নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্থাপত্যবিদ্যার তরুণ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দিতে উদীয়মান তিন ভবিষ্যৎ স্থপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর দূরদর্শিতা ও মেধার ভিত্তিতে তিনজন শিক্ষার্থীকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ষষ্ঠবারের মতো।
গতকাল শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ স্থাপত্য ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক ও জনপথ এবং সেতু ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
শিক্ষার্থীদের উপস্থাপন করা বিভিন্ন প্রকল্প প্রদর্শন শেষে জুরিবোর্ডের বিবেচনায় প্রথম হয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) রিফাত আল ইব্রাহিম, দ্বিতীয় হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিরা সারওয়াত ও তৃতীয় হয়েছেন এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঁধন দাশ।
বিশেষ পুরস্কৃত করা হয় দুই প্রকল্প উপস্থাপককে। তাঁরা হলেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) খন্দকার মাহাতি ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারিয়া আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘কাজ করার জন্য আমাদের হাতে যে সময় আছে, তা যথেষ্ট নয়। তবু আমরা কিছু কিছু কাজে হাত দিয়েছি নগরকে যানজটমুক্ত বাসযোগ্য করার জন্য। বিভিন্ন কাজে পেশাদারদের সম্পৃক্ত করার কাজও আমরা করে যাচ্ছি। উপযুক্ত জায়গায় উপযুক্ত ও যোগ্য ব্যক্তির নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকা একটি চরিত্রহীন শহর। আমাদের মুঘল ঐতিহ্য ছিল। সেটা আমরা ধরে রাখতে পারিনি। বাংলার আবহমান ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারিনি। আত্মপরিচয় ছাড়া টিকিয়ে থাকা সম্ভব না। স্থপতিরাই ঠিক করবেন আমাদের উপযোগী ও উপযুক্ত কোন ঐতিহ্যকে ধারণ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে তরুণ স্থপতিদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ (আইএবি) সভাপতি স্থপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ।
তিনি বলেন, কেএসআরএম-আইএবির যৌথ উদ্যোগে প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে নতুন পেশায় আগত সৃষ্টিশীলদের স্থাপত্য শিক্ষার মানোন্নয়ন হচ্ছে। তাঁরা মনোযোগী হচ্ছেন সৃজনশীল কাজে। প্রতিযোগিতার মনোভাব তৈরি হয়েছে তাঁদের মধ্যে। শিক্ষার্থীর প্রতিবছর এমন দিনটির জন্য একধরনের অপেক্ষায় থাকে বলা যায়। যা তাঁদের চিন্তা ও মননকে শাণিত করেন। তিনি ধারাবাহিক ও সুন্দর আয়োজনের জন্য কেএসআরএম গ্রুপকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
কেএসআরএমের মহাব্যবস্থাপক (মার্কেট রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) কর্নেল আশফাকুল ইসলাম (অব.) বলেন, ‘আমরা ধারাবাহিকভাবে ষষ্ঠবারের মতো কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড ভবিষ্যৎ স্থপতিদের হাতে তুলে দিতে পেরে আনন্দিত। উদীয়মান স্থপতিদের জন্য এটি একটি স্বপ্ন, দক্ষতা ও সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধের স্বীকৃতি। আমরা দেখছি তরুণ স্থপতিরা তাদের কাজের মাধ্যমে একটি টেকসই, উদ্ভাবনী ও মানবিক বাংলাদেশের কল্পনা রয়েছে। কেএসআরএম ১৯৮৪ সাল থেকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রড উৎপাদন ও সরবরাহ করে আসছে। আমরা বিশ্বাস করি, দেশের সব স্থাপনা হবে দীর্ঘস্থায়ী ও ভূমিকম্পন সহনশীল। কেএসআরএম রড ৫৫ লাখ সাইক্লিক লোডিং নিতে সক্ষম।’
জুরিবোর্ডের পক্ষে স্থপতি আসিফ মো. আহসানুল হক বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের উপস্থাপনা করা প্রতিটি প্রকল্প অত্যন্ত সুন্দর ও সৃষ্টিশীল মননের সমন্বয়ে গড়া। প্রকল্পগুলো এতই দৃষ্টিনন্দন, সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক যে, কোনটা রেখে কোনটা নির্বাচন করব, খুবই কঠিন। তবু এই কঠিন বাস্তবতা মেনে নিয়ে আমাদের চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে তিনজনকে নির্বাচিত করতে হয়েছে। জুরিবোর্ডের দৃষ্টিকোণ থেকে নিজ নিজ অবস্থানে প্রতিটি প্রকল্পই সেরা।’
স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর স্থপতি সাকিব আহসান চৌধুরী।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আইএবি সহসাধারণ সম্পাদক স্থপতি ড. মো. নওরোজ ফাতেমী, সম্পাদক (শিক্ষা) স্থপতি ড. মো. মারুফ হোসেন, সম্পাদক (প্রকাশনা ও প্রচার) স্থপতি মো. শফিউল আযম শামীম, কেএসআরএমের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম, উপমহাব্যবস্থাপক মোজাম্মেল হক, নাজমুল হুদা, আলী কবির, উপব্যবস্থাপক সৈয়দ তানভীরুল হাসান, ব্যবস্থাপক সাইফ মাওলা, প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিজান উল হক, মিথুন বড়ুয়া, মো. মুন রহমান মুন্নাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ডস ফর ফিউচার আর্কিটেক্টস: বেস্ট আন্ডার গ্র্যাজুয়েট থিসিস’ কর্মসূচির আওতায় ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সেরা গবেষণাপত্রের প্রকল্প প্রদর্শনীর মাধ্যমে জুরিবোর্ড অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের নাম নির্বাচন করেন। কেএসআরএম ও আইএবির সমঝোতা চুক্তি সই হয়েছে ২০১৯ সালে। চুক্তির আওতায় এবার ১৫ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ৪৪ গবেষণাপত্র প্রদর্শন করা হবে। রাজধানী ঢাকার আগারগাঁও স্থপতি ইনস্টিটিউটে এসবের প্রদর্শনী হবে ২৭ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এর মধ্যে নির্বাচিত তিন সেরা প্রকল্প উপস্থাপনকারী শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।

স্থাপত্যবিদ্যার তরুণ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দিতে উদীয়মান তিন ভবিষ্যৎ স্থপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর দূরদর্শিতা ও মেধার ভিত্তিতে তিনজন শিক্ষার্থীকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ষষ্ঠবারের মতো।
গতকাল শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ স্থাপত্য ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক ও জনপথ এবং সেতু ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
শিক্ষার্থীদের উপস্থাপন করা বিভিন্ন প্রকল্প প্রদর্শন শেষে জুরিবোর্ডের বিবেচনায় প্রথম হয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) রিফাত আল ইব্রাহিম, দ্বিতীয় হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিরা সারওয়াত ও তৃতীয় হয়েছেন এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঁধন দাশ।
বিশেষ পুরস্কৃত করা হয় দুই প্রকল্প উপস্থাপককে। তাঁরা হলেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) খন্দকার মাহাতি ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারিয়া আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘কাজ করার জন্য আমাদের হাতে যে সময় আছে, তা যথেষ্ট নয়। তবু আমরা কিছু কিছু কাজে হাত দিয়েছি নগরকে যানজটমুক্ত বাসযোগ্য করার জন্য। বিভিন্ন কাজে পেশাদারদের সম্পৃক্ত করার কাজও আমরা করে যাচ্ছি। উপযুক্ত জায়গায় উপযুক্ত ও যোগ্য ব্যক্তির নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকা একটি চরিত্রহীন শহর। আমাদের মুঘল ঐতিহ্য ছিল। সেটা আমরা ধরে রাখতে পারিনি। বাংলার আবহমান ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারিনি। আত্মপরিচয় ছাড়া টিকিয়ে থাকা সম্ভব না। স্থপতিরাই ঠিক করবেন আমাদের উপযোগী ও উপযুক্ত কোন ঐতিহ্যকে ধারণ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে তরুণ স্থপতিদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ (আইএবি) সভাপতি স্থপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ।
তিনি বলেন, কেএসআরএম-আইএবির যৌথ উদ্যোগে প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে নতুন পেশায় আগত সৃষ্টিশীলদের স্থাপত্য শিক্ষার মানোন্নয়ন হচ্ছে। তাঁরা মনোযোগী হচ্ছেন সৃজনশীল কাজে। প্রতিযোগিতার মনোভাব তৈরি হয়েছে তাঁদের মধ্যে। শিক্ষার্থীর প্রতিবছর এমন দিনটির জন্য একধরনের অপেক্ষায় থাকে বলা যায়। যা তাঁদের চিন্তা ও মননকে শাণিত করেন। তিনি ধারাবাহিক ও সুন্দর আয়োজনের জন্য কেএসআরএম গ্রুপকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
কেএসআরএমের মহাব্যবস্থাপক (মার্কেট রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) কর্নেল আশফাকুল ইসলাম (অব.) বলেন, ‘আমরা ধারাবাহিকভাবে ষষ্ঠবারের মতো কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড ভবিষ্যৎ স্থপতিদের হাতে তুলে দিতে পেরে আনন্দিত। উদীয়মান স্থপতিদের জন্য এটি একটি স্বপ্ন, দক্ষতা ও সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধের স্বীকৃতি। আমরা দেখছি তরুণ স্থপতিরা তাদের কাজের মাধ্যমে একটি টেকসই, উদ্ভাবনী ও মানবিক বাংলাদেশের কল্পনা রয়েছে। কেএসআরএম ১৯৮৪ সাল থেকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রড উৎপাদন ও সরবরাহ করে আসছে। আমরা বিশ্বাস করি, দেশের সব স্থাপনা হবে দীর্ঘস্থায়ী ও ভূমিকম্পন সহনশীল। কেএসআরএম রড ৫৫ লাখ সাইক্লিক লোডিং নিতে সক্ষম।’
জুরিবোর্ডের পক্ষে স্থপতি আসিফ মো. আহসানুল হক বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের উপস্থাপনা করা প্রতিটি প্রকল্প অত্যন্ত সুন্দর ও সৃষ্টিশীল মননের সমন্বয়ে গড়া। প্রকল্পগুলো এতই দৃষ্টিনন্দন, সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক যে, কোনটা রেখে কোনটা নির্বাচন করব, খুবই কঠিন। তবু এই কঠিন বাস্তবতা মেনে নিয়ে আমাদের চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে তিনজনকে নির্বাচিত করতে হয়েছে। জুরিবোর্ডের দৃষ্টিকোণ থেকে নিজ নিজ অবস্থানে প্রতিটি প্রকল্পই সেরা।’
স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর স্থপতি সাকিব আহসান চৌধুরী।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আইএবি সহসাধারণ সম্পাদক স্থপতি ড. মো. নওরোজ ফাতেমী, সম্পাদক (শিক্ষা) স্থপতি ড. মো. মারুফ হোসেন, সম্পাদক (প্রকাশনা ও প্রচার) স্থপতি মো. শফিউল আযম শামীম, কেএসআরএমের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম, উপমহাব্যবস্থাপক মোজাম্মেল হক, নাজমুল হুদা, আলী কবির, উপব্যবস্থাপক সৈয়দ তানভীরুল হাসান, ব্যবস্থাপক সাইফ মাওলা, প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিজান উল হক, মিথুন বড়ুয়া, মো. মুন রহমান মুন্নাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ডস ফর ফিউচার আর্কিটেক্টস: বেস্ট আন্ডার গ্র্যাজুয়েট থিসিস’ কর্মসূচির আওতায় ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সেরা গবেষণাপত্রের প্রকল্প প্রদর্শনীর মাধ্যমে জুরিবোর্ড অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের নাম নির্বাচন করেন। কেএসআরএম ও আইএবির সমঝোতা চুক্তি সই হয়েছে ২০১৯ সালে। চুক্তির আওতায় এবার ১৫ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ৪৪ গবেষণাপত্র প্রদর্শন করা হবে। রাজধানী ঢাকার আগারগাঁও স্থপতি ইনস্টিটিউটে এসবের প্রদর্শনী হবে ২৭ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এর মধ্যে নির্বাচিত তিন সেরা প্রকল্প উপস্থাপনকারী শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্থাপত্যবিদ্যার তরুণ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দিতে উদীয়মান তিন ভবিষ্যৎ স্থপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর দূরদর্শিতা ও মেধার ভিত্তিতে তিনজন শিক্ষার্থীকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ষষ্ঠবারের মতো।
গতকাল শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ স্থাপত্য ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক ও জনপথ এবং সেতু ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
শিক্ষার্থীদের উপস্থাপন করা বিভিন্ন প্রকল্প প্রদর্শন শেষে জুরিবোর্ডের বিবেচনায় প্রথম হয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) রিফাত আল ইব্রাহিম, দ্বিতীয় হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিরা সারওয়াত ও তৃতীয় হয়েছেন এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঁধন দাশ।
বিশেষ পুরস্কৃত করা হয় দুই প্রকল্প উপস্থাপককে। তাঁরা হলেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) খন্দকার মাহাতি ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারিয়া আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘কাজ করার জন্য আমাদের হাতে যে সময় আছে, তা যথেষ্ট নয়। তবু আমরা কিছু কিছু কাজে হাত দিয়েছি নগরকে যানজটমুক্ত বাসযোগ্য করার জন্য। বিভিন্ন কাজে পেশাদারদের সম্পৃক্ত করার কাজও আমরা করে যাচ্ছি। উপযুক্ত জায়গায় উপযুক্ত ও যোগ্য ব্যক্তির নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকা একটি চরিত্রহীন শহর। আমাদের মুঘল ঐতিহ্য ছিল। সেটা আমরা ধরে রাখতে পারিনি। বাংলার আবহমান ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারিনি। আত্মপরিচয় ছাড়া টিকিয়ে থাকা সম্ভব না। স্থপতিরাই ঠিক করবেন আমাদের উপযোগী ও উপযুক্ত কোন ঐতিহ্যকে ধারণ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে তরুণ স্থপতিদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ (আইএবি) সভাপতি স্থপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ।
তিনি বলেন, কেএসআরএম-আইএবির যৌথ উদ্যোগে প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে নতুন পেশায় আগত সৃষ্টিশীলদের স্থাপত্য শিক্ষার মানোন্নয়ন হচ্ছে। তাঁরা মনোযোগী হচ্ছেন সৃজনশীল কাজে। প্রতিযোগিতার মনোভাব তৈরি হয়েছে তাঁদের মধ্যে। শিক্ষার্থীর প্রতিবছর এমন দিনটির জন্য একধরনের অপেক্ষায় থাকে বলা যায়। যা তাঁদের চিন্তা ও মননকে শাণিত করেন। তিনি ধারাবাহিক ও সুন্দর আয়োজনের জন্য কেএসআরএম গ্রুপকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
কেএসআরএমের মহাব্যবস্থাপক (মার্কেট রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) কর্নেল আশফাকুল ইসলাম (অব.) বলেন, ‘আমরা ধারাবাহিকভাবে ষষ্ঠবারের মতো কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড ভবিষ্যৎ স্থপতিদের হাতে তুলে দিতে পেরে আনন্দিত। উদীয়মান স্থপতিদের জন্য এটি একটি স্বপ্ন, দক্ষতা ও সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধের স্বীকৃতি। আমরা দেখছি তরুণ স্থপতিরা তাদের কাজের মাধ্যমে একটি টেকসই, উদ্ভাবনী ও মানবিক বাংলাদেশের কল্পনা রয়েছে। কেএসআরএম ১৯৮৪ সাল থেকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রড উৎপাদন ও সরবরাহ করে আসছে। আমরা বিশ্বাস করি, দেশের সব স্থাপনা হবে দীর্ঘস্থায়ী ও ভূমিকম্পন সহনশীল। কেএসআরএম রড ৫৫ লাখ সাইক্লিক লোডিং নিতে সক্ষম।’
জুরিবোর্ডের পক্ষে স্থপতি আসিফ মো. আহসানুল হক বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের উপস্থাপনা করা প্রতিটি প্রকল্প অত্যন্ত সুন্দর ও সৃষ্টিশীল মননের সমন্বয়ে গড়া। প্রকল্পগুলো এতই দৃষ্টিনন্দন, সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক যে, কোনটা রেখে কোনটা নির্বাচন করব, খুবই কঠিন। তবু এই কঠিন বাস্তবতা মেনে নিয়ে আমাদের চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে তিনজনকে নির্বাচিত করতে হয়েছে। জুরিবোর্ডের দৃষ্টিকোণ থেকে নিজ নিজ অবস্থানে প্রতিটি প্রকল্পই সেরা।’
স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর স্থপতি সাকিব আহসান চৌধুরী।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আইএবি সহসাধারণ সম্পাদক স্থপতি ড. মো. নওরোজ ফাতেমী, সম্পাদক (শিক্ষা) স্থপতি ড. মো. মারুফ হোসেন, সম্পাদক (প্রকাশনা ও প্রচার) স্থপতি মো. শফিউল আযম শামীম, কেএসআরএমের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম, উপমহাব্যবস্থাপক মোজাম্মেল হক, নাজমুল হুদা, আলী কবির, উপব্যবস্থাপক সৈয়দ তানভীরুল হাসান, ব্যবস্থাপক সাইফ মাওলা, প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিজান উল হক, মিথুন বড়ুয়া, মো. মুন রহমান মুন্নাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ডস ফর ফিউচার আর্কিটেক্টস: বেস্ট আন্ডার গ্র্যাজুয়েট থিসিস’ কর্মসূচির আওতায় ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সেরা গবেষণাপত্রের প্রকল্প প্রদর্শনীর মাধ্যমে জুরিবোর্ড অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের নাম নির্বাচন করেন। কেএসআরএম ও আইএবির সমঝোতা চুক্তি সই হয়েছে ২০১৯ সালে। চুক্তির আওতায় এবার ১৫ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ৪৪ গবেষণাপত্র প্রদর্শন করা হবে। রাজধানী ঢাকার আগারগাঁও স্থপতি ইনস্টিটিউটে এসবের প্রদর্শনী হবে ২৭ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এর মধ্যে নির্বাচিত তিন সেরা প্রকল্প উপস্থাপনকারী শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।

স্থাপত্যবিদ্যার তরুণ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দিতে উদীয়মান তিন ভবিষ্যৎ স্থপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর দূরদর্শিতা ও মেধার ভিত্তিতে তিনজন শিক্ষার্থীকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ষষ্ঠবারের মতো।
গতকাল শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ স্থাপত্য ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক ও জনপথ এবং সেতু ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
শিক্ষার্থীদের উপস্থাপন করা বিভিন্ন প্রকল্প প্রদর্শন শেষে জুরিবোর্ডের বিবেচনায় প্রথম হয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) রিফাত আল ইব্রাহিম, দ্বিতীয় হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিরা সারওয়াত ও তৃতীয় হয়েছেন এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঁধন দাশ।
বিশেষ পুরস্কৃত করা হয় দুই প্রকল্প উপস্থাপককে। তাঁরা হলেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) খন্দকার মাহাতি ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারিয়া আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘কাজ করার জন্য আমাদের হাতে যে সময় আছে, তা যথেষ্ট নয়। তবু আমরা কিছু কিছু কাজে হাত দিয়েছি নগরকে যানজটমুক্ত বাসযোগ্য করার জন্য। বিভিন্ন কাজে পেশাদারদের সম্পৃক্ত করার কাজও আমরা করে যাচ্ছি। উপযুক্ত জায়গায় উপযুক্ত ও যোগ্য ব্যক্তির নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকা একটি চরিত্রহীন শহর। আমাদের মুঘল ঐতিহ্য ছিল। সেটা আমরা ধরে রাখতে পারিনি। বাংলার আবহমান ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারিনি। আত্মপরিচয় ছাড়া টিকিয়ে থাকা সম্ভব না। স্থপতিরাই ঠিক করবেন আমাদের উপযোগী ও উপযুক্ত কোন ঐতিহ্যকে ধারণ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে তরুণ স্থপতিদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ (আইএবি) সভাপতি স্থপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ।
তিনি বলেন, কেএসআরএম-আইএবির যৌথ উদ্যোগে প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে নতুন পেশায় আগত সৃষ্টিশীলদের স্থাপত্য শিক্ষার মানোন্নয়ন হচ্ছে। তাঁরা মনোযোগী হচ্ছেন সৃজনশীল কাজে। প্রতিযোগিতার মনোভাব তৈরি হয়েছে তাঁদের মধ্যে। শিক্ষার্থীর প্রতিবছর এমন দিনটির জন্য একধরনের অপেক্ষায় থাকে বলা যায়। যা তাঁদের চিন্তা ও মননকে শাণিত করেন। তিনি ধারাবাহিক ও সুন্দর আয়োজনের জন্য কেএসআরএম গ্রুপকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
কেএসআরএমের মহাব্যবস্থাপক (মার্কেট রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) কর্নেল আশফাকুল ইসলাম (অব.) বলেন, ‘আমরা ধারাবাহিকভাবে ষষ্ঠবারের মতো কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড ভবিষ্যৎ স্থপতিদের হাতে তুলে দিতে পেরে আনন্দিত। উদীয়মান স্থপতিদের জন্য এটি একটি স্বপ্ন, দক্ষতা ও সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধের স্বীকৃতি। আমরা দেখছি তরুণ স্থপতিরা তাদের কাজের মাধ্যমে একটি টেকসই, উদ্ভাবনী ও মানবিক বাংলাদেশের কল্পনা রয়েছে। কেএসআরএম ১৯৮৪ সাল থেকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রড উৎপাদন ও সরবরাহ করে আসছে। আমরা বিশ্বাস করি, দেশের সব স্থাপনা হবে দীর্ঘস্থায়ী ও ভূমিকম্পন সহনশীল। কেএসআরএম রড ৫৫ লাখ সাইক্লিক লোডিং নিতে সক্ষম।’
জুরিবোর্ডের পক্ষে স্থপতি আসিফ মো. আহসানুল হক বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের উপস্থাপনা করা প্রতিটি প্রকল্প অত্যন্ত সুন্দর ও সৃষ্টিশীল মননের সমন্বয়ে গড়া। প্রকল্পগুলো এতই দৃষ্টিনন্দন, সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক যে, কোনটা রেখে কোনটা নির্বাচন করব, খুবই কঠিন। তবু এই কঠিন বাস্তবতা মেনে নিয়ে আমাদের চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে তিনজনকে নির্বাচিত করতে হয়েছে। জুরিবোর্ডের দৃষ্টিকোণ থেকে নিজ নিজ অবস্থানে প্রতিটি প্রকল্পই সেরা।’
স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর স্থপতি সাকিব আহসান চৌধুরী।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আইএবি সহসাধারণ সম্পাদক স্থপতি ড. মো. নওরোজ ফাতেমী, সম্পাদক (শিক্ষা) স্থপতি ড. মো. মারুফ হোসেন, সম্পাদক (প্রকাশনা ও প্রচার) স্থপতি মো. শফিউল আযম শামীম, কেএসআরএমের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম, উপমহাব্যবস্থাপক মোজাম্মেল হক, নাজমুল হুদা, আলী কবির, উপব্যবস্থাপক সৈয়দ তানভীরুল হাসান, ব্যবস্থাপক সাইফ মাওলা, প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিজান উল হক, মিথুন বড়ুয়া, মো. মুন রহমান মুন্নাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ডস ফর ফিউচার আর্কিটেক্টস: বেস্ট আন্ডার গ্র্যাজুয়েট থিসিস’ কর্মসূচির আওতায় ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সেরা গবেষণাপত্রের প্রকল্প প্রদর্শনীর মাধ্যমে জুরিবোর্ড অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের নাম নির্বাচন করেন। কেএসআরএম ও আইএবির সমঝোতা চুক্তি সই হয়েছে ২০১৯ সালে। চুক্তির আওতায় এবার ১৫ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ৪৪ গবেষণাপত্র প্রদর্শন করা হবে। রাজধানী ঢাকার আগারগাঁও স্থপতি ইনস্টিটিউটে এসবের প্রদর্শনী হবে ২৭ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এর মধ্যে নির্বাচিত তিন সেরা প্রকল্প উপস্থাপনকারী শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩ মিনিট আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
৯ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা।
১৭ মিনিট আগে
‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায়...
৪৩ মিনিট আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আব্দুর রশিদ কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরী ইউনিয়নের দক্ষিণ লোহাজুরী গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি ছিলেন অটোরিকশাচালক; তবে নিয়মিত আড়িয়াল খাঁ নদে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করা ছিল তাঁর নেশা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৬টার দিকে ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর পাড়ে রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। লাশের পাশেই মোবাইল ফোন ও অটোরিকশাটি ছিল। পরে স্বজনেরা এসে লাশ শনাক্ত করেন। আব্দুর রশিদের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, তিনি দুষ্কৃতকারীর হামলার শিকার হয়েছেন।
নিহত ব্যক্তির ভাই কাজল মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ১১-১২টা পর্যন্ত অটোরিকশা চালিয়ে তারপর নদীর পাড়ে বসে মাছ শিকার করে বাড়ি ফিরত ভাই। কিন্তু গতকাল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। সকালে খবর পেয়ে নদীর পাড়ে এসে ভাইয়ের মরদেহ দেখতে পাই।’
নিহত ব্যক্তির ছেলে হৃদয় বলেন, ‘রাতে বাড়ি না ফেরায় কল দিলে ফোন বন্ধ পাই। সকালে খবর শুনে নদীর পাড়ে এসে বাবার মরদেহ, মোবাইল ও অটোরিকশা পড়ে থাকতে দেখি।’
বেলাব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি পিবিআইকে জানানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আব্দুর রশিদ কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরী ইউনিয়নের দক্ষিণ লোহাজুরী গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি ছিলেন অটোরিকশাচালক; তবে নিয়মিত আড়িয়াল খাঁ নদে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করা ছিল তাঁর নেশা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৬টার দিকে ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর পাড়ে রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। লাশের পাশেই মোবাইল ফোন ও অটোরিকশাটি ছিল। পরে স্বজনেরা এসে লাশ শনাক্ত করেন। আব্দুর রশিদের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, তিনি দুষ্কৃতকারীর হামলার শিকার হয়েছেন।
নিহত ব্যক্তির ভাই কাজল মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ১১-১২টা পর্যন্ত অটোরিকশা চালিয়ে তারপর নদীর পাড়ে বসে মাছ শিকার করে বাড়ি ফিরত ভাই। কিন্তু গতকাল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। সকালে খবর পেয়ে নদীর পাড়ে এসে ভাইয়ের মরদেহ দেখতে পাই।’
নিহত ব্যক্তির ছেলে হৃদয় বলেন, ‘রাতে বাড়ি না ফেরায় কল দিলে ফোন বন্ধ পাই। সকালে খবর শুনে নদীর পাড়ে এসে বাবার মরদেহ, মোবাইল ও অটোরিকশা পড়ে থাকতে দেখি।’
বেলাব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি পিবিআইকে জানানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।

স্থাপত্যবিদ্যার তরুণ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দিতে উদীয়মান তিন ভবিষ্যৎ স্থপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর দূরদর্শিতা ও মেধার ভিত্তিতে তিনজন শিক্ষার্থীকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ষষ্ঠবারের মতো।
২৭ এপ্রিল ২০২৫
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
৯ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা।
১৭ মিনিট আগে
‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায়...
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না। গুরুতর রোগীদের কিছু ক্ষেত্রে মেডিসিন বিভাগে রাখা হলেও, পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ডের অভাবে এতদিন অনেককেই ফিরিয়ে দিতে হতো।
হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর এই প্রথম ২৫ শয্যার একটি সুসজ্জিত মনোরোগ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই নতুন ওয়ার্ডটি গড়ে তোলা হয়েছে।
এই ওয়ার্ডে রোগী ভর্তির জন্য নির্দিষ্ট বিন্যাস রাখা হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য ৭ টি, শিশু-কিশোরদের জন্য ৫টি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য ৩টি শয্যা সংরক্ষিত রয়েছে। এ ছাড়া রোগীদের চিকিৎসার সুবিধার জন্য থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
এই ওয়ার্ডটি চালুর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ছিল কলেজের স্বীকৃতি বজায় রাখা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চ মাসেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধি দল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। পরিদর্শনকালে মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমে যাওয়ার এবং অ্যাক্রিডিটেশনে বড় ধরনের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা ছিল। এতে করে এই কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা বা পড়াশোনা করার সুযোগ কমে যেত। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এমন একটি ওয়ার্ড জরুরি ছিল।
কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুরোধ শুনে সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ দ্রুত এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন এবং গত বুধবার এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটি সত্যিই অবাক হওয়ার মতো বিষয়। আমরা প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও উন্নত চিকিৎসা নিতে পারবেন।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর উদ্যোগেগত ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত রামেক হাসপাতালে একজনও সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হয়নি, যেখানে আগে প্রায় প্রতিদিনই এই রোগে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতো। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন।

অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না। গুরুতর রোগীদের কিছু ক্ষেত্রে মেডিসিন বিভাগে রাখা হলেও, পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ডের অভাবে এতদিন অনেককেই ফিরিয়ে দিতে হতো।
হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর এই প্রথম ২৫ শয্যার একটি সুসজ্জিত মনোরোগ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই নতুন ওয়ার্ডটি গড়ে তোলা হয়েছে।
এই ওয়ার্ডে রোগী ভর্তির জন্য নির্দিষ্ট বিন্যাস রাখা হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য ৭ টি, শিশু-কিশোরদের জন্য ৫টি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য ৩টি শয্যা সংরক্ষিত রয়েছে। এ ছাড়া রোগীদের চিকিৎসার সুবিধার জন্য থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
এই ওয়ার্ডটি চালুর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ছিল কলেজের স্বীকৃতি বজায় রাখা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চ মাসেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধি দল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। পরিদর্শনকালে মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমে যাওয়ার এবং অ্যাক্রিডিটেশনে বড় ধরনের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা ছিল। এতে করে এই কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা বা পড়াশোনা করার সুযোগ কমে যেত। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এমন একটি ওয়ার্ড জরুরি ছিল।
কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুরোধ শুনে সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ দ্রুত এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন এবং গত বুধবার এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটি সত্যিই অবাক হওয়ার মতো বিষয়। আমরা প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও উন্নত চিকিৎসা নিতে পারবেন।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর উদ্যোগেগত ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত রামেক হাসপাতালে একজনও সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হয়নি, যেখানে আগে প্রায় প্রতিদিনই এই রোগে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতো। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন।

স্থাপত্যবিদ্যার তরুণ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দিতে উদীয়মান তিন ভবিষ্যৎ স্থপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর দূরদর্শিতা ও মেধার ভিত্তিতে তিনজন শিক্ষার্থীকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ষষ্ঠবারের মতো।
২৭ এপ্রিল ২০২৫
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা।
১৭ মিনিট আগে
‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায়...
৪৩ মিনিট আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় খোকসা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ক্যাপ্টেন মেহেদীর নেতৃত্বে কুষ্টিয়া সেনাক্যাম্পের রওশন আরা রেজিমেন্ট আর্টিলারি ইউনিটের একটি দল ওসমানপুর গ্রামের সোহাগ হোসেন নামের এক যুবকের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় বাড়ি তল্লাশি করে দুটি পিস্তল, একটি ওয়ান শুটারগান, গুলি, দেশীয় চাকু ও হাঁসুয়া পাওয়া যায়। তবে অভিযানে কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। সোহাগ হোসেন পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। তাঁর বাবার নাম আশরাফ হোসেন।
পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন বলেন, সেনাবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার করা অস্ত্র থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় খোকসা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ক্যাপ্টেন মেহেদীর নেতৃত্বে কুষ্টিয়া সেনাক্যাম্পের রওশন আরা রেজিমেন্ট আর্টিলারি ইউনিটের একটি দল ওসমানপুর গ্রামের সোহাগ হোসেন নামের এক যুবকের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় বাড়ি তল্লাশি করে দুটি পিস্তল, একটি ওয়ান শুটারগান, গুলি, দেশীয় চাকু ও হাঁসুয়া পাওয়া যায়। তবে অভিযানে কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। সোহাগ হোসেন পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। তাঁর বাবার নাম আশরাফ হোসেন।
পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন বলেন, সেনাবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার করা অস্ত্র থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

স্থাপত্যবিদ্যার তরুণ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দিতে উদীয়মান তিন ভবিষ্যৎ স্থপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর দূরদর্শিতা ও মেধার ভিত্তিতে তিনজন শিক্ষার্থীকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ষষ্ঠবারের মতো।
২৭ এপ্রিল ২০২৫
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩ মিনিট আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
৯ মিনিট আগে
‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায়...
৪৩ মিনিট আগেচাঁদপুর প্রতিনিধি

‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায় অনুষ্ঠানটি হয়।
আজ সকাল সাড়ে ৯টায় চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও বেলুন উড়িয়ে নির্বাচনী অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান মিয়া। নতুন ভোটারদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি, গণতন্ত্রের মূল্যবোধ, স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, সুশাসন ইত্যাদি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সুযোগ হয়েছে। সুজনের সহযোগিতায় এই আয়োজন অবশ্যই অংশগ্রহণকারীদের অনেক সমৃদ্ধ করবে এবং সচেতন নাগরিক তৈরি হবে।’
পরে কলেজের অডিটরিয়ামে ৫০টি এমসিকিউ পদ্ধতির প্রশ্নের মাধ্যমে ৩০ মিনিটের পরীক্ষা হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ১০ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তাঁদের মধ্য থেকে প্রথম থেকে তৃতীয় স্থান অর্জনকারী তিনজন জাতীয় নির্বাচনী অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সনদ দেওয়া হয়।
পরীক্ষা শেষে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য ও বিজয়ীদের হাতে সনদ তুলে দেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. নাজমুল ইসলাম সরকার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুজন চাঁদপুরের সভাপতি অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন। সঞ্চালনায় ছিলেন সুজনের আঞ্চলিক সমন্বয়ক নাছির উদ্দিন।
সুজন চাঁদপুর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রহিব বাদশা, শিক্ষক ওমর ফারুক, সংগঠক সালাউদ্দিন, কর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল ফারুক, সাংবাদিক আলম পলাশ, জাকির হোসেন, শোভন আল-ইমরান, মোরশেদ আলম রোকন, মো. মাসুদ আলম, শরীফুল ইসলামসহ সুজন জেলা কমিটির সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায় অনুষ্ঠানটি হয়।
আজ সকাল সাড়ে ৯টায় চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও বেলুন উড়িয়ে নির্বাচনী অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান মিয়া। নতুন ভোটারদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি, গণতন্ত্রের মূল্যবোধ, স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, সুশাসন ইত্যাদি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সুযোগ হয়েছে। সুজনের সহযোগিতায় এই আয়োজন অবশ্যই অংশগ্রহণকারীদের অনেক সমৃদ্ধ করবে এবং সচেতন নাগরিক তৈরি হবে।’
পরে কলেজের অডিটরিয়ামে ৫০টি এমসিকিউ পদ্ধতির প্রশ্নের মাধ্যমে ৩০ মিনিটের পরীক্ষা হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ১০ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তাঁদের মধ্য থেকে প্রথম থেকে তৃতীয় স্থান অর্জনকারী তিনজন জাতীয় নির্বাচনী অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সনদ দেওয়া হয়।
পরীক্ষা শেষে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য ও বিজয়ীদের হাতে সনদ তুলে দেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. নাজমুল ইসলাম সরকার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুজন চাঁদপুরের সভাপতি অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন। সঞ্চালনায় ছিলেন সুজনের আঞ্চলিক সমন্বয়ক নাছির উদ্দিন।
সুজন চাঁদপুর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রহিব বাদশা, শিক্ষক ওমর ফারুক, সংগঠক সালাউদ্দিন, কর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল ফারুক, সাংবাদিক আলম পলাশ, জাকির হোসেন, শোভন আল-ইমরান, মোরশেদ আলম রোকন, মো. মাসুদ আলম, শরীফুল ইসলামসহ সুজন জেলা কমিটির সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

স্থাপত্যবিদ্যার তরুণ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দিতে উদীয়মান তিন ভবিষ্যৎ স্থপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর দূরদর্শিতা ও মেধার ভিত্তিতে তিনজন শিক্ষার্থীকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় ষষ্ঠবারের মতো।
২৭ এপ্রিল ২০২৫
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩ মিনিট আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
৯ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা।
১৭ মিনিট আগে