চাঁদপুর প্রতিনিধি

মামলা না করে দুই পক্ষকেই সমঝোতায় আনার পরামর্শ দিয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান নাইমা হায়দার। তিনি বলেন, ‘মামলা না করে দুই পক্ষকেই যদি সমঝোতায় আনতে পারেন, তাহলে মামলার জট কমবে। লিগ্যাল এইডের মামলাগুলো কম সময়ের মধ্যে শেষ করতে পারলেও মামলার জট কমবে। আর সমাধানের মাধ্যমে নিয়ে আসতে পারলে আর নতুন মামলা সৃষ্টি হবে না।’
আজ শনিবার দুপুরে চাঁদপুর সার্কিট হাউসে ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ বিনা মূল্যে আইনি সেবার দ্বার উন্মোচন’ মামলাজট নিরসনে ও সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষায় জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান কার্যক্রমের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিচারপতি নাইমা হায়দার বলেন, ‘আমরা যদি প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে যার যার দায়িত্ব পালন করি, তাহলে অনেক কাজ সহজ হবে এবং মামলার জট নিরসন হবে। বিচারপ্রার্থীদের জানাতে হবে, লিগ্যাল এইড কমিটির মাধ্যমে দ্রুত মামলার শেষ করা যায়।’
চাঁদপুর জেলা লিগ্যাল এইড অফিস ও গ্রাম উন্নয়ন কর্ম সংস্থার সহযোগিতায় আয়োজিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. মহসিনুল হক।
জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার মো. সাকিব হোসেন ও সিনিয়র সহকারী জজ নুসরাত জাহান জিনিয়ার যৌথ সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তব্য দেন সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা দায়রা জজ ফারহা মামুন, চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বেসরকারি কারা পরিদর্শক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দা বদরুন নাহার চৌধুরী, পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রনজিত রায় চৌধুরী, জিপি আব্দুর রহমান, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি সাইদুল ইসলাম বাবু, লিগ্যাল এইডের প্যানেল আইনজীবী মনিরা চৌধুরী ও আইনজীবী মো. শাহজাহান মিয়া।
সেই সঙ্গে সেমিনারে চাঁদপুর বিচার বিভাগের বিচারক, লিগ্যাল এইডের প্যানেল আইনজীবী, কারা পরিদর্শকসহ বিভিন্ন সরকারি বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মামলা না করে দুই পক্ষকেই সমঝোতায় আনার পরামর্শ দিয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান নাইমা হায়দার। তিনি বলেন, ‘মামলা না করে দুই পক্ষকেই যদি সমঝোতায় আনতে পারেন, তাহলে মামলার জট কমবে। লিগ্যাল এইডের মামলাগুলো কম সময়ের মধ্যে শেষ করতে পারলেও মামলার জট কমবে। আর সমাধানের মাধ্যমে নিয়ে আসতে পারলে আর নতুন মামলা সৃষ্টি হবে না।’
আজ শনিবার দুপুরে চাঁদপুর সার্কিট হাউসে ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ বিনা মূল্যে আইনি সেবার দ্বার উন্মোচন’ মামলাজট নিরসনে ও সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষায় জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান কার্যক্রমের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিচারপতি নাইমা হায়দার বলেন, ‘আমরা যদি প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে যার যার দায়িত্ব পালন করি, তাহলে অনেক কাজ সহজ হবে এবং মামলার জট নিরসন হবে। বিচারপ্রার্থীদের জানাতে হবে, লিগ্যাল এইড কমিটির মাধ্যমে দ্রুত মামলার শেষ করা যায়।’
চাঁদপুর জেলা লিগ্যাল এইড অফিস ও গ্রাম উন্নয়ন কর্ম সংস্থার সহযোগিতায় আয়োজিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. মহসিনুল হক।
জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার মো. সাকিব হোসেন ও সিনিয়র সহকারী জজ নুসরাত জাহান জিনিয়ার যৌথ সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তব্য দেন সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা দায়রা জজ ফারহা মামুন, চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বেসরকারি কারা পরিদর্শক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দা বদরুন নাহার চৌধুরী, পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রনজিত রায় চৌধুরী, জিপি আব্দুর রহমান, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি সাইদুল ইসলাম বাবু, লিগ্যাল এইডের প্যানেল আইনজীবী মনিরা চৌধুরী ও আইনজীবী মো. শাহজাহান মিয়া।
সেই সঙ্গে সেমিনারে চাঁদপুর বিচার বিভাগের বিচারক, লিগ্যাল এইডের প্যানেল আইনজীবী, কারা পরিদর্শকসহ বিভিন্ন সরকারি বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে