নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রেমের ফাঁদে ফেলে টাকা-পয়সা হাতানোর পর চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে রনজিৎ দত্ত (৫৪) নামের এক ব্যক্তিকে ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে নগরীর পাহাড়তলী বাজারের অপর একটি বাড়ির ছাদ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ বলেছে, নিহত ব্যক্তি মূলত একটি অপরাধী চক্রের হাতে পড়েছিলেন। চক্রের নারী সদস্যরা বিভিন্ন পেশাজীবীকে টার্গেট করে মূলত প্রেমের ফাঁদ পাতেন। পরে সুযোগ বুঝে বাসায় ডেকে এনে টাকা-পয়সা সব হাতিয়ে নিয়ে যান।
আজ রোববার বিকেলে নগরীর দামপাড়া সিএমপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে নগর পুলিশের উপকমিশনার (পশ্চিম) হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া এসব তথ্য জানান।
এর আগে নগরীর ডবলমুরিং থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় নারীসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রুনা আক্তার (৩৫) ও তাঁর কথিত স্বামী ইব্রাহিম খলিল্লাহ ওরফে মিজান (৫০)। এর মধ্যে রুনা সীতাকুণ্ড থানার মধ্যম সেলিমপুর গ্রামের বাসিন্দা আর মিজান ফেনীর সোনাগাজী থানার সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
নিহত রনজিৎ চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার মোজাফফরবাদ এলাকার বাসিন্দা। তিনি জিসকা ফার্মাসিউটিক্যালসের সিনিয়র মেডিকেল প্রমোশন অফিসার ছিলেন। নগরের পাহাড়তলী থানার উত্তর কাট্টলী এলাকায় তিনি স্ত্রীসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপকমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া বলেন, এই হত্যাকাণ্ড একটি হানিট্র্যাপের মতো বিষয়। রনজিৎ দত্তের সঙ্গে রুনা আক্তার একটি সম্পর্ক তৈরি করেন। এরপর তাঁকে ফাঁদে ফেলে একটি বাসায় এনে নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবনের মাধ্যমে অচেতন করেন। পরে তাঁর কাছে থাকা মানিব্যাগ ও মোবাইল ছিনিয়ে নেন।
পরে রনজিৎ এই ঘটনা পুলিশকে জানিয়ে দিতে পারেন—এমন ভয় থেকে তাঁকে ভবনের ছাদ থেকে ধাক্কা মেরে নিচে ফেলে দেন। এতে মৃত্যু হয় রনজিতের।
পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, ‘চক্রটি চাকরিজীবী, পেশাজীবী ও বিত্তবানদের টার্গেট করে। ফাঁদে ফেলে তাদের কাছ থেকে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নেয়। চক্রটি আরও কতজনকে এমন ফাঁদে ফেলেছে, তা আমরা জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পারব। রুনা আক্তারের পেশা মূলত প্রেমের ভাণ করে বিভিন্নজনকে ফাঁদে ফেলা। নিহত রনজিতের আগে বিভিন্ন সময় রুনা আক্তারের বাসায় যাতায়াত ছিল।’
উপকমিশনার বলেন, ‘আমরা ৮ ঘণ্টার মধ্যেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করি। গতকাল রাত ১২টার দিকে পাহাড়তলী বাজারে ভাড়া বাসা থেকে প্রথমে রুনা আক্তারকে ও পরে তাঁর দেওয়া তথ্যে ইব্রাহিমকে দেওয়ানহাট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ইব্রাহিমের দেখানোমতে আমরা ভিকটিমের মোবাইল, স্যান্ডেল ইত্যাদি উদ্ধার করেছি।’
প্রেমের ফাঁদে ফেলে টাকা-পয়সা হাতানোর পর চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে রনজিৎ দত্ত (৫৪) নামের এক ব্যক্তিকে ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে নগরীর পাহাড়তলী বাজারের অপর একটি বাড়ির ছাদ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ বলেছে, নিহত ব্যক্তি মূলত একটি অপরাধী চক্রের হাতে পড়েছিলেন। চক্রের নারী সদস্যরা বিভিন্ন পেশাজীবীকে টার্গেট করে মূলত প্রেমের ফাঁদ পাতেন। পরে সুযোগ বুঝে বাসায় ডেকে এনে টাকা-পয়সা সব হাতিয়ে নিয়ে যান।
আজ রোববার বিকেলে নগরীর দামপাড়া সিএমপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে নগর পুলিশের উপকমিশনার (পশ্চিম) হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া এসব তথ্য জানান।
এর আগে নগরীর ডবলমুরিং থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় নারীসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রুনা আক্তার (৩৫) ও তাঁর কথিত স্বামী ইব্রাহিম খলিল্লাহ ওরফে মিজান (৫০)। এর মধ্যে রুনা সীতাকুণ্ড থানার মধ্যম সেলিমপুর গ্রামের বাসিন্দা আর মিজান ফেনীর সোনাগাজী থানার সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
নিহত রনজিৎ চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার মোজাফফরবাদ এলাকার বাসিন্দা। তিনি জিসকা ফার্মাসিউটিক্যালসের সিনিয়র মেডিকেল প্রমোশন অফিসার ছিলেন। নগরের পাহাড়তলী থানার উত্তর কাট্টলী এলাকায় তিনি স্ত্রীসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপকমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া বলেন, এই হত্যাকাণ্ড একটি হানিট্র্যাপের মতো বিষয়। রনজিৎ দত্তের সঙ্গে রুনা আক্তার একটি সম্পর্ক তৈরি করেন। এরপর তাঁকে ফাঁদে ফেলে একটি বাসায় এনে নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবনের মাধ্যমে অচেতন করেন। পরে তাঁর কাছে থাকা মানিব্যাগ ও মোবাইল ছিনিয়ে নেন।
পরে রনজিৎ এই ঘটনা পুলিশকে জানিয়ে দিতে পারেন—এমন ভয় থেকে তাঁকে ভবনের ছাদ থেকে ধাক্কা মেরে নিচে ফেলে দেন। এতে মৃত্যু হয় রনজিতের।
পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, ‘চক্রটি চাকরিজীবী, পেশাজীবী ও বিত্তবানদের টার্গেট করে। ফাঁদে ফেলে তাদের কাছ থেকে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নেয়। চক্রটি আরও কতজনকে এমন ফাঁদে ফেলেছে, তা আমরা জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পারব। রুনা আক্তারের পেশা মূলত প্রেমের ভাণ করে বিভিন্নজনকে ফাঁদে ফেলা। নিহত রনজিতের আগে বিভিন্ন সময় রুনা আক্তারের বাসায় যাতায়াত ছিল।’
উপকমিশনার বলেন, ‘আমরা ৮ ঘণ্টার মধ্যেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করি। গতকাল রাত ১২টার দিকে পাহাড়তলী বাজারে ভাড়া বাসা থেকে প্রথমে রুনা আক্তারকে ও পরে তাঁর দেওয়া তথ্যে ইব্রাহিমকে দেওয়ানহাট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ইব্রাহিমের দেখানোমতে আমরা ভিকটিমের মোবাইল, স্যান্ডেল ইত্যাদি উদ্ধার করেছি।’
নোয়াখালীর সুবর্ণচরের একটি গ্রামে হঠাৎ ঝড়ে বেশ কয়েকটি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে গাছপালা উপড়ে ও ভেঙে ঘরবাড়ির ওপর পড়ে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার পূর্ব চরবাটা ইউনিয়নের হাবিবিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে আকাশে কালো মেঘ জমে হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। এতে এলাকার বেশ কিছু বড় গাছ...
৮ মিনিট আগেআবাসিক হোটেলে অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে ৫ জনকে আটক করা হয়েছে।
১২ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদীতে মাছের প্রজেক্ট থেকে দুই শিশুর বিবস্ত্র মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় দিন দিন রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে। ঘটনাকে ঘিরে স্থানীয়দের মধ্যে তৈরি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বক্তব্যে অসংগতি সন্দেহ আরও বাড়িয়ে তুলেছে। মরদেহ, শিশু, শ্রীবরদী, শেরপুর, ময়মনসিংহ বিভাগ, জেলার খবর
১৪ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় র্যাব পরিচয়ে নগদের ডিস্ট্রিবিউটরের কাছ থেকে কোটি টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্য ও সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট রয়েছেন। এ ছাড়া ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোবাসসহ বিপুল অর্থ উদ্ধার করা হয়েছে।
২১ মিনিট আগে