নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও উখিয়া প্রতিনিধি

দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসাটি দখল করতে চেয়েছিল একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ। ক্যাম্পে এমন আরও শতাধিক মাদ্রাসা তাদের দখলে আছে। দখল করা মাদ্রাসায় নিজেদের মতাদর্শ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে দলে ভেড়ানোই তাদের উদ্দেশ্য। দীর্ঘদিনের চেষ্টার পর ব্যর্থ হয়ে এমন হামলা চালানো হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছেন মাদ্রাসাটির শিক্ষক, ভুক্তভোগী পরিবার ও সাধারণ রোহিঙ্গারা। তবে পুলিশ বলছে, ক্যাম্পে পুলিশি অভিযানে সন্ত্রাসীদের চিনিয়ে দেওয়ায় প্রতিশোধ নিতেও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করা একটি সূত্র বলছে, ক্যাম্পে অবস্থিত মসজিদ-মাদ্রাসাগুলো নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে ‘ওলামা কাউন্সিল’ নামে আলাদা একটি শাখা খুলেছে রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসী সংগঠন ‘আরসা’।
ক্যাম্পে অবস্থিত মোট ৩৫৫টি মাদ্রাসায় তারা নিয়ন্ত্রণে নিতে চেয়েছিল। দুই মাস আগেও উখিয়ার বালুখালী ক্যাম্পের এই মাদ্রাসা দখল করে ‘ওলামা কাউন্সিল’ভুক্ত করার চেষ্টা করে। কিন্তু মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ রাজি না হওয়ায় তখন থেকেই হুমকি দিয়ে যাচ্ছিল সংগঠনটি। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার ভোররাতে মাদ্রাসাটিতে হামলা চালিয়ে গুলি করে ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মাদ্রাসার শিক্ষক, ছাত্র ও স্বেচ্ছাসেবীসহ ছয়জন রোহিঙ্গাকে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
মাদ্রাসার শিক্ষক হোসেন আহমেদ বলেন, ‘আরসার সদস্যরা বারবার এখানে আসতেন। তাঁদের সঙ্গে কাজ করতে বলতেন। কিন্তু তাঁদের কথা না শোনায় মেরে ফেলার হুমকি দিতেন।’ দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসাটির পরিচালক দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, স্থানীয় রোহিঙ্গারা নিজেদের অর্থায়নে এই মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। দীর্ঘদিন ধরে আরসার সন্ত্রাসীরা মাদ্রাসাটি দখলের পাঁয়তারা করছিল।
অন্যদিকে রোহিঙ্গাদের অন্য একটি সূত্র বলছে, মাদ্রাসাটি পরিচালনা করত ‘ইসলামী মাহাজ’ নামে আরসাবিরোধী একটি রোহিঙ্গা সংগঠন। শেখ সালামত নামে আফগানফেরত এক রোহিঙ্গা এই সংগঠনটির নেতা। ইসলামী মাহাজের সদস্যরা ক্যাম্প ১৮সহ ছয়টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাদের কর্মকাণ্ড চালায়। দুই সংগঠনের দ্বন্দ্ব থেকে এমন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে অনেকে বলেছেন।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক নাঈমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সব বিষয় মাথায় রেখে তদন্তের কাজ চলছে। একটি হত্যা মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।
হঠাৎ কেন এই হত্যাকাণ্ড, জানতে চাইলে এই পুলিশ সুপার বলেন, মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের পর ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের অভিযানে সহযোগিতা করায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে।
এদিকে ছয়জন নিহতের ঘটনায় এ পর্যন্ত আটজনকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন। শুক্রবার রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। ৮ এপিবিএনর অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার শিহাব কায়সার খান বলেন, আটক ব্যক্তিদের পরিচয় যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে।
সেদিন রাতে কী ঘটেছিল
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এইচ/৫২ ব্লকের এই মাদ্রাসায় কথিত আরসার তিনটি গ্রুপ সম্মিলিত হামলা চালায়। ওই দিন দিবাগত রাত তিনটার দিকে হামলায় একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দেন আরসার ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প জিম্মাদার (কমান্ডার) মোহাম্মদ বাসেরের ছেলে মৌলভি আকিজ প্রকাশ (৪০)। পরে ৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আব্দুল্লাহর ছেলে ডা. নুর কলিম ওরফে ওয়াক্কাস (৪০) ও ৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মৌলভি জমির হোসেন ওরফে মৌলভি দিলদার হোসেনের (৪৫) নেতৃত্বে আরও দুটি গ্রুপ তাঁদের সঙ্গে যোগ দেয়। তারা সবাই মিলে প্রথমে গুলি ও পরে কুপিয়ে হাত, পা, গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
নিহত আজিজুল হকের (২২) মা সাজেদা বেগমের দাবি, তাঁর দুই ছেলে ওই মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতেন। আরসার সদস্যরা মাঝে মাঝে তাঁদের বাড়িতে এসে দলে যোগ দিতে অনুরোধ করতেন। কিন্তু রাজি না হওয়ায় মৃত্যুর হুমকি দিতেন। সর্বশেষ এই ঘটনায় তাঁর ছোট ছেলে নূর কদর (১২) মাদ্রাসা থেকে বেঁচে গেলেও বড় ছেলে গুলিতে মারা যান।
দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসার পরিচালক দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, ‘মধ্যরাতে তাহাজ্জতের নামাজ আদায় করছিলেন মাদ্রাসার শিক্ষক ও ছাত্ররা। হঠাৎ করেই অস্ত্রধারী কিছু লোক তাঁদের ওপর হামলা চালায়।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বিভিন্ন সূত্র জানায়, রোহিঙ্গাদের শীর্ষনেতা মুহিবুল্লাহকে হত্যার পর ক্যাম্পজুড়ে বিরাজ করছে অস্থিরতা। কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ রাত হলেই ক্যাম্পের নিয়ন্ত্রণ নেয়। এতে সাধারণ রোহিঙ্গাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন না থাকায় সন্ত্রাসীদের তৎপরতা বেড়ে যায় বলে অভিযোগ করেছেন রোহিঙ্গারা।
এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে রোহিঙ্গাদের শীর্ষনেতা মুহিবুল্লাহকে গুলি করে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে আরও এক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে আটক করেছে ১৪ এপিবিএন পুলিশ।
হত্যাকাণ্ডের পর আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসাটি দখল করতে চেয়েছিল একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ। ক্যাম্পে এমন আরও শতাধিক মাদ্রাসা তাদের দখলে আছে। দখল করা মাদ্রাসায় নিজেদের মতাদর্শ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে দলে ভেড়ানোই তাদের উদ্দেশ্য। দীর্ঘদিনের চেষ্টার পর ব্যর্থ হয়ে এমন হামলা চালানো হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছেন মাদ্রাসাটির শিক্ষক, ভুক্তভোগী পরিবার ও সাধারণ রোহিঙ্গারা। তবে পুলিশ বলছে, ক্যাম্পে পুলিশি অভিযানে সন্ত্রাসীদের চিনিয়ে দেওয়ায় প্রতিশোধ নিতেও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করা একটি সূত্র বলছে, ক্যাম্পে অবস্থিত মসজিদ-মাদ্রাসাগুলো নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে ‘ওলামা কাউন্সিল’ নামে আলাদা একটি শাখা খুলেছে রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসী সংগঠন ‘আরসা’।
ক্যাম্পে অবস্থিত মোট ৩৫৫টি মাদ্রাসায় তারা নিয়ন্ত্রণে নিতে চেয়েছিল। দুই মাস আগেও উখিয়ার বালুখালী ক্যাম্পের এই মাদ্রাসা দখল করে ‘ওলামা কাউন্সিল’ভুক্ত করার চেষ্টা করে। কিন্তু মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ রাজি না হওয়ায় তখন থেকেই হুমকি দিয়ে যাচ্ছিল সংগঠনটি। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার ভোররাতে মাদ্রাসাটিতে হামলা চালিয়ে গুলি করে ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মাদ্রাসার শিক্ষক, ছাত্র ও স্বেচ্ছাসেবীসহ ছয়জন রোহিঙ্গাকে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
মাদ্রাসার শিক্ষক হোসেন আহমেদ বলেন, ‘আরসার সদস্যরা বারবার এখানে আসতেন। তাঁদের সঙ্গে কাজ করতে বলতেন। কিন্তু তাঁদের কথা না শোনায় মেরে ফেলার হুমকি দিতেন।’ দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসাটির পরিচালক দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, স্থানীয় রোহিঙ্গারা নিজেদের অর্থায়নে এই মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। দীর্ঘদিন ধরে আরসার সন্ত্রাসীরা মাদ্রাসাটি দখলের পাঁয়তারা করছিল।
অন্যদিকে রোহিঙ্গাদের অন্য একটি সূত্র বলছে, মাদ্রাসাটি পরিচালনা করত ‘ইসলামী মাহাজ’ নামে আরসাবিরোধী একটি রোহিঙ্গা সংগঠন। শেখ সালামত নামে আফগানফেরত এক রোহিঙ্গা এই সংগঠনটির নেতা। ইসলামী মাহাজের সদস্যরা ক্যাম্প ১৮সহ ছয়টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাদের কর্মকাণ্ড চালায়। দুই সংগঠনের দ্বন্দ্ব থেকে এমন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে অনেকে বলেছেন।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক নাঈমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সব বিষয় মাথায় রেখে তদন্তের কাজ চলছে। একটি হত্যা মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।
হঠাৎ কেন এই হত্যাকাণ্ড, জানতে চাইলে এই পুলিশ সুপার বলেন, মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের পর ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের অভিযানে সহযোগিতা করায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে।
এদিকে ছয়জন নিহতের ঘটনায় এ পর্যন্ত আটজনকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন। শুক্রবার রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। ৮ এপিবিএনর অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার শিহাব কায়সার খান বলেন, আটক ব্যক্তিদের পরিচয় যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে।
সেদিন রাতে কী ঘটেছিল
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এইচ/৫২ ব্লকের এই মাদ্রাসায় কথিত আরসার তিনটি গ্রুপ সম্মিলিত হামলা চালায়। ওই দিন দিবাগত রাত তিনটার দিকে হামলায় একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দেন আরসার ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প জিম্মাদার (কমান্ডার) মোহাম্মদ বাসেরের ছেলে মৌলভি আকিজ প্রকাশ (৪০)। পরে ৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আব্দুল্লাহর ছেলে ডা. নুর কলিম ওরফে ওয়াক্কাস (৪০) ও ৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মৌলভি জমির হোসেন ওরফে মৌলভি দিলদার হোসেনের (৪৫) নেতৃত্বে আরও দুটি গ্রুপ তাঁদের সঙ্গে যোগ দেয়। তারা সবাই মিলে প্রথমে গুলি ও পরে কুপিয়ে হাত, পা, গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
নিহত আজিজুল হকের (২২) মা সাজেদা বেগমের দাবি, তাঁর দুই ছেলে ওই মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতেন। আরসার সদস্যরা মাঝে মাঝে তাঁদের বাড়িতে এসে দলে যোগ দিতে অনুরোধ করতেন। কিন্তু রাজি না হওয়ায় মৃত্যুর হুমকি দিতেন। সর্বশেষ এই ঘটনায় তাঁর ছোট ছেলে নূর কদর (১২) মাদ্রাসা থেকে বেঁচে গেলেও বড় ছেলে গুলিতে মারা যান।
দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসার পরিচালক দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, ‘মধ্যরাতে তাহাজ্জতের নামাজ আদায় করছিলেন মাদ্রাসার শিক্ষক ও ছাত্ররা। হঠাৎ করেই অস্ত্রধারী কিছু লোক তাঁদের ওপর হামলা চালায়।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বিভিন্ন সূত্র জানায়, রোহিঙ্গাদের শীর্ষনেতা মুহিবুল্লাহকে হত্যার পর ক্যাম্পজুড়ে বিরাজ করছে অস্থিরতা। কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ রাত হলেই ক্যাম্পের নিয়ন্ত্রণ নেয়। এতে সাধারণ রোহিঙ্গাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন না থাকায় সন্ত্রাসীদের তৎপরতা বেড়ে যায় বলে অভিযোগ করেছেন রোহিঙ্গারা।
এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে রোহিঙ্গাদের শীর্ষনেতা মুহিবুল্লাহকে গুলি করে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে আরও এক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে আটক করেছে ১৪ এপিবিএন পুলিশ।
হত্যাকাণ্ডের পর আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বড় জাহাজ থেকে সরাসরি জ্বালানি তেল খালাস করে সময় ও ব্যয় কমাতে নেওয়া হয়েছে ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) উইদ ডাবল পাইপলাইন’ প্রকল্প। ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে দেড় বছর আগে। কিন্তু পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়ায় অলস পড়ে...
১ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা।
১০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও।
১৫ মিনিট আগে
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগেআবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

বড় জাহাজ থেকে সরাসরি জ্বালানি তেল খালাস করে সময় ও ব্যয় কমাতে নেওয়া হয়েছে ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) উইদ ডাবল পাইপলাইন’ প্রকল্প। ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে দেড় বছর আগে। কিন্তু পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়ায় অলস পড়ে আছে বৃহৎ এই জ্বালানি অবকাঠামো প্রকল্প।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) উদ্যোগে কক্সবাজারের মহেশখালীতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটির কাজ শেষ হয় ২০২৪ সালের আগস্টে। এর পর থেকে এটি চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে দীর্ঘদিন ব্যবহার না হওয়ায় যন্ত্রাংশের কার্যকারিতা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের (পরিকল্পনা-২) উপসচিব আসমা আরা বেগম বলেন, ইস্টার্ন রিফাইনারির দ্বিতীয় ইউনিট আগে নির্মাণ করা হলে এসপিএম প্রকল্পটি দ্রুত কাজে লাগানো যেত। শোধনাগার সম্প্রসারণের কাজ আগে হলে এখন আর এটি বসিয়ে রাখতে হতো না।
প্রকল্পের আওতায় মহেশখালীর দক্ষিণ-পশ্চিমে গভীর সাগরে একটি ভাসমান মুরিং (বিশেষায়িত বয়া) বসানো হয়েছে। সেখান থেকে সাগরের তলদেশ দিয়ে মহেশখালী স্টোরেজ ট্যাংক হয়ে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারি পর্যন্ত প্রায় ১১০ কিলোমিটার দীর্ঘ দুটি পাইপলাইন নির্মাণ করা হয়েছে। একটিতে অপরিশোধিত, অন্যটিতে পরিশোধিত তেল পরিবহনের ব্যবস্থা রয়েছে। পাশাপাশি পাম্পিং স্টেশন, বুস্টার পাম্প, জেনারেটর ও একাধিক স্টোরেজ ট্যাংকও নির্মাণ করা হয়েছে।
প্রকল্পটি চালু না হওয়ায় এখনো সনাতন পদ্ধতিতে সাগর থেকে জ্বালানি তেল খালাস করা হচ্ছে। বর্তমানে বড় ট্যাংকার থেকে প্রথমে ছোট ট্যাংকারে তেল স্থানান্তর করা হয়। এরপর সেগুলো জেটিতে এনে পাইপের মাধ্যমে খালাস করা হয়। এতে সময় যেমন বেশি লাগে, তেমনি দুর্ঘটনার ঝুঁকিও থাকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসপিএম চালু হলে এক লাখ টন জ্বালানি তেলবাহী ট্যাংকার থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তেল খালাস করা সম্ভব হতো। সনাতন পদ্ধতিতে সেখানে সময় লাগে ১০ থেকে ১১ দিন। ইতিপূর্বে এই পদ্ধতিতে তেল খালাস করতে গিয়ে ট্যাংকারে বিস্ফোরণের মতো ঘটনাও ঘটেছে।
বিপিসির পক্ষে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড (ইআরএল)। তবে এটি এখনো পেট্রোলিয়াম ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেডের (পিটিপিএলসি) কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। ফলে পরিচালনার দায় নিতে রাজি নয় প্রতিষ্ঠানটি। পিটিপিএলসির উপমহাব্যবস্থাপক তৌফিকুল ইসলাম বলেন, প্রকল্পটি এখনো তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি।
প্রকল্পের নির্মাণকাজের ঠিকাদার ছিল চায়না পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড (সিপিপিইসি)। অপারেশন ও মেইনটেন্যান্সের দায়িত্বও তাদের দেওয়ার কথা ছিল। তবে জুলাই অভ্যুত্থানের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় সেই প্রক্রিয়া থেমে যায়। দরপত্রের মাধ্যমে নতুন ঠিকাদার নিয়োগের উদ্যোগ নেয় বিপিসি।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে বিপিসির চেয়ারম্যান আমিন উল আহসানের সঙ্গে ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর সাড়া মেলেনি। প্রকল্প পরিচালক ও ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ হাসনাতকেও ফোনে পাওয়া যায়নি।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের (পরিকল্পনা) অতিরিক্ত সচিব মো. এরফানুল হক বলেন, প্রকল্পটি অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স ঠিকাদার নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছে। সম্প্রতি ঠিকাদার নিয়োগের জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে দেশে বছরে গড়ে প্রায় ৬৫ লাখ টন জ্বালানি তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টন অপরিশোধিত তেল আমদানি করা হয়, যা ইস্টার্ন রিফাইনারিতে পরিশোধন করা হয়। প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের মতে, অপরিশোধিত তেল আমদানি ও মজুত সক্ষমতা না বাড়ালে এসপিএম প্রকল্প পূর্ণ সক্ষমতায় ব্যবহার করা সম্ভব হবে না।
প্রকল্পটি পুরোপুরি চালু হলে বছরে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হওয়ার কথা। পরিবহন, তেল খালাসের খরচ ও নানা অপচয় কমে এ অর্থ সাশ্রয় হবে।

বড় জাহাজ থেকে সরাসরি জ্বালানি তেল খালাস করে সময় ও ব্যয় কমাতে নেওয়া হয়েছে ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) উইদ ডাবল পাইপলাইন’ প্রকল্প। ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে দেড় বছর আগে। কিন্তু পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়ায় অলস পড়ে আছে বৃহৎ এই জ্বালানি অবকাঠামো প্রকল্প।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) উদ্যোগে কক্সবাজারের মহেশখালীতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটির কাজ শেষ হয় ২০২৪ সালের আগস্টে। এর পর থেকে এটি চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে দীর্ঘদিন ব্যবহার না হওয়ায় যন্ত্রাংশের কার্যকারিতা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের (পরিকল্পনা-২) উপসচিব আসমা আরা বেগম বলেন, ইস্টার্ন রিফাইনারির দ্বিতীয় ইউনিট আগে নির্মাণ করা হলে এসপিএম প্রকল্পটি দ্রুত কাজে লাগানো যেত। শোধনাগার সম্প্রসারণের কাজ আগে হলে এখন আর এটি বসিয়ে রাখতে হতো না।
প্রকল্পের আওতায় মহেশখালীর দক্ষিণ-পশ্চিমে গভীর সাগরে একটি ভাসমান মুরিং (বিশেষায়িত বয়া) বসানো হয়েছে। সেখান থেকে সাগরের তলদেশ দিয়ে মহেশখালী স্টোরেজ ট্যাংক হয়ে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারি পর্যন্ত প্রায় ১১০ কিলোমিটার দীর্ঘ দুটি পাইপলাইন নির্মাণ করা হয়েছে। একটিতে অপরিশোধিত, অন্যটিতে পরিশোধিত তেল পরিবহনের ব্যবস্থা রয়েছে। পাশাপাশি পাম্পিং স্টেশন, বুস্টার পাম্প, জেনারেটর ও একাধিক স্টোরেজ ট্যাংকও নির্মাণ করা হয়েছে।
প্রকল্পটি চালু না হওয়ায় এখনো সনাতন পদ্ধতিতে সাগর থেকে জ্বালানি তেল খালাস করা হচ্ছে। বর্তমানে বড় ট্যাংকার থেকে প্রথমে ছোট ট্যাংকারে তেল স্থানান্তর করা হয়। এরপর সেগুলো জেটিতে এনে পাইপের মাধ্যমে খালাস করা হয়। এতে সময় যেমন বেশি লাগে, তেমনি দুর্ঘটনার ঝুঁকিও থাকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসপিএম চালু হলে এক লাখ টন জ্বালানি তেলবাহী ট্যাংকার থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তেল খালাস করা সম্ভব হতো। সনাতন পদ্ধতিতে সেখানে সময় লাগে ১০ থেকে ১১ দিন। ইতিপূর্বে এই পদ্ধতিতে তেল খালাস করতে গিয়ে ট্যাংকারে বিস্ফোরণের মতো ঘটনাও ঘটেছে।
বিপিসির পক্ষে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড (ইআরএল)। তবে এটি এখনো পেট্রোলিয়াম ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেডের (পিটিপিএলসি) কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। ফলে পরিচালনার দায় নিতে রাজি নয় প্রতিষ্ঠানটি। পিটিপিএলসির উপমহাব্যবস্থাপক তৌফিকুল ইসলাম বলেন, প্রকল্পটি এখনো তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি।
প্রকল্পের নির্মাণকাজের ঠিকাদার ছিল চায়না পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড (সিপিপিইসি)। অপারেশন ও মেইনটেন্যান্সের দায়িত্বও তাদের দেওয়ার কথা ছিল। তবে জুলাই অভ্যুত্থানের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় সেই প্রক্রিয়া থেমে যায়। দরপত্রের মাধ্যমে নতুন ঠিকাদার নিয়োগের উদ্যোগ নেয় বিপিসি।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে বিপিসির চেয়ারম্যান আমিন উল আহসানের সঙ্গে ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর সাড়া মেলেনি। প্রকল্প পরিচালক ও ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ হাসনাতকেও ফোনে পাওয়া যায়নি।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের (পরিকল্পনা) অতিরিক্ত সচিব মো. এরফানুল হক বলেন, প্রকল্পটি অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স ঠিকাদার নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছে। সম্প্রতি ঠিকাদার নিয়োগের জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে দেশে বছরে গড়ে প্রায় ৬৫ লাখ টন জ্বালানি তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টন অপরিশোধিত তেল আমদানি করা হয়, যা ইস্টার্ন রিফাইনারিতে পরিশোধন করা হয়। প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের মতে, অপরিশোধিত তেল আমদানি ও মজুত সক্ষমতা না বাড়ালে এসপিএম প্রকল্প পূর্ণ সক্ষমতায় ব্যবহার করা সম্ভব হবে না।
প্রকল্পটি পুরোপুরি চালু হলে বছরে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হওয়ার কথা। পরিবহন, তেল খালাসের খরচ ও নানা অপচয় কমে এ অর্থ সাশ্রয় হবে।

দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসাটি দখল করতে চেয়েছিল একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ। ক্যাম্পে এমন আরও শতাধিক মাদ্রাসা তাদের দখলে আছে। দখল করা মাদ্রাসায় নিজেদের মতাদর্শ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে দলে ভেড়ানোই তাদের উদ্দেশ্য
২৪ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা।
১০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও।
১৫ মিনিট আগে
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ।
গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা। পাশেই বসতবাড়ি ও স্কুল। বিআরবি থেকে অল্প দূরত্বে শীলা নদী ঘেঁষে গড়ে তোলা হয়েছে সততা ইটভাটা। এসব ভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে ফসলি জমির মাটি।
মাখল নিগুয়ারী গ্রামের বাসিন্দা আফাজ উদ্দিন বলেন, ‘এক মাস আগে ভাটার কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে। আমাদের এলাকায় পাশাপাশি তিনটি ভাটা রয়েছে। একটিরও ছাড়পত্র নেই। তাহলে তারা কীভাবে কার্যক্রম চালাচ্ছে।’ একই গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ভাটায় ব্যবহৃত অবৈধ লরির নিচে পড়ে তিন বছর আগে এক শিশু নিহত হয়। ভাটা এই এলাকায় আতঙ্কের নাম। এগুলোর মালিকেরা বিভিন্ন কৌশলে কৃষকদের জমি থেকে মাটি নিচ্ছেন। এতে কৃষক সাময়িকভাবে লাভবান হলেও দীর্ঘ মেয়াদে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তাঁদের ফসলি জমি নষ্ট হচ্ছে।
মাখল নিগুয়ারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন রাস্তা দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করে ভাটা থেকে ইট বহনকারী লরি। এতে ধুলোবালিতে শ্রেণিকক্ষে অস্বস্তিকর অবস্থায় পড়তে হয় শিশুদের। শিক্ষক আমিনুল ইসলাম বলেন, স্কুল এলাকায় তিনটি ভাটা। এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
লাইসেন্স নবায়ন না হলেও স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইট উৎপাদনের কথা জানান বিআরবি ইট ভাটার ব্যবস্থাপক গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, একসময় তাঁদের বৈধ লাইসেন্স ছিল, কিন্তু ২০১৯ সালের পর নবায়ন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাঁরা এভাবেই কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। প্রশাসন ভেঙে দিলে তাঁদের কিছু করার নেই। সততা ইটভাটার পরিচালক জুয়েল খান বলেন, জীবনের সবটুকু উপার্জন ভাটায় বিনিয়োগ করেছেন। এখন প্রশাসন ভেঙে দিলে রাস্তায় বসতে হবে। তাই ঝুঁকি নিয়েই যত দিন সম্ভব ভাটা চালিয়ে যাবেন।
অবৈধভাবে চলা ভাটাগুলো বন্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক শেখ মো. নাজমুল হুদা। তিনি বলেন, বিভাগের চার জেলায় ৫৪৩টি ভাটার মধ্যে ৪৫৯টি অবৈধ। ইতিমধ্যে অভিযান চালিয়ে অবৈধ কয়েকটি ভাটা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে সংখ্যা বেশি হওয়ায় অভিযান চালিয়ে কুলিয়ে ওঠা সম্ভব হচ্ছে না।

ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ।
গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা। পাশেই বসতবাড়ি ও স্কুল। বিআরবি থেকে অল্প দূরত্বে শীলা নদী ঘেঁষে গড়ে তোলা হয়েছে সততা ইটভাটা। এসব ভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে ফসলি জমির মাটি।
মাখল নিগুয়ারী গ্রামের বাসিন্দা আফাজ উদ্দিন বলেন, ‘এক মাস আগে ভাটার কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে। আমাদের এলাকায় পাশাপাশি তিনটি ভাটা রয়েছে। একটিরও ছাড়পত্র নেই। তাহলে তারা কীভাবে কার্যক্রম চালাচ্ছে।’ একই গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ভাটায় ব্যবহৃত অবৈধ লরির নিচে পড়ে তিন বছর আগে এক শিশু নিহত হয়। ভাটা এই এলাকায় আতঙ্কের নাম। এগুলোর মালিকেরা বিভিন্ন কৌশলে কৃষকদের জমি থেকে মাটি নিচ্ছেন। এতে কৃষক সাময়িকভাবে লাভবান হলেও দীর্ঘ মেয়াদে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তাঁদের ফসলি জমি নষ্ট হচ্ছে।
মাখল নিগুয়ারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন রাস্তা দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করে ভাটা থেকে ইট বহনকারী লরি। এতে ধুলোবালিতে শ্রেণিকক্ষে অস্বস্তিকর অবস্থায় পড়তে হয় শিশুদের। শিক্ষক আমিনুল ইসলাম বলেন, স্কুল এলাকায় তিনটি ভাটা। এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
লাইসেন্স নবায়ন না হলেও স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইট উৎপাদনের কথা জানান বিআরবি ইট ভাটার ব্যবস্থাপক গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, একসময় তাঁদের বৈধ লাইসেন্স ছিল, কিন্তু ২০১৯ সালের পর নবায়ন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাঁরা এভাবেই কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। প্রশাসন ভেঙে দিলে তাঁদের কিছু করার নেই। সততা ইটভাটার পরিচালক জুয়েল খান বলেন, জীবনের সবটুকু উপার্জন ভাটায় বিনিয়োগ করেছেন। এখন প্রশাসন ভেঙে দিলে রাস্তায় বসতে হবে। তাই ঝুঁকি নিয়েই যত দিন সম্ভব ভাটা চালিয়ে যাবেন।
অবৈধভাবে চলা ভাটাগুলো বন্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক শেখ মো. নাজমুল হুদা। তিনি বলেন, বিভাগের চার জেলায় ৫৪৩টি ভাটার মধ্যে ৪৫৯টি অবৈধ। ইতিমধ্যে অভিযান চালিয়ে অবৈধ কয়েকটি ভাটা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে সংখ্যা বেশি হওয়ায় অভিযান চালিয়ে কুলিয়ে ওঠা সম্ভব হচ্ছে না।

দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসাটি দখল করতে চেয়েছিল একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ। ক্যাম্পে এমন আরও শতাধিক মাদ্রাসা তাদের দখলে আছে। দখল করা মাদ্রাসায় নিজেদের মতাদর্শ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে দলে ভেড়ানোই তাদের উদ্দেশ্য
২৪ অক্টোবর ২০২১
বড় জাহাজ থেকে সরাসরি জ্বালানি তেল খালাস করে সময় ও ব্যয় কমাতে নেওয়া হয়েছে ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) উইদ ডাবল পাইপলাইন’ প্রকল্প। ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে দেড় বছর আগে। কিন্তু পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়ায় অলস পড়ে...
১ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও।
১৫ মিনিট আগে
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগেমঞ্জুর রহমান, মানিকগঞ্জ

মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও। দলটি বিএনপির ঘাঁটিতে ভাগ বসাতে মরিয়া। দুই দলই নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করে প্রচার চালাচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আসনগুলো পুনরুদ্ধারে দলীয় নেতা-কর্মী নিয়ে সভা, সমাবেশ, উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ করছেন বিএনপির প্রার্থী। জামায়াতসহ অন্য দলের প্রার্থীরাও ভোটার টানতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
জানা গেছে, দল গঠনের পর ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জের চারটি আসনের সব কটিতেই বিএনপির প্রার্থীরা জয় পান। পঞ্চম থেকে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত সব কটি আসনই ধরে রেখেছিলেন বিএনপির প্রার্থীরা। তবে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলার তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হন। পরে বিতর্কিত দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনেও একই ধারা বজায় থাকে। এবার ভোটের মাঠে আওয়ামী লীগ না থাকায় ভিন্ন সমীকরণ তৈরি হয়েছে। নির্বাচনে সব আসনে জয় পেতে চেষ্টায় আছেন বিএনপির প্রার্থীরা।
বিএনপির কয়েক মাস আগে তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে জামায়াত। এর পর থেকে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন দলটির প্রার্থীরা। এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জাতীয় পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরাও ভোটের মাঠে রয়েছেন।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয়)
বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের নির্বাচনী আসন ছিল এটি। বিএনপি প্রথম ধাপে এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা না করলেও দ্বিতীয় ধাপে ঘোষণা করেছে। দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির ১ নম্বর সদস্য এস এ জিন্নাহ কবিরকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এ আসনে বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের বড় ছেলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলু, দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক তোজাম্মেল হক এবং জাসাসের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. আমিনূল হক দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।
এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হয়েছেন ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরামের (এনডিএফ) ঢাকা মহানগরের (উত্তর) সদস্য চিকিৎসক আবু বকর সিদ্দিক। এ ছাড়া এনসিপির মনোনয়নপ্রত্যাশী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির আহ্বায়ক ওমর ফারুকও প্রচারণা শুরু করছেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ঘিওর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুফতি মুহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। তিনিও ইতিমধ্যে ভোটের প্রচারণা শুরু করেছেন।
মানিকগঞ্জ-২ (হরিরামপুর, সিংগাইর ও জেলা সদরের দুটি ইউনিয়ন)
এ আসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টামণ্ডলী সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তাঁর বাবা শামসুল ইসলাম খান এই আসনে চারবার সংসদ সদস্য এবং ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত বিএনপির আমলে শিল্পমন্ত্রী ছিলেন। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে তিনি সভা, সমাবেশ, উঠান বৈঠক করে আসছেন।
এ আসনে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি মো. জাহিদুর রহমানকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। এ ছাড়া খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শেখ মুহাম্মদ সালাউদ্দিনও ভোটের মাঠে আছেন। সিপিবির জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আবুল ইসলাম শিকদার নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন।
মানিকগঞ্জ-৩ (সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ পৌরসভা ও সদরের সাতটি ইউনিয়ন)
জেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনী আসন হচ্ছে মানিকগঞ্জ-৩। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়েছেন চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আফরোজা খানম রিতা। তিনি সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত হারুণার রশিদ খানের বড় মেয়ে।
এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা উত্তরের সহকারী পরিচালক দেলওয়ার হোসেন দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সদস্যসচিব নাহিদ মনির এনসিপির দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকলেও তিনিসহ এ আসনে জাতীয় পার্টি, সিপিবিসহ অন্যান্য দলের প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণায় তেমন দেখা যায়নি।

মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও। দলটি বিএনপির ঘাঁটিতে ভাগ বসাতে মরিয়া। দুই দলই নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করে প্রচার চালাচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আসনগুলো পুনরুদ্ধারে দলীয় নেতা-কর্মী নিয়ে সভা, সমাবেশ, উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ করছেন বিএনপির প্রার্থী। জামায়াতসহ অন্য দলের প্রার্থীরাও ভোটার টানতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
জানা গেছে, দল গঠনের পর ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জের চারটি আসনের সব কটিতেই বিএনপির প্রার্থীরা জয় পান। পঞ্চম থেকে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত সব কটি আসনই ধরে রেখেছিলেন বিএনপির প্রার্থীরা। তবে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলার তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হন। পরে বিতর্কিত দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনেও একই ধারা বজায় থাকে। এবার ভোটের মাঠে আওয়ামী লীগ না থাকায় ভিন্ন সমীকরণ তৈরি হয়েছে। নির্বাচনে সব আসনে জয় পেতে চেষ্টায় আছেন বিএনপির প্রার্থীরা।
বিএনপির কয়েক মাস আগে তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে জামায়াত। এর পর থেকে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন দলটির প্রার্থীরা। এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জাতীয় পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরাও ভোটের মাঠে রয়েছেন।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয়)
বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের নির্বাচনী আসন ছিল এটি। বিএনপি প্রথম ধাপে এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা না করলেও দ্বিতীয় ধাপে ঘোষণা করেছে। দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির ১ নম্বর সদস্য এস এ জিন্নাহ কবিরকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এ আসনে বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের বড় ছেলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলু, দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক তোজাম্মেল হক এবং জাসাসের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. আমিনূল হক দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।
এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হয়েছেন ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরামের (এনডিএফ) ঢাকা মহানগরের (উত্তর) সদস্য চিকিৎসক আবু বকর সিদ্দিক। এ ছাড়া এনসিপির মনোনয়নপ্রত্যাশী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির আহ্বায়ক ওমর ফারুকও প্রচারণা শুরু করছেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ঘিওর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুফতি মুহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। তিনিও ইতিমধ্যে ভোটের প্রচারণা শুরু করেছেন।
মানিকগঞ্জ-২ (হরিরামপুর, সিংগাইর ও জেলা সদরের দুটি ইউনিয়ন)
এ আসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টামণ্ডলী সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্তকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তাঁর বাবা শামসুল ইসলাম খান এই আসনে চারবার সংসদ সদস্য এবং ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত বিএনপির আমলে শিল্পমন্ত্রী ছিলেন। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে তিনি সভা, সমাবেশ, উঠান বৈঠক করে আসছেন।
এ আসনে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি মো. জাহিদুর রহমানকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। এ ছাড়া খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শেখ মুহাম্মদ সালাউদ্দিনও ভোটের মাঠে আছেন। সিপিবির জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আবুল ইসলাম শিকদার নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন।
মানিকগঞ্জ-৩ (সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ পৌরসভা ও সদরের সাতটি ইউনিয়ন)
জেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনী আসন হচ্ছে মানিকগঞ্জ-৩। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়েছেন চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আফরোজা খানম রিতা। তিনি সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত হারুণার রশিদ খানের বড় মেয়ে।
এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা উত্তরের সহকারী পরিচালক দেলওয়ার হোসেন দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সদস্যসচিব নাহিদ মনির এনসিপির দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকলেও তিনিসহ এ আসনে জাতীয় পার্টি, সিপিবিসহ অন্যান্য দলের প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণায় তেমন দেখা যায়নি।

দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসাটি দখল করতে চেয়েছিল একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ। ক্যাম্পে এমন আরও শতাধিক মাদ্রাসা তাদের দখলে আছে। দখল করা মাদ্রাসায় নিজেদের মতাদর্শ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে দলে ভেড়ানোই তাদের উদ্দেশ্য
২৪ অক্টোবর ২০২১
বড় জাহাজ থেকে সরাসরি জ্বালানি তেল খালাস করে সময় ও ব্যয় কমাতে নেওয়া হয়েছে ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) উইদ ডাবল পাইপলাইন’ প্রকল্প। ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে দেড় বছর আগে। কিন্তু পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়ায় অলস পড়ে...
১ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা।
১০ মিনিট আগে
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদ্রাসাটি দখল করতে চেয়েছিল একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ। ক্যাম্পে এমন আরও শতাধিক মাদ্রাসা তাদের দখলে আছে। দখল করা মাদ্রাসায় নিজেদের মতাদর্শ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে দলে ভেড়ানোই তাদের উদ্দেশ্য
২৪ অক্টোবর ২০২১
বড় জাহাজ থেকে সরাসরি জ্বালানি তেল খালাস করে সময় ও ব্যয় কমাতে নেওয়া হয়েছে ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) উইদ ডাবল পাইপলাইন’ প্রকল্প। ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে দেড় বছর আগে। কিন্তু পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়ায় অলস পড়ে...
১ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় ইটভাটা ৫৪৩টি। এগুলোর মধ্যে ৪৫৯টিই অবৈধ। বৈধ ৮৪টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যক্রম চলছে অবৈধগুলোতেও। এগুলোর বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। গত বৃহস্পতিবার গফরগাঁও উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, কৃষিজমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বিআরবি ইটভাটা।
১০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের সংসদীয় আসনগুলোয় বরাবরই বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। তবে ২০০৮ সালে দৃশ্যপট বদলে আসনগুলো আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি এবার অনুপস্থিত থাকায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে বিএনপি। বসে নেই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জামায়াতও।
১৫ মিনিট আগে