বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি

ভালো কাজের কথা বলে বিভিন্ন সময় পাচারের শিকার ১৭ নারী–শিশুকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোল সীমান্তে ফেরত দিয়েছে ভারতের পুলিশ। আজ
বুধবার পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে এসব নারী–শিশুকে বেনাপোল চেকপোস্টে ফেরত পাঠানো হয়।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াজ হোসেন মুন্সী এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ফেরত আসা নারী–শিশুদের আইনি সহায়তা দিয়ে পুলিশের কাছ থেকে মানবাধিকার সংগঠন রাইটস যশোরে সাতজন, মহিলা আইনজীবী সমিতি পাঁচজন ও জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার পাঁজনকে নিয়েছে।
ফেরত আসাদের মধ্যে রয়েছে—গাজীপুরের দিপা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মইন খান, হবিগঞ্জের নুর আলম, গোপালগঞ্জের হৃদয় মণ্ডল, কুষ্টিয়ার ইমরান শেখ, লক্ষ্মীপুরের মেহেদী হাসান, খুলনার নাহিদ মোড়ল, নড়াইলের ফয়সাল সেখ, বাগেরহাটের রানা হাওলাদার, লালমনিরহাটের মল্লিকা রানী, কিশোরগঞ্জের সামিরা আক্তার, রাঙামাটির সারা জান্নাত, লক্ষ্মীপুরের ইমু খাতুন, পাবনার মিথিলা রহমান, বাগেরহাটের সাইম জমাদ্দার, নওগাঁর কমল সরদার ও পাবনার নুরজাহান খাতুন।
এ বিষয়ে রাইটস যশোরের তথ্য ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা তৌফিকুজ্জামান জানান, দেশের বিভিন্ন সীমান্তপথে তারা ভারতে গিয়ে অবৈধ প্রবেশের অভিযোগে পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে তাদের তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় স্বদেশ প্রত্যাবাসনের অনুমতি দেয়।
মানবাধিকার সংগঠন সীমান্ত থেকে শিশু–কিশোরদের আইনি সহায়তা ও কর্মসংস্থান তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে হেফাজতে রাখবে। পরে পরিবারের কাছে তাদের পৌঁছে দেবে।
জানা যায়, পাচার প্রতিরোধে কাজ করছে দেশি–বিদেশি বিভিন্ন সংগঠন। তার পরেও থেমে নেই পাচার কার্যক্রম। কখনো ভালো কাজ, কখনো প্রেমের প্রলোভন দেখিয়ে নারী–শিশুদের ভারতে পাচার করে আসছে একটি চক্র।
পরে সেখানে নিয়ে বিক্রি করে ইচ্ছের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে। যা পাচার হচ্ছে, তার মাত্র ৫ শতাংশ উদ্ধার হচ্ছে। অন্যদের কোনো সঠিক তথ্য নেই কোনো সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে।
এমন পাচারের শিকার ১৭ বাংলাদেশিকে উদ্ধারের পর ফেরত আনতে সরকারের পাশাপাশি কাজ করে মানবাধিকার ও এনজিও প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা বিভিন্ন সময় পুলিশের হাতে আটকের পর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি হোমের আশ্রয়ে ছিল। তাদের বয়স ১০ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। আটকের পর আইনি জটিলতায় কাউকে কাউকে দুই বছর থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত ভারতের হোমে থাকতে হয়। পরে ভারত-বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া স্বদেশ প্রত্যাবাসনে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।
মানব উদ্ধার ও শিশু সুরক্ষা সংস্থার চেয়ারম্যান সৈয়দ খায়রুল আলম জানান, তাদের তথ্যমতে, পাচারের শিকার প্রায় ৫০ হাজারের মতো নারী–পুরুষ, যারা ভারতে রয়েছে। পাচারের পর তাদের মধ্যে অনেককে ভারতে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল। কাউকে প্রেমের প্রলোভনে ভারতে নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছিল। অনেককে কাজের কথা বলেও প্রতারণা করে চক্রটি। ভারতে বিক্রির পর তাদের দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করতে বাধ্য করে পাচারকারীরা।

ভালো কাজের কথা বলে বিভিন্ন সময় পাচারের শিকার ১৭ নারী–শিশুকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোল সীমান্তে ফেরত দিয়েছে ভারতের পুলিশ। আজ
বুধবার পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে এসব নারী–শিশুকে বেনাপোল চেকপোস্টে ফেরত পাঠানো হয়।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াজ হোসেন মুন্সী এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ফেরত আসা নারী–শিশুদের আইনি সহায়তা দিয়ে পুলিশের কাছ থেকে মানবাধিকার সংগঠন রাইটস যশোরে সাতজন, মহিলা আইনজীবী সমিতি পাঁচজন ও জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার পাঁজনকে নিয়েছে।
ফেরত আসাদের মধ্যে রয়েছে—গাজীপুরের দিপা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মইন খান, হবিগঞ্জের নুর আলম, গোপালগঞ্জের হৃদয় মণ্ডল, কুষ্টিয়ার ইমরান শেখ, লক্ষ্মীপুরের মেহেদী হাসান, খুলনার নাহিদ মোড়ল, নড়াইলের ফয়সাল সেখ, বাগেরহাটের রানা হাওলাদার, লালমনিরহাটের মল্লিকা রানী, কিশোরগঞ্জের সামিরা আক্তার, রাঙামাটির সারা জান্নাত, লক্ষ্মীপুরের ইমু খাতুন, পাবনার মিথিলা রহমান, বাগেরহাটের সাইম জমাদ্দার, নওগাঁর কমল সরদার ও পাবনার নুরজাহান খাতুন।
এ বিষয়ে রাইটস যশোরের তথ্য ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা তৌফিকুজ্জামান জানান, দেশের বিভিন্ন সীমান্তপথে তারা ভারতে গিয়ে অবৈধ প্রবেশের অভিযোগে পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে তাদের তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় স্বদেশ প্রত্যাবাসনের অনুমতি দেয়।
মানবাধিকার সংগঠন সীমান্ত থেকে শিশু–কিশোরদের আইনি সহায়তা ও কর্মসংস্থান তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে হেফাজতে রাখবে। পরে পরিবারের কাছে তাদের পৌঁছে দেবে।
জানা যায়, পাচার প্রতিরোধে কাজ করছে দেশি–বিদেশি বিভিন্ন সংগঠন। তার পরেও থেমে নেই পাচার কার্যক্রম। কখনো ভালো কাজ, কখনো প্রেমের প্রলোভন দেখিয়ে নারী–শিশুদের ভারতে পাচার করে আসছে একটি চক্র।
পরে সেখানে নিয়ে বিক্রি করে ইচ্ছের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে। যা পাচার হচ্ছে, তার মাত্র ৫ শতাংশ উদ্ধার হচ্ছে। অন্যদের কোনো সঠিক তথ্য নেই কোনো সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে।
এমন পাচারের শিকার ১৭ বাংলাদেশিকে উদ্ধারের পর ফেরত আনতে সরকারের পাশাপাশি কাজ করে মানবাধিকার ও এনজিও প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা বিভিন্ন সময় পুলিশের হাতে আটকের পর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি হোমের আশ্রয়ে ছিল। তাদের বয়স ১০ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। আটকের পর আইনি জটিলতায় কাউকে কাউকে দুই বছর থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত ভারতের হোমে থাকতে হয়। পরে ভারত-বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া স্বদেশ প্রত্যাবাসনে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।
মানব উদ্ধার ও শিশু সুরক্ষা সংস্থার চেয়ারম্যান সৈয়দ খায়রুল আলম জানান, তাদের তথ্যমতে, পাচারের শিকার প্রায় ৫০ হাজারের মতো নারী–পুরুষ, যারা ভারতে রয়েছে। পাচারের পর তাদের মধ্যে অনেককে ভারতে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল। কাউকে প্রেমের প্রলোভনে ভারতে নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছিল। অনেককে কাজের কথা বলেও প্রতারণা করে চক্রটি। ভারতে বিক্রির পর তাদের দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করতে বাধ্য করে পাচারকারীরা।
বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি

ভালো কাজের কথা বলে বিভিন্ন সময় পাচারের শিকার ১৭ নারী–শিশুকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোল সীমান্তে ফেরত দিয়েছে ভারতের পুলিশ। আজ
বুধবার পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে এসব নারী–শিশুকে বেনাপোল চেকপোস্টে ফেরত পাঠানো হয়।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াজ হোসেন মুন্সী এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ফেরত আসা নারী–শিশুদের আইনি সহায়তা দিয়ে পুলিশের কাছ থেকে মানবাধিকার সংগঠন রাইটস যশোরে সাতজন, মহিলা আইনজীবী সমিতি পাঁচজন ও জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার পাঁজনকে নিয়েছে।
ফেরত আসাদের মধ্যে রয়েছে—গাজীপুরের দিপা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মইন খান, হবিগঞ্জের নুর আলম, গোপালগঞ্জের হৃদয় মণ্ডল, কুষ্টিয়ার ইমরান শেখ, লক্ষ্মীপুরের মেহেদী হাসান, খুলনার নাহিদ মোড়ল, নড়াইলের ফয়সাল সেখ, বাগেরহাটের রানা হাওলাদার, লালমনিরহাটের মল্লিকা রানী, কিশোরগঞ্জের সামিরা আক্তার, রাঙামাটির সারা জান্নাত, লক্ষ্মীপুরের ইমু খাতুন, পাবনার মিথিলা রহমান, বাগেরহাটের সাইম জমাদ্দার, নওগাঁর কমল সরদার ও পাবনার নুরজাহান খাতুন।
এ বিষয়ে রাইটস যশোরের তথ্য ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা তৌফিকুজ্জামান জানান, দেশের বিভিন্ন সীমান্তপথে তারা ভারতে গিয়ে অবৈধ প্রবেশের অভিযোগে পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে তাদের তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় স্বদেশ প্রত্যাবাসনের অনুমতি দেয়।
মানবাধিকার সংগঠন সীমান্ত থেকে শিশু–কিশোরদের আইনি সহায়তা ও কর্মসংস্থান তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে হেফাজতে রাখবে। পরে পরিবারের কাছে তাদের পৌঁছে দেবে।
জানা যায়, পাচার প্রতিরোধে কাজ করছে দেশি–বিদেশি বিভিন্ন সংগঠন। তার পরেও থেমে নেই পাচার কার্যক্রম। কখনো ভালো কাজ, কখনো প্রেমের প্রলোভন দেখিয়ে নারী–শিশুদের ভারতে পাচার করে আসছে একটি চক্র।
পরে সেখানে নিয়ে বিক্রি করে ইচ্ছের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে। যা পাচার হচ্ছে, তার মাত্র ৫ শতাংশ উদ্ধার হচ্ছে। অন্যদের কোনো সঠিক তথ্য নেই কোনো সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে।
এমন পাচারের শিকার ১৭ বাংলাদেশিকে উদ্ধারের পর ফেরত আনতে সরকারের পাশাপাশি কাজ করে মানবাধিকার ও এনজিও প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা বিভিন্ন সময় পুলিশের হাতে আটকের পর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি হোমের আশ্রয়ে ছিল। তাদের বয়স ১০ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। আটকের পর আইনি জটিলতায় কাউকে কাউকে দুই বছর থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত ভারতের হোমে থাকতে হয়। পরে ভারত-বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া স্বদেশ প্রত্যাবাসনে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।
মানব উদ্ধার ও শিশু সুরক্ষা সংস্থার চেয়ারম্যান সৈয়দ খায়রুল আলম জানান, তাদের তথ্যমতে, পাচারের শিকার প্রায় ৫০ হাজারের মতো নারী–পুরুষ, যারা ভারতে রয়েছে। পাচারের পর তাদের মধ্যে অনেককে ভারতে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল। কাউকে প্রেমের প্রলোভনে ভারতে নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছিল। অনেককে কাজের কথা বলেও প্রতারণা করে চক্রটি। ভারতে বিক্রির পর তাদের দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করতে বাধ্য করে পাচারকারীরা।

ভালো কাজের কথা বলে বিভিন্ন সময় পাচারের শিকার ১৭ নারী–শিশুকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোল সীমান্তে ফেরত দিয়েছে ভারতের পুলিশ। আজ
বুধবার পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে এসব নারী–শিশুকে বেনাপোল চেকপোস্টে ফেরত পাঠানো হয়।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াজ হোসেন মুন্সী এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ফেরত আসা নারী–শিশুদের আইনি সহায়তা দিয়ে পুলিশের কাছ থেকে মানবাধিকার সংগঠন রাইটস যশোরে সাতজন, মহিলা আইনজীবী সমিতি পাঁচজন ও জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার পাঁজনকে নিয়েছে।
ফেরত আসাদের মধ্যে রয়েছে—গাজীপুরের দিপা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মইন খান, হবিগঞ্জের নুর আলম, গোপালগঞ্জের হৃদয় মণ্ডল, কুষ্টিয়ার ইমরান শেখ, লক্ষ্মীপুরের মেহেদী হাসান, খুলনার নাহিদ মোড়ল, নড়াইলের ফয়সাল সেখ, বাগেরহাটের রানা হাওলাদার, লালমনিরহাটের মল্লিকা রানী, কিশোরগঞ্জের সামিরা আক্তার, রাঙামাটির সারা জান্নাত, লক্ষ্মীপুরের ইমু খাতুন, পাবনার মিথিলা রহমান, বাগেরহাটের সাইম জমাদ্দার, নওগাঁর কমল সরদার ও পাবনার নুরজাহান খাতুন।
এ বিষয়ে রাইটস যশোরের তথ্য ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা তৌফিকুজ্জামান জানান, দেশের বিভিন্ন সীমান্তপথে তারা ভারতে গিয়ে অবৈধ প্রবেশের অভিযোগে পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে তাদের তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় স্বদেশ প্রত্যাবাসনের অনুমতি দেয়।
মানবাধিকার সংগঠন সীমান্ত থেকে শিশু–কিশোরদের আইনি সহায়তা ও কর্মসংস্থান তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে হেফাজতে রাখবে। পরে পরিবারের কাছে তাদের পৌঁছে দেবে।
জানা যায়, পাচার প্রতিরোধে কাজ করছে দেশি–বিদেশি বিভিন্ন সংগঠন। তার পরেও থেমে নেই পাচার কার্যক্রম। কখনো ভালো কাজ, কখনো প্রেমের প্রলোভন দেখিয়ে নারী–শিশুদের ভারতে পাচার করে আসছে একটি চক্র।
পরে সেখানে নিয়ে বিক্রি করে ইচ্ছের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে। যা পাচার হচ্ছে, তার মাত্র ৫ শতাংশ উদ্ধার হচ্ছে। অন্যদের কোনো সঠিক তথ্য নেই কোনো সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে।
এমন পাচারের শিকার ১৭ বাংলাদেশিকে উদ্ধারের পর ফেরত আনতে সরকারের পাশাপাশি কাজ করে মানবাধিকার ও এনজিও প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা বিভিন্ন সময় পুলিশের হাতে আটকের পর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি হোমের আশ্রয়ে ছিল। তাদের বয়স ১০ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। আটকের পর আইনি জটিলতায় কাউকে কাউকে দুই বছর থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত ভারতের হোমে থাকতে হয়। পরে ভারত-বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া স্বদেশ প্রত্যাবাসনে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।
মানব উদ্ধার ও শিশু সুরক্ষা সংস্থার চেয়ারম্যান সৈয়দ খায়রুল আলম জানান, তাদের তথ্যমতে, পাচারের শিকার প্রায় ৫০ হাজারের মতো নারী–পুরুষ, যারা ভারতে রয়েছে। পাচারের পর তাদের মধ্যে অনেককে ভারতে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল। কাউকে প্রেমের প্রলোভনে ভারতে নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছিল। অনেককে কাজের কথা বলেও প্রতারণা করে চক্রটি। ভারতে বিক্রির পর তাদের দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করতে বাধ্য করে পাচারকারীরা।

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
৬ মিনিট আগে
কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে...
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
২৩ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
২৭ মিনিট আগেনাটোর ও লালপুর প্রতিনিধি

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন। নিহত শান্তিরক্ষীদের মধ্যে মাসুদ রানাও রয়েছেন।
মাসুদ রানা নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামের মৃত সাহার উদ্দিনের ছেলে। তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার বড়। তাঁর ছোট দুই ভাই মনিরুল ইসলাম জনি ও রনি আহমেদও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত।
মাসুদের শোকে তাঁর স্ত্রী আসমাউল হুসনা আঁখি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এই দম্পতির আট বছরের মেয়ে আছে। আঁখি বলেন, ‘আমার মেয়েকে এতিম করে সে চলে গেল। বাকি জীবন আমরা কীভাবে কাটাব? গতকালও (শনিবার) আমাদের সঙ্গে সে কথা বলেছিল। আজ সে নেই, ভাবতে পারছি না।’
ছেলের মৃত্যুর খবরে মা মর্জিনা খাতুন (৫৫) বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমার তিন সন্তান সেনাবাহিনীতে। এক সন্তান দেশের জন্য প্রাণ দিল। আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভালো না। সরকার যেন আমার সন্তানের বিধবা স্ত্রী ও এতিম মেয়ের কথা ভাবে। আমাদের আর কেউ নাই।’
প্রতিবেশীরা জানান, মাসুদ রানা ছিলেন শান্ত ও মিশুক স্বভাবের মানুষ। পরিবারের সুখের স্বপ্ন নিয়ে তিনি শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়েছিলেন।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুলহাস হোসেন সৌরভ বলেন, নিহত মাসুদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
এদিকে আজ রোববার বিকেলে নাটোর আর্মি স্টেডিয়ামের সেনাক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মো. নাজমুল আলম আবীর নিহত শান্তিরক্ষী মাসুদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি বলেন, শহীদের মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রয়োজনীয় সব কার্যক্রম চলমান রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে।

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন। নিহত শান্তিরক্ষীদের মধ্যে মাসুদ রানাও রয়েছেন।
মাসুদ রানা নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামের মৃত সাহার উদ্দিনের ছেলে। তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার বড়। তাঁর ছোট দুই ভাই মনিরুল ইসলাম জনি ও রনি আহমেদও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত।
মাসুদের শোকে তাঁর স্ত্রী আসমাউল হুসনা আঁখি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এই দম্পতির আট বছরের মেয়ে আছে। আঁখি বলেন, ‘আমার মেয়েকে এতিম করে সে চলে গেল। বাকি জীবন আমরা কীভাবে কাটাব? গতকালও (শনিবার) আমাদের সঙ্গে সে কথা বলেছিল। আজ সে নেই, ভাবতে পারছি না।’
ছেলের মৃত্যুর খবরে মা মর্জিনা খাতুন (৫৫) বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমার তিন সন্তান সেনাবাহিনীতে। এক সন্তান দেশের জন্য প্রাণ দিল। আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভালো না। সরকার যেন আমার সন্তানের বিধবা স্ত্রী ও এতিম মেয়ের কথা ভাবে। আমাদের আর কেউ নাই।’
প্রতিবেশীরা জানান, মাসুদ রানা ছিলেন শান্ত ও মিশুক স্বভাবের মানুষ। পরিবারের সুখের স্বপ্ন নিয়ে তিনি শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়েছিলেন।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুলহাস হোসেন সৌরভ বলেন, নিহত মাসুদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
এদিকে আজ রোববার বিকেলে নাটোর আর্মি স্টেডিয়ামের সেনাক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মো. নাজমুল আলম আবীর নিহত শান্তিরক্ষী মাসুদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি বলেন, শহীদের মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রয়োজনীয় সব কার্যক্রম চলমান রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে।

বিভিন্ন সময় পাচারের শিকার ১৭ নারী–শিশুকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোল সীমান্তে ফেরত দিয়েছে ভারতের পুলিশ। আজ বুধবার পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে এসব নারী–শিশুকে বেনাপোল চেকপোস্টে ফেরত পাঠানো হয়।
২৭ আগস্ট ২০২৫
কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে...
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
২৩ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
২৭ মিনিট আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে ওজনে কম দেওয়া, শিশুখাদ্যে নিষিদ্ধ রং ব্যবহার, পোড়া তেল দিয়ে শিশুখাদ্য ভাজা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য সংরক্ষণ ও প্রস্তুতের অভিযোগে ‘আরব বেকারি’কে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর বিভিন্ন ধারায় এ জরিমানা করা হয়।
অভিযানকালে দেখা গেছে, পার্টি কেকের ক্ষেত্রে প্রতি দুই পাউন্ডে প্রায় ৭০ গ্রাম কম দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া শিশুখাদ্য প্রস্তুতে নিষিদ্ধ রং ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘনের একাধিক প্রমাণ পাওয়া যায়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. কাউছার মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নমুনা সংগ্রহকারী মো. সাকিব। অভিযানে কুমিল্লা জেলা পুলিশের একটি দল সহযোগিতা করে।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. কাউছার মিয়া বলেন, অভিযানে জরিমানার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটিকে ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক করা হয়। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে ওজনে কম দেওয়া, শিশুখাদ্যে নিষিদ্ধ রং ব্যবহার, পোড়া তেল দিয়ে শিশুখাদ্য ভাজা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য সংরক্ষণ ও প্রস্তুতের অভিযোগে ‘আরব বেকারি’কে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর বিভিন্ন ধারায় এ জরিমানা করা হয়।
অভিযানকালে দেখা গেছে, পার্টি কেকের ক্ষেত্রে প্রতি দুই পাউন্ডে প্রায় ৭০ গ্রাম কম দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া শিশুখাদ্য প্রস্তুতে নিষিদ্ধ রং ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘনের একাধিক প্রমাণ পাওয়া যায়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. কাউছার মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নমুনা সংগ্রহকারী মো. সাকিব। অভিযানে কুমিল্লা জেলা পুলিশের একটি দল সহযোগিতা করে।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. কাউছার মিয়া বলেন, অভিযানে জরিমানার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটিকে ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক করা হয়। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিভিন্ন সময় পাচারের শিকার ১৭ নারী–শিশুকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোল সীমান্তে ফেরত দিয়েছে ভারতের পুলিশ। আজ বুধবার পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে এসব নারী–শিশুকে বেনাপোল চেকপোস্টে ফেরত পাঠানো হয়।
২৭ আগস্ট ২০২৫
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
৬ মিনিট আগে
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
২৩ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
২৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার মো. শাজাহান শিকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী শামীম জানান, উত্তর বাড্ডার এএমজেড হাসপাতালের সামনের সড়কে বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিরুল ইসলাম বলেন, কারা বাসে আগুন দিয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে এবং বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
এর আগে, গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে বাড্ডার গুদারাঘাট এলাকায় একটি চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। সে সময় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার মো. শাজাহান শিকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী শামীম জানান, উত্তর বাড্ডার এএমজেড হাসপাতালের সামনের সড়কে বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিরুল ইসলাম বলেন, কারা বাসে আগুন দিয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে এবং বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
এর আগে, গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে বাড্ডার গুদারাঘাট এলাকায় একটি চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। সে সময় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

বিভিন্ন সময় পাচারের শিকার ১৭ নারী–শিশুকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোল সীমান্তে ফেরত দিয়েছে ভারতের পুলিশ। আজ বুধবার পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে এসব নারী–শিশুকে বেনাপোল চেকপোস্টে ফেরত পাঠানো হয়।
২৭ আগস্ট ২০২৫
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
৬ মিনিট আগে
কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে...
১১ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
২৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবহেলায় এক নারীর গর্ভের সন্তানের মৃত্যুর অভিযোগে চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা সাত্তারের আদালতে ভুক্তভোগী নারী নাসরিন আক্তার মামলার আরজি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সিরাজুন নূর, হাসপাতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নুরুল হক, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ এফ এম আশরাফুল করিম এবং ডেপুটি ডিরেক্টর (অ্যাডমিন-আইসিইউ) মো. আবু সাইদ চৌধুরী।
বাদীপক্ষের আইনজীবী রিগ্যান আচার্য্য জানান, মামলার আবেদনের পর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং মামলাটি তদন্তের জন্য ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) আদেশ দেন। আদালত আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। ভর্তির পর রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সরা তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা দেননি বলে অভিযোগ করা হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীকে চিকিৎসা না দিয়ে রেখে দেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। রোগীর স্বজনদের ভাষ্য অনুযায়ী, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলেও আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়, এমন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করা হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, দীর্ঘ সময় লেবার রুমে ফেলে রাখার কারণে রোগীর রক্তক্ষরণ বেড়ে যায় এবং অবস্থার মারাত্মক অবনতি ঘটে। পরে একজন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জরুরি অস্ত্রোপচারের নির্দেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই নারী মৃত সন্তান প্রসব করেন। পরে রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে মায়ের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়।
বাদীপক্ষের দাবি, সময়মতো সঠিক ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হলে গর্ভস্থ শিশুটিকে বাঁচানো যেত। ঘটনার পর দিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় এবং ভুক্তভোগী পরিবারকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় রাখা হয়।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানলাম। তবে ওই রোগীর কাগজপত্র না দেখে কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’

চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবহেলায় এক নারীর গর্ভের সন্তানের মৃত্যুর অভিযোগে চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা সাত্তারের আদালতে ভুক্তভোগী নারী নাসরিন আক্তার মামলার আরজি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সিরাজুন নূর, হাসপাতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নুরুল হক, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ এফ এম আশরাফুল করিম এবং ডেপুটি ডিরেক্টর (অ্যাডমিন-আইসিইউ) মো. আবু সাইদ চৌধুরী।
বাদীপক্ষের আইনজীবী রিগ্যান আচার্য্য জানান, মামলার আবেদনের পর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং মামলাটি তদন্তের জন্য ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) আদেশ দেন। আদালত আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। ভর্তির পর রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সরা তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা দেননি বলে অভিযোগ করা হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীকে চিকিৎসা না দিয়ে রেখে দেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। রোগীর স্বজনদের ভাষ্য অনুযায়ী, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলেও আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়, এমন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করা হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, দীর্ঘ সময় লেবার রুমে ফেলে রাখার কারণে রোগীর রক্তক্ষরণ বেড়ে যায় এবং অবস্থার মারাত্মক অবনতি ঘটে। পরে একজন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জরুরি অস্ত্রোপচারের নির্দেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই নারী মৃত সন্তান প্রসব করেন। পরে রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে মায়ের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়।
বাদীপক্ষের দাবি, সময়মতো সঠিক ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হলে গর্ভস্থ শিশুটিকে বাঁচানো যেত। ঘটনার পর দিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় এবং ভুক্তভোগী পরিবারকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় রাখা হয়।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানলাম। তবে ওই রোগীর কাগজপত্র না দেখে কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’

বিভিন্ন সময় পাচারের শিকার ১৭ নারী–শিশুকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোল সীমান্তে ফেরত দিয়েছে ভারতের পুলিশ। আজ বুধবার পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে এসব নারী–শিশুকে বেনাপোল চেকপোস্টে ফেরত পাঠানো হয়।
২৭ আগস্ট ২০২৫
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
৬ মিনিট আগে
কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে...
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
২৩ মিনিট আগে