লালমনিরহাট প্রতিনিধি

লালমনিরহাটে হিমাগারের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে আলু ফেলে মহাসড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন করেছেন চাষিরা।
আজ শনিবার সকাল থেকে প্রায় তিন ঘণ্টা সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর বাজারে লালমনিরহাট-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ করে রাখা হয়। এ সময় আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা জানান, লালমনিরহাটের চাষিদের উৎপাদিত আলু জেলার ৯টি হিমাগারে সংরক্ষণ করা হয়। গত বছর ৬০ কেজি ওজনের এক বস্তা আলু সংরক্ষণে হিমাগারের ভাড়া ছিল ৩৫০ টাকা। কিন্তু চলতি বছর হিমাগার কর্তৃপক্ষ কোনো প্রকার ঘোষণা ছাড়াই একই বস্তা আলুর ভাড়া ৪৮০ টাকা নির্ধারণ করায় প্রান্তিক কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। এবার আলুর উৎপাদন খরচই উঠছে না। এখন আবার সংরক্ষণ ভাড়াও বেড়েছে। ফলে প্রান্তিক চাষিদের জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা তৈরি হয়েছে। তাই হিমাগারের বাড়তি ভাড়া বাতিল করে পূর্বের ভাড়া বহাল রাখার দাবি জানান তাঁরা।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহম্মেদ লিমন, কৃষক প্রতিনিধি নুরনবী মোস্তফা, সাওয়ার সরকার লিংকন, জাহাঙ্গীর আলম, আ. সামাদ, আজিজুল হক, বেলায়েত হোসেন, ফয়সাল হোসেন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, আলু উৎপাদনের খরচ বেড়ে গেছে। বীজ, সার, কীটনাশক কিনে আলু উৎপাদন করতে গিয়ে ব্যয় আগের তুলনায় অনেক বেশি পড়ছে। তার ওপর হিমাগারের ভাড়া বৃদ্ধি করায় কৃষকদের জন্য আলু সংরক্ষণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছে।
বক্তারা আরও বলেন, এমনিতেই আলুর দাম কম। এখন হিমাগারের ভাড়া অযৌক্তিকভাবে বাড়িয়ে কৃষকদের সংকটে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এতে করে তাঁরা মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বেন। যার প্রভাব পুরো অর্থনীতিতে পড়বে। ভাড়া বৃদ্ধি সরাসরি কৃষকদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। যদি অবিলম্বে ভাড়া বৃদ্ধির ঘোষণা প্রত্যাহার করা না হয়। তাহলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়ার ঘোষণা দেন বক্তারা।
তিন ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করায় উভয় প্রান্তে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। পরে খবর পেয়ে লালমনিরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীম মিয়া ঘটনাস্থলে গিয়ে চাষিদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি আগামীকাল রোববার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে হিমাগার মালিক ও চাষিদের নিয়ে বৈঠক করে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলে মহাসড়ক থেকে অবরোধ তুলে নেন চাষিরা।

লালমনিরহাটে হিমাগারের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে আলু ফেলে মহাসড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন করেছেন চাষিরা।
আজ শনিবার সকাল থেকে প্রায় তিন ঘণ্টা সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর বাজারে লালমনিরহাট-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ করে রাখা হয়। এ সময় আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা জানান, লালমনিরহাটের চাষিদের উৎপাদিত আলু জেলার ৯টি হিমাগারে সংরক্ষণ করা হয়। গত বছর ৬০ কেজি ওজনের এক বস্তা আলু সংরক্ষণে হিমাগারের ভাড়া ছিল ৩৫০ টাকা। কিন্তু চলতি বছর হিমাগার কর্তৃপক্ষ কোনো প্রকার ঘোষণা ছাড়াই একই বস্তা আলুর ভাড়া ৪৮০ টাকা নির্ধারণ করায় প্রান্তিক কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। এবার আলুর উৎপাদন খরচই উঠছে না। এখন আবার সংরক্ষণ ভাড়াও বেড়েছে। ফলে প্রান্তিক চাষিদের জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা তৈরি হয়েছে। তাই হিমাগারের বাড়তি ভাড়া বাতিল করে পূর্বের ভাড়া বহাল রাখার দাবি জানান তাঁরা।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহম্মেদ লিমন, কৃষক প্রতিনিধি নুরনবী মোস্তফা, সাওয়ার সরকার লিংকন, জাহাঙ্গীর আলম, আ. সামাদ, আজিজুল হক, বেলায়েত হোসেন, ফয়সাল হোসেন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, আলু উৎপাদনের খরচ বেড়ে গেছে। বীজ, সার, কীটনাশক কিনে আলু উৎপাদন করতে গিয়ে ব্যয় আগের তুলনায় অনেক বেশি পড়ছে। তার ওপর হিমাগারের ভাড়া বৃদ্ধি করায় কৃষকদের জন্য আলু সংরক্ষণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছে।
বক্তারা আরও বলেন, এমনিতেই আলুর দাম কম। এখন হিমাগারের ভাড়া অযৌক্তিকভাবে বাড়িয়ে কৃষকদের সংকটে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এতে করে তাঁরা মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বেন। যার প্রভাব পুরো অর্থনীতিতে পড়বে। ভাড়া বৃদ্ধি সরাসরি কৃষকদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। যদি অবিলম্বে ভাড়া বৃদ্ধির ঘোষণা প্রত্যাহার করা না হয়। তাহলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়ার ঘোষণা দেন বক্তারা।
তিন ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করায় উভয় প্রান্তে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। পরে খবর পেয়ে লালমনিরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীম মিয়া ঘটনাস্থলে গিয়ে চাষিদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি আগামীকাল রোববার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে হিমাগার মালিক ও চাষিদের নিয়ে বৈঠক করে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলে মহাসড়ক থেকে অবরোধ তুলে নেন চাষিরা।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে