যশোর প্রতিনিধি

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ‘রাজনৈতিক মাঠ সব দলের জন্য উন্মুক্ত। এ কারণে সব দল সভা-সমাবেশ করতে পারছে। আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্র, পেশিশক্তি, বন্দুকের নলের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়াতে বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ সব সময়ই বিশ্বাস করে জনগণই তার মূল শক্তি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘জনগণের ভোট-ব্যালটের মাধ্যমে আবারও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাবে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাবে।’
আজ শনিবার বেলা দুইটার দিকে যশোর পুলিশ সুপারের নবনির্মিত কার্যালয়ের ভবন উদ্বোধনের সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার যেভাবে সন্ত্রাসী কার্যক্রমকে দমন বা নিয়ন্ত্রণ করছে; তা আজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও কমিউনিটি পুলিশের সদস্যদের সমন্বয়ে আমরা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ সফলভাবে দমন করেছি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘পুলিশকে জনগণের বাহিনীতে পরিণত করেছে সরকার। দেশের থানাগুলো আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। পুলিশের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রযুক্তিগত বিভিন্ন সুবিধা সংযুক্ত করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বেনজীর আহমেদ এমপি, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মঈনুল হক।
স্বাগত বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ার্দার। উপস্থিত ছিলেন যশোর-২ আসনের সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন, যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার, জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব আব্দুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর মোহাম্মদ নূরুল আনোয়ার, জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ‘রাজনৈতিক মাঠ সব দলের জন্য উন্মুক্ত। এ কারণে সব দল সভা-সমাবেশ করতে পারছে। আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্র, পেশিশক্তি, বন্দুকের নলের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়াতে বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ সব সময়ই বিশ্বাস করে জনগণই তার মূল শক্তি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘জনগণের ভোট-ব্যালটের মাধ্যমে আবারও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাবে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাবে।’
আজ শনিবার বেলা দুইটার দিকে যশোর পুলিশ সুপারের নবনির্মিত কার্যালয়ের ভবন উদ্বোধনের সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার যেভাবে সন্ত্রাসী কার্যক্রমকে দমন বা নিয়ন্ত্রণ করছে; তা আজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও কমিউনিটি পুলিশের সদস্যদের সমন্বয়ে আমরা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ সফলভাবে দমন করেছি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘পুলিশকে জনগণের বাহিনীতে পরিণত করেছে সরকার। দেশের থানাগুলো আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। পুলিশের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রযুক্তিগত বিভিন্ন সুবিধা সংযুক্ত করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বেনজীর আহমেদ এমপি, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মঈনুল হক।
স্বাগত বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ার্দার। উপস্থিত ছিলেন যশোর-২ আসনের সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন, যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার, জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব আব্দুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর মোহাম্মদ নূরুল আনোয়ার, জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে