বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি

পদ্মা সেতু হয়ে প্রথমবারের মতো বেনাপোল থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ যাত্রা শুরু করেছে। এ আগে রেলটি যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় যেত।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকায় পৌঁছাবে বেনাপোল এক্সপ্রেস। পরের দিন সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আবার যাত্রী নিয়ে ফিরবে ট্রেনটি। বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে সাড়ে ৩০০ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয় ট্রেনটি। তবে যাত্রাপথে অন্যান্য স্টেশন থেকে আরও যাত্রী উঠবে এই ট্রেনে।
এর আগে পদ্মা সেতুতে সড়কপথে যানবাহনে বেনাপোল বন্দর থেকে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সেবা চালু হয়েছে। আজ থেকে এ রুটে যাত্রীরা পাচ্ছে রেলসেবা।
ভারতীয় পাসপোর্টধারী যাত্রী কমলেশ বিশ্বাস জানান, নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য ভ্রমণের সুযোগ সৃষ্টিতে খুশি তাঁরা। প্রথম যাত্রী হয়ে তিনি বেনাপোল এক্সপ্রেসে টিকিট নিয়েছেন।
জানা গেছে, গত বছরের ২৫ জুন পদ্মার বুকে সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ, পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলা যুক্ত হয়। দূরত্ব কমে আসায় গত এক বছরে যোগাযোগ খাতে সুফল মেলে যাতায়াত ও বাণিজ্যে। এরই মধ্যে মানুষের জীবনযাত্রাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে এবার পদ্মা সেতুতে চালু হলো রেলসেবা। গতকাল খুলনা থেকে যাত্রী নিয়ে রেল পদ্মা পাড়ি দিলেও আজ বেনাপোল থেকে যাত্রী নিয়ে ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ রুট পরিবর্তন করে যমুনা সেতুর পরিবর্তে পদ্মা সেতু হয়ে যায় ঢাকায়। প্রথম পর্যায়ে কেবল যাত্রীবাহী রেল চলাচলের সুবিধা হলেও পরে মিলবে রেলে পণ্য পরিবহন সেবা।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবসায়ীদের রেলসেবা বড় ভূমিকা রাখবে। এ উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের অর্থনীতিকে আগামীতে আরও বেগবান করতে ভূমিকা রাখবে।
বেনাপোল রেলওয়ে নিরাপত্তা কর্মকর্তা ইমদাদুল হক জানান, যাত্রীদের নিরাপত্তাব্যবস্থা আগের চেয়ে আরও জোরদার করা হয়েছে।
বেনাপোল রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, বর্তমানে বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস, খুলনা-কলকাতা রুটে বন্ধন এক্সপ্রেস ও খুলনা-বেনাপোল রুটে বেতনা এক্সপ্রেস সার্ভিস চালু রয়েছে। আগে বেনাপোল এক্সপ্রেস যমুনা সেতু হয়ে যেত ঢাকায়। ২ নভেম্বর থেকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে বেনাপোল এক্সপ্রেস যায় ঢাকায়। পদ্মা পাড়ির সুযোগে রেল ভ্রমণে যাত্রীর সংখ্যা সামনের দিনে আরও বাড়বে জানান তিনি। এ ছাড়া খুব শিগগিরই নড়াইল হয়ে রেল যাবে ঢাকায়। তখন ঢাকা-বেনাপোলের দূরত্ব ও সময় অর্ধেকে কমে আসবে।

পদ্মা সেতু হয়ে প্রথমবারের মতো বেনাপোল থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ যাত্রা শুরু করেছে। এ আগে রেলটি যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় যেত।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকায় পৌঁছাবে বেনাপোল এক্সপ্রেস। পরের দিন সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আবার যাত্রী নিয়ে ফিরবে ট্রেনটি। বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে সাড়ে ৩০০ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয় ট্রেনটি। তবে যাত্রাপথে অন্যান্য স্টেশন থেকে আরও যাত্রী উঠবে এই ট্রেনে।
এর আগে পদ্মা সেতুতে সড়কপথে যানবাহনে বেনাপোল বন্দর থেকে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সেবা চালু হয়েছে। আজ থেকে এ রুটে যাত্রীরা পাচ্ছে রেলসেবা।
ভারতীয় পাসপোর্টধারী যাত্রী কমলেশ বিশ্বাস জানান, নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য ভ্রমণের সুযোগ সৃষ্টিতে খুশি তাঁরা। প্রথম যাত্রী হয়ে তিনি বেনাপোল এক্সপ্রেসে টিকিট নিয়েছেন।
জানা গেছে, গত বছরের ২৫ জুন পদ্মার বুকে সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ, পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলা যুক্ত হয়। দূরত্ব কমে আসায় গত এক বছরে যোগাযোগ খাতে সুফল মেলে যাতায়াত ও বাণিজ্যে। এরই মধ্যে মানুষের জীবনযাত্রাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে এবার পদ্মা সেতুতে চালু হলো রেলসেবা। গতকাল খুলনা থেকে যাত্রী নিয়ে রেল পদ্মা পাড়ি দিলেও আজ বেনাপোল থেকে যাত্রী নিয়ে ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ রুট পরিবর্তন করে যমুনা সেতুর পরিবর্তে পদ্মা সেতু হয়ে যায় ঢাকায়। প্রথম পর্যায়ে কেবল যাত্রীবাহী রেল চলাচলের সুবিধা হলেও পরে মিলবে রেলে পণ্য পরিবহন সেবা।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবসায়ীদের রেলসেবা বড় ভূমিকা রাখবে। এ উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের অর্থনীতিকে আগামীতে আরও বেগবান করতে ভূমিকা রাখবে।
বেনাপোল রেলওয়ে নিরাপত্তা কর্মকর্তা ইমদাদুল হক জানান, যাত্রীদের নিরাপত্তাব্যবস্থা আগের চেয়ে আরও জোরদার করা হয়েছে।
বেনাপোল রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, বর্তমানে বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস, খুলনা-কলকাতা রুটে বন্ধন এক্সপ্রেস ও খুলনা-বেনাপোল রুটে বেতনা এক্সপ্রেস সার্ভিস চালু রয়েছে। আগে বেনাপোল এক্সপ্রেস যমুনা সেতু হয়ে যেত ঢাকায়। ২ নভেম্বর থেকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে বেনাপোল এক্সপ্রেস যায় ঢাকায়। পদ্মা পাড়ির সুযোগে রেল ভ্রমণে যাত্রীর সংখ্যা সামনের দিনে আরও বাড়বে জানান তিনি। এ ছাড়া খুব শিগগিরই নড়াইল হয়ে রেল যাবে ঢাকায়। তখন ঢাকা-বেনাপোলের দূরত্ব ও সময় অর্ধেকে কমে আসবে।
বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি

পদ্মা সেতু হয়ে প্রথমবারের মতো বেনাপোল থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ যাত্রা শুরু করেছে। এ আগে রেলটি যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় যেত।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকায় পৌঁছাবে বেনাপোল এক্সপ্রেস। পরের দিন সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আবার যাত্রী নিয়ে ফিরবে ট্রেনটি। বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে সাড়ে ৩০০ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয় ট্রেনটি। তবে যাত্রাপথে অন্যান্য স্টেশন থেকে আরও যাত্রী উঠবে এই ট্রেনে।
এর আগে পদ্মা সেতুতে সড়কপথে যানবাহনে বেনাপোল বন্দর থেকে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সেবা চালু হয়েছে। আজ থেকে এ রুটে যাত্রীরা পাচ্ছে রেলসেবা।
ভারতীয় পাসপোর্টধারী যাত্রী কমলেশ বিশ্বাস জানান, নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য ভ্রমণের সুযোগ সৃষ্টিতে খুশি তাঁরা। প্রথম যাত্রী হয়ে তিনি বেনাপোল এক্সপ্রেসে টিকিট নিয়েছেন।
জানা গেছে, গত বছরের ২৫ জুন পদ্মার বুকে সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ, পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলা যুক্ত হয়। দূরত্ব কমে আসায় গত এক বছরে যোগাযোগ খাতে সুফল মেলে যাতায়াত ও বাণিজ্যে। এরই মধ্যে মানুষের জীবনযাত্রাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে এবার পদ্মা সেতুতে চালু হলো রেলসেবা। গতকাল খুলনা থেকে যাত্রী নিয়ে রেল পদ্মা পাড়ি দিলেও আজ বেনাপোল থেকে যাত্রী নিয়ে ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ রুট পরিবর্তন করে যমুনা সেতুর পরিবর্তে পদ্মা সেতু হয়ে যায় ঢাকায়। প্রথম পর্যায়ে কেবল যাত্রীবাহী রেল চলাচলের সুবিধা হলেও পরে মিলবে রেলে পণ্য পরিবহন সেবা।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবসায়ীদের রেলসেবা বড় ভূমিকা রাখবে। এ উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের অর্থনীতিকে আগামীতে আরও বেগবান করতে ভূমিকা রাখবে।
বেনাপোল রেলওয়ে নিরাপত্তা কর্মকর্তা ইমদাদুল হক জানান, যাত্রীদের নিরাপত্তাব্যবস্থা আগের চেয়ে আরও জোরদার করা হয়েছে।
বেনাপোল রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, বর্তমানে বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস, খুলনা-কলকাতা রুটে বন্ধন এক্সপ্রেস ও খুলনা-বেনাপোল রুটে বেতনা এক্সপ্রেস সার্ভিস চালু রয়েছে। আগে বেনাপোল এক্সপ্রেস যমুনা সেতু হয়ে যেত ঢাকায়। ২ নভেম্বর থেকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে বেনাপোল এক্সপ্রেস যায় ঢাকায়। পদ্মা পাড়ির সুযোগে রেল ভ্রমণে যাত্রীর সংখ্যা সামনের দিনে আরও বাড়বে জানান তিনি। এ ছাড়া খুব শিগগিরই নড়াইল হয়ে রেল যাবে ঢাকায়। তখন ঢাকা-বেনাপোলের দূরত্ব ও সময় অর্ধেকে কমে আসবে।

পদ্মা সেতু হয়ে প্রথমবারের মতো বেনাপোল থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ যাত্রা শুরু করেছে। এ আগে রেলটি যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় যেত।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকায় পৌঁছাবে বেনাপোল এক্সপ্রেস। পরের দিন সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আবার যাত্রী নিয়ে ফিরবে ট্রেনটি। বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে সাড়ে ৩০০ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয় ট্রেনটি। তবে যাত্রাপথে অন্যান্য স্টেশন থেকে আরও যাত্রী উঠবে এই ট্রেনে।
এর আগে পদ্মা সেতুতে সড়কপথে যানবাহনে বেনাপোল বন্দর থেকে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সেবা চালু হয়েছে। আজ থেকে এ রুটে যাত্রীরা পাচ্ছে রেলসেবা।
ভারতীয় পাসপোর্টধারী যাত্রী কমলেশ বিশ্বাস জানান, নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য ভ্রমণের সুযোগ সৃষ্টিতে খুশি তাঁরা। প্রথম যাত্রী হয়ে তিনি বেনাপোল এক্সপ্রেসে টিকিট নিয়েছেন।
জানা গেছে, গত বছরের ২৫ জুন পদ্মার বুকে সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ, পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলা যুক্ত হয়। দূরত্ব কমে আসায় গত এক বছরে যোগাযোগ খাতে সুফল মেলে যাতায়াত ও বাণিজ্যে। এরই মধ্যে মানুষের জীবনযাত্রাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে এবার পদ্মা সেতুতে চালু হলো রেলসেবা। গতকাল খুলনা থেকে যাত্রী নিয়ে রেল পদ্মা পাড়ি দিলেও আজ বেনাপোল থেকে যাত্রী নিয়ে ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ রুট পরিবর্তন করে যমুনা সেতুর পরিবর্তে পদ্মা সেতু হয়ে যায় ঢাকায়। প্রথম পর্যায়ে কেবল যাত্রীবাহী রেল চলাচলের সুবিধা হলেও পরে মিলবে রেলে পণ্য পরিবহন সেবা।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবসায়ীদের রেলসেবা বড় ভূমিকা রাখবে। এ উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের অর্থনীতিকে আগামীতে আরও বেগবান করতে ভূমিকা রাখবে।
বেনাপোল রেলওয়ে নিরাপত্তা কর্মকর্তা ইমদাদুল হক জানান, যাত্রীদের নিরাপত্তাব্যবস্থা আগের চেয়ে আরও জোরদার করা হয়েছে।
বেনাপোল রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, বর্তমানে বেনাপোল রেলস্টেশন থেকে ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস, খুলনা-কলকাতা রুটে বন্ধন এক্সপ্রেস ও খুলনা-বেনাপোল রুটে বেতনা এক্সপ্রেস সার্ভিস চালু রয়েছে। আগে বেনাপোল এক্সপ্রেস যমুনা সেতু হয়ে যেত ঢাকায়। ২ নভেম্বর থেকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে বেনাপোল এক্সপ্রেস যায় ঢাকায়। পদ্মা পাড়ির সুযোগে রেল ভ্রমণে যাত্রীর সংখ্যা সামনের দিনে আরও বাড়বে জানান তিনি। এ ছাড়া খুব শিগগিরই নড়াইল হয়ে রেল যাবে ঢাকায়। তখন ঢাকা-বেনাপোলের দূরত্ব ও সময় অর্ধেকে কমে আসবে।

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
২৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

পদ্মাসেতু হয়ে প্রথমবারের মতো বেনাপোল থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ যাত্রা শুরু করেছে। এ আগে রেলটি যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় যেত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকায় পৌঁছাবে বেনাপোল এক্সপ্রেস।
০২ নভেম্বর ২০২৩
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
২ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

পদ্মাসেতু হয়ে প্রথমবারের মতো বেনাপোল থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ যাত্রা শুরু করেছে। এ আগে রেলটি যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় যেত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকায় পৌঁছাবে বেনাপোল এক্সপ্রেস।
০২ নভেম্বর ২০২৩
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
২৪ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
২ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

পদ্মাসেতু হয়ে প্রথমবারের মতো বেনাপোল থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ যাত্রা শুরু করেছে। এ আগে রেলটি যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় যেত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকায় পৌঁছাবে বেনাপোল এক্সপ্রেস।
০২ নভেম্বর ২০২৩
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
২৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার ও জাবি প্রতিনিধি

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘৫৪ বছর পরেও যখন একটা গণ-অভ্যুত্থান হতে হয়, তার অর্থ হচ্ছে একাত্তরের যে স্বপ্নটা আমাদের ছিল, যে বিশ্বাসটা আমাদের ছিল, যে প্রত্যাশাটা আমাদের ছিল, রাষ্ট্র সেই প্রত্যাশাটা পূরণ করতে পারেনি। আমরা আশা করি, এই নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যেই ভিত্তিটা গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ় করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে এবং একই সঙ্গে একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত সমাজ গড়ার স্বপ্নটা আমাদের এখনো অধরাই রয়ে গেছে। এর মাধ্যমে আমাদের পূর্ণতার যাত্রা শুরু করতে পারব।’
রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য অনেক সময় যুক্তিতর্ক না করে হত্যাচেষ্টাকে একটা অস্ত্র হিসেবে গ্রহণ করা হয়, যা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও কাপুরুষোচিত বলে মন্তব্য করেন তথ্য উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটা একটা খুবই দুঃখজনক বিষয় যে আমাদের প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য অনেক সময় দেখা যায়, আমরা যুক্তিতর্ক না করে হত্যাচেষ্টাকে একটা অস্ত্র হিসেবে গ্রহণ করি। এটা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও কাপুরুষোচিত, এটার মধ্যে তো কোনো বীরত্ব নেই, আপনার যদি শক্তি থাকে, আপনি জনগণের মুখোমুখি হন, জনগণের মুখোমুখি কীভাবে হতে হয়, একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে তো সবার কাছে স্পষ্ট। সেটা না করে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার এই যে একটা রাজনৈতিক সংস্কৃতি চলে এসেছে, এটা কোনোভাবেই নতুন বাংলাদেশে গ্রহণ করার কোনো সুযোগ দেখতে পাচ্ছি না।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘নিরাপত্তা দেওয়ার যতটা স্বাভাবিক প্রস্তুতি থাকে, সবটুকু স্বাভাবিক প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, সাম্প্রতিক সময়ের আঘাতটা নিয়ে স্বাভাবিক প্রস্তুতির চেয়েও বেশি কিছু আমাদের নিতে হবে। কারণ, প্রতিপক্ষ আরও বেশি সংগঠিত এবং সে পেছন দিক থেকে আঘাত করছে।’ তিনি বলেন, ‘এই যে পেছন দিক থেকে আঘাত, এটার বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা আজকে এমন একটা সন্ধিক্ষণে আছি, যেখানে আমরা একটা শাসনব্যবস্থাকে পেছনে ফেলে নতুন করে গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করব। সেখানে ফেব্রুয়ারি মাসে আমাদের নির্বাচন আছে, আমরা খুবই আশা করছি, নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের পথে সুদৃঢ় একটা যাত্রা আমরা শুরু করব। এ জন্য কেবল একটা নির্বাচনই হচ্ছে না, সঙ্গে গণভোটও হচ্ছে।’
সবকিছু বিবেচনায় অন্তর্বর্তী সরকার সফল নাকি ব্যর্থ—এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যখন রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বটা নিয়েছিলাম, তখন একটা একেবারে ভেঙে পড়া অবস্থায় আমরা কাজটা শুরু করেছি। সেই ভেঙে পড়া অবস্থাকে জোড়া লাগিয়ে রাষ্ট্রটাকে আবার একটা যাত্রার দিকে নিয়ে যাওয়াই ছিল আমাদের কাজ। আমরা সেই কাজটা করেছি। সেখানে আমি এই সরকারকে ব্যর্থ বা সফল কোনোটা বলারই সুযোগ দেখতে পাচ্ছি না। এ সরকার তখনই সফল হবে, যখন দেখা যাবে যে উদ্দেশ্য নিয়ে এই সরকারের যাত্রা—একটা সুষ্ঠু নির্বাচন, বিচার করা এবং সংস্কার করা; সেই কাজগুলো সম্পন্ন হয়েছে।’
রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, ‘আমাদের প্রচেষ্টা হচ্ছে, সুষ্ঠু একটা নির্বাচন হবে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে লোকে ভোট দিতে পারবে, শান্তিপূর্ণভাবে লোকে ভোট দিতে পারবে। এখন এটাকে ব্যহত করার জন্য একটা শক্তি সমাজে কাজ করছে। সে শক্তিটাকে একই সঙ্গে আমাদের প্রতিহত করতে হচ্ছে এবং প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হচ্ছে। আমাদের প্রত্যাশার জায়গা থেকে আমরা বলে দিতে পারি, আমরা শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু, স্বতঃস্ফূর্ত একটা নির্বাচনের দিকে তাকাচ্ছি।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘৫৪ বছর পরেও যখন একটা গণ-অভ্যুত্থান হতে হয়, তার অর্থ হচ্ছে একাত্তরের যে স্বপ্নটা আমাদের ছিল, যে বিশ্বাসটা আমাদের ছিল, যে প্রত্যাশাটা আমাদের ছিল, রাষ্ট্র সেই প্রত্যাশাটা পূরণ করতে পারেনি। আমরা আশা করি, এই নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যেই ভিত্তিটা গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ় করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে এবং একই সঙ্গে একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত সমাজ গড়ার স্বপ্নটা আমাদের এখনো অধরাই রয়ে গেছে। এর মাধ্যমে আমাদের পূর্ণতার যাত্রা শুরু করতে পারব।’
রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য অনেক সময় যুক্তিতর্ক না করে হত্যাচেষ্টাকে একটা অস্ত্র হিসেবে গ্রহণ করা হয়, যা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও কাপুরুষোচিত বলে মন্তব্য করেন তথ্য উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটা একটা খুবই দুঃখজনক বিষয় যে আমাদের প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য অনেক সময় দেখা যায়, আমরা যুক্তিতর্ক না করে হত্যাচেষ্টাকে একটা অস্ত্র হিসেবে গ্রহণ করি। এটা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও কাপুরুষোচিত, এটার মধ্যে তো কোনো বীরত্ব নেই, আপনার যদি শক্তি থাকে, আপনি জনগণের মুখোমুখি হন, জনগণের মুখোমুখি কীভাবে হতে হয়, একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে তো সবার কাছে স্পষ্ট। সেটা না করে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার এই যে একটা রাজনৈতিক সংস্কৃতি চলে এসেছে, এটা কোনোভাবেই নতুন বাংলাদেশে গ্রহণ করার কোনো সুযোগ দেখতে পাচ্ছি না।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘নিরাপত্তা দেওয়ার যতটা স্বাভাবিক প্রস্তুতি থাকে, সবটুকু স্বাভাবিক প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, সাম্প্রতিক সময়ের আঘাতটা নিয়ে স্বাভাবিক প্রস্তুতির চেয়েও বেশি কিছু আমাদের নিতে হবে। কারণ, প্রতিপক্ষ আরও বেশি সংগঠিত এবং সে পেছন দিক থেকে আঘাত করছে।’ তিনি বলেন, ‘এই যে পেছন দিক থেকে আঘাত, এটার বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা আজকে এমন একটা সন্ধিক্ষণে আছি, যেখানে আমরা একটা শাসনব্যবস্থাকে পেছনে ফেলে নতুন করে গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করব। সেখানে ফেব্রুয়ারি মাসে আমাদের নির্বাচন আছে, আমরা খুবই আশা করছি, নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের পথে সুদৃঢ় একটা যাত্রা আমরা শুরু করব। এ জন্য কেবল একটা নির্বাচনই হচ্ছে না, সঙ্গে গণভোটও হচ্ছে।’
সবকিছু বিবেচনায় অন্তর্বর্তী সরকার সফল নাকি ব্যর্থ—এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যখন রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বটা নিয়েছিলাম, তখন একটা একেবারে ভেঙে পড়া অবস্থায় আমরা কাজটা শুরু করেছি। সেই ভেঙে পড়া অবস্থাকে জোড়া লাগিয়ে রাষ্ট্রটাকে আবার একটা যাত্রার দিকে নিয়ে যাওয়াই ছিল আমাদের কাজ। আমরা সেই কাজটা করেছি। সেখানে আমি এই সরকারকে ব্যর্থ বা সফল কোনোটা বলারই সুযোগ দেখতে পাচ্ছি না। এ সরকার তখনই সফল হবে, যখন দেখা যাবে যে উদ্দেশ্য নিয়ে এই সরকারের যাত্রা—একটা সুষ্ঠু নির্বাচন, বিচার করা এবং সংস্কার করা; সেই কাজগুলো সম্পন্ন হয়েছে।’
রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, ‘আমাদের প্রচেষ্টা হচ্ছে, সুষ্ঠু একটা নির্বাচন হবে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে লোকে ভোট দিতে পারবে, শান্তিপূর্ণভাবে লোকে ভোট দিতে পারবে। এখন এটাকে ব্যহত করার জন্য একটা শক্তি সমাজে কাজ করছে। সে শক্তিটাকে একই সঙ্গে আমাদের প্রতিহত করতে হচ্ছে এবং প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হচ্ছে। আমাদের প্রত্যাশার জায়গা থেকে আমরা বলে দিতে পারি, আমরা শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু, স্বতঃস্ফূর্ত একটা নির্বাচনের দিকে তাকাচ্ছি।’

পদ্মাসেতু হয়ে প্রথমবারের মতো বেনাপোল থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ যাত্রা শুরু করেছে। এ আগে রেলটি যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় যেত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে রাত সাড়ে ৮টায় ঢাকায় পৌঁছাবে বেনাপোল এক্সপ্রেস।
০২ নভেম্বর ২০২৩
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
২৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে