মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

জাল দলিল তৈরি করে জমি বিক্রির অভিযোগে মোংলা বন্দর পৌরসভার এক নারী কাউন্সিলরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। আজ শনিবার তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
মোংলা উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার স্বপন কুমার দে বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এ মামলায় তিন আসামি গ্রেপ্তার হলেও কাউন্সিলরসহ অন্য আসামিরা পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ জানায়, মোংলা উপজেলার বুড়িরডাঙ্গা এলাকার হরষিৎ রায়ের ছেলে তারাপদ রায় ও দুর্গাপদ রায়কে মালিক বানিয়ে এই দুজনের নামে পৌর নারী কাউন্সিলর শিউলী আক্তার, প্রদীপ মণ্ডল ও মাহবুব মাষ্টরসহ কয়েকজন ৫ একর ৫৬ শতক জমির জাল দলিল তৈরি করেন। ২৮ মার্চ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সেই জমি কবলা দলিল মূলে বিক্রি করতে সাব রেজিস্ট্রি অফিসে যায় এ প্রতারক চক্রটি।
এ সময় জাল কাগজের ফটোকপি মোংলা রেজিস্ট্রি অফিসে জমা দেন। পরে সেগুলো যাচাই করলে রেজিস্ট্রি অফিস এজলাসেই জাল ও ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় তারাপদ রায়, দুর্গাপদ রায় ও প্রদীপ মণ্ডলকে আটকে রাখেন রেজিস্ট্রি অফিসের কর্মচারীরা। এ সময় পৌর কাউন্সিলরসহ বাকিরা ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যায়।
জাল কাগজপত্র তৈরি ও ভুয়া দলিলে জমি বিক্রির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল শুক্রবার রাতে মোংলা সাব রেজিস্ট্রার স্বপন কুমার দে বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় আটক তিনজনসহ মোংলা পোর্ট পৌরসভার (সংরক্ষিত ৭, ৮, ৯) নারী কাউন্সিলর শিউলী আক্তার, দালাল মাহবুবুর রহমান শেখ, ইলিয়াস মৃধা ও দিপা তরফদারসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করেন। আটক তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ শনিবার সকালে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠায় পুলিশ।
মোংলা–রামপাল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মুশফিকুর রহমান তুষার জানান, মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।

জাল দলিল তৈরি করে জমি বিক্রির অভিযোগে মোংলা বন্দর পৌরসভার এক নারী কাউন্সিলরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। আজ শনিবার তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
মোংলা উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার স্বপন কুমার দে বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এ মামলায় তিন আসামি গ্রেপ্তার হলেও কাউন্সিলরসহ অন্য আসামিরা পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ জানায়, মোংলা উপজেলার বুড়িরডাঙ্গা এলাকার হরষিৎ রায়ের ছেলে তারাপদ রায় ও দুর্গাপদ রায়কে মালিক বানিয়ে এই দুজনের নামে পৌর নারী কাউন্সিলর শিউলী আক্তার, প্রদীপ মণ্ডল ও মাহবুব মাষ্টরসহ কয়েকজন ৫ একর ৫৬ শতক জমির জাল দলিল তৈরি করেন। ২৮ মার্চ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সেই জমি কবলা দলিল মূলে বিক্রি করতে সাব রেজিস্ট্রি অফিসে যায় এ প্রতারক চক্রটি।
এ সময় জাল কাগজের ফটোকপি মোংলা রেজিস্ট্রি অফিসে জমা দেন। পরে সেগুলো যাচাই করলে রেজিস্ট্রি অফিস এজলাসেই জাল ও ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় তারাপদ রায়, দুর্গাপদ রায় ও প্রদীপ মণ্ডলকে আটকে রাখেন রেজিস্ট্রি অফিসের কর্মচারীরা। এ সময় পৌর কাউন্সিলরসহ বাকিরা ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যায়।
জাল কাগজপত্র তৈরি ও ভুয়া দলিলে জমি বিক্রির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল শুক্রবার রাতে মোংলা সাব রেজিস্ট্রার স্বপন কুমার দে বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় আটক তিনজনসহ মোংলা পোর্ট পৌরসভার (সংরক্ষিত ৭, ৮, ৯) নারী কাউন্সিলর শিউলী আক্তার, দালাল মাহবুবুর রহমান শেখ, ইলিয়াস মৃধা ও দিপা তরফদারসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করেন। আটক তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ শনিবার সকালে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠায় পুলিশ।
মোংলা–রামপাল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মুশফিকুর রহমান তুষার জানান, মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
১ সেকেন্ড আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে