ঢাবি প্রতিনিধি

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ হত্যার এক মাস হয়ে গেলেও হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে ধরতে না পারায় হতাশা প্রকাশ করেছেন ফারদিনের বাবা কাজী নুর উদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে বুয়েট শহীদ মিনারে আয়োজিত এক মানববন্ধনে কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফারদিনের বাবা বলেন, ‘সন্তান হারিয়ে আমার আর বলার কিছু নেই। বুয়েটে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে, শুধু আমার বাবা (ছেলে) নেই।’
কাজী নূর উদ্দিন বলেন, ‘এক মাস হয়ে গেল কিন্তু কাউকে চিহ্নিত করা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাউরে ধরতে পারল না। একজন বাবা হিসেবে আমার কিছু বলার নেই।’ এ সময় অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন ফারদিনের বাবা।
ফারদিনের বাবা বলেন, ‘ফারদিনের সহপাঠী, বন্ধুরা আজ বিচারের দাবিতে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বুয়েট প্রশাসন কোনো কিছু করেনি।’ প্রশাসন যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করে, খোঁজখবর রাখে তাহলে অপরাধী শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনার কাজ সহজ হবে বলে আশা করেন তিনি।
কাজী নূর উদ্দিন আরও বলেন, ‘বুয়েট থেকে আর কোনো সন্তান যেন মায়ের বুক খালি করে না চলে না যায়। বুয়েটের বর্তমানে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের নিরাপত্তাহীনতার চাদরে ঢেকে ফেলেছে, সকলে অনিশ্চয়তার ভেতর আছেন। দ্রুত সময়ে যদি ফারদিনের হত্যাকারীদের খুঁজে বের করা যায় তাহলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা আস্থা ফিরে পাবে।’
মানববন্ধনে বুয়েট শিক্ষার্থীরা বলেন, মামলার তদন্তকারী সংস্থা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) এবং র্যাবের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে আসা পরস্পরবিরোধী তথ্য দেখে আমরা বিভ্রান্ত। বুয়েট শিক্ষার্থীরা ফারদিন নূর পরশের খুনিদের শনাক্ত করে দ্রুত সময়ে গ্রেপ্তার এবং তাদের বিচারের আওতায় আনার জন্য আমরা জোর দাবি জানাই। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং প্রকৃত অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত হওয়ার আগে পর্যন্ত বুয়েট শিক্ষার্থীরা ফারদিনের পরিবারের পাশে আছে এবং থাকবে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ হত্যার এক মাস হয়ে গেলেও হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে ধরতে না পারায় হতাশা প্রকাশ করেছেন ফারদিনের বাবা কাজী নুর উদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে বুয়েট শহীদ মিনারে আয়োজিত এক মানববন্ধনে কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফারদিনের বাবা বলেন, ‘সন্তান হারিয়ে আমার আর বলার কিছু নেই। বুয়েটে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে, শুধু আমার বাবা (ছেলে) নেই।’
কাজী নূর উদ্দিন বলেন, ‘এক মাস হয়ে গেল কিন্তু কাউকে চিহ্নিত করা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাউরে ধরতে পারল না। একজন বাবা হিসেবে আমার কিছু বলার নেই।’ এ সময় অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন ফারদিনের বাবা।
ফারদিনের বাবা বলেন, ‘ফারদিনের সহপাঠী, বন্ধুরা আজ বিচারের দাবিতে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বুয়েট প্রশাসন কোনো কিছু করেনি।’ প্রশাসন যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করে, খোঁজখবর রাখে তাহলে অপরাধী শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনার কাজ সহজ হবে বলে আশা করেন তিনি।
কাজী নূর উদ্দিন আরও বলেন, ‘বুয়েট থেকে আর কোনো সন্তান যেন মায়ের বুক খালি করে না চলে না যায়। বুয়েটের বর্তমানে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের নিরাপত্তাহীনতার চাদরে ঢেকে ফেলেছে, সকলে অনিশ্চয়তার ভেতর আছেন। দ্রুত সময়ে যদি ফারদিনের হত্যাকারীদের খুঁজে বের করা যায় তাহলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা আস্থা ফিরে পাবে।’
মানববন্ধনে বুয়েট শিক্ষার্থীরা বলেন, মামলার তদন্তকারী সংস্থা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) এবং র্যাবের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে আসা পরস্পরবিরোধী তথ্য দেখে আমরা বিভ্রান্ত। বুয়েট শিক্ষার্থীরা ফারদিন নূর পরশের খুনিদের শনাক্ত করে দ্রুত সময়ে গ্রেপ্তার এবং তাদের বিচারের আওতায় আনার জন্য আমরা জোর দাবি জানাই। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং প্রকৃত অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত হওয়ার আগে পর্যন্ত বুয়েট শিক্ষার্থীরা ফারদিনের পরিবারের পাশে আছে এবং থাকবে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে