রাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলসহ তিন দাবিতে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যায়ের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী এ স্মারকলিপি প্রদান দেন।
শিক্ষার্থীদের অন্য দুইটি দাবি হলো—মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের কোটা বাতিল করা অথবা কোটা থাকলেও তা সর্বোচ্চ এক শতাংশে নামিয়ে আনা এবং ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি কমানো।
স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের বৈষম্যের মধ্যে অন্যতম হলো অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি। কোটা বৈষম্যের প্রতিবাদেই বিগত জুলাই বিপ্লবের ইতিহাস রচিত হয়েছে। তাই আমরা আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের স্বাধীন ক্যাম্পাসে আর কোনো প্রকার অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি দেখতে চাই না।
স্মারকলিপিতে তাঁরা আরও উল্লেখ করেন, বিগত ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ৫৩৪ জন, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ৫৩৭ জন এবং ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ৬২১ জন শিক্ষার্থী কোটার মাধ্যমে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একটি বড় অংশ অযৌক্তিক পোষ্য কোটা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি কোটা। আমরা এই দুইটি অযৌক্তিক কোটা বাতিলের দাবি জানাই। গত কয়েক বছর ধরে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ফি কমানোও সময়ের দাবি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। এই কোটার বিরুদ্ধেই আমরা আন্দোলন করেছি। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে সব প্রকার বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল চেয়ে উপাচার্য স্যারের কাছে দাবি জানিয়েছি। তিনি এ বিষয় একাডেমিক কাউন্সিলে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, এই বিষয়গুলো ভর্তি কমিটি দেখে থাকে। ভর্তি কমিটিতে বিষয়টি আমি উত্থাপন করব। বিষয়গুলো পর্যালোচনার জন্য আলাদাভাবে কিছু মানুষকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। তাদের অনুসন্ধান এবং সুপারিশের ভিত্তিতেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রত্যাশা করছি আগের মতো আর এগুলো (কোটা) থাকবে না।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলসহ তিন দাবিতে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যায়ের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী এ স্মারকলিপি প্রদান দেন।
শিক্ষার্থীদের অন্য দুইটি দাবি হলো—মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের কোটা বাতিল করা অথবা কোটা থাকলেও তা সর্বোচ্চ এক শতাংশে নামিয়ে আনা এবং ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি কমানো।
স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের বৈষম্যের মধ্যে অন্যতম হলো অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি। কোটা বৈষম্যের প্রতিবাদেই বিগত জুলাই বিপ্লবের ইতিহাস রচিত হয়েছে। তাই আমরা আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের স্বাধীন ক্যাম্পাসে আর কোনো প্রকার অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি দেখতে চাই না।
স্মারকলিপিতে তাঁরা আরও উল্লেখ করেন, বিগত ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ৫৩৪ জন, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ৫৩৭ জন এবং ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ৬২১ জন শিক্ষার্থী কোটার মাধ্যমে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একটি বড় অংশ অযৌক্তিক পোষ্য কোটা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি কোটা। আমরা এই দুইটি অযৌক্তিক কোটা বাতিলের দাবি জানাই। গত কয়েক বছর ধরে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ফি কমানোও সময়ের দাবি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। এই কোটার বিরুদ্ধেই আমরা আন্দোলন করেছি। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে সব প্রকার বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল চেয়ে উপাচার্য স্যারের কাছে দাবি জানিয়েছি। তিনি এ বিষয় একাডেমিক কাউন্সিলে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, এই বিষয়গুলো ভর্তি কমিটি দেখে থাকে। ভর্তি কমিটিতে বিষয়টি আমি উত্থাপন করব। বিষয়গুলো পর্যালোচনার জন্য আলাদাভাবে কিছু মানুষকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। তাদের অনুসন্ধান এবং সুপারিশের ভিত্তিতেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রত্যাশা করছি আগের মতো আর এগুলো (কোটা) থাকবে না।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
২৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে