নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে রবিনটেক্স লিমিটেড নামের একটি তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে যৌথ বাহিনীর দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৪০ জন।
আজ বুধবার দুপুর ১২টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আউখাবো এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়। এ সময় মহাসড়কের উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সংঘর্ষস্থল থেকে ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা জানান, রবিনটেক্স নামের পোশাক কারখানাটিতে প্রায় ৮ হাজার শ্রমিক কাজ করেন। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ২৯ মার্চ থেকে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু বন্ধের মধ্যে ২৮ মার্চ বিনা নোটিশে ১২০ জন শ্রমিককে ছাঁটাই করা হয়। এ ছাড়া কারখানা বন্ধের আগে শ্রমিকদের ৬৫ শতাংশ বোনাস দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেওয়া হয় ৫০ শতাংশ। পূর্ণ বেতনের বদলে ২০ দিনের বেতন দেওয়া হয়।
গতকাল মঙ্গলবার কারখানা খোলার দিন শ্রমিকেরা ছাঁটাইয়ের কারণ জানতে চাইলে মালিকপক্ষ টালবাহানা শুরু করে। এ সময় শ্রমিকেরা ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদ জানান এবং বেতন–বোনাস পরিশোধের দাবি জানান।
আজ শ্রমিকেরা এই দাবিতে আন্দোলন শুরু করলে বাধা দেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। একপর্যায়ে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হলে লাঠিপেটা করে পুলিশ।
দুপুর ১২টার পর শ্রমিকেরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বিদ্যুতের খুঁটি ফেলে অবরোধ করেন। মহাসড়ক থেকে শ্রমিকদের সরিয়ে দিতে গেলে সংঘর্ষ শুরু হয়। ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের ওপর। ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ চলার পর ৩টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে যৌথ বাহিনী।
ঘটনাস্থলে যাওয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘সংঘর্ষের খবর পাওয়ার পরপরই আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। শ্রমিকেরা যে দাবি জানিয়েছে, তা নিয়ে আজকেই মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। শ্রমিক প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
সহকারী পুলিশ সুপার মেহেদী ইসলাম বলেন, ‘আমরা বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত করতে সক্ষম হয়েছি। মহাসড়কে যান চলাচল শুরু হয়েছে। শ্রমিকদের দাবি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা চলছে।’
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে রবিনটেক্স লিমিটেড নামের একটি তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে যৌথ বাহিনীর দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৪০ জন।
আজ বুধবার দুপুর ১২টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আউখাবো এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়। এ সময় মহাসড়কের উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সংঘর্ষস্থল থেকে ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা জানান, রবিনটেক্স নামের পোশাক কারখানাটিতে প্রায় ৮ হাজার শ্রমিক কাজ করেন। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ২৯ মার্চ থেকে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু বন্ধের মধ্যে ২৮ মার্চ বিনা নোটিশে ১২০ জন শ্রমিককে ছাঁটাই করা হয়। এ ছাড়া কারখানা বন্ধের আগে শ্রমিকদের ৬৫ শতাংশ বোনাস দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেওয়া হয় ৫০ শতাংশ। পূর্ণ বেতনের বদলে ২০ দিনের বেতন দেওয়া হয়।
গতকাল মঙ্গলবার কারখানা খোলার দিন শ্রমিকেরা ছাঁটাইয়ের কারণ জানতে চাইলে মালিকপক্ষ টালবাহানা শুরু করে। এ সময় শ্রমিকেরা ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদ জানান এবং বেতন–বোনাস পরিশোধের দাবি জানান।
আজ শ্রমিকেরা এই দাবিতে আন্দোলন শুরু করলে বাধা দেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। একপর্যায়ে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হলে লাঠিপেটা করে পুলিশ।
দুপুর ১২টার পর শ্রমিকেরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বিদ্যুতের খুঁটি ফেলে অবরোধ করেন। মহাসড়ক থেকে শ্রমিকদের সরিয়ে দিতে গেলে সংঘর্ষ শুরু হয়। ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের ওপর। ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ চলার পর ৩টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে যৌথ বাহিনী।
ঘটনাস্থলে যাওয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘সংঘর্ষের খবর পাওয়ার পরপরই আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। শ্রমিকেরা যে দাবি জানিয়েছে, তা নিয়ে আজকেই মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। শ্রমিক প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
সহকারী পুলিশ সুপার মেহেদী ইসলাম বলেন, ‘আমরা বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত করতে সক্ষম হয়েছি। মহাসড়কে যান চলাচল শুরু হয়েছে। শ্রমিকদের দাবি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা চলছে।’
রোববার বিকেলে স্কুল থেকে বাসায় যাওয়ার পথে বহিরাগত ছেলেরা রিমনের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তারা রিমনের পিঠে ও মাথায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেয়। আঘাত গুরুতর হওয়ায় সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রিমনকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
১৭ মিনিট আগেনেত্রকোনা মদনে মাদ্রাসা যাওয়ার পথে বজ্রপাতে আরাফাত (১০) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের তিয়শ্রী গ্রামে নিজ বাড়ির সামনেই বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তাঁর।
২৭ মিনিট আগেঅর্চনা রায় ও হৃদয় দাস গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সাভারের ব্যাংক টাউন সেতুর নিচ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময় একটি প্রাইভেট কারের চালক সেতুর নিচে তাঁর গাড়িটি ইউ টার্ন নেওয়ার সময় তাঁদের ওপরে তুলে দেন। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁরা মারা যান। পরে প্রাইভেট কারের চালক ঘটনাস্থলে গাড়ি রেখে পালিয়ে যান।
৪৪ মিনিট আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান বলেন, গাজীপুর থেকে নারী ও শিশুসহ মোট পাঁচজনকে গত রাত ১১টার দিকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাঁদের মধ্যে একজন মারা গেছেন।
১ ঘণ্টা আগে