ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় পারিবারিক বিরোধের জেরে ভাবি সোভা বেগমকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে পালিয়ে যাওয়া দেবর রাকিবকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। শনিবার সন্ধ্যার দিকে সংবাদ সম্মেলনে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন মানিকগঞ্জ পিবিআইয়ের পরিদর্শক সুখেন্দু বসু। এর আগে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মামুদনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে গতকাল শুক্রবার সকালে ঘিওরের নালী ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, পারিবারিক একটি কাঁঠালগাছের মালিকানা নিয়ে সৃষ্ট বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত সোভা বেগম (৩৫) হরিরামপুর উপজেলার চানপুর গ্রামের সালাম মিয়ার স্ত্রী। অভিযুক্ত রাকিব (২৮) তাঁর দেবর।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, সালাম মিয়া ও তাঁর ভাই রাকিব পাশাপাশি বসবাস করেন। বাড়ির পাশে থাকা দুটি কাঁঠালগাছের একটি কিছুদিন আগে রাকিব কেটে ফেলেন। শুক্রবার সকালে সালামের স্ত্রী সোভা অপর গাছ থেকে কাঁঠাল পাড়ছিলেন। এ সময় রাকিব এসে গাছের কাঁঠালে নিজের অংশ দাবি করলে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে রাকিব ঘরে গিয়ে ধারালো ছুরি এনে সোভাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত সোভা বেগমের দুই সন্তান রয়েছে। বড় ছেলে শামীম (১৭) ঢাকায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন, আর ছোট ছেলে সাকিব (১১) স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
পিবিআই পরিদর্শক সুখেন্দু বসু বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় রাকিবের অবস্থান শনাক্ত করে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় আজ রাতে পুলিশ সুপার মোছা. ইয়াছমিন খাতুন সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন।
এ হত্যাকাণ্ডে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা হত্যাকারীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় পারিবারিক বিরোধের জেরে ভাবি সোভা বেগমকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে পালিয়ে যাওয়া দেবর রাকিবকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। শনিবার সন্ধ্যার দিকে সংবাদ সম্মেলনে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন মানিকগঞ্জ পিবিআইয়ের পরিদর্শক সুখেন্দু বসু। এর আগে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মামুদনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে গতকাল শুক্রবার সকালে ঘিওরের নালী ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, পারিবারিক একটি কাঁঠালগাছের মালিকানা নিয়ে সৃষ্ট বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত সোভা বেগম (৩৫) হরিরামপুর উপজেলার চানপুর গ্রামের সালাম মিয়ার স্ত্রী। অভিযুক্ত রাকিব (২৮) তাঁর দেবর।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, সালাম মিয়া ও তাঁর ভাই রাকিব পাশাপাশি বসবাস করেন। বাড়ির পাশে থাকা দুটি কাঁঠালগাছের একটি কিছুদিন আগে রাকিব কেটে ফেলেন। শুক্রবার সকালে সালামের স্ত্রী সোভা অপর গাছ থেকে কাঁঠাল পাড়ছিলেন। এ সময় রাকিব এসে গাছের কাঁঠালে নিজের অংশ দাবি করলে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে রাকিব ঘরে গিয়ে ধারালো ছুরি এনে সোভাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত সোভা বেগমের দুই সন্তান রয়েছে। বড় ছেলে শামীম (১৭) ঢাকায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন, আর ছোট ছেলে সাকিব (১১) স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
পিবিআই পরিদর্শক সুখেন্দু বসু বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় রাকিবের অবস্থান শনাক্ত করে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় আজ রাতে পুলিশ সুপার মোছা. ইয়াছমিন খাতুন সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন।
এ হত্যাকাণ্ডে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা হত্যাকারীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘চাঁদা তোলে পল্টনে, টাকা যায় লন্ডনে’, ‘টনের চালে কাউয়া, তারেক জিয়া শাউয়া’, ‘সন্ত্রাসীরা উল্লাস করে, ইন্টেরিম কী করে?’ , ‘তারেক জিয়ার সৈনিক, চাঁদা তোলে দৈনিক’—ইত্যাদি প্রতিবাদী স্লোগান দেন। তারা বলেন, একের পর এক খুন, ধর্ষণ ও চাঁদাবাজির ঘটনার সঠিক বিচার না হওয়ায় অপরাধীরা আর
১ মিনিট আগেশুক্রবার (১১ জুলাই) বিকেলে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের গৌরাঙ্গবাজারের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের কার্যালয়ে রাজিন সালেহ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘শহীদদের রক্তের বিনিময়ে গড়ে ওঠা আমার দল এনসিপিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এবং আমার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক সুনাম ক্ষুণ্ণ করতে একটি চক্র মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে।’
১৮ মিনিট আগেশুক্রবার বিকালে কুলশুর গ্রামের শহীদ এখলাস উদ্দিন আহমেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বাবুপুর ও কুলশুর গ্রামের দুই দলের ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ বাঁধে। এসময় বাবুপুর ফুটবল দলের সমর্থকরা প্রতিপক্ষ কুলশুর গ্রামের বাসিন্দা জিল্লুর রহমান সরদারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে।
১ ঘণ্টা আগেডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বালুদিয়ার গ্রামের চাষি জিয়ারুল হক বলেন, ‘গত বছর ৫ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছিলাম। মোটামুটি দাম পাওয়ায় লোকসান হয়নি। এবার ৮ বিঘা জমিতে আবাদ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে। ন্যায্য দাম পেলে ভালো লাভ হবে।’
১ ঘণ্টা আগে