বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের মোংলায় বছরখানেক আগে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বিতরণের জন্য দেওয়া খাদ্যসামগ্রী পাওয়া গেছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) স্টোর রুমে।
আজ সোমবার দুপুরে এ খাদ্যসামগ্রীর সন্ধান পাওয়া যায়। এ সময় বাগেরহাট জেলা নাগরিক কমিটির সদস্য আবু হাসান, মোংলা উপজেলা নাগরিক কমিটির সদস্য খায়রুল ইসলাম শুভ, মো. সোহেল, মো. আব্দুল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। খাবারের মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, চিনি, চিড়া, গুড়, স্যালাইন ও বিস্কুট।
নাগরিক কমিটির সদস্যরা অভিযোগ করেন, ঘূর্ণিঝড় রিমালে দুর্গতদের জন্য এসব খাদ্য সরকারিভাবে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সে সময় তা বণ্টন না করে আত্মসাতের উদ্দেশ্যে গোপনে মজুত করে রাখা হয়েছিল। এখানে শীতের কম্বলও পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মতিউর রহমান বলেন, ‘মাত্র সাত দিন হয় এখানে যোগদান করেছি। গুদামে খাদ্যসামগ্রী থাকার বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য ছিল না। আজকে (সোমবার) আমি কার্যালয়েও ছিলাম না। তবে অফিসের স্টাফদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, গেল ৭-৮ মাস আগে থেকে এ গুদামের চাবি ইউএনওর স্টাফদের কাছে ছিল। আর এটি সরকারি গুদাম, সরকারি পণ্য থাকতে পারে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। তাঁরা যেভাবে সিদ্ধান্ত দেবেন, সে অনুযায়ী কাজ করা হবে। মোংলা দুর্যোগপ্রবণ এলাকা। তাই জরুরি প্রয়োজনে বিতরণের জন্য হয়তো এগুলো রাখা হয়েছিল।’
যোগাযোগ করা হলে বাগেরহাট জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মাদ মাসুদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি জানা নেই। আমি ছুটিতে আছি। খোঁজ নিয়ে দেখছি।’
বাগেরহাটের মোংলায় বছরখানেক আগে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বিতরণের জন্য দেওয়া খাদ্যসামগ্রী পাওয়া গেছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) স্টোর রুমে।
আজ সোমবার দুপুরে এ খাদ্যসামগ্রীর সন্ধান পাওয়া যায়। এ সময় বাগেরহাট জেলা নাগরিক কমিটির সদস্য আবু হাসান, মোংলা উপজেলা নাগরিক কমিটির সদস্য খায়রুল ইসলাম শুভ, মো. সোহেল, মো. আব্দুল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। খাবারের মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, চিনি, চিড়া, গুড়, স্যালাইন ও বিস্কুট।
নাগরিক কমিটির সদস্যরা অভিযোগ করেন, ঘূর্ণিঝড় রিমালে দুর্গতদের জন্য এসব খাদ্য সরকারিভাবে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সে সময় তা বণ্টন না করে আত্মসাতের উদ্দেশ্যে গোপনে মজুত করে রাখা হয়েছিল। এখানে শীতের কম্বলও পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মতিউর রহমান বলেন, ‘মাত্র সাত দিন হয় এখানে যোগদান করেছি। গুদামে খাদ্যসামগ্রী থাকার বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য ছিল না। আজকে (সোমবার) আমি কার্যালয়েও ছিলাম না। তবে অফিসের স্টাফদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, গেল ৭-৮ মাস আগে থেকে এ গুদামের চাবি ইউএনওর স্টাফদের কাছে ছিল। আর এটি সরকারি গুদাম, সরকারি পণ্য থাকতে পারে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। তাঁরা যেভাবে সিদ্ধান্ত দেবেন, সে অনুযায়ী কাজ করা হবে। মোংলা দুর্যোগপ্রবণ এলাকা। তাই জরুরি প্রয়োজনে বিতরণের জন্য হয়তো এগুলো রাখা হয়েছিল।’
যোগাযোগ করা হলে বাগেরহাট জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মাদ মাসুদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি জানা নেই। আমি ছুটিতে আছি। খোঁজ নিয়ে দেখছি।’
কাগজে-কলমে মাদ্রাসায় শিক্ষার্থী আছে, কিন্তু বাস্তবে নেই। অধিকাংশ মাদ্রাসার কোনো স্থাপনা নেই। অভিযোগ রয়েছে নামসর্বস্ব এসব স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের ঘোষণার পর থেকে বরগুনার আমতলী ও তালতলী উপজেলায় দালালেরা মাদ্রাসাপ্রতি ১০ লাখ টাকা আদায় করছে।
১৫ মিনিট আগেসারা দেশে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) ২০টা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বা ইউনিট রয়েছে। এর মধ্যে নানা জটিলতায় ৫টির কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ৯টি চলছে টেনেটুনে। ভালোভাবে চলছে মাত্র ৬টি অবতরণ কেন্দ্র।
১ ঘণ্টা আগেবাঙালি মোটিফ, ভিন্ন ধরনের নকশা, ব্যতিক্রমী কাপড় আর সাশ্রয়ী দামে আজিজ সুপার মার্কেটের কাপড়ের ব্র্যান্ডগুলো হয়ে উঠেছিল বেশ পরিচিত। ঈদ, বৈশাখ, বর্ষা, বসন্ত উৎসবকেন্দ্রিক নির্দিষ্ট নকশা করা কাপড়ের খোঁজে এসব ব্র্যান্ডে ক্রেতাদের ভিড় দেখা যেত। কিন্তু এবার ঈদকেন্দ্রিক ক্রেতাদের সেই আগ্রহ খুব একটা নেই।
১ ঘণ্টা আগেনানা পদের বাহারি ইফতারসামগ্রীর জন্য সিলেট অঞ্চলের বিশেষ পরিচিতি রয়েছে। আর তারই দুই অপরিহার্য অনুষঙ্গ পাতলা খিচুড়ি ও আখনি। সারা দিন রোজা রাখার পর ইফতারে সিলেটিদের এ দুটি খাবারের অন্তত একটি চাই-ই চাই।
২ ঘণ্টা আগে