নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার জাঙ্গালিয়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০ জনে দাঁড়িয়েছে। আজ বুধবার সকাল ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতির জাঙ্গালিয়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে দুটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থল থেকে সাতজনের লাশ উদ্ধার করেন। এ ছাড়া আহতদের মধ্যে দুজন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং একজন লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান।
দোহাজারি হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। একই তথ্য লোহাগাড়া থানার পরিদর্শক (অপারেশনস) মো. জাহিদও নিশ্চিত করেছেন।
জাহিদ জানান, ঘটনাস্থল থেকে আহত ছয়জনকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। সেখানে দুজন মারা গেছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি তিনি।
হাসপাতালে মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে একজন মাইক্রোবাসের চালক, নারী ও শিশু রয়েছে। এ ছাড়া ঘটনাস্থলে মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে তিনজন পুরুষ, তিন নারী ও একটি শিশু রয়েছে।
এর আগে ঈদের দিন সোমবার সকালে লোহাগাড়ায় একই স্থানে দুই বাসের সংঘর্ষে নিহত হয় ৫ জন।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ভোরে কক্সবাজারগামী রিল্যাক্স পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে চট্টগ্রাম অভিমুখী দুটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই সাতজন মারা যান। তাঁরা সবাই মাইক্রোবাসের যাত্রী ছিলেন।
জানা গেছে, রিল্যাক্স পরিবহনের বাসটি চুনতির জাঙ্গালিয়া এলাকায় মহাসড়কের একটি বাঁকে এসে হার্ড ব্রেক করলে বাসের সামনের অংশ ঘুরে যায়। এতে বাসটি সড়কের ওপর আড়াআড়ি হয়ে গেলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মাইক্রোবাসের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। পরে বিপরীতমুখী আরেকটি মাইক্রোবাস পেছন থেকে দুর্ঘটনা কবলিত মাইক্রোবাসটিকে ধাক্কা দিলে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
দোহাজারী হাইওয়ে থানার ওসি শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, সোমবার পাঁচজন নিহত হওয়ার একই ঘটনাস্থলে সকালে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। কক্সবাজারগামী রিলাক্স পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীতমুখী একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসের সাত যাত্রী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আহত হয় ছয়জন। এরপর একজন স্থানীয় হাসপাতালে একজন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজনসহ মোট ১০ জন মারা যান।
লোহাগাড়া ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার রাখাল চন্দ্র রুদ্র বলেন, আমরা হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছি।
এদিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হতাহতদের স্বজনরা ভিড় করছেন। সেখানে শোকের মাতম চলছে। স্বজনদের আর্তচিৎকারে চারপাশের পরিবেশ ভারী হয়ে এসেছে।
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার জাঙ্গালিয়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০ জনে দাঁড়িয়েছে। আজ বুধবার সকাল ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতির জাঙ্গালিয়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে দুটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থল থেকে সাতজনের লাশ উদ্ধার করেন। এ ছাড়া আহতদের মধ্যে দুজন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং একজন লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান।
দোহাজারি হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। একই তথ্য লোহাগাড়া থানার পরিদর্শক (অপারেশনস) মো. জাহিদও নিশ্চিত করেছেন।
জাহিদ জানান, ঘটনাস্থল থেকে আহত ছয়জনকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। সেখানে দুজন মারা গেছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি তিনি।
হাসপাতালে মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে একজন মাইক্রোবাসের চালক, নারী ও শিশু রয়েছে। এ ছাড়া ঘটনাস্থলে মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে তিনজন পুরুষ, তিন নারী ও একটি শিশু রয়েছে।
এর আগে ঈদের দিন সোমবার সকালে লোহাগাড়ায় একই স্থানে দুই বাসের সংঘর্ষে নিহত হয় ৫ জন।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ভোরে কক্সবাজারগামী রিল্যাক্স পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে চট্টগ্রাম অভিমুখী দুটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই সাতজন মারা যান। তাঁরা সবাই মাইক্রোবাসের যাত্রী ছিলেন।
জানা গেছে, রিল্যাক্স পরিবহনের বাসটি চুনতির জাঙ্গালিয়া এলাকায় মহাসড়কের একটি বাঁকে এসে হার্ড ব্রেক করলে বাসের সামনের অংশ ঘুরে যায়। এতে বাসটি সড়কের ওপর আড়াআড়ি হয়ে গেলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মাইক্রোবাসের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। পরে বিপরীতমুখী আরেকটি মাইক্রোবাস পেছন থেকে দুর্ঘটনা কবলিত মাইক্রোবাসটিকে ধাক্কা দিলে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
দোহাজারী হাইওয়ে থানার ওসি শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, সোমবার পাঁচজন নিহত হওয়ার একই ঘটনাস্থলে সকালে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। কক্সবাজারগামী রিলাক্স পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীতমুখী একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসের সাত যাত্রী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আহত হয় ছয়জন। এরপর একজন স্থানীয় হাসপাতালে একজন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজনসহ মোট ১০ জন মারা যান।
লোহাগাড়া ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার রাখাল চন্দ্র রুদ্র বলেন, আমরা হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছি।
এদিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হতাহতদের স্বজনরা ভিড় করছেন। সেখানে শোকের মাতম চলছে। স্বজনদের আর্তচিৎকারে চারপাশের পরিবেশ ভারী হয়ে এসেছে।
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলোর ধ্বংস ঠেকানো যাচ্ছে না। ঈদের ছুটিতে বেশ কয়েকটি ভবন ভাঙা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপে কিছু স্থাপনা ভাঙার কাজ স্থগিত হয়েছে। সাধারণত ছুটির সময়গুলোতে ভবন ভাঙার কাজ করা হয়ে থাকে। কারণ এ সময় অফিস বন্ধ থাকে, তদারকিও কম থাকে।
৩ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল। এটি এ জেলার মানুষের চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসাস্থল। তবে এই ভরসার জায়গায় কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না সাধারণ রোগীরা। প্রতিষ্ঠার ৪১ বছর পার হলেও ২০২৫ সালে এসে মাত্র ৪১ জন চিকিৎসক দিয়ে ধুঁকে ধুঁকে চলছে হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম।
৪ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর বলদিয়া ইউনিয়নে ভিজিএফের (ভালনারেবল গ্রুপ ফিডিং) তালিকায় দুস্থদের বাদ দিয়ে সচ্ছলদের অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। এতে ঈদ উপলক্ষে দেওয়া ভিজিএফের চাল পায়নি দুস্থরা। ঈদুল আজহার আগের দিন ভিজিএফের চাল বিতরণ শেষ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছর ভাঙনে সংকুচিত হচ্ছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। এ বছর বর্ষার শুরুতে ভাঙনের কবলে পড়েছে সৈকতের সবুজ বেষ্টনী হিসেবে পরিচিত ঝাউবাগান। গত ১৫ দিনে কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত অন্তত ২০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে সৈকততীরের দৃষ্টিনন্দন ঝাউবন সাগরে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে