রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)

দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্ট, অপূর্ব সুন্দর চিনি-মসজিদ, উত্তরা ইপিজেডসহ বেশ কিছু কারণে পরিচিত উপজেলা নীলফামারীর সৈয়দপুর। তবে এসব ছাপিয়ে এখন সৈয়দপুরকে সারা দেশে আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ৩৬ জন শিক্ষার্থী এ বছর সরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএসে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এই সাফল্য এবারই প্রথম নয়। বেশ কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে প্রতিষ্ঠানটি এমন সাফল্য অব্যাহত রেখেছে। এই কলেজ থেকে ২০১৬ সালে সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পান ৩৮ জন, ২০১৭ সালে ২৯ জন, ২০১৮ সালে ৩৬ জন, ২০১৯ সালে ৩৮ জন, ২০২০ সালে ৪০ জন এবং ২০২১ সালে ৪০ জন।
এই প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন সময় বুয়েটেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। ২০১৬ সালে বুয়েটে ভর্তি হন ৬ জন, ২০১৭ সালে ৯ জন, ২০১৮ সালে ১১ জন, ২০১৯ সালে ৬ জন, ২০২০ সালে ১৫ জন, ২০২১ সালে ১৮ জন এবং ২০২২ সালে ১৬ জন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ (ঢাবি) বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েও প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে থাকেন। সর্বশেষ ২০২২ সালে ঢাবিতে ভর্তির সুযোগ পান ৩১ জন।
এ ছাড়া প্রকৌশল গুচ্ছে (চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েট) ২০২০ সালে ভর্তি হন ৩৪ জন, ২০২১ সালে ৩৮ জন এবং ২০২২ সালে ৩৫ জন।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতা, ব্যতিক্রমী পাঠদান কৌশল আর অভিভাবকদের ঘনিষ্ঠ সম্পৃক্ততার কারণেই প্রতিবছর মেডিকেল, বুয়েটসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সাফল্যের প্রমাণ রেখে চলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
কলেজ সূত্র জানায়, ১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। এগুলোর মধ্যে একটি সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত করে নাম দেওয়া হয় সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল কলেজ। ২০১৯ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নামকরণ করে। কলেজটিতে কেবল বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের এই সাফল্যের নেপথ্যের কারণ জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, শিক্ষকদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ, সুদক্ষ মনিটরিং, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আর অভিভাবকদের সাধনাই প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিক সাফল্যের কারণ।’
অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আরও বলেন, ‘নিয়মিত উপস্থিতির বিষয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমরা প্রতি দুই মাস পর পরীক্ষা নিয়ে থাকি। এই পরীক্ষায় কেউ খারাপ করলে তার বাড়তি কেয়ার নেওয়া হয়। ক্লাসের সময়ের বাইরেও তাকে সময় দেন শিক্ষকেরা। এখানে শিক্ষার্থীদের ওপর জোর করে পড়াশোনা চাপিয়ে দেওয়া হয় না; বরং পড়াশোনা যেন শিক্ষার্থীদের কাছে আনন্দদায়ক হয়, সেদিকে বেশি নজর দেওয়া হয়।’
অভিভাবকদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক, আলোচনা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা। অভিভাবকদের নানা পরামর্শ দেওয়া হয়। অধ্যক্ষ আহমেদ ফারুক বলেন, ‘‘আমরা প্রতিটি পরীক্ষার আগে অভিভাবকদের সঙ্গে বাধ্যতামূলক একটি বৈঠকের আয়োজন করি। ওই বৈঠকে অভিভাবকদের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার আগে কীভাবে যত্ন নিতে হবে, শিক্ষার্থীদের খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে দিকনির্দেশনা, শিক্ষার্থীদের শাসন করে নয়, ভালোবাসা ও বন্ধুত্বমূলক আচরণ করার পরামর্শ দিই।’
কলেজের অধ্যক্ষের কথার প্রমাণ মেলে এ বছর মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় জাতীয় মেধাতালিকায় ৬৭তম মাইশা জান্নাত ও ১৯৮তম স্থান পাওয়া নিলয়ের কথায়। দুজনই তাঁদের সাফল্যের কৃতিত্ব দেন শিক্ষকদের। তাঁরা বলেন, ‘শিক্ষকেরা আমাদের যত্নসহ পড়িয়েছেন। পড়াশোনার বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিয়েছেন আন্তরিকতার সঙ্গে। সময়ে-অসময়ে যেকোনো বিষয়ে তাঁদের কাছে গেলে কখনো বিরক্ত হননি। পড়াশোনার বাইরেও নানা বিষয়ে পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। তাঁদের কাছে আমরা চিরকৃতজ্ঞ।’
অথচ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য অনুযায়ী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে লোকবলের সংকট রয়েছে। ৭৬টি পদের বিপরীতে বর্তমানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন ৪৮ জন। গণিত, শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক, লাইব্রেরিয়ান ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য। প্রতিবছর মেডিকেল কলেজে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেলেও প্রায় ছয় বছর ধরে জীববিজ্ঞান বিষয়ে প্রদর্শকের পদটি শূন্য।
এ ব্যাপারে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য রাবেয়া আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ শুধু সৈয়দপুরে নয়, সারা দেশে সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ভালো ফলের জন্য এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার জন্য সারা দেশের ছেলেমেয়েরা প্রতিযোগিতা করে। তিনি বলেন, ‘শিক্ষকসংকটসহ অন্য যেসব সমস্যা আছে সেগুলো সমাধানের জন্য প্রয়োজনে জাতীয় সংসদে তিনি আলোচনা করবেন।’
আরও খবর পড়ুন:

দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্ট, অপূর্ব সুন্দর চিনি-মসজিদ, উত্তরা ইপিজেডসহ বেশ কিছু কারণে পরিচিত উপজেলা নীলফামারীর সৈয়দপুর। তবে এসব ছাপিয়ে এখন সৈয়দপুরকে সারা দেশে আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ৩৬ জন শিক্ষার্থী এ বছর সরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএসে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এই সাফল্য এবারই প্রথম নয়। বেশ কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে প্রতিষ্ঠানটি এমন সাফল্য অব্যাহত রেখেছে। এই কলেজ থেকে ২০১৬ সালে সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পান ৩৮ জন, ২০১৭ সালে ২৯ জন, ২০১৮ সালে ৩৬ জন, ২০১৯ সালে ৩৮ জন, ২০২০ সালে ৪০ জন এবং ২০২১ সালে ৪০ জন।
এই প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন সময় বুয়েটেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। ২০১৬ সালে বুয়েটে ভর্তি হন ৬ জন, ২০১৭ সালে ৯ জন, ২০১৮ সালে ১১ জন, ২০১৯ সালে ৬ জন, ২০২০ সালে ১৫ জন, ২০২১ সালে ১৮ জন এবং ২০২২ সালে ১৬ জন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ (ঢাবি) বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েও প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে থাকেন। সর্বশেষ ২০২২ সালে ঢাবিতে ভর্তির সুযোগ পান ৩১ জন।
এ ছাড়া প্রকৌশল গুচ্ছে (চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েট) ২০২০ সালে ভর্তি হন ৩৪ জন, ২০২১ সালে ৩৮ জন এবং ২০২২ সালে ৩৫ জন।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতা, ব্যতিক্রমী পাঠদান কৌশল আর অভিভাবকদের ঘনিষ্ঠ সম্পৃক্ততার কারণেই প্রতিবছর মেডিকেল, বুয়েটসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সাফল্যের প্রমাণ রেখে চলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
কলেজ সূত্র জানায়, ১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। এগুলোর মধ্যে একটি সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত করে নাম দেওয়া হয় সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল কলেজ। ২০১৯ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নামকরণ করে। কলেজটিতে কেবল বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের এই সাফল্যের নেপথ্যের কারণ জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, শিক্ষকদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ, সুদক্ষ মনিটরিং, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আর অভিভাবকদের সাধনাই প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিক সাফল্যের কারণ।’
অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আরও বলেন, ‘নিয়মিত উপস্থিতির বিষয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমরা প্রতি দুই মাস পর পরীক্ষা নিয়ে থাকি। এই পরীক্ষায় কেউ খারাপ করলে তার বাড়তি কেয়ার নেওয়া হয়। ক্লাসের সময়ের বাইরেও তাকে সময় দেন শিক্ষকেরা। এখানে শিক্ষার্থীদের ওপর জোর করে পড়াশোনা চাপিয়ে দেওয়া হয় না; বরং পড়াশোনা যেন শিক্ষার্থীদের কাছে আনন্দদায়ক হয়, সেদিকে বেশি নজর দেওয়া হয়।’
অভিভাবকদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক, আলোচনা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা। অভিভাবকদের নানা পরামর্শ দেওয়া হয়। অধ্যক্ষ আহমেদ ফারুক বলেন, ‘‘আমরা প্রতিটি পরীক্ষার আগে অভিভাবকদের সঙ্গে বাধ্যতামূলক একটি বৈঠকের আয়োজন করি। ওই বৈঠকে অভিভাবকদের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার আগে কীভাবে যত্ন নিতে হবে, শিক্ষার্থীদের খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে দিকনির্দেশনা, শিক্ষার্থীদের শাসন করে নয়, ভালোবাসা ও বন্ধুত্বমূলক আচরণ করার পরামর্শ দিই।’
কলেজের অধ্যক্ষের কথার প্রমাণ মেলে এ বছর মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় জাতীয় মেধাতালিকায় ৬৭তম মাইশা জান্নাত ও ১৯৮তম স্থান পাওয়া নিলয়ের কথায়। দুজনই তাঁদের সাফল্যের কৃতিত্ব দেন শিক্ষকদের। তাঁরা বলেন, ‘শিক্ষকেরা আমাদের যত্নসহ পড়িয়েছেন। পড়াশোনার বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিয়েছেন আন্তরিকতার সঙ্গে। সময়ে-অসময়ে যেকোনো বিষয়ে তাঁদের কাছে গেলে কখনো বিরক্ত হননি। পড়াশোনার বাইরেও নানা বিষয়ে পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। তাঁদের কাছে আমরা চিরকৃতজ্ঞ।’
অথচ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য অনুযায়ী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে লোকবলের সংকট রয়েছে। ৭৬টি পদের বিপরীতে বর্তমানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন ৪৮ জন। গণিত, শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক, লাইব্রেরিয়ান ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য। প্রতিবছর মেডিকেল কলেজে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেলেও প্রায় ছয় বছর ধরে জীববিজ্ঞান বিষয়ে প্রদর্শকের পদটি শূন্য।
এ ব্যাপারে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য রাবেয়া আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ শুধু সৈয়দপুরে নয়, সারা দেশে সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ভালো ফলের জন্য এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার জন্য সারা দেশের ছেলেমেয়েরা প্রতিযোগিতা করে। তিনি বলেন, ‘শিক্ষকসংকটসহ অন্য যেসব সমস্যা আছে সেগুলো সমাধানের জন্য প্রয়োজনে জাতীয় সংসদে তিনি আলোচনা করবেন।’
আরও খবর পড়ুন:
রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)

দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্ট, অপূর্ব সুন্দর চিনি-মসজিদ, উত্তরা ইপিজেডসহ বেশ কিছু কারণে পরিচিত উপজেলা নীলফামারীর সৈয়দপুর। তবে এসব ছাপিয়ে এখন সৈয়দপুরকে সারা দেশে আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ৩৬ জন শিক্ষার্থী এ বছর সরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএসে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এই সাফল্য এবারই প্রথম নয়। বেশ কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে প্রতিষ্ঠানটি এমন সাফল্য অব্যাহত রেখেছে। এই কলেজ থেকে ২০১৬ সালে সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পান ৩৮ জন, ২০১৭ সালে ২৯ জন, ২০১৮ সালে ৩৬ জন, ২০১৯ সালে ৩৮ জন, ২০২০ সালে ৪০ জন এবং ২০২১ সালে ৪০ জন।
এই প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন সময় বুয়েটেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। ২০১৬ সালে বুয়েটে ভর্তি হন ৬ জন, ২০১৭ সালে ৯ জন, ২০১৮ সালে ১১ জন, ২০১৯ সালে ৬ জন, ২০২০ সালে ১৫ জন, ২০২১ সালে ১৮ জন এবং ২০২২ সালে ১৬ জন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ (ঢাবি) বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েও প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে থাকেন। সর্বশেষ ২০২২ সালে ঢাবিতে ভর্তির সুযোগ পান ৩১ জন।
এ ছাড়া প্রকৌশল গুচ্ছে (চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েট) ২০২০ সালে ভর্তি হন ৩৪ জন, ২০২১ সালে ৩৮ জন এবং ২০২২ সালে ৩৫ জন।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতা, ব্যতিক্রমী পাঠদান কৌশল আর অভিভাবকদের ঘনিষ্ঠ সম্পৃক্ততার কারণেই প্রতিবছর মেডিকেল, বুয়েটসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সাফল্যের প্রমাণ রেখে চলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
কলেজ সূত্র জানায়, ১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। এগুলোর মধ্যে একটি সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত করে নাম দেওয়া হয় সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল কলেজ। ২০১৯ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নামকরণ করে। কলেজটিতে কেবল বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের এই সাফল্যের নেপথ্যের কারণ জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, শিক্ষকদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ, সুদক্ষ মনিটরিং, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আর অভিভাবকদের সাধনাই প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিক সাফল্যের কারণ।’
অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আরও বলেন, ‘নিয়মিত উপস্থিতির বিষয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমরা প্রতি দুই মাস পর পরীক্ষা নিয়ে থাকি। এই পরীক্ষায় কেউ খারাপ করলে তার বাড়তি কেয়ার নেওয়া হয়। ক্লাসের সময়ের বাইরেও তাকে সময় দেন শিক্ষকেরা। এখানে শিক্ষার্থীদের ওপর জোর করে পড়াশোনা চাপিয়ে দেওয়া হয় না; বরং পড়াশোনা যেন শিক্ষার্থীদের কাছে আনন্দদায়ক হয়, সেদিকে বেশি নজর দেওয়া হয়।’
অভিভাবকদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক, আলোচনা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা। অভিভাবকদের নানা পরামর্শ দেওয়া হয়। অধ্যক্ষ আহমেদ ফারুক বলেন, ‘‘আমরা প্রতিটি পরীক্ষার আগে অভিভাবকদের সঙ্গে বাধ্যতামূলক একটি বৈঠকের আয়োজন করি। ওই বৈঠকে অভিভাবকদের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার আগে কীভাবে যত্ন নিতে হবে, শিক্ষার্থীদের খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে দিকনির্দেশনা, শিক্ষার্থীদের শাসন করে নয়, ভালোবাসা ও বন্ধুত্বমূলক আচরণ করার পরামর্শ দিই।’
কলেজের অধ্যক্ষের কথার প্রমাণ মেলে এ বছর মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় জাতীয় মেধাতালিকায় ৬৭তম মাইশা জান্নাত ও ১৯৮তম স্থান পাওয়া নিলয়ের কথায়। দুজনই তাঁদের সাফল্যের কৃতিত্ব দেন শিক্ষকদের। তাঁরা বলেন, ‘শিক্ষকেরা আমাদের যত্নসহ পড়িয়েছেন। পড়াশোনার বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিয়েছেন আন্তরিকতার সঙ্গে। সময়ে-অসময়ে যেকোনো বিষয়ে তাঁদের কাছে গেলে কখনো বিরক্ত হননি। পড়াশোনার বাইরেও নানা বিষয়ে পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। তাঁদের কাছে আমরা চিরকৃতজ্ঞ।’
অথচ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য অনুযায়ী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে লোকবলের সংকট রয়েছে। ৭৬টি পদের বিপরীতে বর্তমানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন ৪৮ জন। গণিত, শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক, লাইব্রেরিয়ান ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য। প্রতিবছর মেডিকেল কলেজে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেলেও প্রায় ছয় বছর ধরে জীববিজ্ঞান বিষয়ে প্রদর্শকের পদটি শূন্য।
এ ব্যাপারে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য রাবেয়া আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ শুধু সৈয়দপুরে নয়, সারা দেশে সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ভালো ফলের জন্য এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার জন্য সারা দেশের ছেলেমেয়েরা প্রতিযোগিতা করে। তিনি বলেন, ‘শিক্ষকসংকটসহ অন্য যেসব সমস্যা আছে সেগুলো সমাধানের জন্য প্রয়োজনে জাতীয় সংসদে তিনি আলোচনা করবেন।’
আরও খবর পড়ুন:

দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্ট, অপূর্ব সুন্দর চিনি-মসজিদ, উত্তরা ইপিজেডসহ বেশ কিছু কারণে পরিচিত উপজেলা নীলফামারীর সৈয়দপুর। তবে এসব ছাপিয়ে এখন সৈয়দপুরকে সারা দেশে আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ৩৬ জন শিক্ষার্থী এ বছর সরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএসে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এই সাফল্য এবারই প্রথম নয়। বেশ কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে প্রতিষ্ঠানটি এমন সাফল্য অব্যাহত রেখেছে। এই কলেজ থেকে ২০১৬ সালে সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পান ৩৮ জন, ২০১৭ সালে ২৯ জন, ২০১৮ সালে ৩৬ জন, ২০১৯ সালে ৩৮ জন, ২০২০ সালে ৪০ জন এবং ২০২১ সালে ৪০ জন।
এই প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন সময় বুয়েটেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। ২০১৬ সালে বুয়েটে ভর্তি হন ৬ জন, ২০১৭ সালে ৯ জন, ২০১৮ সালে ১১ জন, ২০১৯ সালে ৬ জন, ২০২০ সালে ১৫ জন, ২০২১ সালে ১৮ জন এবং ২০২২ সালে ১৬ জন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ (ঢাবি) বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েও প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে থাকেন। সর্বশেষ ২০২২ সালে ঢাবিতে ভর্তির সুযোগ পান ৩১ জন।
এ ছাড়া প্রকৌশল গুচ্ছে (চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েট) ২০২০ সালে ভর্তি হন ৩৪ জন, ২০২১ সালে ৩৮ জন এবং ২০২২ সালে ৩৫ জন।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতা, ব্যতিক্রমী পাঠদান কৌশল আর অভিভাবকদের ঘনিষ্ঠ সম্পৃক্ততার কারণেই প্রতিবছর মেডিকেল, বুয়েটসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সাফল্যের প্রমাণ রেখে চলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
কলেজ সূত্র জানায়, ১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। এগুলোর মধ্যে একটি সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত করে নাম দেওয়া হয় সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল কলেজ। ২০১৯ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নামকরণ করে। কলেজটিতে কেবল বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের এই সাফল্যের নেপথ্যের কারণ জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, শিক্ষকদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ, সুদক্ষ মনিটরিং, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আর অভিভাবকদের সাধনাই প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিক সাফল্যের কারণ।’
অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আরও বলেন, ‘নিয়মিত উপস্থিতির বিষয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমরা প্রতি দুই মাস পর পরীক্ষা নিয়ে থাকি। এই পরীক্ষায় কেউ খারাপ করলে তার বাড়তি কেয়ার নেওয়া হয়। ক্লাসের সময়ের বাইরেও তাকে সময় দেন শিক্ষকেরা। এখানে শিক্ষার্থীদের ওপর জোর করে পড়াশোনা চাপিয়ে দেওয়া হয় না; বরং পড়াশোনা যেন শিক্ষার্থীদের কাছে আনন্দদায়ক হয়, সেদিকে বেশি নজর দেওয়া হয়।’
অভিভাবকদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক, আলোচনা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা। অভিভাবকদের নানা পরামর্শ দেওয়া হয়। অধ্যক্ষ আহমেদ ফারুক বলেন, ‘‘আমরা প্রতিটি পরীক্ষার আগে অভিভাবকদের সঙ্গে বাধ্যতামূলক একটি বৈঠকের আয়োজন করি। ওই বৈঠকে অভিভাবকদের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার আগে কীভাবে যত্ন নিতে হবে, শিক্ষার্থীদের খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে দিকনির্দেশনা, শিক্ষার্থীদের শাসন করে নয়, ভালোবাসা ও বন্ধুত্বমূলক আচরণ করার পরামর্শ দিই।’
কলেজের অধ্যক্ষের কথার প্রমাণ মেলে এ বছর মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় জাতীয় মেধাতালিকায় ৬৭তম মাইশা জান্নাত ও ১৯৮তম স্থান পাওয়া নিলয়ের কথায়। দুজনই তাঁদের সাফল্যের কৃতিত্ব দেন শিক্ষকদের। তাঁরা বলেন, ‘শিক্ষকেরা আমাদের যত্নসহ পড়িয়েছেন। পড়াশোনার বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিয়েছেন আন্তরিকতার সঙ্গে। সময়ে-অসময়ে যেকোনো বিষয়ে তাঁদের কাছে গেলে কখনো বিরক্ত হননি। পড়াশোনার বাইরেও নানা বিষয়ে পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। তাঁদের কাছে আমরা চিরকৃতজ্ঞ।’
অথচ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য অনুযায়ী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে লোকবলের সংকট রয়েছে। ৭৬টি পদের বিপরীতে বর্তমানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন ৪৮ জন। গণিত, শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক, লাইব্রেরিয়ান ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য। প্রতিবছর মেডিকেল কলেজে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেলেও প্রায় ছয় বছর ধরে জীববিজ্ঞান বিষয়ে প্রদর্শকের পদটি শূন্য।
এ ব্যাপারে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য রাবেয়া আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ শুধু সৈয়দপুরে নয়, সারা দেশে সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ভালো ফলের জন্য এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার জন্য সারা দেশের ছেলেমেয়েরা প্রতিযোগিতা করে। তিনি বলেন, ‘শিক্ষকসংকটসহ অন্য যেসব সমস্যা আছে সেগুলো সমাধানের জন্য প্রয়োজনে জাতীয় সংসদে তিনি আলোচনা করবেন।’
আরও খবর পড়ুন:

ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
৭ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৩২ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের বলা হলেও কর্ণপাত না করে নিয়মবহির্ভূতভাবে কাজ করে যাচ্ছিলেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট পৌর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা।
আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে শহরের প্রাণকেন্দ্র নিলটুলি স্বর্ণকারপট্টির মুজিব সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের একাধিক টিম।
সরেজমিন দেখা গেছে, একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ চলছিল। নির্মাণাধীন এই ভবনের মালিক স্থানীয় সঞ্জয় কর্মকার, অজয় কর্মকার ও সেলিম নামে আরেক ব্যক্তি। পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পার্শ্ববর্তী ভবনসংলগ্ন কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা বা প্যারাসাইলিং ব্যবস্থা ছিল না। এই অবস্থায় পাইলিংয়ের (নিচের অংশ) কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন নির্মাণশ্রমিকেরা। হঠাৎ করেই ভবনটির একাংশ ধসে পড়ে। তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে দৌড়ে সরে পড়েন নির্মাণশ্রমিক ও শোরুমটির কর্মচারীরা।
বেস্ট বাইয়ের কর্মীরা জানান, তারা সকালে এসে ফ্লোরের টাইলসে ফাটল দেখতে পান। ফাটল ধীরে ধীরে বড় হতে থাকলে ক্যাশ কাউন্টার টেবিলটা সরিয়ে ফেলেন, এর মধ্যেই ধসে পড়ে ভবনের এক পাশ।
ধসে পড়া ভবন ও বেস্ট বাই ফ্রাঞ্চাইজের মালিক মনিরা খাতুনের দাবি, এ ঘটনায় তাঁর ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে এবং তিনি এর বিচার দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘বারবার নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের সতর্ক করা হয়েছে এবং নিয়ম মেনে কাজ করতে বলেছি। কিন্তু তাঁরা রাতের আঁধারে আমার ভবনের নিচের মাটি সরিয়ে ফেলেছে, যার কারণে আজকের এই দুর্ঘটনা। পৌরসভার নিয়ম অনুযায়ী ৩ ফুট দূরত্ব রেখে কাজ করার কথা থাকলেও নিয়মের তোয়াক্কা না করেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। আজ সকালে উল্টো আমার কর্মচারীদের হুমকি-ধমকিও দেওয়া হয়।’

ঘটনাস্থলে ছুটে আসা শহরের বাসিন্দা ও জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসা পৌরসভা কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘ভবন নির্মাণ করতে হলে পৌরসভার অনুমোদনের প্রয়োজন হয় এবং তা সঠিকভাবে তদারকির দায়িত্ব তাদের। যদি সঠিকভাবে তদারকি হতো তাহলে এমন দুর্ঘটনা না-ও ঘটতে পারত।’
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত ভবনমালিকদের একজন সঞ্জয় সাহার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলে আসা কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মাসুদ আলম জানান, খবর পেয়ে তাঁরা এখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। তবে কোনো অভিযোগ পায়নি পুলিশ। অভিযোগ পেলে সেটা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে পৌরসভার প্রশাসক ও ফরিদপুর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই, খোঁজ নিয়ে বলা যাবে।’

ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের বলা হলেও কর্ণপাত না করে নিয়মবহির্ভূতভাবে কাজ করে যাচ্ছিলেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট পৌর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা।
আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে শহরের প্রাণকেন্দ্র নিলটুলি স্বর্ণকারপট্টির মুজিব সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের একাধিক টিম।
সরেজমিন দেখা গেছে, একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ চলছিল। নির্মাণাধীন এই ভবনের মালিক স্থানীয় সঞ্জয় কর্মকার, অজয় কর্মকার ও সেলিম নামে আরেক ব্যক্তি। পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পার্শ্ববর্তী ভবনসংলগ্ন কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা বা প্যারাসাইলিং ব্যবস্থা ছিল না। এই অবস্থায় পাইলিংয়ের (নিচের অংশ) কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন নির্মাণশ্রমিকেরা। হঠাৎ করেই ভবনটির একাংশ ধসে পড়ে। তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে দৌড়ে সরে পড়েন নির্মাণশ্রমিক ও শোরুমটির কর্মচারীরা।
বেস্ট বাইয়ের কর্মীরা জানান, তারা সকালে এসে ফ্লোরের টাইলসে ফাটল দেখতে পান। ফাটল ধীরে ধীরে বড় হতে থাকলে ক্যাশ কাউন্টার টেবিলটা সরিয়ে ফেলেন, এর মধ্যেই ধসে পড়ে ভবনের এক পাশ।
ধসে পড়া ভবন ও বেস্ট বাই ফ্রাঞ্চাইজের মালিক মনিরা খাতুনের দাবি, এ ঘটনায় তাঁর ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে এবং তিনি এর বিচার দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘বারবার নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের সতর্ক করা হয়েছে এবং নিয়ম মেনে কাজ করতে বলেছি। কিন্তু তাঁরা রাতের আঁধারে আমার ভবনের নিচের মাটি সরিয়ে ফেলেছে, যার কারণে আজকের এই দুর্ঘটনা। পৌরসভার নিয়ম অনুযায়ী ৩ ফুট দূরত্ব রেখে কাজ করার কথা থাকলেও নিয়মের তোয়াক্কা না করেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। আজ সকালে উল্টো আমার কর্মচারীদের হুমকি-ধমকিও দেওয়া হয়।’

ঘটনাস্থলে ছুটে আসা শহরের বাসিন্দা ও জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসা পৌরসভা কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘ভবন নির্মাণ করতে হলে পৌরসভার অনুমোদনের প্রয়োজন হয় এবং তা সঠিকভাবে তদারকির দায়িত্ব তাদের। যদি সঠিকভাবে তদারকি হতো তাহলে এমন দুর্ঘটনা না-ও ঘটতে পারত।’
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত ভবনমালিকদের একজন সঞ্জয় সাহার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলে আসা কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মাসুদ আলম জানান, খবর পেয়ে তাঁরা এখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। তবে কোনো অভিযোগ পায়নি পুলিশ। অভিযোগ পেলে সেটা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে পৌরসভার প্রশাসক ও ফরিদপুর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই, খোঁজ নিয়ে বলা যাবে।’

দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্ট, অপূর্ব সুন্দর চিনি-মসজিদ, উত্তরা ইপিজেডসহ বেশ কিছু কারণে পরিচিত উপজেলা নীলফামারীর সৈয়দপুর। তবে এসব ছাপিয়ে এখন সৈয়দপুরকে সারা দেশে আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
১৭ মার্চ ২০২৩
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৩২ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেজাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনদের নামে থাকা চারটি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ বি এম আজিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আজিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় শেখ পরিবারের নামে থাকা চারটি হলের নাম পরিবর্তন করে নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এসব হলের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ নাম রাখা হয়েছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনদের নামে থাকা চারটি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ বি এম আজিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আজিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় শেখ পরিবারের নামে থাকা চারটি হলের নাম পরিবর্তন করে নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এসব হলের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ নাম রাখা হয়েছে।

দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্ট, অপূর্ব সুন্দর চিনি-মসজিদ, উত্তরা ইপিজেডসহ বেশ কিছু কারণে পরিচিত উপজেলা নীলফামারীর সৈয়দপুর। তবে এসব ছাপিয়ে এখন সৈয়দপুরকে সারা দেশে আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
১৭ মার্চ ২০২৩
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
৭ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জাফলং থেকে ছেড়ে আসা বানিয়াচংগামী পাথরবোঝাই একটি ট্রাক ব্রিজের ওপর ওঠামাত্রই ব্রিজের দুটি পাটাতন ভেঙে যায়। মুহূর্তেই ট্রাকের পেছনের দুটি চাকা ধসে পড়ে এবং পুরো ট্রাকটি ব্রিজে আটকে যায়।
এতে দীর্ঘ লাইনে আটকা পড়ে যাত্রীবাহী বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টমটম, প্রাইভেট কারসহ অসংখ্য যানবাহন। বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী, রোগী এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ব্যবসায়ীরা।
দুর্ঘটনার পর ব্রিজের একপাশ থেকে অন্যপাশে যাওয়ার জন্য যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে হেঁটে ভাঙা অংশ অতিক্রম করছে। এতে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘ট্রাকটি ব্রিজে উঠতেই জোরে শব্দ হয়। একটু পরই দেখি পাটাতন নিচে ধসে গেছে। ভাগ্য ভালো যে ট্রাকটি পুরোপুরি নিচে পড়ে যায়নি। তবে এখন তো ও পথে চলাচলকারীরা আটকা পড়ে আছে।’
যাত্রীরা জানান, রত্না বেইলি ব্রিজটি বহুদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভারী যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কারণে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে—এমন আশঙ্কা দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। এদিকে যাত্রীদের দাবি, এখানে যেন বেইলি ব্রিজের পরিবর্তে দ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ করা হয়, যাতে প্রতিদিনের এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, ‘ব্রিজটি দ্রুত মেরামত করার কাজ চলছে। পাথরবোঝাই ট্রাকটিতে বেশি লোড থাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জাফলং থেকে ছেড়ে আসা বানিয়াচংগামী পাথরবোঝাই একটি ট্রাক ব্রিজের ওপর ওঠামাত্রই ব্রিজের দুটি পাটাতন ভেঙে যায়। মুহূর্তেই ট্রাকের পেছনের দুটি চাকা ধসে পড়ে এবং পুরো ট্রাকটি ব্রিজে আটকে যায়।
এতে দীর্ঘ লাইনে আটকা পড়ে যাত্রীবাহী বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টমটম, প্রাইভেট কারসহ অসংখ্য যানবাহন। বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী, রোগী এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ব্যবসায়ীরা।
দুর্ঘটনার পর ব্রিজের একপাশ থেকে অন্যপাশে যাওয়ার জন্য যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে হেঁটে ভাঙা অংশ অতিক্রম করছে। এতে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘ট্রাকটি ব্রিজে উঠতেই জোরে শব্দ হয়। একটু পরই দেখি পাটাতন নিচে ধসে গেছে। ভাগ্য ভালো যে ট্রাকটি পুরোপুরি নিচে পড়ে যায়নি। তবে এখন তো ও পথে চলাচলকারীরা আটকা পড়ে আছে।’
যাত্রীরা জানান, রত্না বেইলি ব্রিজটি বহুদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভারী যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কারণে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে—এমন আশঙ্কা দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। এদিকে যাত্রীদের দাবি, এখানে যেন বেইলি ব্রিজের পরিবর্তে দ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ করা হয়, যাতে প্রতিদিনের এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, ‘ব্রিজটি দ্রুত মেরামত করার কাজ চলছে। পাথরবোঝাই ট্রাকটিতে বেশি লোড থাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্ট, অপূর্ব সুন্দর চিনি-মসজিদ, উত্তরা ইপিজেডসহ বেশ কিছু কারণে পরিচিত উপজেলা নীলফামারীর সৈয়দপুর। তবে এসব ছাপিয়ে এখন সৈয়দপুরকে সারা দেশে আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
১৭ মার্চ ২০২৩
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
৭ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৩২ মিনিট আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আব্দুর রশিদ কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরী ইউনিয়নের দক্ষিণ লোহাজুরী গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি ছিলেন অটোরিকশাচালক; তবে নিয়মিত আড়িয়াল খাঁ নদে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করা ছিল তাঁর নেশা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৬টার দিকে ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর পাড়ে রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। লাশের পাশেই মোবাইল ফোন ও অটোরিকশাটি ছিল। পরে স্বজনেরা এসে লাশ শনাক্ত করেন। আব্দুর রশিদের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, তিনি দুষ্কৃতকারীর হামলার শিকার হয়েছেন।
নিহত ব্যক্তির ভাই কাজল মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ১১-১২টা পর্যন্ত অটোরিকশা চালিয়ে তারপর নদীর পাড়ে বসে মাছ শিকার করে বাড়ি ফিরত ভাই। কিন্তু গতকাল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। সকালে খবর পেয়ে নদীর পাড়ে এসে ভাইয়ের মরদেহ দেখতে পাই।’
নিহত ব্যক্তির ছেলে হৃদয় বলেন, ‘রাতে বাড়ি না ফেরায় কল দিলে ফোন বন্ধ পাই। সকালে খবর শুনে নদীর পাড়ে এসে বাবার মরদেহ, মোবাইল ও অটোরিকশা পড়ে থাকতে দেখি।’
বেলাব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি পিবিআইকে জানানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আব্দুর রশিদ কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরী ইউনিয়নের দক্ষিণ লোহাজুরী গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি ছিলেন অটোরিকশাচালক; তবে নিয়মিত আড়িয়াল খাঁ নদে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করা ছিল তাঁর নেশা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৬টার দিকে ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর পাড়ে রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। লাশের পাশেই মোবাইল ফোন ও অটোরিকশাটি ছিল। পরে স্বজনেরা এসে লাশ শনাক্ত করেন। আব্দুর রশিদের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, তিনি দুষ্কৃতকারীর হামলার শিকার হয়েছেন।
নিহত ব্যক্তির ভাই কাজল মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ১১-১২টা পর্যন্ত অটোরিকশা চালিয়ে তারপর নদীর পাড়ে বসে মাছ শিকার করে বাড়ি ফিরত ভাই। কিন্তু গতকাল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। সকালে খবর পেয়ে নদীর পাড়ে এসে ভাইয়ের মরদেহ দেখতে পাই।’
নিহত ব্যক্তির ছেলে হৃদয় বলেন, ‘রাতে বাড়ি না ফেরায় কল দিলে ফোন বন্ধ পাই। সকালে খবর শুনে নদীর পাড়ে এসে বাবার মরদেহ, মোবাইল ও অটোরিকশা পড়ে থাকতে দেখি।’
বেলাব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি পিবিআইকে জানানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।

দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্ট, অপূর্ব সুন্দর চিনি-মসজিদ, উত্তরা ইপিজেডসহ বেশ কিছু কারণে পরিচিত উপজেলা নীলফামারীর সৈয়দপুর। তবে এসব ছাপিয়ে এখন সৈয়দপুরকে সারা দেশে আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
১৭ মার্চ ২০২৩
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
৭ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৩২ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে