নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

আগের দিন বুধবার রাত থেকেই দুই বোনের শুরু হয় ডায়রিয়া-বমি। পরদিন আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁদের অবস্থা আরও খারাপ হয়। তবুও গুরুত্ব না দিয়ে শুয়েছিলেন তাঁরা। পরে ছোট বোন ফজিলার (১৯) শরীর আরও বেশি খারাপ হলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
কিছুক্ষণ পর অপর বোন রাহিমা বেগমকেও (২২) চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কয়েক ঘণ্টা পর তিনিও মারা যান।
মৃত ওই দুই বোন নগরের ইপিজেড থানাধীন বন্দরটিলা এলাকায় ভাড়াবাসায় থাকতেন। তাঁরা দুজনই গার্মেন্টসকর্মী ছিলেন। তাঁরা পিরোজপুরের মটবাড়িয়া থানার বাসিন্দা। এরই মধ্যে রাহিমার বিয়ে হয়েছে। তাঁর স্বামী প্রবাসে থাকেন।
এ বিষয়ে মৃতদের অপর বোন নাজমা আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাত আমার দুই বোন বাড়িতে তেলাপোকার ওষুধ ছিটিয়েছিল। এর কিছুক্ষণ পর থেকে দুজনেরই অসুস্থবোধ হয়। পরে বমি ও ডায়রিয়া শুরু হয়। এ ঘটনায় আজ সকালে তাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক চমেক হাসপাতালে রেফার্ড করেন। এ সময় চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক আমার বোন ফজিলাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পরপর রাহিমা আরও অসুস্থ হলে তাকেও চমেক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। কিছুক্ষণ পরে চিকিৎসক তাকেও মৃত ঘোষণা করেন।’
তাঁদের চাচাতো ভাই মোহাম্মদ নুরুজ্জামান জানান, আজ সকালেও দুই বোন কিছু না বলে শুয়ে ছিলেন। অবস্থা খারাপ দেখে স্থানীয়রা প্রথমে বন্দরটিলার বেসরকারি মমতা হাসপাতালে, পরে চমেকে নিয়ে যায়। সেখানেই দুজনের মৃত্যু হয়।
দুই বোনের মৃত্যুর বিষয়ে চমেক হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. আবদুর রব মাসুম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই দুই বোনের মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যায়নি। তবে তাঁরা খাদ্যের বিষক্রিয়া অথবা পোকামাকড়ের ওষুধের কারণে মারা যেতে পারেন।
এ ব্যাপারে ইপিজেড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুর রহিম বলেন, মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে দুই বোনের মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ডায়রিয়া ও বমির কারণে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।

আগের দিন বুধবার রাত থেকেই দুই বোনের শুরু হয় ডায়রিয়া-বমি। পরদিন আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁদের অবস্থা আরও খারাপ হয়। তবুও গুরুত্ব না দিয়ে শুয়েছিলেন তাঁরা। পরে ছোট বোন ফজিলার (১৯) শরীর আরও বেশি খারাপ হলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
কিছুক্ষণ পর অপর বোন রাহিমা বেগমকেও (২২) চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কয়েক ঘণ্টা পর তিনিও মারা যান।
মৃত ওই দুই বোন নগরের ইপিজেড থানাধীন বন্দরটিলা এলাকায় ভাড়াবাসায় থাকতেন। তাঁরা দুজনই গার্মেন্টসকর্মী ছিলেন। তাঁরা পিরোজপুরের মটবাড়িয়া থানার বাসিন্দা। এরই মধ্যে রাহিমার বিয়ে হয়েছে। তাঁর স্বামী প্রবাসে থাকেন।
এ বিষয়ে মৃতদের অপর বোন নাজমা আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাত আমার দুই বোন বাড়িতে তেলাপোকার ওষুধ ছিটিয়েছিল। এর কিছুক্ষণ পর থেকে দুজনেরই অসুস্থবোধ হয়। পরে বমি ও ডায়রিয়া শুরু হয়। এ ঘটনায় আজ সকালে তাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক চমেক হাসপাতালে রেফার্ড করেন। এ সময় চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক আমার বোন ফজিলাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পরপর রাহিমা আরও অসুস্থ হলে তাকেও চমেক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। কিছুক্ষণ পরে চিকিৎসক তাকেও মৃত ঘোষণা করেন।’
তাঁদের চাচাতো ভাই মোহাম্মদ নুরুজ্জামান জানান, আজ সকালেও দুই বোন কিছু না বলে শুয়ে ছিলেন। অবস্থা খারাপ দেখে স্থানীয়রা প্রথমে বন্দরটিলার বেসরকারি মমতা হাসপাতালে, পরে চমেকে নিয়ে যায়। সেখানেই দুজনের মৃত্যু হয়।
দুই বোনের মৃত্যুর বিষয়ে চমেক হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. আবদুর রব মাসুম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই দুই বোনের মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যায়নি। তবে তাঁরা খাদ্যের বিষক্রিয়া অথবা পোকামাকড়ের ওষুধের কারণে মারা যেতে পারেন।
এ ব্যাপারে ইপিজেড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুর রহিম বলেন, মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে দুই বোনের মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ডায়রিয়া ও বমির কারণে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে