চাঁদপুর প্রতিনিধি

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘আপনারা মূল্যবান ভোট দিয়ে আমাকে সুযোগ করে দিয়েছেন বলেই চাঁদপুরের উন্নয়নকাজ করার সুযোগ পেয়েছি। আর তা না হলে আমি কোনো কিছুই করতে পারতাম না।’ আজ মঙ্গলবার রাতে চাঁদপুর শহরের আউটার স্টেডিয়ামে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা মঞ্চে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখায় ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা লে. (অব.) এম এ ওয়াদুদকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘চাঁদপুরের ঐতিহ্য হয়ে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা। ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর যেমন ব্র্যান্ডিং, তেমনি এই মেলা চাঁদপুরের অন্যতম পরিচায়ক হয়ে উঠেছে। শুধু চাঁদপুরেই নয়, জেলার আশপাশের এলাকা থেকে অনেক মানুষ বিজয় মেলায় অংশ নিচ্ছেন।’
জনগণের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘এলাকার উন্নয়নের কাজ করতে পেরেছি আপনাদের কারণে। আপনারা হলেন আমার প্রাণশক্তি।’ এ সময় উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট চান তিনি।
মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার ভাইস চেয়ারম্যান মৃনাল কান্তি সাহা এতে সভাপতিত্ব করেন। মেলার মহাসচিব হারুন আল রশিদের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য দেন মেলার স্টিয়ারিং সদস্য শহিদ পাটোয়ারী।
চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান, ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাড. জাহিদুল ইসলাম রোমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. মজিবুর রহমান ভূঁইয়া, যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য জাফর ইকবাল মুন্না, জেলা সদরের বীর মুক্তিযোদ্ধা, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য প্রার্থী ডা. দীপু মনি।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘আপনারা মূল্যবান ভোট দিয়ে আমাকে সুযোগ করে দিয়েছেন বলেই চাঁদপুরের উন্নয়নকাজ করার সুযোগ পেয়েছি। আর তা না হলে আমি কোনো কিছুই করতে পারতাম না।’ আজ মঙ্গলবার রাতে চাঁদপুর শহরের আউটার স্টেডিয়ামে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা মঞ্চে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখায় ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা লে. (অব.) এম এ ওয়াদুদকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘চাঁদপুরের ঐতিহ্য হয়ে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা। ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর যেমন ব্র্যান্ডিং, তেমনি এই মেলা চাঁদপুরের অন্যতম পরিচায়ক হয়ে উঠেছে। শুধু চাঁদপুরেই নয়, জেলার আশপাশের এলাকা থেকে অনেক মানুষ বিজয় মেলায় অংশ নিচ্ছেন।’
জনগণের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘এলাকার উন্নয়নের কাজ করতে পেরেছি আপনাদের কারণে। আপনারা হলেন আমার প্রাণশক্তি।’ এ সময় উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট চান তিনি।
মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার ভাইস চেয়ারম্যান মৃনাল কান্তি সাহা এতে সভাপতিত্ব করেন। মেলার মহাসচিব হারুন আল রশিদের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য দেন মেলার স্টিয়ারিং সদস্য শহিদ পাটোয়ারী।
চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান, ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাড. জাহিদুল ইসলাম রোমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. মজিবুর রহমান ভূঁইয়া, যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য জাফর ইকবাল মুন্না, জেলা সদরের বীর মুক্তিযোদ্ধা, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য প্রার্থী ডা. দীপু মনি।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে