ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জের শিবালয়ে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিলেন এক গৃহবধূ। আজ সোমবার ভোরে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে মানিকগঞ্জের মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই চার শিশুর জন্ম হয়। এর মধ্যে দুজন মেয়ে এবং দুজন ছেলে শিশু।
প্রসূতি রুমানা ইসলামসহ (২০) দুই সন্তান সুস্থ রয়েছে। তবে অপর দুই সন্তানের সামান্য শ্বাসকষ্ট থাকলেও শঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের উপপরিচালক ও শিশুবিশেষজ্ঞ এস এম মনিরুজ্জামান।
প্রসূতির স্বজনেরা বলেন, শিবালয়ের শিমুলিয়া ইউনিয়নের ধানধারা গ্রামের শেখ মো. নয়ন শেখের স্ত্রী রোমানার গতকাল রোববার রাতে প্রসব ব্যথা ওঠে। রাত ১০টার দিকে তাঁকে মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আজ ভোর সাড়ে ৬টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রসূতির চার সন্তানের জন্ম হয়।
নবজাতকদের বাবা শেখ নয়ন কৃষিকাজ করেন। তিনি বলেন, ‘শুরু থেকেই আমার স্ত্রী মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি চিকিৎসক হাসিনা বানুর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিয়ে আসছিলেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমার চার সন্তান এবং স্ত্রী ভালো আছে।’
শেখ নয়ন আরও বলেন, ‘আগে থেকেই ইচ্ছে ছিল ছেলে হলে নাম রাখব নুর। দুই ছেলে হওয়ায় নাম রেখেছি নূর ও মণি। আর মেয়ে দুজনের নাম রাখবেন আমার স্ত্রী। দেশবাসীর কাছে সন্তানদের জন্য দোয়া চাই।’
মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ও শিশুবিশেষজ্ঞ এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে এই প্রথম সিজারিয়ানের মাধ্যমে একসঙ্গে চার শিশুর জন্ম হয়েছে। এতে আমরা সবাই খুশি। চার সন্তানের মধ্যে এক ছেলে পুরোপুরি সুস্থ থাকায় তার অক্সিজেনের প্রয়োজন হচ্ছে না। বাকি তিনজনের অক্সিজেনের প্রয়োজন হওয়ায় তাদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। তিন-চার দিন তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।’
এদিকে একসঙ্গে চার সন্তান জন্মের খবরে স্বজনদের মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস দেখা গেছে। নবজাতকদের দাদা শেখ সালাম, দাদি নাজমা বেগম, নানা বাবুল বিশ্বাস, নানি নাজমা খাতুন, ফুপু মুন্নী আক্তারসহ স্বজনেরা হাসপাতালে ছুটে যান। নবজাতকদের দাদি নাজমা বেগম বলেন, ‘একসঙ্গে চার নাতি-নাতনি পেয়েছি। এর চেয়ে আনন্দ আর কী আছে? আল্লাহ যেন ওদের সুস্থ রাখেন।’

মানিকগঞ্জের শিবালয়ে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিলেন এক গৃহবধূ। আজ সোমবার ভোরে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে মানিকগঞ্জের মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই চার শিশুর জন্ম হয়। এর মধ্যে দুজন মেয়ে এবং দুজন ছেলে শিশু।
প্রসূতি রুমানা ইসলামসহ (২০) দুই সন্তান সুস্থ রয়েছে। তবে অপর দুই সন্তানের সামান্য শ্বাসকষ্ট থাকলেও শঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের উপপরিচালক ও শিশুবিশেষজ্ঞ এস এম মনিরুজ্জামান।
প্রসূতির স্বজনেরা বলেন, শিবালয়ের শিমুলিয়া ইউনিয়নের ধানধারা গ্রামের শেখ মো. নয়ন শেখের স্ত্রী রোমানার গতকাল রোববার রাতে প্রসব ব্যথা ওঠে। রাত ১০টার দিকে তাঁকে মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আজ ভোর সাড়ে ৬টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রসূতির চার সন্তানের জন্ম হয়।
নবজাতকদের বাবা শেখ নয়ন কৃষিকাজ করেন। তিনি বলেন, ‘শুরু থেকেই আমার স্ত্রী মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি চিকিৎসক হাসিনা বানুর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিয়ে আসছিলেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমার চার সন্তান এবং স্ত্রী ভালো আছে।’
শেখ নয়ন আরও বলেন, ‘আগে থেকেই ইচ্ছে ছিল ছেলে হলে নাম রাখব নুর। দুই ছেলে হওয়ায় নাম রেখেছি নূর ও মণি। আর মেয়ে দুজনের নাম রাখবেন আমার স্ত্রী। দেশবাসীর কাছে সন্তানদের জন্য দোয়া চাই।’
মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ও শিশুবিশেষজ্ঞ এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে এই প্রথম সিজারিয়ানের মাধ্যমে একসঙ্গে চার শিশুর জন্ম হয়েছে। এতে আমরা সবাই খুশি। চার সন্তানের মধ্যে এক ছেলে পুরোপুরি সুস্থ থাকায় তার অক্সিজেনের প্রয়োজন হচ্ছে না। বাকি তিনজনের অক্সিজেনের প্রয়োজন হওয়ায় তাদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। তিন-চার দিন তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।’
এদিকে একসঙ্গে চার সন্তান জন্মের খবরে স্বজনদের মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস দেখা গেছে। নবজাতকদের দাদা শেখ সালাম, দাদি নাজমা বেগম, নানা বাবুল বিশ্বাস, নানি নাজমা খাতুন, ফুপু মুন্নী আক্তারসহ স্বজনেরা হাসপাতালে ছুটে যান। নবজাতকদের দাদি নাজমা বেগম বলেন, ‘একসঙ্গে চার নাতি-নাতনি পেয়েছি। এর চেয়ে আনন্দ আর কী আছে? আল্লাহ যেন ওদের সুস্থ রাখেন।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে