পানছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি

বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে আজ রোববার সকালে খাগড়াছড়ির সীমান্ত শহর পানছড়ির বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা ছাড়া ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ দেন না। মিটার রিডিংয়ের তুলনায় বেশি বিল করেন তাঁরা।
হিসাবমতে, পানছড়ি বিউবোর আওতায় সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ক্ষুদ্রশিল্প, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও আবাসিক বাড়িঘরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। পানছড়ি সদরসহ দুধক ছড়া, লোগাং, জগত মোহনপাড়া, তারাবন, চেঙ্গী, দমদম অক্ষয়পাড়া, লতিবান, পাইয়্যংপাড়া, মরাটিলা, মাটিরাঙ্গা উপজেলার যামিনীপাড়া, তাইন্দং, তানৈক্যপাড়া, নোয়াপাড়াসহ বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এসব এলাকার গ্রাহকেরা মিটার না দেখে রিডিংয়ের অতিরিক্ত বিল, নতুন সংযোগে অতিরিক্ত টাকা, অবৈধ সংযোগ, বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলীর নিজস্ব বাহিনীর হুমকিসহ বিভিন্ন ভোগান্তির কথা জানান।
অস্থায়ী শ্রমিক মিটার রিডার উজ্জয়ন চাকমাসহ কয়েকজন বলেন, ‘আমরা সঠিক মিটার রিডিং অফিসে জমা দিলেও অফিস থেকে রিডিং বাড়িয়ে দেয়। তাতে আমাদের করার কিছু থাকে না।’
গ্রাহকদের অভিযোগের বিভিন্ন কাগজপত্র দেখালে অতিরিক্ত বিল করার বিষয়টি স্বীকার করেন পানছড়ির বিদুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলী। তিনি জানান, সিস্টেম লস কমানোর জন্য এমনটি হয়েছে। সরকারি এমন কোনো নিয়ম রয়েছে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, এমন কোনো নিয়ম নেই।’
উল্টাছড়ি ইউনিয়নের মরাটিলা এলাকার প্রদীপ ত্রিপুরা আজকের পত্রিকাকে জানান, বিদ্যুৎ বিভাগের অনিয়মের সুরাহা হয়নি। অতিরিক্ত বিল আসায় কিছু দিন আগেও মরাটিলায় ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা পানছড়ি বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলীসহ চারজনকে মারধর করেন।
তানৈক্যপাড়ায় নতুন বিদ্যুৎ-সংযোগ নেওয়া কবির আহাম্মদ, ছায়েদ আলী, এমরানসহ ছয় থেকে সাতজন গ্রাহকের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা জানান, বৈদ্যুতিক তারসহ আনুষঙ্গিক মালামাল কিনে দেন তাঁরা। কাজের শ্রমিক খরচ ছাড়াও শুধু সরকারি প্রিপেইড কার্ড মিটার, সংযোগ আবেদন, এস্টিমেট জমা বাবদ নেওয়া হয়েছে ১২ হাজার টাকা। সিঙ্গেল ২৫-৫০ কেভি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বসিয়ে নেওয়া হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। আর এসব কাজে সহকারী প্রকৌশলী চঞ্চল মীর আলীর মনোনীত ব্যক্তি আইনুল ইসলাম, আব্দুল কাদের, আবুল হোসেন, আব্বাস উদ্দিন বালুসহ বেশ কয়েকজন সহযোগিতা করেন বলে তাঁরা অভিযোগ তুলেন।
বৈদ্যুতিক নতুন সিঙ্গেল ট্রান্সফরমার লাগানো হয়েছে নোয়াপাড়া, মরাটিলা, পাইয়্যংপাড়া, লোগাং, চেঙ্গী এলাকায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেখানকার কয়েকজন গ্রাহক বলেন, নিজ এলাকা দিয়ে ১১ হাজার ভোল্টের লাইন থাকলেও ২২০ ভোল্ট বিদ্যুৎ-সংযোগ ছিল না। বারবার আবাসিক ও নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে আবেদন করেও ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাননি তাঁরা। পরে এ কাজের জন্য ২ লাখ টাকা চান বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন। দর-কষাকষিতে লাখ টাকায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার লাগিয়ে দেন তাঁরা।
আজ সকালে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাওকারী বিক্ষুব্ধ গ্রাহক সন্তোষ চাকমা, আব্দুল আলী, আব্দুল খালেক, জহর লাল চাকমা, চিজি মনি ত্রিপুরাসহ অনেকে বলেন, বিদ্যুৎ বিলের অনিয়মের সমাধান না হলে তাঁরা কঠোর কর্মসূচি দেবেন। তাঁরা দাবি করেন, উপজেলা পরিষদের আইনশৃঙ্খলা সভায় একাধিকবার সমস্যাটি তুলে ধরা হলেও কোনো সমাধান হয়নি। পরে পানছড়ি থানার এসআই রাকিব হোসেন ও তাঁর ফোর্স ঘটনাস্থলে এসে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাওকারীদের সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে আশ্বস্ত করেন। উপজেলা প্রশাসন ও থানা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ নিয়ে গ্রাহকদের ফেরত পাঠানো হয়।
পানছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী আহসান উল্লাহ কর্মস্থলে ছিলেন না। গ্রাহকদের অভিযোগের ব্যাপারে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, তিনি ট্রেনিংয়ে আছেন। কর্মস্থলে এসে একটা ব্যবস্থা করবেন। এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়জুল আলেম আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি সব কথা শুনে মিটিংয়ে আছি বলে মোবাইল ফোনের কলটি কেটে দেন।

বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে আজ রোববার সকালে খাগড়াছড়ির সীমান্ত শহর পানছড়ির বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা ছাড়া ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ দেন না। মিটার রিডিংয়ের তুলনায় বেশি বিল করেন তাঁরা।
হিসাবমতে, পানছড়ি বিউবোর আওতায় সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ক্ষুদ্রশিল্প, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও আবাসিক বাড়িঘরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। পানছড়ি সদরসহ দুধক ছড়া, লোগাং, জগত মোহনপাড়া, তারাবন, চেঙ্গী, দমদম অক্ষয়পাড়া, লতিবান, পাইয়্যংপাড়া, মরাটিলা, মাটিরাঙ্গা উপজেলার যামিনীপাড়া, তাইন্দং, তানৈক্যপাড়া, নোয়াপাড়াসহ বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এসব এলাকার গ্রাহকেরা মিটার না দেখে রিডিংয়ের অতিরিক্ত বিল, নতুন সংযোগে অতিরিক্ত টাকা, অবৈধ সংযোগ, বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলীর নিজস্ব বাহিনীর হুমকিসহ বিভিন্ন ভোগান্তির কথা জানান।
অস্থায়ী শ্রমিক মিটার রিডার উজ্জয়ন চাকমাসহ কয়েকজন বলেন, ‘আমরা সঠিক মিটার রিডিং অফিসে জমা দিলেও অফিস থেকে রিডিং বাড়িয়ে দেয়। তাতে আমাদের করার কিছু থাকে না।’
গ্রাহকদের অভিযোগের বিভিন্ন কাগজপত্র দেখালে অতিরিক্ত বিল করার বিষয়টি স্বীকার করেন পানছড়ির বিদুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলী। তিনি জানান, সিস্টেম লস কমানোর জন্য এমনটি হয়েছে। সরকারি এমন কোনো নিয়ম রয়েছে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, এমন কোনো নিয়ম নেই।’
উল্টাছড়ি ইউনিয়নের মরাটিলা এলাকার প্রদীপ ত্রিপুরা আজকের পত্রিকাকে জানান, বিদ্যুৎ বিভাগের অনিয়মের সুরাহা হয়নি। অতিরিক্ত বিল আসায় কিছু দিন আগেও মরাটিলায় ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা পানছড়ি বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলীসহ চারজনকে মারধর করেন।
তানৈক্যপাড়ায় নতুন বিদ্যুৎ-সংযোগ নেওয়া কবির আহাম্মদ, ছায়েদ আলী, এমরানসহ ছয় থেকে সাতজন গ্রাহকের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা জানান, বৈদ্যুতিক তারসহ আনুষঙ্গিক মালামাল কিনে দেন তাঁরা। কাজের শ্রমিক খরচ ছাড়াও শুধু সরকারি প্রিপেইড কার্ড মিটার, সংযোগ আবেদন, এস্টিমেট জমা বাবদ নেওয়া হয়েছে ১২ হাজার টাকা। সিঙ্গেল ২৫-৫০ কেভি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বসিয়ে নেওয়া হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। আর এসব কাজে সহকারী প্রকৌশলী চঞ্চল মীর আলীর মনোনীত ব্যক্তি আইনুল ইসলাম, আব্দুল কাদের, আবুল হোসেন, আব্বাস উদ্দিন বালুসহ বেশ কয়েকজন সহযোগিতা করেন বলে তাঁরা অভিযোগ তুলেন।
বৈদ্যুতিক নতুন সিঙ্গেল ট্রান্সফরমার লাগানো হয়েছে নোয়াপাড়া, মরাটিলা, পাইয়্যংপাড়া, লোগাং, চেঙ্গী এলাকায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেখানকার কয়েকজন গ্রাহক বলেন, নিজ এলাকা দিয়ে ১১ হাজার ভোল্টের লাইন থাকলেও ২২০ ভোল্ট বিদ্যুৎ-সংযোগ ছিল না। বারবার আবাসিক ও নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে আবেদন করেও ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাননি তাঁরা। পরে এ কাজের জন্য ২ লাখ টাকা চান বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন। দর-কষাকষিতে লাখ টাকায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার লাগিয়ে দেন তাঁরা।
আজ সকালে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাওকারী বিক্ষুব্ধ গ্রাহক সন্তোষ চাকমা, আব্দুল আলী, আব্দুল খালেক, জহর লাল চাকমা, চিজি মনি ত্রিপুরাসহ অনেকে বলেন, বিদ্যুৎ বিলের অনিয়মের সমাধান না হলে তাঁরা কঠোর কর্মসূচি দেবেন। তাঁরা দাবি করেন, উপজেলা পরিষদের আইনশৃঙ্খলা সভায় একাধিকবার সমস্যাটি তুলে ধরা হলেও কোনো সমাধান হয়নি। পরে পানছড়ি থানার এসআই রাকিব হোসেন ও তাঁর ফোর্স ঘটনাস্থলে এসে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাওকারীদের সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে আশ্বস্ত করেন। উপজেলা প্রশাসন ও থানা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ নিয়ে গ্রাহকদের ফেরত পাঠানো হয়।
পানছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী আহসান উল্লাহ কর্মস্থলে ছিলেন না। গ্রাহকদের অভিযোগের ব্যাপারে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, তিনি ট্রেনিংয়ে আছেন। কর্মস্থলে এসে একটা ব্যবস্থা করবেন। এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়জুল আলেম আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি সব কথা শুনে মিটিংয়ে আছি বলে মোবাইল ফোনের কলটি কেটে দেন।
পানছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি

বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে আজ রোববার সকালে খাগড়াছড়ির সীমান্ত শহর পানছড়ির বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা ছাড়া ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ দেন না। মিটার রিডিংয়ের তুলনায় বেশি বিল করেন তাঁরা।
হিসাবমতে, পানছড়ি বিউবোর আওতায় সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ক্ষুদ্রশিল্প, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও আবাসিক বাড়িঘরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। পানছড়ি সদরসহ দুধক ছড়া, লোগাং, জগত মোহনপাড়া, তারাবন, চেঙ্গী, দমদম অক্ষয়পাড়া, লতিবান, পাইয়্যংপাড়া, মরাটিলা, মাটিরাঙ্গা উপজেলার যামিনীপাড়া, তাইন্দং, তানৈক্যপাড়া, নোয়াপাড়াসহ বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এসব এলাকার গ্রাহকেরা মিটার না দেখে রিডিংয়ের অতিরিক্ত বিল, নতুন সংযোগে অতিরিক্ত টাকা, অবৈধ সংযোগ, বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলীর নিজস্ব বাহিনীর হুমকিসহ বিভিন্ন ভোগান্তির কথা জানান।
অস্থায়ী শ্রমিক মিটার রিডার উজ্জয়ন চাকমাসহ কয়েকজন বলেন, ‘আমরা সঠিক মিটার রিডিং অফিসে জমা দিলেও অফিস থেকে রিডিং বাড়িয়ে দেয়। তাতে আমাদের করার কিছু থাকে না।’
গ্রাহকদের অভিযোগের বিভিন্ন কাগজপত্র দেখালে অতিরিক্ত বিল করার বিষয়টি স্বীকার করেন পানছড়ির বিদুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলী। তিনি জানান, সিস্টেম লস কমানোর জন্য এমনটি হয়েছে। সরকারি এমন কোনো নিয়ম রয়েছে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, এমন কোনো নিয়ম নেই।’
উল্টাছড়ি ইউনিয়নের মরাটিলা এলাকার প্রদীপ ত্রিপুরা আজকের পত্রিকাকে জানান, বিদ্যুৎ বিভাগের অনিয়মের সুরাহা হয়নি। অতিরিক্ত বিল আসায় কিছু দিন আগেও মরাটিলায় ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা পানছড়ি বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলীসহ চারজনকে মারধর করেন।
তানৈক্যপাড়ায় নতুন বিদ্যুৎ-সংযোগ নেওয়া কবির আহাম্মদ, ছায়েদ আলী, এমরানসহ ছয় থেকে সাতজন গ্রাহকের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা জানান, বৈদ্যুতিক তারসহ আনুষঙ্গিক মালামাল কিনে দেন তাঁরা। কাজের শ্রমিক খরচ ছাড়াও শুধু সরকারি প্রিপেইড কার্ড মিটার, সংযোগ আবেদন, এস্টিমেট জমা বাবদ নেওয়া হয়েছে ১২ হাজার টাকা। সিঙ্গেল ২৫-৫০ কেভি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বসিয়ে নেওয়া হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। আর এসব কাজে সহকারী প্রকৌশলী চঞ্চল মীর আলীর মনোনীত ব্যক্তি আইনুল ইসলাম, আব্দুল কাদের, আবুল হোসেন, আব্বাস উদ্দিন বালুসহ বেশ কয়েকজন সহযোগিতা করেন বলে তাঁরা অভিযোগ তুলেন।
বৈদ্যুতিক নতুন সিঙ্গেল ট্রান্সফরমার লাগানো হয়েছে নোয়াপাড়া, মরাটিলা, পাইয়্যংপাড়া, লোগাং, চেঙ্গী এলাকায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেখানকার কয়েকজন গ্রাহক বলেন, নিজ এলাকা দিয়ে ১১ হাজার ভোল্টের লাইন থাকলেও ২২০ ভোল্ট বিদ্যুৎ-সংযোগ ছিল না। বারবার আবাসিক ও নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে আবেদন করেও ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাননি তাঁরা। পরে এ কাজের জন্য ২ লাখ টাকা চান বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন। দর-কষাকষিতে লাখ টাকায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার লাগিয়ে দেন তাঁরা।
আজ সকালে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাওকারী বিক্ষুব্ধ গ্রাহক সন্তোষ চাকমা, আব্দুল আলী, আব্দুল খালেক, জহর লাল চাকমা, চিজি মনি ত্রিপুরাসহ অনেকে বলেন, বিদ্যুৎ বিলের অনিয়মের সমাধান না হলে তাঁরা কঠোর কর্মসূচি দেবেন। তাঁরা দাবি করেন, উপজেলা পরিষদের আইনশৃঙ্খলা সভায় একাধিকবার সমস্যাটি তুলে ধরা হলেও কোনো সমাধান হয়নি। পরে পানছড়ি থানার এসআই রাকিব হোসেন ও তাঁর ফোর্স ঘটনাস্থলে এসে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাওকারীদের সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে আশ্বস্ত করেন। উপজেলা প্রশাসন ও থানা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ নিয়ে গ্রাহকদের ফেরত পাঠানো হয়।
পানছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী আহসান উল্লাহ কর্মস্থলে ছিলেন না। গ্রাহকদের অভিযোগের ব্যাপারে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, তিনি ট্রেনিংয়ে আছেন। কর্মস্থলে এসে একটা ব্যবস্থা করবেন। এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়জুল আলেম আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি সব কথা শুনে মিটিংয়ে আছি বলে মোবাইল ফোনের কলটি কেটে দেন।

বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে আজ রোববার সকালে খাগড়াছড়ির সীমান্ত শহর পানছড়ির বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা ছাড়া ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ দেন না। মিটার রিডিংয়ের তুলনায় বেশি বিল করেন তাঁরা।
হিসাবমতে, পানছড়ি বিউবোর আওতায় সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ক্ষুদ্রশিল্প, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও আবাসিক বাড়িঘরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। পানছড়ি সদরসহ দুধক ছড়া, লোগাং, জগত মোহনপাড়া, তারাবন, চেঙ্গী, দমদম অক্ষয়পাড়া, লতিবান, পাইয়্যংপাড়া, মরাটিলা, মাটিরাঙ্গা উপজেলার যামিনীপাড়া, তাইন্দং, তানৈক্যপাড়া, নোয়াপাড়াসহ বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এসব এলাকার গ্রাহকেরা মিটার না দেখে রিডিংয়ের অতিরিক্ত বিল, নতুন সংযোগে অতিরিক্ত টাকা, অবৈধ সংযোগ, বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলীর নিজস্ব বাহিনীর হুমকিসহ বিভিন্ন ভোগান্তির কথা জানান।
অস্থায়ী শ্রমিক মিটার রিডার উজ্জয়ন চাকমাসহ কয়েকজন বলেন, ‘আমরা সঠিক মিটার রিডিং অফিসে জমা দিলেও অফিস থেকে রিডিং বাড়িয়ে দেয়। তাতে আমাদের করার কিছু থাকে না।’
গ্রাহকদের অভিযোগের বিভিন্ন কাগজপত্র দেখালে অতিরিক্ত বিল করার বিষয়টি স্বীকার করেন পানছড়ির বিদুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলী। তিনি জানান, সিস্টেম লস কমানোর জন্য এমনটি হয়েছে। সরকারি এমন কোনো নিয়ম রয়েছে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, এমন কোনো নিয়ম নেই।’
উল্টাছড়ি ইউনিয়নের মরাটিলা এলাকার প্রদীপ ত্রিপুরা আজকের পত্রিকাকে জানান, বিদ্যুৎ বিভাগের অনিয়মের সুরাহা হয়নি। অতিরিক্ত বিল আসায় কিছু দিন আগেও মরাটিলায় ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা পানছড়ি বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মীর চঞ্চল আলীসহ চারজনকে মারধর করেন।
তানৈক্যপাড়ায় নতুন বিদ্যুৎ-সংযোগ নেওয়া কবির আহাম্মদ, ছায়েদ আলী, এমরানসহ ছয় থেকে সাতজন গ্রাহকের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা জানান, বৈদ্যুতিক তারসহ আনুষঙ্গিক মালামাল কিনে দেন তাঁরা। কাজের শ্রমিক খরচ ছাড়াও শুধু সরকারি প্রিপেইড কার্ড মিটার, সংযোগ আবেদন, এস্টিমেট জমা বাবদ নেওয়া হয়েছে ১২ হাজার টাকা। সিঙ্গেল ২৫-৫০ কেভি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বসিয়ে নেওয়া হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। আর এসব কাজে সহকারী প্রকৌশলী চঞ্চল মীর আলীর মনোনীত ব্যক্তি আইনুল ইসলাম, আব্দুল কাদের, আবুল হোসেন, আব্বাস উদ্দিন বালুসহ বেশ কয়েকজন সহযোগিতা করেন বলে তাঁরা অভিযোগ তুলেন।
বৈদ্যুতিক নতুন সিঙ্গেল ট্রান্সফরমার লাগানো হয়েছে নোয়াপাড়া, মরাটিলা, পাইয়্যংপাড়া, লোগাং, চেঙ্গী এলাকায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেখানকার কয়েকজন গ্রাহক বলেন, নিজ এলাকা দিয়ে ১১ হাজার ভোল্টের লাইন থাকলেও ২২০ ভোল্ট বিদ্যুৎ-সংযোগ ছিল না। বারবার আবাসিক ও নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে আবেদন করেও ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাননি তাঁরা। পরে এ কাজের জন্য ২ লাখ টাকা চান বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন। দর-কষাকষিতে লাখ টাকায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার লাগিয়ে দেন তাঁরা।
আজ সকালে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাওকারী বিক্ষুব্ধ গ্রাহক সন্তোষ চাকমা, আব্দুল আলী, আব্দুল খালেক, জহর লাল চাকমা, চিজি মনি ত্রিপুরাসহ অনেকে বলেন, বিদ্যুৎ বিলের অনিয়মের সমাধান না হলে তাঁরা কঠোর কর্মসূচি দেবেন। তাঁরা দাবি করেন, উপজেলা পরিষদের আইনশৃঙ্খলা সভায় একাধিকবার সমস্যাটি তুলে ধরা হলেও কোনো সমাধান হয়নি। পরে পানছড়ি থানার এসআই রাকিব হোসেন ও তাঁর ফোর্স ঘটনাস্থলে এসে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাওকারীদের সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে আশ্বস্ত করেন। উপজেলা প্রশাসন ও থানা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ নিয়ে গ্রাহকদের ফেরত পাঠানো হয়।
পানছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী আহসান উল্লাহ কর্মস্থলে ছিলেন না। গ্রাহকদের অভিযোগের ব্যাপারে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, তিনি ট্রেনিংয়ে আছেন। কর্মস্থলে এসে একটা ব্যবস্থা করবেন। এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়জুল আলেম আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি সব কথা শুনে মিটিংয়ে আছি বলে মোবাইল ফোনের কলটি কেটে দেন।

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
১৩ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
৩০ মিনিট আগে
জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
গত কয়েক দিন পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৩ ডিগ্রির ঘরে থাকছে। ফলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ শুক্রবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢাকা চারদিক। সুনসান নীরবতায় গরম কাপড় পরে প্রয়োজনীয় কাজে বের হয়েছে লোকজন। কেউ কেউ মাঠে করছেন হালচাষ। এরই মধ্যে পূর্ব আকাশে সূর্য দেখা দিলেও নেই প্রখর রোদ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা এলাকার গৃহবধূ নাজমা বেগম বলেন, ‘সকাল-বিকেল খুব ঠান্ডা পড়ে। ঘর থেকে বের হলেই যেন বাতাসে শরীর কেঁপে ওঠে। বাচ্চাদের নিয়ে সবচেয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। ঠান্ডা লাগলে হাসপাতালে যেতে হয় বারবার।’
একই এলাকার দিনমজুর মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতে কাজ পাওয়া কষ্ট হয়ে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা জমে থাকে। ঠান্ডায় শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।’
স্কুলছাত্রী তানজিলা আক্তার বলে, ‘সকালে কলেজ ও প্রাইভেটে যেতে খুব সমস্যা হয়। ঠান্ডা এমন যে হাতে গ্লাভস ছাড়া সাইকেল চালানো যায় না। শীত যেমন বাড়ছে, তেমনি অসুস্থ হওয়ার ভয়ও বাড়ছে।’
জেলার আশপাশ এলাকায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগী। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। সর্দি-কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও হঠাৎ তাপমাত্রা পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জিতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, দিন-রাতের তাপমাত্রার এই বড় পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ চিকিৎসকের।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, শীত ধীরে ধীরে নামছে। আজ ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। সামনে শীত আরও তীব্র হতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
গত কয়েক দিন পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৩ ডিগ্রির ঘরে থাকছে। ফলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ শুক্রবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢাকা চারদিক। সুনসান নীরবতায় গরম কাপড় পরে প্রয়োজনীয় কাজে বের হয়েছে লোকজন। কেউ কেউ মাঠে করছেন হালচাষ। এরই মধ্যে পূর্ব আকাশে সূর্য দেখা দিলেও নেই প্রখর রোদ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা এলাকার গৃহবধূ নাজমা বেগম বলেন, ‘সকাল-বিকেল খুব ঠান্ডা পড়ে। ঘর থেকে বের হলেই যেন বাতাসে শরীর কেঁপে ওঠে। বাচ্চাদের নিয়ে সবচেয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। ঠান্ডা লাগলে হাসপাতালে যেতে হয় বারবার।’
একই এলাকার দিনমজুর মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতে কাজ পাওয়া কষ্ট হয়ে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা জমে থাকে। ঠান্ডায় শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।’
স্কুলছাত্রী তানজিলা আক্তার বলে, ‘সকালে কলেজ ও প্রাইভেটে যেতে খুব সমস্যা হয়। ঠান্ডা এমন যে হাতে গ্লাভস ছাড়া সাইকেল চালানো যায় না। শীত যেমন বাড়ছে, তেমনি অসুস্থ হওয়ার ভয়ও বাড়ছে।’
জেলার আশপাশ এলাকায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগী। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। সর্দি-কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও হঠাৎ তাপমাত্রা পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জিতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, দিন-রাতের তাপমাত্রার এই বড় পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ চিকিৎসকের।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, শীত ধীরে ধীরে নামছে। আজ ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। সামনে শীত আরও তীব্র হতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।

বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে আজ রোববার সকালে খাগড়াছড়ির সীমান্ত শহর পানছড়ির বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা ছাড়া ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ দেন না। মিটার রিডিংয়ের তুলনায় বেশি বিল করেন তাঁরা।
২০ জুলাই ২০২৫
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
৩০ মিনিট আগে
জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণ, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত ওমর আলী কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার হাটবেলাটপুর গ্রামের ছাত্তার শেখের ছেলে।
বারোবাজারের ইসমাইল নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বারোবাজারে শ্রমিকের কাজ করতাম। কিছুদিন আগে ওমর আলী নছিমন কিনেছে। সে বারোবাজারের মাছের ভাড়া টানে। সকালে তার মোবাইলে ফোন দিলে রিসিভ হচ্ছিল না। পরে জানতে পারি, তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির গলায় ধারালো অস্ত্রের কাটা দাগ রয়েছে। এ ছাড়া রশি দিয়ে তাঁর গলা পেঁচানো। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে।

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণ, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত ওমর আলী কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার হাটবেলাটপুর গ্রামের ছাত্তার শেখের ছেলে।
বারোবাজারের ইসমাইল নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বারোবাজারে শ্রমিকের কাজ করতাম। কিছুদিন আগে ওমর আলী নছিমন কিনেছে। সে বারোবাজারের মাছের ভাড়া টানে। সকালে তার মোবাইলে ফোন দিলে রিসিভ হচ্ছিল না। পরে জানতে পারি, তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির গলায় ধারালো অস্ত্রের কাটা দাগ রয়েছে। এ ছাড়া রশি দিয়ে তাঁর গলা পেঁচানো। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে।

বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে আজ রোববার সকালে খাগড়াছড়ির সীমান্ত শহর পানছড়ির বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা ছাড়া ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ দেন না। মিটার রিডিংয়ের তুলনায় বেশি বিল করেন তাঁরা।
২০ জুলাই ২০২৫
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
১৩ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
৩০ মিনিট আগে
জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঝুলন দত্ত, কাপ্তাই ( রাঙামাটি)

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা জোরদারকরণ’ প্রকল্পের আওতায় রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগের তত্ত্বাবধানে ভুট্টা চাষ করেছেন তিনি।
উপজেলার ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের রেশম বাগান ব্লকের বারঘোনিয়া তঞ্চঙ্গাপাড়ায় জমিতে ভুট্টা লাগিয়েছেন কৃষক জয়নাল। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ৩৩ শতক কৃষি জমিতে ভুট্টার চাষ করেছেন। চলতি বছরের বোরো মৌসুমে কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ভুট্টার বীজ, সার ও সাইনবোর্ড পেয়েছেন। এ ছাড়াও একই জমিতে সাথি ফসল হিসেবে লালশাক, ফরাস শিম ও টমেটো চাষ করেছেন। বর্তমানে জমিতে ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। আগামী সপ্তাহে ভুট্টা বিক্রির আশা করছেন তিনি।
এদিন কাপ্তাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব রেশমবাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় কৃষক জয়নাল আবেদীনের ভুট্টা চাষ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘পাহাড়ে ভুট্টা চাষ কম হলেও রেশম বাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় এলাকায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রকল্পের আওতায় কাপ্তাই উপজেলায় চারটি ভুট্টা প্রদর্শনীর মধ্যে একটি কৃষক জয়নাল আবেদীনকে দিয়েছিলাম। ভুট্টা চাষে উনার ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে। আশা করছি, উনি ভালো লাভ করতে পারবেন।’

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা জোরদারকরণ’ প্রকল্পের আওতায় রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগের তত্ত্বাবধানে ভুট্টা চাষ করেছেন তিনি।
উপজেলার ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের রেশম বাগান ব্লকের বারঘোনিয়া তঞ্চঙ্গাপাড়ায় জমিতে ভুট্টা লাগিয়েছেন কৃষক জয়নাল। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ৩৩ শতক কৃষি জমিতে ভুট্টার চাষ করেছেন। চলতি বছরের বোরো মৌসুমে কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ভুট্টার বীজ, সার ও সাইনবোর্ড পেয়েছেন। এ ছাড়াও একই জমিতে সাথি ফসল হিসেবে লালশাক, ফরাস শিম ও টমেটো চাষ করেছেন। বর্তমানে জমিতে ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। আগামী সপ্তাহে ভুট্টা বিক্রির আশা করছেন তিনি।
এদিন কাপ্তাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব রেশমবাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় কৃষক জয়নাল আবেদীনের ভুট্টা চাষ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘পাহাড়ে ভুট্টা চাষ কম হলেও রেশম বাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় এলাকায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রকল্পের আওতায় কাপ্তাই উপজেলায় চারটি ভুট্টা প্রদর্শনীর মধ্যে একটি কৃষক জয়নাল আবেদীনকে দিয়েছিলাম। ভুট্টা চাষে উনার ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে। আশা করছি, উনি ভালো লাভ করতে পারবেন।’

বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে আজ রোববার সকালে খাগড়াছড়ির সীমান্ত শহর পানছড়ির বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা ছাড়া ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ দেন না। মিটার রিডিংয়ের তুলনায় বেশি বিল করেন তাঁরা।
২০ জুলাই ২০২৫
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
১৩ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুর প্রতিনিধি

জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের চর জালালের পাড়া গ্রামের শফিকুলের ছেলে বাবু ওরফে দিপু এবং জালাল উদ্দিনের ছেলে রাসেল হোসেন। আহত হয়েছেন একই এলাকার শ্যামল মিয়া। হতাহত তিনজনই চাচা-ভাতিজা।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে কেন্দুয়ার বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে জেলা শহরের যাচ্ছিলেন তিনজন। বেলটিয়া এলাকায় পৌঁছালে টাঙ্গাইলগামী একটি মরিচবোঝাই ট্রাক তাঁদের মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এতে সড়কে পড়ে গুরুতর আহত হন তিনজন। তাঁদেরকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক দিপু ও রাসেলকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত শ্যামলকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জামাল উদ্দিন বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত তিনজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এর মধ্যে দুজনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। একজন আহত ছিলেন। তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জামালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘লাশের ময়নাতদন্ত চলছে। মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলমান। আমরা ট্রাকটি আটক করেছি, কিন্তু চালক পালিয়েছে।’

জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের চর জালালের পাড়া গ্রামের শফিকুলের ছেলে বাবু ওরফে দিপু এবং জালাল উদ্দিনের ছেলে রাসেল হোসেন। আহত হয়েছেন একই এলাকার শ্যামল মিয়া। হতাহত তিনজনই চাচা-ভাতিজা।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে কেন্দুয়ার বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে জেলা শহরের যাচ্ছিলেন তিনজন। বেলটিয়া এলাকায় পৌঁছালে টাঙ্গাইলগামী একটি মরিচবোঝাই ট্রাক তাঁদের মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এতে সড়কে পড়ে গুরুতর আহত হন তিনজন। তাঁদেরকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক দিপু ও রাসেলকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত শ্যামলকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জামাল উদ্দিন বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত তিনজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এর মধ্যে দুজনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। একজন আহত ছিলেন। তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জামালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘লাশের ময়নাতদন্ত চলছে। মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলমান। আমরা ট্রাকটি আটক করেছি, কিন্তু চালক পালিয়েছে।’

বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগে আজ রোববার সকালে খাগড়াছড়ির সীমান্ত শহর পানছড়ির বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা টাকা ছাড়া ট্রান্সফরমার ও বিদ্যুৎ-সংযোগ দেন না। মিটার রিডিংয়ের তুলনায় বেশি বিল করেন তাঁরা।
২০ জুলাই ২০২৫
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
১৩ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
৩০ মিনিট আগে