নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির ঘটনা উদ্ঘাটনে ১৭ সদস্যের নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডির কলাবাগানে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) কার্যালয়ে কমিটিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খানকে আহ্বায়ক ও নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্যসচিব আমিনুর রসুল বাবুলকে সদস্যসচিব করে এই নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে রয়েছেন নদী ও নৌখাতবিষয়ক গবেষক সাংবাদিক আশীষ কুমার দে। বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মীর তারেক আলী, পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোর ভি শিপসের সাবেক প্রধান নৌ প্রকৌশলী মো. আব্দুল হামিদ। কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন বিআইডব্লিউটিএর সাবেক সচিব সৈয়দ মনোয়ার হোসেন, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া, ব্যারিস্টার নিশাদ মাহমুদ, সাংবাদিক নিখিল ভদ্র, নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক তৈয়ব আলী, আইনজীবী জীবনানন্দ জয়ন্ত, কোস্ট ফাউন্ডেশনের মোস্তফা কামাল আকন্দ, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, বিআইডব্লিউটিএর সাবেক কর্মকর্তা প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ, পুরান ঢাকা পরিবেশ ফোরামের আহ্বায়ক মো. নাজিম উদ্দিন।
নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্যসচিব আমিনুর রসুল বাবুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মর্মান্তিক এ ঘটনার পর নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। এ ছাড়া ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগ উঠেছে, কোনো লঞ্চ দুর্ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় না। তাই দুর্ঘটনার মূল কারণও অজানা থেকে যায়। এ কারণে প্রকৃত অপরাধীরা থেকে যান সরকারের উচ্চপর্যায়সহ সাধারণ জনগণের দৃষ্টির আড়ালে। এমনকি দুর্বল কিংবা পক্ষপাতদুষ্ট তদন্তের কারণে অনেক দুর্ঘটনার প্রকৃত তথ্য নৌ প্রতিমন্ত্রী, নৌসচিবও জানতে পারেন না বলে আমাদের ধারণা। এসব কারণে প্রকৃত দোষীদের যথাযথ শাস্তি হয় না।
আমিনুর রসুল বাবুল বলেন, ‘পরিবেশ, নৌখাত, নাগরিক অধিকার সংরক্ষণবিষয়ক বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞসহ বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে ১৭ (সতেরো) সদস্যবিশিষ্ট একটি নাগরিক তদন্ত কমিটি (ছায়া তদন্ত কমিটি) গঠন করা হয়েছে। এ ধরনের কমিটি গঠনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে-তদন্ত কমিটি অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ উদ্ঘাটন, দায়ীদের চিহ্নিতকরণ, অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল ব্যবস্থার ক্রটি-বিচ্যুতি ও দুর্বলতা তুলে ধরার পাশাপাশি ভবিষ্যতে অগ্নিকাণ্ডসহ যেকোনো নৌ দুর্ঘটনা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত প্রাণহানি এড়াতে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে একটি সুপারিশমালা প্রণয়ন করবে।’
গত ২৩ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) দিবাগত মধ্যরাতে ঢাকার সদরঘাট থেকে বরগুনার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া যাত্রীভর্তি এমভি অভিযান-১০ লঞ্চ ঝালকাঠি জেলার সুগন্ধা নদীতে অগ্নিকাণ্ডের শিকার হয়। এতে দগ্ধ হয়ে এ পর্যন্ত ৪৮ জনের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। প্রাণ রক্ষায় লঞ্চ থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে অনেক যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট ও বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও অনেক যাত্রী চিকিৎসাধীন আছেন।

ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির ঘটনা উদ্ঘাটনে ১৭ সদস্যের নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডির কলাবাগানে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) কার্যালয়ে কমিটিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খানকে আহ্বায়ক ও নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্যসচিব আমিনুর রসুল বাবুলকে সদস্যসচিব করে এই নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে রয়েছেন নদী ও নৌখাতবিষয়ক গবেষক সাংবাদিক আশীষ কুমার দে। বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মীর তারেক আলী, পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোর ভি শিপসের সাবেক প্রধান নৌ প্রকৌশলী মো. আব্দুল হামিদ। কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন বিআইডব্লিউটিএর সাবেক সচিব সৈয়দ মনোয়ার হোসেন, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া, ব্যারিস্টার নিশাদ মাহমুদ, সাংবাদিক নিখিল ভদ্র, নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক তৈয়ব আলী, আইনজীবী জীবনানন্দ জয়ন্ত, কোস্ট ফাউন্ডেশনের মোস্তফা কামাল আকন্দ, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, বিআইডব্লিউটিএর সাবেক কর্মকর্তা প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ, পুরান ঢাকা পরিবেশ ফোরামের আহ্বায়ক মো. নাজিম উদ্দিন।
নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্যসচিব আমিনুর রসুল বাবুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মর্মান্তিক এ ঘটনার পর নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। এ ছাড়া ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগ উঠেছে, কোনো লঞ্চ দুর্ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় না। তাই দুর্ঘটনার মূল কারণও অজানা থেকে যায়। এ কারণে প্রকৃত অপরাধীরা থেকে যান সরকারের উচ্চপর্যায়সহ সাধারণ জনগণের দৃষ্টির আড়ালে। এমনকি দুর্বল কিংবা পক্ষপাতদুষ্ট তদন্তের কারণে অনেক দুর্ঘটনার প্রকৃত তথ্য নৌ প্রতিমন্ত্রী, নৌসচিবও জানতে পারেন না বলে আমাদের ধারণা। এসব কারণে প্রকৃত দোষীদের যথাযথ শাস্তি হয় না।
আমিনুর রসুল বাবুল বলেন, ‘পরিবেশ, নৌখাত, নাগরিক অধিকার সংরক্ষণবিষয়ক বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞসহ বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে ১৭ (সতেরো) সদস্যবিশিষ্ট একটি নাগরিক তদন্ত কমিটি (ছায়া তদন্ত কমিটি) গঠন করা হয়েছে। এ ধরনের কমিটি গঠনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে-তদন্ত কমিটি অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ উদ্ঘাটন, দায়ীদের চিহ্নিতকরণ, অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল ব্যবস্থার ক্রটি-বিচ্যুতি ও দুর্বলতা তুলে ধরার পাশাপাশি ভবিষ্যতে অগ্নিকাণ্ডসহ যেকোনো নৌ দুর্ঘটনা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত প্রাণহানি এড়াতে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে একটি সুপারিশমালা প্রণয়ন করবে।’
গত ২৩ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) দিবাগত মধ্যরাতে ঢাকার সদরঘাট থেকে বরগুনার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া যাত্রীভর্তি এমভি অভিযান-১০ লঞ্চ ঝালকাঠি জেলার সুগন্ধা নদীতে অগ্নিকাণ্ডের শিকার হয়। এতে দগ্ধ হয়ে এ পর্যন্ত ৪৮ জনের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। প্রাণ রক্ষায় লঞ্চ থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে অনেক যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট ও বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও অনেক যাত্রী চিকিৎসাধীন আছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির ঘটনা উদ্ঘাটনে ১৭ সদস্যের নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডির কলাবাগানে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) কার্যালয়ে কমিটিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খানকে আহ্বায়ক ও নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্যসচিব আমিনুর রসুল বাবুলকে সদস্যসচিব করে এই নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে রয়েছেন নদী ও নৌখাতবিষয়ক গবেষক সাংবাদিক আশীষ কুমার দে। বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মীর তারেক আলী, পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোর ভি শিপসের সাবেক প্রধান নৌ প্রকৌশলী মো. আব্দুল হামিদ। কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন বিআইডব্লিউটিএর সাবেক সচিব সৈয়দ মনোয়ার হোসেন, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া, ব্যারিস্টার নিশাদ মাহমুদ, সাংবাদিক নিখিল ভদ্র, নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক তৈয়ব আলী, আইনজীবী জীবনানন্দ জয়ন্ত, কোস্ট ফাউন্ডেশনের মোস্তফা কামাল আকন্দ, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, বিআইডব্লিউটিএর সাবেক কর্মকর্তা প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ, পুরান ঢাকা পরিবেশ ফোরামের আহ্বায়ক মো. নাজিম উদ্দিন।
নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্যসচিব আমিনুর রসুল বাবুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মর্মান্তিক এ ঘটনার পর নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। এ ছাড়া ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগ উঠেছে, কোনো লঞ্চ দুর্ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় না। তাই দুর্ঘটনার মূল কারণও অজানা থেকে যায়। এ কারণে প্রকৃত অপরাধীরা থেকে যান সরকারের উচ্চপর্যায়সহ সাধারণ জনগণের দৃষ্টির আড়ালে। এমনকি দুর্বল কিংবা পক্ষপাতদুষ্ট তদন্তের কারণে অনেক দুর্ঘটনার প্রকৃত তথ্য নৌ প্রতিমন্ত্রী, নৌসচিবও জানতে পারেন না বলে আমাদের ধারণা। এসব কারণে প্রকৃত দোষীদের যথাযথ শাস্তি হয় না।
আমিনুর রসুল বাবুল বলেন, ‘পরিবেশ, নৌখাত, নাগরিক অধিকার সংরক্ষণবিষয়ক বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞসহ বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে ১৭ (সতেরো) সদস্যবিশিষ্ট একটি নাগরিক তদন্ত কমিটি (ছায়া তদন্ত কমিটি) গঠন করা হয়েছে। এ ধরনের কমিটি গঠনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে-তদন্ত কমিটি অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ উদ্ঘাটন, দায়ীদের চিহ্নিতকরণ, অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল ব্যবস্থার ক্রটি-বিচ্যুতি ও দুর্বলতা তুলে ধরার পাশাপাশি ভবিষ্যতে অগ্নিকাণ্ডসহ যেকোনো নৌ দুর্ঘটনা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত প্রাণহানি এড়াতে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে একটি সুপারিশমালা প্রণয়ন করবে।’
গত ২৩ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) দিবাগত মধ্যরাতে ঢাকার সদরঘাট থেকে বরগুনার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া যাত্রীভর্তি এমভি অভিযান-১০ লঞ্চ ঝালকাঠি জেলার সুগন্ধা নদীতে অগ্নিকাণ্ডের শিকার হয়। এতে দগ্ধ হয়ে এ পর্যন্ত ৪৮ জনের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। প্রাণ রক্ষায় লঞ্চ থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে অনেক যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট ও বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও অনেক যাত্রী চিকিৎসাধীন আছেন।

ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির ঘটনা উদ্ঘাটনে ১৭ সদস্যের নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডির কলাবাগানে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) কার্যালয়ে কমিটিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খানকে আহ্বায়ক ও নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্যসচিব আমিনুর রসুল বাবুলকে সদস্যসচিব করে এই নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে রয়েছেন নদী ও নৌখাতবিষয়ক গবেষক সাংবাদিক আশীষ কুমার দে। বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মীর তারেক আলী, পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোর ভি শিপসের সাবেক প্রধান নৌ প্রকৌশলী মো. আব্দুল হামিদ। কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন বিআইডব্লিউটিএর সাবেক সচিব সৈয়দ মনোয়ার হোসেন, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া, ব্যারিস্টার নিশাদ মাহমুদ, সাংবাদিক নিখিল ভদ্র, নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক তৈয়ব আলী, আইনজীবী জীবনানন্দ জয়ন্ত, কোস্ট ফাউন্ডেশনের মোস্তফা কামাল আকন্দ, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, বিআইডব্লিউটিএর সাবেক কর্মকর্তা প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ, পুরান ঢাকা পরিবেশ ফোরামের আহ্বায়ক মো. নাজিম উদ্দিন।
নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্যসচিব আমিনুর রসুল বাবুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মর্মান্তিক এ ঘটনার পর নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। এ ছাড়া ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগ উঠেছে, কোনো লঞ্চ দুর্ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় না। তাই দুর্ঘটনার মূল কারণও অজানা থেকে যায়। এ কারণে প্রকৃত অপরাধীরা থেকে যান সরকারের উচ্চপর্যায়সহ সাধারণ জনগণের দৃষ্টির আড়ালে। এমনকি দুর্বল কিংবা পক্ষপাতদুষ্ট তদন্তের কারণে অনেক দুর্ঘটনার প্রকৃত তথ্য নৌ প্রতিমন্ত্রী, নৌসচিবও জানতে পারেন না বলে আমাদের ধারণা। এসব কারণে প্রকৃত দোষীদের যথাযথ শাস্তি হয় না।
আমিনুর রসুল বাবুল বলেন, ‘পরিবেশ, নৌখাত, নাগরিক অধিকার সংরক্ষণবিষয়ক বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞসহ বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে ১৭ (সতেরো) সদস্যবিশিষ্ট একটি নাগরিক তদন্ত কমিটি (ছায়া তদন্ত কমিটি) গঠন করা হয়েছে। এ ধরনের কমিটি গঠনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে-তদন্ত কমিটি অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ উদ্ঘাটন, দায়ীদের চিহ্নিতকরণ, অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল ব্যবস্থার ক্রটি-বিচ্যুতি ও দুর্বলতা তুলে ধরার পাশাপাশি ভবিষ্যতে অগ্নিকাণ্ডসহ যেকোনো নৌ দুর্ঘটনা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত প্রাণহানি এড়াতে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে একটি সুপারিশমালা প্রণয়ন করবে।’
গত ২৩ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) দিবাগত মধ্যরাতে ঢাকার সদরঘাট থেকে বরগুনার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া যাত্রীভর্তি এমভি অভিযান-১০ লঞ্চ ঝালকাঠি জেলার সুগন্ধা নদীতে অগ্নিকাণ্ডের শিকার হয়। এতে দগ্ধ হয়ে এ পর্যন্ত ৪৮ জনের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। প্রাণ রক্ষায় লঞ্চ থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে অনেক যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট ও বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও অনেক যাত্রী চিকিৎসাধীন আছেন।

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

ঢাকা থেকে বরগুনাগামী ‘এমভি অভিযান-১০’ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির ঘটনা উদ্ঘাটনে ১৭ সদস্যের নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডির কলাবাগানে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) কার্যালয়ে কমিটিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
০৪ জানুয়ারি ২০২২
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

ঢাকা থেকে বরগুনাগামী ‘এমভি অভিযান-১০’ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির ঘটনা উদ্ঘাটনে ১৭ সদস্যের নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডির কলাবাগানে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) কার্যালয়ে কমিটিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
০৪ জানুয়ারি ২০২২
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

ঢাকা থেকে বরগুনাগামী ‘এমভি অভিযান-১০’ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির ঘটনা উদ্ঘাটনে ১৭ সদস্যের নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডির কলাবাগানে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) কার্যালয়ে কমিটিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
০৪ জানুয়ারি ২০২২
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

ঢাকা থেকে বরগুনাগামী ‘এমভি অভিযান-১০’ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির ঘটনা উদ্ঘাটনে ১৭ সদস্যের নাগরিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডির কলাবাগানে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) কার্যালয়ে কমিটিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
০৪ জানুয়ারি ২০২২
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে