ইবি প্রতিনিধি
জুলাই আন্দোলনে বিরোধিতা করার অভিযোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি শহীদুল ইসলামকে ক্যাম্পাস ছাড়তে বাধ্য করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, দুপুর ১২টায় প্রশাসন ভবনে একটি মিটিংয়ে অংশ নেন বিভাগীয় সভাপতিরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা মিটিং রুমের বাইরে অবস্থান নিয়ে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় আওয়ামীপন্থী শিক্ষকেরা মিটিংরুম থেকে বের হয়ে যান।
একপর্যায়ে মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি শিক্ষক শহীদুল ইসলাম প্রশাসন ভবন থেকে বের হয়ে ভ্যানে উঠে বিভাগের উদ্দেশে রওনা হন। এ সময় পেছন থেকে শিক্ষার্থীরা শহীদুল ইসলামকে ধাওয়া দেন। পরে তিনি বিভাগের সভাপতির কক্ষে অবস্থান নেন। বিভাগীয় সভাপতির কক্ষের বাইরে তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। পরে প্রক্টরিয়াল বডির মধ্যস্থতায় তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গাড়িতে করে নিরাপদে ক্যাম্পাস থেকে নিয়ে যাওয়া হয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদুল ইসলাম প্রকাশ্যে বিরোধিতা করেন। ওই সময় আন্দোলনকে নৈরাজ্য আখ্যা দিয়ে শাপলা ফোরামের ব্যানারে করা মিছিলে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তিনি এখনো আওয়ামী লীগের পক্ষে নিয়মিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালান।
অভিযোগের বিষয়ে মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি শহীদুল ইসলামকে কল দেওয়া হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান বলেন, তাঁকে নিরাপত্তা দিয়ে ক্যাম্পাস থেকে বের করা হয়েছে। তাঁর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। পরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আরও খবর পড়ুন:
জুলাই আন্দোলনে বিরোধিতা করার অভিযোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি শহীদুল ইসলামকে ক্যাম্পাস ছাড়তে বাধ্য করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, দুপুর ১২টায় প্রশাসন ভবনে একটি মিটিংয়ে অংশ নেন বিভাগীয় সভাপতিরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা মিটিং রুমের বাইরে অবস্থান নিয়ে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় আওয়ামীপন্থী শিক্ষকেরা মিটিংরুম থেকে বের হয়ে যান।
একপর্যায়ে মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি শিক্ষক শহীদুল ইসলাম প্রশাসন ভবন থেকে বের হয়ে ভ্যানে উঠে বিভাগের উদ্দেশে রওনা হন। এ সময় পেছন থেকে শিক্ষার্থীরা শহীদুল ইসলামকে ধাওয়া দেন। পরে তিনি বিভাগের সভাপতির কক্ষে অবস্থান নেন। বিভাগীয় সভাপতির কক্ষের বাইরে তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। পরে প্রক্টরিয়াল বডির মধ্যস্থতায় তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গাড়িতে করে নিরাপদে ক্যাম্পাস থেকে নিয়ে যাওয়া হয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদুল ইসলাম প্রকাশ্যে বিরোধিতা করেন। ওই সময় আন্দোলনকে নৈরাজ্য আখ্যা দিয়ে শাপলা ফোরামের ব্যানারে করা মিছিলে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তিনি এখনো আওয়ামী লীগের পক্ষে নিয়মিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালান।
অভিযোগের বিষয়ে মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি শহীদুল ইসলামকে কল দেওয়া হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান বলেন, তাঁকে নিরাপত্তা দিয়ে ক্যাম্পাস থেকে বের করা হয়েছে। তাঁর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। পরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আরও খবর পড়ুন:
পটুয়াখালীর দশমিনায় প্রায় দেড় বছর আগে মারা যাওয়া এক আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে সম্প্রতি মামলা হয়েছে। মামলায় তাঁকে ৩৫ নম্বর আসামি করা হয়েছে। ওই নেতার নাম মো. হারুন সরদার (৫২)। তিনি উপজেলার আলীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
১ সেকেন্ড আগেরাজধানীর মিরপুরে শাহ আলী থানা এলাকায় রনি (২৪) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শাহ আলী থানাধীন রাসেল পার্কের সামনে দুর্বৃত্তরা তাঁকে কুপিয়ে জখম করে। স্থানীয়রা উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে...
২৮ মিনিট আগেকক্সবাজার শহরের পাহাড়তলী এলাকায় মুজিবুর রহমান (৩৭) নামের এক অটোরিকশার চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শহরের পাহাড়তলী বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগেনীলফামারীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত ৮টার দিকে নীলফামারী-সৈয়দপুর সড়কের হরিবল্লভ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে