রামু (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার উত্তর মিঠাছড়ি প্রজ্ঞামিত্র বন বিহারের অধ্যক্ষ সারমিত্র মহাথেরো মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে সারমিত্র মহাথেরোর বয়স হয়েছিল ৫২ বছর।
সন্ধ্যার পরে সারমিত্র মহাথেরোের মরদেহ রামুর উত্তর মিঠাছড়ি প্রজ্ঞামিত্র মহাবিহারে পৌঁছালে শোকাহত নারী-পুরুষসহ সর্বস্তরের জনতা, রাজনীতিবিদ, প্রশাসনের প্রতিনিধি এই বৌদ্ধ ভিক্ষুর প্রতি সম্মান জানাতে ছুটে আসেন।
প্রজ্ঞামিত্র বনবিহারের সাধারণ সম্পাদক টিটু বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, সারমিত্র মহাথেরো গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত তাঁকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত ৯টার দিকে হাসপাতালের সিসিইউ বিভাগে ভর্তি করে চিকিৎসা সেবা দেন। মঙ্গলবার বিকেলে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
বৌদ্ধদের ধর্মীয় গুরু সারমিত্র মহাথেরোর মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন কক্সবাজার-৩ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য আলহাজ সাইমুম সরওয়ার কমল। মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় সাইমুম সরওয়ার কমল এমপি প্রয়াত বৌদ্ধ ধর্মীয় গুরু সারমিত্র মহাথেরোের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
প্রজ্ঞামিত্র বনবিহারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নীতিশ বড়ুয়া বলেন, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রয়াত ভিক্ষু সারমিত্র মহাথেরোর মরদেহ বিহারে রাখা হয়েছে। আগামী কিছুদিনের মধ্যে মরদেহ পেটিকাবদ্ধ করে সংরক্ষণ করা হবে। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে।
উল্লেখ্য, সারমিত্র মহাথেরো কক্সবাজারের রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের উত্তর মিঠাছড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আনন্দ মোহন বড়ুয়া ও মা চারুবালা বড়ুয়া। প্রয়াত সারমিত্র মহাথেরো ছিলেন প্রজ্ঞামিত্র বনবিহারের প্রয়াত অধ্যক্ষ প্রজ্ঞামিত্র মহাথেরোর প্রথম শিষ্য।

কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার উত্তর মিঠাছড়ি প্রজ্ঞামিত্র বন বিহারের অধ্যক্ষ সারমিত্র মহাথেরো মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে সারমিত্র মহাথেরোর বয়স হয়েছিল ৫২ বছর।
সন্ধ্যার পরে সারমিত্র মহাথেরোের মরদেহ রামুর উত্তর মিঠাছড়ি প্রজ্ঞামিত্র মহাবিহারে পৌঁছালে শোকাহত নারী-পুরুষসহ সর্বস্তরের জনতা, রাজনীতিবিদ, প্রশাসনের প্রতিনিধি এই বৌদ্ধ ভিক্ষুর প্রতি সম্মান জানাতে ছুটে আসেন।
প্রজ্ঞামিত্র বনবিহারের সাধারণ সম্পাদক টিটু বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, সারমিত্র মহাথেরো গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত তাঁকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত ৯টার দিকে হাসপাতালের সিসিইউ বিভাগে ভর্তি করে চিকিৎসা সেবা দেন। মঙ্গলবার বিকেলে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
বৌদ্ধদের ধর্মীয় গুরু সারমিত্র মহাথেরোর মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন কক্সবাজার-৩ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য আলহাজ সাইমুম সরওয়ার কমল। মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় সাইমুম সরওয়ার কমল এমপি প্রয়াত বৌদ্ধ ধর্মীয় গুরু সারমিত্র মহাথেরোের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
প্রজ্ঞামিত্র বনবিহারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নীতিশ বড়ুয়া বলেন, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রয়াত ভিক্ষু সারমিত্র মহাথেরোর মরদেহ বিহারে রাখা হয়েছে। আগামী কিছুদিনের মধ্যে মরদেহ পেটিকাবদ্ধ করে সংরক্ষণ করা হবে। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে।
উল্লেখ্য, সারমিত্র মহাথেরো কক্সবাজারের রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের উত্তর মিঠাছড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আনন্দ মোহন বড়ুয়া ও মা চারুবালা বড়ুয়া। প্রয়াত সারমিত্র মহাথেরো ছিলেন প্রজ্ঞামিত্র বনবিহারের প্রয়াত অধ্যক্ষ প্রজ্ঞামিত্র মহাথেরোর প্রথম শিষ্য।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে