ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ নগরীতে জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ফয়সাল খান শুভর (৩০) মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ সুপার।
আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা পুলিশ সুপার আজিজুল ইসলাম বলেন, কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ১৫ নভেম্বর ঢাকা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা হয়েছে।
নিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
নিহত ফয়সালের স্বজনেরা জানায়, ফয়সালের সঙ্গে একই গ্রামের সুলতান উদ্দিনের মেয়ের চার বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। সম্প্রতি ওই মেয়ের অর্থ মন্ত্রণালয়ে চাকরি হয়। সেখান থেকে এক ট্রেনিংয়ে গিয়ে ব্যাচমেটের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান তিনি এবং ফয়সালের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন।
এদিকে ব্যাচমেটের সঙ্গে ওই মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়। গত ১৫ নভেম্বর তাঁদের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিষয়টি ফয়সাল জানতে পেরে ওই ছেলের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করে কিছু ছবি-ভিডিও পাঠান। এ ঘটনায় ওই মেয়ের বাবা সুলতান আহমেদ গত ১ নভেম্বর ঈশ্বরগঞ্জ থানায় ফয়সালসহ চারজনের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি আইনে অভিযোগ দায়ের করেন।
ফয়সালের দুলাভাই মো. মোহসিনের দাবি, এ ঘটনার পর গত ১০ নভেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশ তাঁর বাসায় আসে। এ সময় ডিবি পুলিশের সঙ্গে মেয়ের বাবা ও তাঁর দুই ভাইও আসেন। ডিবি পুলিশ এলে তিনি গেট খুলে দেন। এ সময় মেয়ের বাবা ও তাঁর দুই ভাই বাসার ছাদে গিয়ে ফয়সালকে পেয়ে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেন। পরে ডিবি পুলিশসহ তাঁরা সবাই চলে যান। প্রতিবেশীর মাধ্যমে জানতে পারেন ফয়সাল পড়ে আছে। পরে তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ঢাকা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফয়সাল মারা যান।
ময়মনসিংহ আদালতের সিনিয়র আইনজীবী এ এইচ এম খালেকুজ্জামান বলেন, কারও বাসায় অভিযান করলে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিকে সঙ্গে নিতে পারে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী। আইন অনুযায়ী পুলিশ বাদীপক্ষের লোকজন নিয়ে অভিযানে যেতে পারে না।
অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ছয়জন পুলিশ সদস্য ওই বাসায় গিয়েছিলাম। কিন্তু আমাদের সঙ্গে সিসিটিভি ফুটেজে যে দুইজনকে দেখা গেছে, তাদের বিষয়ে অবগত নই। হয়ত তারা আমাদের অভিযানে কৌশলে ঢুকে যেতে পারে। তাদের ছাদে যাওয়ার বিষয়টিও আমরা জানি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাসায় ঢুকে যখন শুনেছি ফয়সাল নেই তখন আমরা চলে এসেছি। আসার পরদিন শুনি ফয়সাল পাঁচতলার ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়েছে, এমন হতে পারে পুলিশের ভয়ে ছাদে গিয়ে নিচে নামার চেষ্টা করলে ফসকে পড়ে গেছে।’
এ ঘটনায় ১২ নভেম্বর কোতোয়ালি মডেল থানায় ফয়সালের বাবা সেলিম খান বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বাসায় ঢুকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করে ফয়সালকে বাসার নিচে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ করা হয়।
মামলায় তরুণীর বাবাসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৪–৫ জনকে আসামি করা হয়। এ ঘটনায় আজ সোমবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার করা যায়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার আজিজুল ইসলাম।
মামলা বাদী ফয়সালের বাবা সেলিম খান বলেন, ‘আমার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এর আগেও মেয়ের পরিবারের লোকজন আমার এক ভাইয়ের ওপর আক্রমণ করতে চেয়েছিল। যদি হত্যার উদ্দেশ্য না হতো তাহলে পুলিশের অভিযানে কেন অন্য কেউ যাবে? ঘটনার কয়েকদিন হলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে ধরছে না।’
জেলা পুলিশ সুপার আজিজুল ইসলাম বলেন, ফয়সাল মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশের গাফিলতি আছে কি না সেই লক্ষ্যে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রোববার রাতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রামই এন্ড অপস) মো. শামীম হোসেনকে প্রধান করে গঠিত তদন্ত কমিটিকে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। সেই প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় আসামিরা অচিরেই ধরা পরবে। আমাদের কয়েকটি টিম মাঠে রয়েছে। তারা গ্রেপ্তার হলেই সঠিক রহস্য উন্মোচিত হবে।
অপরদিকে আজ সোমবার সকালে ফয়সাল হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার দাবিতে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকায় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন স্থানীয়রা।

ময়মনসিংহ নগরীতে জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ফয়সাল খান শুভর (৩০) মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ সুপার।
আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা পুলিশ সুপার আজিজুল ইসলাম বলেন, কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ১৫ নভেম্বর ঢাকা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা হয়েছে।
নিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
নিহত ফয়সালের স্বজনেরা জানায়, ফয়সালের সঙ্গে একই গ্রামের সুলতান উদ্দিনের মেয়ের চার বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। সম্প্রতি ওই মেয়ের অর্থ মন্ত্রণালয়ে চাকরি হয়। সেখান থেকে এক ট্রেনিংয়ে গিয়ে ব্যাচমেটের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান তিনি এবং ফয়সালের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন।
এদিকে ব্যাচমেটের সঙ্গে ওই মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়। গত ১৫ নভেম্বর তাঁদের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিষয়টি ফয়সাল জানতে পেরে ওই ছেলের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করে কিছু ছবি-ভিডিও পাঠান। এ ঘটনায় ওই মেয়ের বাবা সুলতান আহমেদ গত ১ নভেম্বর ঈশ্বরগঞ্জ থানায় ফয়সালসহ চারজনের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি আইনে অভিযোগ দায়ের করেন।
ফয়সালের দুলাভাই মো. মোহসিনের দাবি, এ ঘটনার পর গত ১০ নভেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশ তাঁর বাসায় আসে। এ সময় ডিবি পুলিশের সঙ্গে মেয়ের বাবা ও তাঁর দুই ভাইও আসেন। ডিবি পুলিশ এলে তিনি গেট খুলে দেন। এ সময় মেয়ের বাবা ও তাঁর দুই ভাই বাসার ছাদে গিয়ে ফয়সালকে পেয়ে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেন। পরে ডিবি পুলিশসহ তাঁরা সবাই চলে যান। প্রতিবেশীর মাধ্যমে জানতে পারেন ফয়সাল পড়ে আছে। পরে তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ঢাকা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফয়সাল মারা যান।
ময়মনসিংহ আদালতের সিনিয়র আইনজীবী এ এইচ এম খালেকুজ্জামান বলেন, কারও বাসায় অভিযান করলে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিকে সঙ্গে নিতে পারে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী। আইন অনুযায়ী পুলিশ বাদীপক্ষের লোকজন নিয়ে অভিযানে যেতে পারে না।
অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ছয়জন পুলিশ সদস্য ওই বাসায় গিয়েছিলাম। কিন্তু আমাদের সঙ্গে সিসিটিভি ফুটেজে যে দুইজনকে দেখা গেছে, তাদের বিষয়ে অবগত নই। হয়ত তারা আমাদের অভিযানে কৌশলে ঢুকে যেতে পারে। তাদের ছাদে যাওয়ার বিষয়টিও আমরা জানি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাসায় ঢুকে যখন শুনেছি ফয়সাল নেই তখন আমরা চলে এসেছি। আসার পরদিন শুনি ফয়সাল পাঁচতলার ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়েছে, এমন হতে পারে পুলিশের ভয়ে ছাদে গিয়ে নিচে নামার চেষ্টা করলে ফসকে পড়ে গেছে।’
এ ঘটনায় ১২ নভেম্বর কোতোয়ালি মডেল থানায় ফয়সালের বাবা সেলিম খান বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বাসায় ঢুকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করে ফয়সালকে বাসার নিচে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ করা হয়।
মামলায় তরুণীর বাবাসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৪–৫ জনকে আসামি করা হয়। এ ঘটনায় আজ সোমবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার করা যায়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার আজিজুল ইসলাম।
মামলা বাদী ফয়সালের বাবা সেলিম খান বলেন, ‘আমার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এর আগেও মেয়ের পরিবারের লোকজন আমার এক ভাইয়ের ওপর আক্রমণ করতে চেয়েছিল। যদি হত্যার উদ্দেশ্য না হতো তাহলে পুলিশের অভিযানে কেন অন্য কেউ যাবে? ঘটনার কয়েকদিন হলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে ধরছে না।’
জেলা পুলিশ সুপার আজিজুল ইসলাম বলেন, ফয়সাল মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশের গাফিলতি আছে কি না সেই লক্ষ্যে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রোববার রাতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রামই এন্ড অপস) মো. শামীম হোসেনকে প্রধান করে গঠিত তদন্ত কমিটিকে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। সেই প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় আসামিরা অচিরেই ধরা পরবে। আমাদের কয়েকটি টিম মাঠে রয়েছে। তারা গ্রেপ্তার হলেই সঠিক রহস্য উন্মোচিত হবে।
অপরদিকে আজ সোমবার সকালে ফয়সাল হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার দাবিতে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকায় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন স্থানীয়রা।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৭ মিনিট আগে
মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে।
২১ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
২৩ মিনিট আগে
দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৭ দিনের রিমান্ড শেষে বিকেলে কবিরকে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত ৫ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তাঁর পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ১৬ ডিসেম্বর কবিরকে ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে ১৪ ডিসেম্বর রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে কবিরকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
কবির পটুয়াখালী সদরের টিটকাটা এলাকার মৃত মোজাফফরের ছেলে। তিনি রাজধানীর আদাবর থানার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের নবোদয় হাউজিং সোসাইটিতে বসবাস করতেন। গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে বিজয়নগর এলাকায় শরিফ ওসমান বিন হাদি একটি রিকশায় করে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে করে আসা দুই জনের একজন তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়।
হাদি মাথায় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। ঘটনার পরপর তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নেওয়া হলে গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মারা যান।
গত ১৪ ডিসেম্বর রাতে ফয়সালকে আসামি করে পল্টন থানায় হত্যা চেষ্টা মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের যুগ্ম সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদির মৃত্যুর পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
এ মামলায় ফয়সাল করিমের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু এবং বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমাকে গ্রেপ্তারের পর দুই দফা রিমান্ডে নেওয়া হয়। তাঁরা এখনো পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে রয়েছেন। প্রধান আসামি ফয়সালকে ভারতে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিমও দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে রয়েছেন।
ফয়সালকে রেন্ট এ কারের মাইক্রোবাসে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার নুরুজ্জামান কারাগারে রয়েছেন। ফয়সালের বাবা হুমায়ুন কবির ও মা হাসি বেগম ফয়সালকে পালাতে সহযোগিতার কথা স্বীকার করে গত ১৭ ডিসেম্বর আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৭ দিনের রিমান্ড শেষে বিকেলে কবিরকে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত ৫ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তাঁর পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ১৬ ডিসেম্বর কবিরকে ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে ১৪ ডিসেম্বর রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে কবিরকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
কবির পটুয়াখালী সদরের টিটকাটা এলাকার মৃত মোজাফফরের ছেলে। তিনি রাজধানীর আদাবর থানার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের নবোদয় হাউজিং সোসাইটিতে বসবাস করতেন। গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে বিজয়নগর এলাকায় শরিফ ওসমান বিন হাদি একটি রিকশায় করে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে করে আসা দুই জনের একজন তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়।
হাদি মাথায় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। ঘটনার পরপর তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নেওয়া হলে গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মারা যান।
গত ১৪ ডিসেম্বর রাতে ফয়সালকে আসামি করে পল্টন থানায় হত্যা চেষ্টা মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের যুগ্ম সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদির মৃত্যুর পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
এ মামলায় ফয়সাল করিমের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু এবং বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমাকে গ্রেপ্তারের পর দুই দফা রিমান্ডে নেওয়া হয়। তাঁরা এখনো পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে রয়েছেন। প্রধান আসামি ফয়সালকে ভারতে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিমও দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে রয়েছেন।
ফয়সালকে রেন্ট এ কারের মাইক্রোবাসে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার নুরুজ্জামান কারাগারে রয়েছেন। ফয়সালের বাবা হুমায়ুন কবির ও মা হাসি বেগম ফয়সালকে পালাতে সহযোগিতার কথা স্বীকার করে গত ১৭ ডিসেম্বর আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

ময়মনসিংহ নগরীতে জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ফয়সাল খান শুভর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ সুপার।
১৮ নভেম্বর ২০২৪
মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে।
২১ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
২৩ মিনিট আগে
দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪২ মিনিট আগেমেহেরপুর প্রতিনিধি

মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনায় মোটরসাইকেলচালক রাকিবুল গুরুতর আহত হয়েছেন। সম্পর্কে তাঁরা মামা-ভাগনে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে রেফার্ড করেছেন চিকিৎসকেরা।
মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবীর জানান, আজ সকালে মেহেরপুর-আশরাফপুর গ্রামের সড়ক দিয়ে মোটরসাইকেলযোগে মেহেরপুর শহরের দিকে আসছিলেন লিজন ও রাকিবুল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ড্রাম ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান মোটরসাইকেল আরোহী লিজন। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় বাসিন্দারা মোটরসাইকেলচালক রাকিবুল ইসলামকে মেহেরপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে রামেক হাসপাতালে পাঠান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
ওসি আরও জানান, কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লিজনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিকেলে লাশের দাফন সম্পন্ন হয়।

মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনায় মোটরসাইকেলচালক রাকিবুল গুরুতর আহত হয়েছেন। সম্পর্কে তাঁরা মামা-ভাগনে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে রেফার্ড করেছেন চিকিৎসকেরা।
মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবীর জানান, আজ সকালে মেহেরপুর-আশরাফপুর গ্রামের সড়ক দিয়ে মোটরসাইকেলযোগে মেহেরপুর শহরের দিকে আসছিলেন লিজন ও রাকিবুল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ড্রাম ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান মোটরসাইকেল আরোহী লিজন। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় বাসিন্দারা মোটরসাইকেলচালক রাকিবুল ইসলামকে মেহেরপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে রামেক হাসপাতালে পাঠান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
ওসি আরও জানান, কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লিজনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিকেলে লাশের দাফন সম্পন্ন হয়।

ময়মনসিংহ নগরীতে জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ফয়সাল খান শুভর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ সুপার।
১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৭ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
২৩ মিনিট আগে
দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪২ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
হুমকি পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন মৌলভীবাজারের দৈনিক খোলা কাগজ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মো. এহসানুল হক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গল শাখার সভাপতি মো. মুজাহিদুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গল শাখার আহ্বায়ক নাঈম হাসান, মৌলভীবাজার জেলা এনসিপির সাংগঠনিক সম্পাদক নিলয় রশিদ, জেলা এনসিপির সদস্য হায়দার আলী ও নাঈম।
জিডিতে বলা হয়, গত রোববার বেলা ১টা ২৯ মিনিটের দিকে ‘নো ক্যাপশন’ ফেসবুক আইডির মেসেঞ্জার থেকে জুলাই যোদ্ধা মো. মুজাহিদুল ইসলামকে হত্যা ও লাশ গুম করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। অন্যদের নামও লিস্ট করে দেওয়া হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ও আমার সহযোগীদের বিরুদ্ধে ফেসবুক আইডি, মেসেঞ্জার ও কমেন্টে নিয়মিত ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে এবং যেকোনো সময় বড় ধরনের ক্ষতিসাধন করতে পারে। এ বিষয়ে আমরা ছয়জন শ্রীমঙ্গল থানায় সরাসরি উপস্থিত হয়ে থানার ওসিকে জানালে জিডি করার পরামর্শ দেন। আমরা জিডি করেছি। এ ঘটনায় প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।’
সাংবাদিক এহসানুল হক জানান, সংবাদ প্রকাশের জেরে এর আগেও একাধিকবার হুমকি ও আক্রমণের শিকার হয়ে জিডি করেছেন তিনি। এখন নতুন হুমকি পেয়ে তিনি ও তাঁর পরিবার উদ্বিগ্ন।
এ বিষয়ে শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম মুন্না বলেন, ‘একটি সাধারণ ডায়েরি নেওয়া হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য ও স্ক্রিনশট যাচাই করে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
হুমকি পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন মৌলভীবাজারের দৈনিক খোলা কাগজ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মো. এহসানুল হক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গল শাখার সভাপতি মো. মুজাহিদুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গল শাখার আহ্বায়ক নাঈম হাসান, মৌলভীবাজার জেলা এনসিপির সাংগঠনিক সম্পাদক নিলয় রশিদ, জেলা এনসিপির সদস্য হায়দার আলী ও নাঈম।
জিডিতে বলা হয়, গত রোববার বেলা ১টা ২৯ মিনিটের দিকে ‘নো ক্যাপশন’ ফেসবুক আইডির মেসেঞ্জার থেকে জুলাই যোদ্ধা মো. মুজাহিদুল ইসলামকে হত্যা ও লাশ গুম করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। অন্যদের নামও লিস্ট করে দেওয়া হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ও আমার সহযোগীদের বিরুদ্ধে ফেসবুক আইডি, মেসেঞ্জার ও কমেন্টে নিয়মিত ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে এবং যেকোনো সময় বড় ধরনের ক্ষতিসাধন করতে পারে। এ বিষয়ে আমরা ছয়জন শ্রীমঙ্গল থানায় সরাসরি উপস্থিত হয়ে থানার ওসিকে জানালে জিডি করার পরামর্শ দেন। আমরা জিডি করেছি। এ ঘটনায় প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।’
সাংবাদিক এহসানুল হক জানান, সংবাদ প্রকাশের জেরে এর আগেও একাধিকবার হুমকি ও আক্রমণের শিকার হয়ে জিডি করেছেন তিনি। এখন নতুন হুমকি পেয়ে তিনি ও তাঁর পরিবার উদ্বিগ্ন।
এ বিষয়ে শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম মুন্না বলেন, ‘একটি সাধারণ ডায়েরি নেওয়া হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য ও স্ক্রিনশট যাচাই করে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ময়মনসিংহ নগরীতে জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ফয়সাল খান শুভর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ সুপার।
১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৭ মিনিট আগে
মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে।
২১ মিনিট আগে
দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪২ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এই সমঝোতার আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশ এলাকায় অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া প্রদানের লক্ষ্যে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের অভ্যন্তরে একটি ‘স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশন’ স্থাপন করা হবে। সেখানে ফায়ার সার্ভিসের ১৩ জন সদস্য সার্বক্ষণিকভাবে জনবল, গাড়ি-পাম্প ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ মোতায়েন থাকবেন। এর ফলে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হবে।
ফায়ার সার্ভিসের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে এইচআরডি-১ এর যুগ্ম পরিচালক মো. রিয়াদ ফারজান্দ এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন: মো. নিয়ামুল কবির, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর; ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট) ; মো. জবদুল ইসলাম, পরিচালক (এইচআরডি-১)।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন: লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) ; মো. মামুনুর রশিদ, উপপরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) ; কাজী নজমুজ্জামান, সহকারী পরিচালক।
ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল জানিয়েছে, এই উদ্যোগের ফলে রাষ্ট্রীয় এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সুসংহত হলো। বিশেষ করে ঘিঞ্জি এলাকা হিসেবে পরিচিত মতিঝিলে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি মোকাবিলায় এই স্যাটেলাইট স্টেশনটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এই সমঝোতার আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশ এলাকায় অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া প্রদানের লক্ষ্যে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের অভ্যন্তরে একটি ‘স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশন’ স্থাপন করা হবে। সেখানে ফায়ার সার্ভিসের ১৩ জন সদস্য সার্বক্ষণিকভাবে জনবল, গাড়ি-পাম্প ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ মোতায়েন থাকবেন। এর ফলে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হবে।
ফায়ার সার্ভিসের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে এইচআরডি-১ এর যুগ্ম পরিচালক মো. রিয়াদ ফারজান্দ এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন: মো. নিয়ামুল কবির, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর; ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট) ; মো. জবদুল ইসলাম, পরিচালক (এইচআরডি-১)।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন: লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) ; মো. মামুনুর রশিদ, উপপরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) ; কাজী নজমুজ্জামান, সহকারী পরিচালক।
ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল জানিয়েছে, এই উদ্যোগের ফলে রাষ্ট্রীয় এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সুসংহত হলো। বিশেষ করে ঘিঞ্জি এলাকা হিসেবে পরিচিত মতিঝিলে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি মোকাবিলায় এই স্যাটেলাইট স্টেশনটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

ময়মনসিংহ নগরীতে জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ফয়সাল খান শুভর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ সুপার।
১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৭ মিনিট আগে
মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে।
২১ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
২৩ মিনিট আগে