক্তার (১৩) এবং নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার মরজাল এলাকার বাসিন্দা কমলা বেগম (৫৫)। নিহত কমলা বেগম ও অনাদি আক্তার সম্পর্কে নানি-নাতনি এবং সাদিয়া বেগম তাঁদের প্রতিবেশী ছিলেন।
স্থানীয়রা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আড়িখোলা রেলব্রিজ এলাকায় রেললাইনের ওপর দিয়ে তিনজন হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা নোয়াখালীগামী ‘উপকূল এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি চলে আসে। এ সময় তাঁরা রেলব্রিজের ওপর থাকায় সেখান থেকে দ্রুত সরে যাওয়ার সুযোগ পাননি। পরে ট্রেনটি তাঁদের ওপর দিয়ে চলে যায়। এতে ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই কমলা বেগম ও সাদিয়া বেগমের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় অনাদি আক্তারকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জিয়াউর রহমান জানান, অনাদি আক্তারকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কালীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুল হক জানান, এটি রেলওয়ের আওতাধীন দুর্ঘটনা হওয়ায় রেলওয়ে পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।
রেলওয়ে নরসিংদী পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) দিলীপ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করেছি। নিহত নারীদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে বিনা ময়নাতদন্তে লাশগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

গাজীপুরের কালীগঞ্জে রেললাইন দিয়ে হাঁটার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে নানি-নাতনিসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে টঙ্গী-ভৈরব রেলপথের আড়িখোলা রেলস্টেশনসংলগ্ন টেকপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত নারীরা হলেন কালীগঞ্জ পৌরসভার দেওয়ালেরটেক গ্রামের মোবারক হোসেনের স্ত্রী সাদিয়া বেগম (২৪), একই এলাকার বাবু মিয়ার মেয়ে অনাদি আক্তার (১৩) এবং নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার মরজাল এলাকার বাসিন্দা কমলা বেগম (৫৫)। নিহত কমলা বেগম ও অনাদি আক্তার সম্পর্কে নানি-নাতনি এবং সাদিয়া বেগম তাঁদের প্রতিবেশী ছিলেন।
স্থানীয়রা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আড়িখোলা রেলব্রিজ এলাকায় রেললাইনের ওপর দিয়ে তিনজন হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা নোয়াখালীগামী ‘উপকূল এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি চলে আসে। এ সময় তাঁরা রেলব্রিজের ওপর থাকায় সেখান থেকে দ্রুত সরে যাওয়ার সুযোগ পাননি। পরে ট্রেনটি তাঁদের ওপর দিয়ে চলে যায়। এতে ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই কমলা বেগম ও সাদিয়া বেগমের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় অনাদি আক্তারকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জিয়াউর রহমান জানান, অনাদি আক্তারকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কালীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুল হক জানান, এটি রেলওয়ের আওতাধীন দুর্ঘটনা হওয়ায় রেলওয়ে পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।
রেলওয়ে নরসিংদী পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) দিলীপ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করেছি। নিহত নারীদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে বিনা ময়নাতদন্তে লাশগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য চতুর্থ ধাপে মুজিব বর্ষের ঘর নির্মাণকাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নকশা অনুযায়ী কাজ না করে খেয়ালখুশিমতো কাজ করছেন শ্রমিকেরা। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার ও ঠিকমতো পানি না দেওয়ায় নির্মাণকাজ শেষ না হতেই ধসে পড়ছে ইটের গাঁথুনি এবং পলেস্তারা। প্রতিবাদ করলে স্থানীয়
০৯ মার্চ ২০২৪
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
বান্দরবানের থানচি উপজেলায় দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০টি মশারি, ১২০টি নৌকার ইঞ্জিনের পাখা উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে তিন্দুমুখ বিজিবি চেকপোস্ট পার হওয়ার সময় নৌকাগুলো তল্লাশি করে এসব জিনিস জব্দ করে বিজিবি।
১৫ মিনিট আগে
নলছিটি উপজেলার লঞ্চঘাট এখন থেকে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামে পরিচিত হবে। জন্মস্থান ও শৈশবের স্মৃতিতে গাথা এই লঞ্চঘাট তাঁর নামের সঙ্গে চিরস্থায়ীভাবে যুক্ত হলো।
১৮ মিনিট আগেথানচি (বান্দরবান) প্রতিনিধি

বান্দরবানের থানচি উপজেলায় দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০টি মশারি, ১২০টি নৌকার ইঞ্জিনের পাখা উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে তিন্দুমুখ বিজিবি চেকপোস্ট পার হওয়ার সময় নৌকাগুলো তল্লাশি করে এসব জিনিস জব্দ করে বিজিবি। এসব মশারি ও ইঞ্জিনের পাখা বান্দরবানের থানচির বড় মদক সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমারে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির জন্য নেওয়া হচ্ছিল বলে জানিয়েছে বিজিবি। এ ঘটনায় নৌকা দুটি থেকে পাঁচজনকে আটক করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের থানচি থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আটক ব্যক্তিরা হলেন থোয়াই হ্লা চিং মারমা, উমং সাইং মারমা, হ্লাচিংথোয়াই মারমা, উক্যছাইন মারমা ও মো. ইউনুস।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে বিজিবি বলিপাড়া ৩৮ ব্যাটালিয়ানের সহকারী পরিচালক মো. জাকির হোসেনের জানান, নিজস্ব গোয়েন্দা সূত্রে তাঁরা জেনেছেন, দীর্ঘদিন থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ওষুধ, কাপড়, জুতা, মোজা, মশারি, নৌকা ইঞ্জিনের পাখা ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশ মিয়ানমারের আরাকান আর্মির কাছে সরবরাহ করছে একটি সিন্ডিকেট চক্র। পাচারকারীদের ধরতে সীমান্তের বিজিবি চৌকিগুলোতে বিজিবি সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন।
জাকির হোসেন বলেন, গতকাল বুধবার তিন্দুমুখ বিজিবি চেকপোস্ট অতিক্রম করার সময় মালবাহী তিনটি ইঞ্জিন নৌকা দেখে বিজিবির সদস্যদের সন্দেহ হয়। এ সময় নৌকা থামাতে বললে একটি নৌকা দ্রুত চলে যায়। বাকি দুটি নৌকা তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০টি মশারি, ১২০টি ইঞ্জিন বোটসহ অন্যান্য পণ্য পাওয়া যায়।

বান্দরবানের থানচি উপজেলায় দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০টি মশারি, ১২০টি নৌকার ইঞ্জিনের পাখা উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে তিন্দুমুখ বিজিবি চেকপোস্ট পার হওয়ার সময় নৌকাগুলো তল্লাশি করে এসব জিনিস জব্দ করে বিজিবি। এসব মশারি ও ইঞ্জিনের পাখা বান্দরবানের থানচির বড় মদক সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমারে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির জন্য নেওয়া হচ্ছিল বলে জানিয়েছে বিজিবি। এ ঘটনায় নৌকা দুটি থেকে পাঁচজনকে আটক করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের থানচি থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আটক ব্যক্তিরা হলেন থোয়াই হ্লা চিং মারমা, উমং সাইং মারমা, হ্লাচিংথোয়াই মারমা, উক্যছাইন মারমা ও মো. ইউনুস।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে বিজিবি বলিপাড়া ৩৮ ব্যাটালিয়ানের সহকারী পরিচালক মো. জাকির হোসেনের জানান, নিজস্ব গোয়েন্দা সূত্রে তাঁরা জেনেছেন, দীর্ঘদিন থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ওষুধ, কাপড়, জুতা, মোজা, মশারি, নৌকা ইঞ্জিনের পাখা ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশ মিয়ানমারের আরাকান আর্মির কাছে সরবরাহ করছে একটি সিন্ডিকেট চক্র। পাচারকারীদের ধরতে সীমান্তের বিজিবি চৌকিগুলোতে বিজিবি সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন।
জাকির হোসেন বলেন, গতকাল বুধবার তিন্দুমুখ বিজিবি চেকপোস্ট অতিক্রম করার সময় মালবাহী তিনটি ইঞ্জিন নৌকা দেখে বিজিবির সদস্যদের সন্দেহ হয়। এ সময় নৌকা থামাতে বললে একটি নৌকা দ্রুত চলে যায়। বাকি দুটি নৌকা তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০টি মশারি, ১২০টি ইঞ্জিন বোটসহ অন্যান্য পণ্য পাওয়া যায়।

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য চতুর্থ ধাপে মুজিব বর্ষের ঘর নির্মাণকাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নকশা অনুযায়ী কাজ না করে খেয়ালখুশিমতো কাজ করছেন শ্রমিকেরা। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার ও ঠিকমতো পানি না দেওয়ায় নির্মাণকাজ শেষ না হতেই ধসে পড়ছে ইটের গাঁথুনি এবং পলেস্তারা। প্রতিবাদ করলে স্থানীয়
০৯ মার্চ ২০২৪
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
গাজীপুরের কালীগঞ্জে রেললাইন দিয়ে হাঁটার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে নানি-নাতনিসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে টঙ্গী-ভৈরব রেলপথের আড়িখোলা রেলস্টেশনসংলগ্ন টেকপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
নলছিটি উপজেলার লঞ্চঘাট এখন থেকে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামে পরিচিত হবে। জন্মস্থান ও শৈশবের স্মৃতিতে গাথা এই লঞ্চঘাট তাঁর নামের সঙ্গে চিরস্থায়ীভাবে যুক্ত হলো।
১৮ মিনিট আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

নলছিটি উপজেলার লঞ্চঘাট এখন থেকে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামে পরিচিত হবে। জন্মস্থান ও শৈশবের স্মৃতিতে গাথা এই লঞ্চঘাট তাঁর নামের সঙ্গে চিরস্থায়ীভাবে যুক্ত হলো।
বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় (২৫ ডিসেম্বর) জানান, শহীদ ওসমান হাদির জন্মস্থান নলছিটি। শৈশব, বেড়ে ওঠা এবং জীবনসংগ্রামের সঙ্গে লঞ্চঘাট এলাকার নিবিড় সম্পর্ক থাকার কারণে এটি তাঁর নামে নামকরণ করা হয়েছে। বর্তমানে টার্মিনালের সংস্কার ও রঙের কাজ চলমান রয়েছে।
আগামী শনিবার নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন ঘাটটি পরিদর্শন করবেন বলেও জানান তিনি।
নলছিটি লঞ্চঘাট শহীদ ওসমান হাদির জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। ঘাট থেকে মাত্র ৫০০ মিটার দূরে তার পৈতৃক বাড়ি। নদীর ধারে দাঁড়িয়ে মানুষের আসা-যাওয়া দেখা এবং লঞ্চের ভিড়ে সময় কাটানো—এই ঘাট ছিল তার বেড়ে ওঠার নীরব সাক্ষী।
ঘাট এলাকার ব্যবসায়ী রব হাওলাদার বলেন, ‘আমরা চাইছিলাম হাদির স্মরণে এমন কিছু হোক, যা প্রজন্মের পর প্রজন্ম মনে রাখবে। তার শৈশবের স্মৃতিবিজড়িত লঞ্চঘাটের নাম তার নামে হওয়া নিঃসন্দেহে স্মরণীয় সিদ্ধান্ত।’
ব্যবসায়ী শাহাদত আলম ফকির যোগ করেন, ‘এই ঘাটে আমরা হাদিকে ছোটবেলা থেকে দেখেছি। সে এখানকারই ছেলে ছিল। আজ তার নামে ঘাটের নামকরণ হওয়ায় আমরা গর্বিত।’
ওসমান হাদির প্রতিবেশী বেলায়েত হোসেন নান্নু বলেন, ‘হাদি এই এলাকার সন্তান। এই ঘাট, এই নদী, এই মানুষ—সবকিছুতেই তার স্মৃতি ছড়িয়ে আছে। লঞ্চঘাটের নাম তার নামে হওয়া মানে, সে এখানেই চিরদিন বেঁচে থাকবে।’
উল্লেখ্য, ১২ ডিসেম্বর হত্যার উদ্দেশ্যে ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। তাঁকে প্রথমে ঢাকায় ভর্তি করা হয় এবং পরে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর মারা যান ওসমান হাদি। পরবর্তীকালে তাঁর মরদেহ দেশে আনা হয় এবং সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে (জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে) সমাহিত করা হয়।

নলছিটি উপজেলার লঞ্চঘাট এখন থেকে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামে পরিচিত হবে। জন্মস্থান ও শৈশবের স্মৃতিতে গাথা এই লঞ্চঘাট তাঁর নামের সঙ্গে চিরস্থায়ীভাবে যুক্ত হলো।
বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় (২৫ ডিসেম্বর) জানান, শহীদ ওসমান হাদির জন্মস্থান নলছিটি। শৈশব, বেড়ে ওঠা এবং জীবনসংগ্রামের সঙ্গে লঞ্চঘাট এলাকার নিবিড় সম্পর্ক থাকার কারণে এটি তাঁর নামে নামকরণ করা হয়েছে। বর্তমানে টার্মিনালের সংস্কার ও রঙের কাজ চলমান রয়েছে।
আগামী শনিবার নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন ঘাটটি পরিদর্শন করবেন বলেও জানান তিনি।
নলছিটি লঞ্চঘাট শহীদ ওসমান হাদির জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। ঘাট থেকে মাত্র ৫০০ মিটার দূরে তার পৈতৃক বাড়ি। নদীর ধারে দাঁড়িয়ে মানুষের আসা-যাওয়া দেখা এবং লঞ্চের ভিড়ে সময় কাটানো—এই ঘাট ছিল তার বেড়ে ওঠার নীরব সাক্ষী।
ঘাট এলাকার ব্যবসায়ী রব হাওলাদার বলেন, ‘আমরা চাইছিলাম হাদির স্মরণে এমন কিছু হোক, যা প্রজন্মের পর প্রজন্ম মনে রাখবে। তার শৈশবের স্মৃতিবিজড়িত লঞ্চঘাটের নাম তার নামে হওয়া নিঃসন্দেহে স্মরণীয় সিদ্ধান্ত।’
ব্যবসায়ী শাহাদত আলম ফকির যোগ করেন, ‘এই ঘাটে আমরা হাদিকে ছোটবেলা থেকে দেখেছি। সে এখানকারই ছেলে ছিল। আজ তার নামে ঘাটের নামকরণ হওয়ায় আমরা গর্বিত।’
ওসমান হাদির প্রতিবেশী বেলায়েত হোসেন নান্নু বলেন, ‘হাদি এই এলাকার সন্তান। এই ঘাট, এই নদী, এই মানুষ—সবকিছুতেই তার স্মৃতি ছড়িয়ে আছে। লঞ্চঘাটের নাম তার নামে হওয়া মানে, সে এখানেই চিরদিন বেঁচে থাকবে।’
উল্লেখ্য, ১২ ডিসেম্বর হত্যার উদ্দেশ্যে ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। তাঁকে প্রথমে ঢাকায় ভর্তি করা হয় এবং পরে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর মারা যান ওসমান হাদি। পরবর্তীকালে তাঁর মরদেহ দেশে আনা হয় এবং সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে (জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে) সমাহিত করা হয়।

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য চতুর্থ ধাপে মুজিব বর্ষের ঘর নির্মাণকাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নকশা অনুযায়ী কাজ না করে খেয়ালখুশিমতো কাজ করছেন শ্রমিকেরা। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার ও ঠিকমতো পানি না দেওয়ায় নির্মাণকাজ শেষ না হতেই ধসে পড়ছে ইটের গাঁথুনি এবং পলেস্তারা। প্রতিবাদ করলে স্থানীয়
০৯ মার্চ ২০২৪
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
গাজীপুরের কালীগঞ্জে রেললাইন দিয়ে হাঁটার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে নানি-নাতনিসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে টঙ্গী-ভৈরব রেলপথের আড়িখোলা রেলস্টেশনসংলগ্ন টেকপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
বান্দরবানের থানচি উপজেলায় দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০টি মশারি, ১২০টি নৌকার ইঞ্জিনের পাখা উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে তিন্দুমুখ বিজিবি চেকপোস্ট পার হওয়ার সময় নৌকাগুলো তল্লাশি করে এসব জিনিস জব্দ করে বিজিবি।
১৫ মিনিট আগে