ফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরে আন্তজেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রিবার্ষিক সাধারণ সভা ঘিরে আবারও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সভা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসন গিয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার আশঙ্কায় সভাটি বন্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া শ্রমিকদের অপর পক্ষের অভিযোগ, সভার ব্যানারে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলের কারও ছবি রাখা হয়নি।
সকালে শহরের গোয়ালচামট এলাকায় পুরাতন বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ মিলনায়তনে এ সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার এ সাধারণ সভার আয়োজকদের আওয়ামী লীগের দোসর ও আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটার শঙ্কা রয়েছে উল্লেখ করে জেলা প্রশাসকের কাছে সংগঠনটির সদস্য মো. খায়রুল বাশার সবুজ লিখিত অভিযোগ করেন।
জানা গেছে, সকাল ১০টার দিকে সাধারণ সভার কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি নেন সংগঠনটির সভাপতি আব্দুল মান্নান শেখ মানা, সাধারণ সম্পাদক গোলাম মো. আজাদসহ শ্রমিকদের একাংশ। তাঁরা হলরুমে সাধারণ সভার ব্যানার টাঙানো ও প্যান্ডেল করার প্রস্তুতি নেন। সভা শেষে দরিদ্র শ্রমিক পরিবারের মধ্যে ক্ষতিপূরণের টাকা ও খাদ্য বিতরণের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
এদিকে খবর পেয়ে জেলা শ্রমিক দলের একাংশের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসার নেতৃত্বে শ্রমিকদের একটি পক্ষ সেখানে অবস্থান করে। পরে থানা-পুলিশ গিয়ে সভা বন্ধ করে দেয়। এর আগে গত ২৮ জুন সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, সেদিনও একটি পক্ষের বাধায় তা পণ্ড হয়ে যায়।
বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, অনুষ্ঠানস্থলের প্রবেশপথ বন্ধ এবং দরজায় তালা ঝুলছে। সামনে পুলিশের ২০ থেকে ৩০ জন সদস্য অবস্থান করছেন। বাইরে জেলা শ্রমিক দলের একাংশের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসাসহ তাঁর সমর্থিত শ্রমিকেরা অবস্থান করছেন। দুপুর ১২টার দিকে রান্না করা আট পাতিল খাবার পৌরসভার বাস টার্মিনালে নিয়ে যাওয়া হয়।
মোজাফফর আলী মুসা সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগের ছত্রচ্ছায়ায় এ সাধারণ সভার আয়োজন করা হয়েছে, যার সঙ্গে শ্রমিকদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই, শ্রমিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ততা নেই। তাঁরা আওয়ামী লীগের দোসর, আওয়ামী লীগের দোসর হয়ে আজকে তাঁরা মঞ্চ করেছেন।
মোজাফফর আলী আরও বলেন, ‘এই মঞ্চের ব্যানারে তারেক রহমান, খালেদা জিয়া ও শহীদ জিয়াউর রহমানের কোনো ছবি নেই। ফরিদপুর জেলা শ্রমিক দল জীবিত থাকতে ফরিদপুরের মাটিতে আওয়ামী লীগ ও কোনো সংগঠনকে প্রতিষ্ঠিত হতে দেব না। এই ফ্যাসিবাদের দোসররা গোপনে ঢাকা থেকে সাধারণ সভার অর্ডার করে এনে গোপনে সভার আয়োজন করে। জেলা শ্রমিক দলকেও অবগত করা হয়নি। তাঁরা শ্রমিকদের ও জেলা শ্রমিক দলকে লাঞ্ছিত করেছেন। যে কারণে আমরা প্রতিহত করতে এসেছি।’
অপর দিকে সংগঠনটির সভাপতি আব্দুল মান্নান শেখ মানা নিজেকে জেলা শ্রমিক দলের অপর আরও একটি অংশের সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দেন। তিনি বলেন, ‘কী কারণে তাঁরা এসব করছেন, আমি জানি না। একটি পক্ষ প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দিয়েছে, যে কারণে পুলিশ এসে বন্ধ করে দিয়েছে। আমি আজকের পর থেকে আর শ্রমিক রাজনীতি করব না।’

এদিকে সভা স্থগিত হওয়ার কারণে সাধারণ শ্রমিকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শ্রমিক বলেন, ‘সাধারণ সভা সম্পন্ন হলে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব আসবে। আমরা সেটাই চাই।’
জানতে চাইলে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক মো. আব্দুল্লাহ বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই সভা ঘিরে একটি পক্ষ অভিযোগ করেছিল এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার শঙ্কা ছিল। যে কারণে আপাতত সভা বন্ধ রাখা হয়েছে। উভয় পক্ষ যদি একমত হতে পারে, তাহলে সভা করতে দেওয়া হবে। সকাল থেকে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

ফরিদপুরে আন্তজেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রিবার্ষিক সাধারণ সভা ঘিরে আবারও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সভা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসন গিয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার আশঙ্কায় সভাটি বন্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া শ্রমিকদের অপর পক্ষের অভিযোগ, সভার ব্যানারে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলের কারও ছবি রাখা হয়নি।
সকালে শহরের গোয়ালচামট এলাকায় পুরাতন বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ মিলনায়তনে এ সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার এ সাধারণ সভার আয়োজকদের আওয়ামী লীগের দোসর ও আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটার শঙ্কা রয়েছে উল্লেখ করে জেলা প্রশাসকের কাছে সংগঠনটির সদস্য মো. খায়রুল বাশার সবুজ লিখিত অভিযোগ করেন।
জানা গেছে, সকাল ১০টার দিকে সাধারণ সভার কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি নেন সংগঠনটির সভাপতি আব্দুল মান্নান শেখ মানা, সাধারণ সম্পাদক গোলাম মো. আজাদসহ শ্রমিকদের একাংশ। তাঁরা হলরুমে সাধারণ সভার ব্যানার টাঙানো ও প্যান্ডেল করার প্রস্তুতি নেন। সভা শেষে দরিদ্র শ্রমিক পরিবারের মধ্যে ক্ষতিপূরণের টাকা ও খাদ্য বিতরণের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
এদিকে খবর পেয়ে জেলা শ্রমিক দলের একাংশের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসার নেতৃত্বে শ্রমিকদের একটি পক্ষ সেখানে অবস্থান করে। পরে থানা-পুলিশ গিয়ে সভা বন্ধ করে দেয়। এর আগে গত ২৮ জুন সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, সেদিনও একটি পক্ষের বাধায় তা পণ্ড হয়ে যায়।
বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, অনুষ্ঠানস্থলের প্রবেশপথ বন্ধ এবং দরজায় তালা ঝুলছে। সামনে পুলিশের ২০ থেকে ৩০ জন সদস্য অবস্থান করছেন। বাইরে জেলা শ্রমিক দলের একাংশের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসাসহ তাঁর সমর্থিত শ্রমিকেরা অবস্থান করছেন। দুপুর ১২টার দিকে রান্না করা আট পাতিল খাবার পৌরসভার বাস টার্মিনালে নিয়ে যাওয়া হয়।
মোজাফফর আলী মুসা সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগের ছত্রচ্ছায়ায় এ সাধারণ সভার আয়োজন করা হয়েছে, যার সঙ্গে শ্রমিকদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই, শ্রমিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ততা নেই। তাঁরা আওয়ামী লীগের দোসর, আওয়ামী লীগের দোসর হয়ে আজকে তাঁরা মঞ্চ করেছেন।
মোজাফফর আলী আরও বলেন, ‘এই মঞ্চের ব্যানারে তারেক রহমান, খালেদা জিয়া ও শহীদ জিয়াউর রহমানের কোনো ছবি নেই। ফরিদপুর জেলা শ্রমিক দল জীবিত থাকতে ফরিদপুরের মাটিতে আওয়ামী লীগ ও কোনো সংগঠনকে প্রতিষ্ঠিত হতে দেব না। এই ফ্যাসিবাদের দোসররা গোপনে ঢাকা থেকে সাধারণ সভার অর্ডার করে এনে গোপনে সভার আয়োজন করে। জেলা শ্রমিক দলকেও অবগত করা হয়নি। তাঁরা শ্রমিকদের ও জেলা শ্রমিক দলকে লাঞ্ছিত করেছেন। যে কারণে আমরা প্রতিহত করতে এসেছি।’
অপর দিকে সংগঠনটির সভাপতি আব্দুল মান্নান শেখ মানা নিজেকে জেলা শ্রমিক দলের অপর আরও একটি অংশের সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দেন। তিনি বলেন, ‘কী কারণে তাঁরা এসব করছেন, আমি জানি না। একটি পক্ষ প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দিয়েছে, যে কারণে পুলিশ এসে বন্ধ করে দিয়েছে। আমি আজকের পর থেকে আর শ্রমিক রাজনীতি করব না।’

এদিকে সভা স্থগিত হওয়ার কারণে সাধারণ শ্রমিকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শ্রমিক বলেন, ‘সাধারণ সভা সম্পন্ন হলে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব আসবে। আমরা সেটাই চাই।’
জানতে চাইলে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক মো. আব্দুল্লাহ বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই সভা ঘিরে একটি পক্ষ অভিযোগ করেছিল এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার শঙ্কা ছিল। যে কারণে আপাতত সভা বন্ধ রাখা হয়েছে। উভয় পক্ষ যদি একমত হতে পারে, তাহলে সভা করতে দেওয়া হবে। সকাল থেকে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুর থেকে হাদির মৃত্যুর খবর পৌঁছানোর পরপরই ঝালকাঠি শহরের কলেজ মোড়ে জড়ো হতে থাকেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনার পর রাতেই ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় পরিদর্শনে যান চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজ। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, শুরুতে প্রায় এক হাজার মানুষ সেখানে অবস্থান নিয়েছিল। পুলিশের সঙ্গে আলোচনার পর তারা শান্তিপূর্ণভাবে সরে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির (জাপা) সাধারণ সম্পাদক হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলুর (৬৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ বাড়িতে আনার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগে
ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।” পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদ (পিচ্চি আজাদ)কে যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুর থেকে হাদির মৃত্যুর খবর পৌঁছানোর পরপরই ঝালকাঠি শহরের কলেজ মোড়ে জড়ো হতে থাকেন তাঁরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী ছাত্রশিবির ও গণঅধিকার পরিষদের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা রাত সাড়ে ১১টার দিকে বরিশাল-পিরোজপুর আঞ্চলিক মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন। এতে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত ওসমান হাদির হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনা না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের কর্মসূচি চলমান থাকবে।
জুলাই অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনের মাধ্যমে পরিচিতি পাওয়া ওসমান হাদি আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। গত শুক্রবার গণসংযোগের উদ্দেশ্যে রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় গেলে তিনি হামলার শিকার হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, চলন্ত একটি রিকশায় থাকা অবস্থায় একটি মোটরসাইকেল থেকে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর রাতেই তাঁকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোমবার দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়।
ঢাকায় হাদির অস্ত্রোপচারে অংশ নেওয়া নিউরোসার্জন অধ্যাপক আবদুল আহাদ বৃহস্পতিবার রাতে এক ভিডিও বার্তায় জানান, সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হাদির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এদিকে ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বার্তায় বলা হয়, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের মোকাবিলায় মহান বিপ্লবী ওসমান হাদিকে আল্লাহ শহীদ হিসেবে কবুল করেছেন।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুর থেকে হাদির মৃত্যুর খবর পৌঁছানোর পরপরই ঝালকাঠি শহরের কলেজ মোড়ে জড়ো হতে থাকেন তাঁরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী ছাত্রশিবির ও গণঅধিকার পরিষদের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা রাত সাড়ে ১১টার দিকে বরিশাল-পিরোজপুর আঞ্চলিক মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন। এতে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত ওসমান হাদির হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনা না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের কর্মসূচি চলমান থাকবে।
জুলাই অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনের মাধ্যমে পরিচিতি পাওয়া ওসমান হাদি আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। গত শুক্রবার গণসংযোগের উদ্দেশ্যে রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় গেলে তিনি হামলার শিকার হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, চলন্ত একটি রিকশায় থাকা অবস্থায় একটি মোটরসাইকেল থেকে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর রাতেই তাঁকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোমবার দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়।
ঢাকায় হাদির অস্ত্রোপচারে অংশ নেওয়া নিউরোসার্জন অধ্যাপক আবদুল আহাদ বৃহস্পতিবার রাতে এক ভিডিও বার্তায় জানান, সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হাদির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এদিকে ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বার্তায় বলা হয়, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের মোকাবিলায় মহান বিপ্লবী ওসমান হাদিকে আল্লাহ শহীদ হিসেবে কবুল করেছেন।’

ফরিদপুরে আন্তজেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রিবার্ষিক সাধারণ সভা ঘিরে আবারও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সভা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসন গিয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার আশঙ্কায় সভাটি বন্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া শ্রমিকদের অপর পক্ষের অভিযো
৩১ অক্টোবর ২০২৫
ঘটনার পর রাতেই ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় পরিদর্শনে যান চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজ। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, শুরুতে প্রায় এক হাজার মানুষ সেখানে অবস্থান নিয়েছিল। পুলিশের সঙ্গে আলোচনার পর তারা শান্তিপূর্ণভাবে সরে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির (জাপা) সাধারণ সম্পাদক হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলুর (৬৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ বাড়িতে আনার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগে
ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।” পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদ (পিচ্চি আজাদ)কে যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ চলাকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিচার্জের পাশাপাশি টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এই ঘটনায় ১২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টা থেকে ২টার মধ্যে খুলশী থানার কাছাকাছি ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, এর আগে বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের সামনে হাজারো বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী-জনতা অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা হাদির হত্যার প্রতিবাদে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে পুলিশের অনুরোধে রাত ১টার দিকে তাঁরা কর্মসূচি শেষ করে চলে যান।
কর্মসূচি শেষ হওয়ার প্রায় পাঁচ মিনিট পর হঠাৎ ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল মিছিল নিয়ে আবার ওই কার্যালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর তারা কার্যালয় লক্ষ্য করে বাইরে থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এতে কার্যালয়ের ভেতরে দায়িত্বে থাকা তিন পুলিশ সদস্য সামান্য আহত হন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। বিক্ষোভকারীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়ে। একপর্যায়ে পুলিশ তাদের ধাওয়া দিলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। পরে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ঘটনার পর রাতেই ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় পরিদর্শনে যান চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজ। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, শুরুতে প্রায় এক হাজার মানুষ সেখানে অবস্থান নিয়েছিল। পুলিশের সঙ্গে আলোচনার পর তারা শান্তিপূর্ণভাবে সরে যায়। তবে অল্প সময়ের ব্যবধানে একটি ছোট দল এসে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
হাসিব আজিজ বলেন, ‘এই ঘটনাকে আমি হামলা বলব না। তারা কার্যালয়ের ভেতরে প্রবেশের কোনো চেষ্টা করেনি। কয়েকটি ইটপাটকেল গেট পেরিয়ে কিছুটা ভেতরে পড়েছিল। এতে আমাদের কয়েকজন সদস্য সামান্য আহত হয়েছেন। বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।’
পুলিশ কমিশনার জানান, ঘটনাস্থল থেকে ১২ জনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা করা হবে। ইটপাটকেল নিক্ষেপে জড়িত ব্যক্তিদের সংগঠিত করার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজনকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যিনি আটক ব্যক্তিদের মধ্যেই রয়েছেন।
এদিকে ঘটনার পর ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঘটনার প্রকৃত উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ চলাকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিচার্জের পাশাপাশি টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এই ঘটনায় ১২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টা থেকে ২টার মধ্যে খুলশী থানার কাছাকাছি ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, এর আগে বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের সামনে হাজারো বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী-জনতা অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা হাদির হত্যার প্রতিবাদে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে পুলিশের অনুরোধে রাত ১টার দিকে তাঁরা কর্মসূচি শেষ করে চলে যান।
কর্মসূচি শেষ হওয়ার প্রায় পাঁচ মিনিট পর হঠাৎ ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল মিছিল নিয়ে আবার ওই কার্যালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর তারা কার্যালয় লক্ষ্য করে বাইরে থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এতে কার্যালয়ের ভেতরে দায়িত্বে থাকা তিন পুলিশ সদস্য সামান্য আহত হন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। বিক্ষোভকারীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়ে। একপর্যায়ে পুলিশ তাদের ধাওয়া দিলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। পরে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ঘটনার পর রাতেই ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় পরিদর্শনে যান চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজ। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, শুরুতে প্রায় এক হাজার মানুষ সেখানে অবস্থান নিয়েছিল। পুলিশের সঙ্গে আলোচনার পর তারা শান্তিপূর্ণভাবে সরে যায়। তবে অল্প সময়ের ব্যবধানে একটি ছোট দল এসে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
হাসিব আজিজ বলেন, ‘এই ঘটনাকে আমি হামলা বলব না। তারা কার্যালয়ের ভেতরে প্রবেশের কোনো চেষ্টা করেনি। কয়েকটি ইটপাটকেল গেট পেরিয়ে কিছুটা ভেতরে পড়েছিল। এতে আমাদের কয়েকজন সদস্য সামান্য আহত হয়েছেন। বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।’
পুলিশ কমিশনার জানান, ঘটনাস্থল থেকে ১২ জনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা করা হবে। ইটপাটকেল নিক্ষেপে জড়িত ব্যক্তিদের সংগঠিত করার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজনকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যিনি আটক ব্যক্তিদের মধ্যেই রয়েছেন।
এদিকে ঘটনার পর ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঘটনার প্রকৃত উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।

ফরিদপুরে আন্তজেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রিবার্ষিক সাধারণ সভা ঘিরে আবারও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সভা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসন গিয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার আশঙ্কায় সভাটি বন্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া শ্রমিকদের অপর পক্ষের অভিযো
৩১ অক্টোবর ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুর থেকে হাদির মৃত্যুর খবর পৌঁছানোর পরপরই ঝালকাঠি শহরের কলেজ মোড়ে জড়ো হতে থাকেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির (জাপা) সাধারণ সম্পাদক হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলুর (৬৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ বাড়িতে আনার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগে
ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।” পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদ (পিচ্চি আজাদ)কে যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেবাগেরহাট প্রতিনিধি

রাজধানী ঢাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির (জাপা) সাধারণ সম্পাদক হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলুর (৬৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ বাড়িতে আনার প্রস্তুতি চলছে। এর আগে ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে দুপুরের দিকে রাজধানীর পল্টন এলাকার বিজয়নগর আবাসিক হোটেলের তৃতীয় তলার ৩২৪ নম্বর কক্ষ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে তিনি ওই হোটেলে উঠেছিলেন।
হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলু বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলা সদরের মৃত আকবর আলী হাজরার ছেলে। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাট-২ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।
পল্টন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুজ্জামান জানান, হাজরা শহিদুল ইসলাম হোটেল কক্ষের বাথরুমে পড়ে ছিলেন। বিষয়টি হোটেল কর্তৃপক্ষের নজরে এলে তারা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
নিহত ব্যক্তির স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হাজরা শহিদুল ইসলাম এর আগে একবার হার্ট অ্যাটাক করেছিলেন। তাঁর মৃত্যু হার্ট অ্যাটাকে হয়েছে কি না তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
হাজরা শহিদুল ইসলামের নিকটাত্মীয় মো. শাহিন জানান, বুধবার দুপুরে পার্টি অফিসে মিটিং শেষ করে ওই হোটেলে যান শহিদুল ইসলাম। রাত ৮টার পর থেকে আর কেউ তাঁর সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না। বৃহস্পতিবার সকালেও যোগাযোগ করতে না পেরে বাগেরহাট থেকে ঢাকায় যাওয়া অন্য জাতীয় পার্টির নেতাদের জানানো হয়। তাঁরা হোটেলে গিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে কক্ষ খুলে তাঁর মরদেহ দেখতে পান। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করে। তাঁর মরদেহ কচুয়ায় নিয়ে আসার প্রস্তুতি চলছে। আজ জুমার নামাজ শেষে তাঁর জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে শহিদুল ইসলাম বাবলুর মৃত্যুতে উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি নুরুল হুদা নুরসহ জেলা জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ করা হয়েছে।

রাজধানী ঢাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির (জাপা) সাধারণ সম্পাদক হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলুর (৬৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ বাড়িতে আনার প্রস্তুতি চলছে। এর আগে ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে দুপুরের দিকে রাজধানীর পল্টন এলাকার বিজয়নগর আবাসিক হোটেলের তৃতীয় তলার ৩২৪ নম্বর কক্ষ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে তিনি ওই হোটেলে উঠেছিলেন।
হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলু বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলা সদরের মৃত আকবর আলী হাজরার ছেলে। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাট-২ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।
পল্টন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুজ্জামান জানান, হাজরা শহিদুল ইসলাম হোটেল কক্ষের বাথরুমে পড়ে ছিলেন। বিষয়টি হোটেল কর্তৃপক্ষের নজরে এলে তারা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
নিহত ব্যক্তির স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হাজরা শহিদুল ইসলাম এর আগে একবার হার্ট অ্যাটাক করেছিলেন। তাঁর মৃত্যু হার্ট অ্যাটাকে হয়েছে কি না তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
হাজরা শহিদুল ইসলামের নিকটাত্মীয় মো. শাহিন জানান, বুধবার দুপুরে পার্টি অফিসে মিটিং শেষ করে ওই হোটেলে যান শহিদুল ইসলাম। রাত ৮টার পর থেকে আর কেউ তাঁর সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না। বৃহস্পতিবার সকালেও যোগাযোগ করতে না পেরে বাগেরহাট থেকে ঢাকায় যাওয়া অন্য জাতীয় পার্টির নেতাদের জানানো হয়। তাঁরা হোটেলে গিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে কক্ষ খুলে তাঁর মরদেহ দেখতে পান। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করে। তাঁর মরদেহ কচুয়ায় নিয়ে আসার প্রস্তুতি চলছে। আজ জুমার নামাজ শেষে তাঁর জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে শহিদুল ইসলাম বাবলুর মৃত্যুতে উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি নুরুল হুদা নুরসহ জেলা জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ করা হয়েছে।

ফরিদপুরে আন্তজেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রিবার্ষিক সাধারণ সভা ঘিরে আবারও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সভা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসন গিয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার আশঙ্কায় সভাটি বন্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া শ্রমিকদের অপর পক্ষের অভিযো
৩১ অক্টোবর ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুর থেকে হাদির মৃত্যুর খবর পৌঁছানোর পরপরই ঝালকাঠি শহরের কলেজ মোড়ে জড়ো হতে থাকেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনার পর রাতেই ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় পরিদর্শনে যান চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজ। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, শুরুতে প্রায় এক হাজার মানুষ সেখানে অবস্থান নিয়েছিল। পুলিশের সঙ্গে আলোচনার পর তারা শান্তিপূর্ণভাবে সরে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।” পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদ (পিচ্চি আজাদ)কে যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ‘রুপক নন্দী’ নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া এক পোস্টে তাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি ভয়াবহ পরিণতির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।” পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদ (পিচ্চি আজাদ)কে যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না। এমনকি হালিম আজাদকে গ্রেপ্তার করা হলে হান্নান মাসউদকে হাতিয়ায় নিষিদ্ধ করার ঘোষণাও দেওয়া হয়।
এদিকে একই সময়ে আব্দুল হালিম আজাদের ছেলে ইসরাত রায়হান অমি এনসিপির জনৈক কর্মীকে মেসেঞ্জারে চরম উসকানিমূলক বার্তা পাঠান। ওই বার্তায় তিনি লেখেন, আব্দুল হালিম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হলে হান্নান মাসউদ ও তানভীরসহ অন্যান্য নেতাদের হাতিয়ার উত্তর অঞ্চলে চলাচল ‘হারাম’ করে দেওয়া হবে। বার্তায় আরও বলা হয়, “ডাইরেক্ট গিলে খেয়ে ফেলবে আমাদের নেতা-কর্মীরা।”
স্থানীয়রা জানান, হাতিয়ার রাজনীতিতে আব্দুল হালিম আজাদ সরকার গঠনে সম্ভাবনাময় একটি দলের পক্ষে সম্প্রতি অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানান। এ নিয়ে এনসিপি প্রার্থী হান্নান মাসউদের সমর্থকদের সঙ্গে এক ধরনের স্নায়ুযুদ্ধ চলছে। সম্প্রতি আব্দুল হালিম আজাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থার গুঞ্জন শুরু হলে তার অনুসারীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং এর দায় হান্নান মাসউদের ওপর চাপিয়ে এ ধরনের হুমকি দিতে শুরু করে।
এই ঘটনায় হাতিয়ার সাধারণ ভোটার ও এনসিপি সমর্থকদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভোটার বলেন, নির্বাচনের আগে একজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে এভাবে প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া গণতান্ত্রিক পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ।
এ বিষয়ে আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, “আমি এসব হুমকিতে মোটেও শঙ্কিত নই। জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার গুলির মুখে আমরা ভয় পাইনি, সেখানে এসব সন্ত্রাসীদের তোয়াক্কা করি না। প্রশাসন যদি শুরু থেকেই কঠোর ব্যবস্থা নিত, তাহলে তারা এত বড় সাহস পেত না। আজ হাদি’র মতো জুলাই অভ্যুত্থানের একজন নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। এটা গভীর উদ্বেগের বিষয়।”
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যারা পরিবেশ অশান্ত করার চেষ্টা করছে তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ‘রুপক নন্দী’ নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া এক পোস্টে তাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি ভয়াবহ পরিণতির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।” পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদ (পিচ্চি আজাদ)কে যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না। এমনকি হালিম আজাদকে গ্রেপ্তার করা হলে হান্নান মাসউদকে হাতিয়ায় নিষিদ্ধ করার ঘোষণাও দেওয়া হয়।
এদিকে একই সময়ে আব্দুল হালিম আজাদের ছেলে ইসরাত রায়হান অমি এনসিপির জনৈক কর্মীকে মেসেঞ্জারে চরম উসকানিমূলক বার্তা পাঠান। ওই বার্তায় তিনি লেখেন, আব্দুল হালিম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হলে হান্নান মাসউদ ও তানভীরসহ অন্যান্য নেতাদের হাতিয়ার উত্তর অঞ্চলে চলাচল ‘হারাম’ করে দেওয়া হবে। বার্তায় আরও বলা হয়, “ডাইরেক্ট গিলে খেয়ে ফেলবে আমাদের নেতা-কর্মীরা।”
স্থানীয়রা জানান, হাতিয়ার রাজনীতিতে আব্দুল হালিম আজাদ সরকার গঠনে সম্ভাবনাময় একটি দলের পক্ষে সম্প্রতি অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানান। এ নিয়ে এনসিপি প্রার্থী হান্নান মাসউদের সমর্থকদের সঙ্গে এক ধরনের স্নায়ুযুদ্ধ চলছে। সম্প্রতি আব্দুল হালিম আজাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থার গুঞ্জন শুরু হলে তার অনুসারীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং এর দায় হান্নান মাসউদের ওপর চাপিয়ে এ ধরনের হুমকি দিতে শুরু করে।
এই ঘটনায় হাতিয়ার সাধারণ ভোটার ও এনসিপি সমর্থকদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভোটার বলেন, নির্বাচনের আগে একজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে এভাবে প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া গণতান্ত্রিক পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ।
এ বিষয়ে আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, “আমি এসব হুমকিতে মোটেও শঙ্কিত নই। জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার গুলির মুখে আমরা ভয় পাইনি, সেখানে এসব সন্ত্রাসীদের তোয়াক্কা করি না। প্রশাসন যদি শুরু থেকেই কঠোর ব্যবস্থা নিত, তাহলে তারা এত বড় সাহস পেত না। আজ হাদি’র মতো জুলাই অভ্যুত্থানের একজন নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। এটা গভীর উদ্বেগের বিষয়।”
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যারা পরিবেশ অশান্ত করার চেষ্টা করছে তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

ফরিদপুরে আন্তজেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রিবার্ষিক সাধারণ সভা ঘিরে আবারও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সভা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসন গিয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার আশঙ্কায় সভাটি বন্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া শ্রমিকদের অপর পক্ষের অভিযো
৩১ অক্টোবর ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুর থেকে হাদির মৃত্যুর খবর পৌঁছানোর পরপরই ঝালকাঠি শহরের কলেজ মোড়ে জড়ো হতে থাকেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনার পর রাতেই ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় পরিদর্শনে যান চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজ। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, শুরুতে প্রায় এক হাজার মানুষ সেখানে অবস্থান নিয়েছিল। পুলিশের সঙ্গে আলোচনার পর তারা শান্তিপূর্ণভাবে সরে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির (জাপা) সাধারণ সম্পাদক হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলুর (৬৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ বাড়িতে আনার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগে