সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

সাভারের একটি পোশাক কারখানায় দাবি-দাওয়া নিয়ে শ্রমিকদের লাইসেন্সকৃত অস্ত্র দেখিয়ে ভীতি প্রদর্শন ও কুকুর লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এর আগে কারখানার কয়েকজন নারী ও পুরুষ শ্রমিকদের বহিরাগত সন্ত্রাসী দিয়ে মারধর করারও অভিযোগ করেছেন শ্রমিকেরা। এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী শ্রমিকেরা।
আজ সোমবার দুপুরে সাভারের কলমা এলাকায় সেঞ্চুরি ডিজাইন অ্যান্ড ফ্যাশন (প্রা.) লিমিটেড কারখানায় সরেজমিনে গিয়ে এ অভিযোগ পাওয়া যায়। কারখানায় মোট শ্রমিক সংখ্যা সাড়ে ৩০০। অর্ধশতাধিক এসব ঘটনার শিকার হয়েছেন বলে জানা গেছে।
মারধরে আহত শ্রমিকেরা হলেন— দেলোয়ার হোসেন সাদ্দাম, মো. আকাশ, মো. জাহিদ, মাহিনূর, আসাদুল ও সুজন মোল্লা।
ভুক্তভোগী শ্রমিকেরা বলছেন, গত শনিবার বিকেল ৫টায় কারখানাটির শ্রমিকবাহী একটি বাসে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা করে। কারখানা ছুটির পর বাসে রওনা হলে কলমা এলাকায় কয়েকজন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে বাস আটকায়। এরপর বাসে উঠে শ্রমিকদের এলোপাতাড়ি মারধর করে তারা। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। নারী শ্রমিকদের শ্লীলতাহানির মতো ঘটনাও ঘটে।
ওই কারখানার শ্রমিক মাজেদা বলেন, ‘আমাদের পিস্তল দিয়ে গুলি করার ভয় দেখান মালিক। আমরা বেতনের টাকা চাইতে তাঁর রুমে গেলে বলেন— গুলি করে দেব। পিস্তল মাথায় ঠেকিয়েও ভয় দেখান তিনি। আবার বড় বড় কুকুর দিয়ে ভয় দেখান। বাস থেকে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালি দিয়ে নামানো হয়েছে। এক মেয়ে তো ওড়না ছাড়া হয়ে গিয়েছিল। “বেতন চাও, কাজ বন্ধ কর?” এসব কথা বলে মারধর করেছিল তারা। ১৬ তারিখের পর থেকে আমরা কাজ বন্ধ করে দেই।’
গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্টের সাভার আশুলিয়া ধামরাই আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আহমেদ জীবন বলেন, ‘শ্রমিকেরা থানাতে অভিযোগ তো দিয়েছেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সে হিসেবে কাজ করবে। আমরা শ্রমিকদের পাওনা আদায় করে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছি। মালিক যদি অস্ত্র দিয়ে শ্রমিকদের ভয় দেখায় তাহলে অবশ্যই তিনি অন্যায় করেছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কারখানার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহবাজ বলেন, ‘আর কোনো শ্রমিকের তো কোনো অভিযোগ নেই। এই কয়েকজন শ্রমিকের শুধু অভিযোগ। তাদের ওপর কোনো হামলায় কারখানা কর্তৃপক্ষের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। বেতন দেওয়া এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।’ মালিকের অস্ত্র প্রদর্শন করে ভয়ভীতি দেখানোর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এদিকে কারখানার কয়েকটি কুকুরের মধ্য একটি জার্মান শেফার্ড কিছুদিন আগে মারা যায়। ওই কুকুরটিকে শ্রমিকদের কেউ মেরে ফেলেছে বলে অভিযোগ কারখানা মালিকের।
কারখানার মালিক আজহারুল হক বলেন, ‘এ কুকুরগুলো ওয়াচডগ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ। শ্রমিকদের চেক করার জন্য এ কুকুর ব্যবহার করা হয়। শ্রমিকদের কেউ কুকুরটির ঘাড়ে কাটার দিয়ে আঘাত করেছে।’
কারখানা মালিক আরও বলেন, ‘মানুষের জন্য আমি কিছু করব না। কুকুরকে যে মেরেছে তাঁকে খুঁজে বের করে দিলে আমি ১ লাখ টাকা পুরস্কার দেব।’
শ্রমিকদের অভিযোগের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে আজহারুল হক বারবার বলতে থাকেন, ‘আমি রোজাদার, আমার গলা শুকিয়ে গেছে!’
আজ সোমবার আন্দোলনরত শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নেন। তাঁরা কারখানা সংলগ্ন সিঅ্যান্ডবি-আশুলিয়া সড়ক অবরোধ করার চেষ্টা করেন। এ সময় শিল্প পুলিশের এক কর্মকর্তার হাতে আলমগীর ও আনিসুর নামে দুই শ্রমিক নেতা হেনস্তার শিকার হন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সাভার মডেল থানার এসআই শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যতটুক জেনেছি শ্রমিকদের মধ্যে একপক্ষ যারা বেতন পেয়েছে অন্যপক্ষ যারা বেতন পায়নি তাদের মধ্যে তর্কাতর্কি থেকে হাতাহাতি বা মারধরের ঘটনা ঘটে। বহিরাগত সন্ত্রাসীর কিছু আমি পাইনি। সব তারা নিজেরা নিজেরাই।’

সাভারের একটি পোশাক কারখানায় দাবি-দাওয়া নিয়ে শ্রমিকদের লাইসেন্সকৃত অস্ত্র দেখিয়ে ভীতি প্রদর্শন ও কুকুর লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এর আগে কারখানার কয়েকজন নারী ও পুরুষ শ্রমিকদের বহিরাগত সন্ত্রাসী দিয়ে মারধর করারও অভিযোগ করেছেন শ্রমিকেরা। এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী শ্রমিকেরা।
আজ সোমবার দুপুরে সাভারের কলমা এলাকায় সেঞ্চুরি ডিজাইন অ্যান্ড ফ্যাশন (প্রা.) লিমিটেড কারখানায় সরেজমিনে গিয়ে এ অভিযোগ পাওয়া যায়। কারখানায় মোট শ্রমিক সংখ্যা সাড়ে ৩০০। অর্ধশতাধিক এসব ঘটনার শিকার হয়েছেন বলে জানা গেছে।
মারধরে আহত শ্রমিকেরা হলেন— দেলোয়ার হোসেন সাদ্দাম, মো. আকাশ, মো. জাহিদ, মাহিনূর, আসাদুল ও সুজন মোল্লা।
ভুক্তভোগী শ্রমিকেরা বলছেন, গত শনিবার বিকেল ৫টায় কারখানাটির শ্রমিকবাহী একটি বাসে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা করে। কারখানা ছুটির পর বাসে রওনা হলে কলমা এলাকায় কয়েকজন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে বাস আটকায়। এরপর বাসে উঠে শ্রমিকদের এলোপাতাড়ি মারধর করে তারা। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। নারী শ্রমিকদের শ্লীলতাহানির মতো ঘটনাও ঘটে।
ওই কারখানার শ্রমিক মাজেদা বলেন, ‘আমাদের পিস্তল দিয়ে গুলি করার ভয় দেখান মালিক। আমরা বেতনের টাকা চাইতে তাঁর রুমে গেলে বলেন— গুলি করে দেব। পিস্তল মাথায় ঠেকিয়েও ভয় দেখান তিনি। আবার বড় বড় কুকুর দিয়ে ভয় দেখান। বাস থেকে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালি দিয়ে নামানো হয়েছে। এক মেয়ে তো ওড়না ছাড়া হয়ে গিয়েছিল। “বেতন চাও, কাজ বন্ধ কর?” এসব কথা বলে মারধর করেছিল তারা। ১৬ তারিখের পর থেকে আমরা কাজ বন্ধ করে দেই।’
গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্টের সাভার আশুলিয়া ধামরাই আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আহমেদ জীবন বলেন, ‘শ্রমিকেরা থানাতে অভিযোগ তো দিয়েছেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সে হিসেবে কাজ করবে। আমরা শ্রমিকদের পাওনা আদায় করে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছি। মালিক যদি অস্ত্র দিয়ে শ্রমিকদের ভয় দেখায় তাহলে অবশ্যই তিনি অন্যায় করেছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কারখানার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহবাজ বলেন, ‘আর কোনো শ্রমিকের তো কোনো অভিযোগ নেই। এই কয়েকজন শ্রমিকের শুধু অভিযোগ। তাদের ওপর কোনো হামলায় কারখানা কর্তৃপক্ষের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। বেতন দেওয়া এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।’ মালিকের অস্ত্র প্রদর্শন করে ভয়ভীতি দেখানোর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এদিকে কারখানার কয়েকটি কুকুরের মধ্য একটি জার্মান শেফার্ড কিছুদিন আগে মারা যায়। ওই কুকুরটিকে শ্রমিকদের কেউ মেরে ফেলেছে বলে অভিযোগ কারখানা মালিকের।
কারখানার মালিক আজহারুল হক বলেন, ‘এ কুকুরগুলো ওয়াচডগ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ। শ্রমিকদের চেক করার জন্য এ কুকুর ব্যবহার করা হয়। শ্রমিকদের কেউ কুকুরটির ঘাড়ে কাটার দিয়ে আঘাত করেছে।’
কারখানা মালিক আরও বলেন, ‘মানুষের জন্য আমি কিছু করব না। কুকুরকে যে মেরেছে তাঁকে খুঁজে বের করে দিলে আমি ১ লাখ টাকা পুরস্কার দেব।’
শ্রমিকদের অভিযোগের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে আজহারুল হক বারবার বলতে থাকেন, ‘আমি রোজাদার, আমার গলা শুকিয়ে গেছে!’
আজ সোমবার আন্দোলনরত শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নেন। তাঁরা কারখানা সংলগ্ন সিঅ্যান্ডবি-আশুলিয়া সড়ক অবরোধ করার চেষ্টা করেন। এ সময় শিল্প পুলিশের এক কর্মকর্তার হাতে আলমগীর ও আনিসুর নামে দুই শ্রমিক নেতা হেনস্তার শিকার হন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সাভার মডেল থানার এসআই শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যতটুক জেনেছি শ্রমিকদের মধ্যে একপক্ষ যারা বেতন পেয়েছে অন্যপক্ষ যারা বেতন পায়নি তাদের মধ্যে তর্কাতর্কি থেকে হাতাহাতি বা মারধরের ঘটনা ঘটে। বহিরাগত সন্ত্রাসীর কিছু আমি পাইনি। সব তারা নিজেরা নিজেরাই।’
সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

সাভারের একটি পোশাক কারখানায় দাবি-দাওয়া নিয়ে শ্রমিকদের লাইসেন্সকৃত অস্ত্র দেখিয়ে ভীতি প্রদর্শন ও কুকুর লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এর আগে কারখানার কয়েকজন নারী ও পুরুষ শ্রমিকদের বহিরাগত সন্ত্রাসী দিয়ে মারধর করারও অভিযোগ করেছেন শ্রমিকেরা। এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী শ্রমিকেরা।
আজ সোমবার দুপুরে সাভারের কলমা এলাকায় সেঞ্চুরি ডিজাইন অ্যান্ড ফ্যাশন (প্রা.) লিমিটেড কারখানায় সরেজমিনে গিয়ে এ অভিযোগ পাওয়া যায়। কারখানায় মোট শ্রমিক সংখ্যা সাড়ে ৩০০। অর্ধশতাধিক এসব ঘটনার শিকার হয়েছেন বলে জানা গেছে।
মারধরে আহত শ্রমিকেরা হলেন— দেলোয়ার হোসেন সাদ্দাম, মো. আকাশ, মো. জাহিদ, মাহিনূর, আসাদুল ও সুজন মোল্লা।
ভুক্তভোগী শ্রমিকেরা বলছেন, গত শনিবার বিকেল ৫টায় কারখানাটির শ্রমিকবাহী একটি বাসে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা করে। কারখানা ছুটির পর বাসে রওনা হলে কলমা এলাকায় কয়েকজন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে বাস আটকায়। এরপর বাসে উঠে শ্রমিকদের এলোপাতাড়ি মারধর করে তারা। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। নারী শ্রমিকদের শ্লীলতাহানির মতো ঘটনাও ঘটে।
ওই কারখানার শ্রমিক মাজেদা বলেন, ‘আমাদের পিস্তল দিয়ে গুলি করার ভয় দেখান মালিক। আমরা বেতনের টাকা চাইতে তাঁর রুমে গেলে বলেন— গুলি করে দেব। পিস্তল মাথায় ঠেকিয়েও ভয় দেখান তিনি। আবার বড় বড় কুকুর দিয়ে ভয় দেখান। বাস থেকে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালি দিয়ে নামানো হয়েছে। এক মেয়ে তো ওড়না ছাড়া হয়ে গিয়েছিল। “বেতন চাও, কাজ বন্ধ কর?” এসব কথা বলে মারধর করেছিল তারা। ১৬ তারিখের পর থেকে আমরা কাজ বন্ধ করে দেই।’
গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্টের সাভার আশুলিয়া ধামরাই আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আহমেদ জীবন বলেন, ‘শ্রমিকেরা থানাতে অভিযোগ তো দিয়েছেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সে হিসেবে কাজ করবে। আমরা শ্রমিকদের পাওনা আদায় করে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছি। মালিক যদি অস্ত্র দিয়ে শ্রমিকদের ভয় দেখায় তাহলে অবশ্যই তিনি অন্যায় করেছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কারখানার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহবাজ বলেন, ‘আর কোনো শ্রমিকের তো কোনো অভিযোগ নেই। এই কয়েকজন শ্রমিকের শুধু অভিযোগ। তাদের ওপর কোনো হামলায় কারখানা কর্তৃপক্ষের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। বেতন দেওয়া এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।’ মালিকের অস্ত্র প্রদর্শন করে ভয়ভীতি দেখানোর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এদিকে কারখানার কয়েকটি কুকুরের মধ্য একটি জার্মান শেফার্ড কিছুদিন আগে মারা যায়। ওই কুকুরটিকে শ্রমিকদের কেউ মেরে ফেলেছে বলে অভিযোগ কারখানা মালিকের।
কারখানার মালিক আজহারুল হক বলেন, ‘এ কুকুরগুলো ওয়াচডগ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ। শ্রমিকদের চেক করার জন্য এ কুকুর ব্যবহার করা হয়। শ্রমিকদের কেউ কুকুরটির ঘাড়ে কাটার দিয়ে আঘাত করেছে।’
কারখানা মালিক আরও বলেন, ‘মানুষের জন্য আমি কিছু করব না। কুকুরকে যে মেরেছে তাঁকে খুঁজে বের করে দিলে আমি ১ লাখ টাকা পুরস্কার দেব।’
শ্রমিকদের অভিযোগের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে আজহারুল হক বারবার বলতে থাকেন, ‘আমি রোজাদার, আমার গলা শুকিয়ে গেছে!’
আজ সোমবার আন্দোলনরত শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নেন। তাঁরা কারখানা সংলগ্ন সিঅ্যান্ডবি-আশুলিয়া সড়ক অবরোধ করার চেষ্টা করেন। এ সময় শিল্প পুলিশের এক কর্মকর্তার হাতে আলমগীর ও আনিসুর নামে দুই শ্রমিক নেতা হেনস্তার শিকার হন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সাভার মডেল থানার এসআই শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যতটুক জেনেছি শ্রমিকদের মধ্যে একপক্ষ যারা বেতন পেয়েছে অন্যপক্ষ যারা বেতন পায়নি তাদের মধ্যে তর্কাতর্কি থেকে হাতাহাতি বা মারধরের ঘটনা ঘটে। বহিরাগত সন্ত্রাসীর কিছু আমি পাইনি। সব তারা নিজেরা নিজেরাই।’

সাভারের একটি পোশাক কারখানায় দাবি-দাওয়া নিয়ে শ্রমিকদের লাইসেন্সকৃত অস্ত্র দেখিয়ে ভীতি প্রদর্শন ও কুকুর লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এর আগে কারখানার কয়েকজন নারী ও পুরুষ শ্রমিকদের বহিরাগত সন্ত্রাসী দিয়ে মারধর করারও অভিযোগ করেছেন শ্রমিকেরা। এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী শ্রমিকেরা।
আজ সোমবার দুপুরে সাভারের কলমা এলাকায় সেঞ্চুরি ডিজাইন অ্যান্ড ফ্যাশন (প্রা.) লিমিটেড কারখানায় সরেজমিনে গিয়ে এ অভিযোগ পাওয়া যায়। কারখানায় মোট শ্রমিক সংখ্যা সাড়ে ৩০০। অর্ধশতাধিক এসব ঘটনার শিকার হয়েছেন বলে জানা গেছে।
মারধরে আহত শ্রমিকেরা হলেন— দেলোয়ার হোসেন সাদ্দাম, মো. আকাশ, মো. জাহিদ, মাহিনূর, আসাদুল ও সুজন মোল্লা।
ভুক্তভোগী শ্রমিকেরা বলছেন, গত শনিবার বিকেল ৫টায় কারখানাটির শ্রমিকবাহী একটি বাসে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা করে। কারখানা ছুটির পর বাসে রওনা হলে কলমা এলাকায় কয়েকজন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে বাস আটকায়। এরপর বাসে উঠে শ্রমিকদের এলোপাতাড়ি মারধর করে তারা। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। নারী শ্রমিকদের শ্লীলতাহানির মতো ঘটনাও ঘটে।
ওই কারখানার শ্রমিক মাজেদা বলেন, ‘আমাদের পিস্তল দিয়ে গুলি করার ভয় দেখান মালিক। আমরা বেতনের টাকা চাইতে তাঁর রুমে গেলে বলেন— গুলি করে দেব। পিস্তল মাথায় ঠেকিয়েও ভয় দেখান তিনি। আবার বড় বড় কুকুর দিয়ে ভয় দেখান। বাস থেকে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালি দিয়ে নামানো হয়েছে। এক মেয়ে তো ওড়না ছাড়া হয়ে গিয়েছিল। “বেতন চাও, কাজ বন্ধ কর?” এসব কথা বলে মারধর করেছিল তারা। ১৬ তারিখের পর থেকে আমরা কাজ বন্ধ করে দেই।’
গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্টের সাভার আশুলিয়া ধামরাই আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আহমেদ জীবন বলেন, ‘শ্রমিকেরা থানাতে অভিযোগ তো দিয়েছেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সে হিসেবে কাজ করবে। আমরা শ্রমিকদের পাওনা আদায় করে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছি। মালিক যদি অস্ত্র দিয়ে শ্রমিকদের ভয় দেখায় তাহলে অবশ্যই তিনি অন্যায় করেছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কারখানার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহবাজ বলেন, ‘আর কোনো শ্রমিকের তো কোনো অভিযোগ নেই। এই কয়েকজন শ্রমিকের শুধু অভিযোগ। তাদের ওপর কোনো হামলায় কারখানা কর্তৃপক্ষের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। বেতন দেওয়া এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।’ মালিকের অস্ত্র প্রদর্শন করে ভয়ভীতি দেখানোর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এদিকে কারখানার কয়েকটি কুকুরের মধ্য একটি জার্মান শেফার্ড কিছুদিন আগে মারা যায়। ওই কুকুরটিকে শ্রমিকদের কেউ মেরে ফেলেছে বলে অভিযোগ কারখানা মালিকের।
কারখানার মালিক আজহারুল হক বলেন, ‘এ কুকুরগুলো ওয়াচডগ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ। শ্রমিকদের চেক করার জন্য এ কুকুর ব্যবহার করা হয়। শ্রমিকদের কেউ কুকুরটির ঘাড়ে কাটার দিয়ে আঘাত করেছে।’
কারখানা মালিক আরও বলেন, ‘মানুষের জন্য আমি কিছু করব না। কুকুরকে যে মেরেছে তাঁকে খুঁজে বের করে দিলে আমি ১ লাখ টাকা পুরস্কার দেব।’
শ্রমিকদের অভিযোগের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে আজহারুল হক বারবার বলতে থাকেন, ‘আমি রোজাদার, আমার গলা শুকিয়ে গেছে!’
আজ সোমবার আন্দোলনরত শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নেন। তাঁরা কারখানা সংলগ্ন সিঅ্যান্ডবি-আশুলিয়া সড়ক অবরোধ করার চেষ্টা করেন। এ সময় শিল্প পুলিশের এক কর্মকর্তার হাতে আলমগীর ও আনিসুর নামে দুই শ্রমিক নেতা হেনস্তার শিকার হন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সাভার মডেল থানার এসআই শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যতটুক জেনেছি শ্রমিকদের মধ্যে একপক্ষ যারা বেতন পেয়েছে অন্যপক্ষ যারা বেতন পায়নি তাদের মধ্যে তর্কাতর্কি থেকে হাতাহাতি বা মারধরের ঘটনা ঘটে। বহিরাগত সন্ত্রাসীর কিছু আমি পাইনি। সব তারা নিজেরা নিজেরাই।’

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৪ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

গত শনিবার বিকেল ৫টায় কারখানাটির শ্রমিকবাহী একটি বাসে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা করে। কারখানা ছুটির পর বাসে রওনা হলে কলমা এলাকায় কয়েকজন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে বাস আটকায়। এরপর বাসে উঠে শ্রমিকদের এলোপাতাড়ি মারধর করে তারা। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। নারী শ্রমিকদের শ্লীলতাহানির মতো ঘটনাও ঘটে।
১৮ এপ্রিল ২০২২
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

গত শনিবার বিকেল ৫টায় কারখানাটির শ্রমিকবাহী একটি বাসে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা করে। কারখানা ছুটির পর বাসে রওনা হলে কলমা এলাকায় কয়েকজন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে বাস আটকায়। এরপর বাসে উঠে শ্রমিকদের এলোপাতাড়ি মারধর করে তারা। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। নারী শ্রমিকদের শ্লীলতাহানির মতো ঘটনাও ঘটে।
১৮ এপ্রিল ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৪ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

গত শনিবার বিকেল ৫টায় কারখানাটির শ্রমিকবাহী একটি বাসে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা করে। কারখানা ছুটির পর বাসে রওনা হলে কলমা এলাকায় কয়েকজন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে বাস আটকায়। এরপর বাসে উঠে শ্রমিকদের এলোপাতাড়ি মারধর করে তারা। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। নারী শ্রমিকদের শ্লীলতাহানির মতো ঘটনাও ঘটে।
১৮ এপ্রিল ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৩ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

গত শনিবার বিকেল ৫টায় কারখানাটির শ্রমিকবাহী একটি বাসে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা করে। কারখানা ছুটির পর বাসে রওনা হলে কলমা এলাকায় কয়েকজন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে বাস আটকায়। এরপর বাসে উঠে শ্রমিকদের এলোপাতাড়ি মারধর করে তারা। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। নারী শ্রমিকদের শ্লীলতাহানির মতো ঘটনাও ঘটে।
১৮ এপ্রিল ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে