
খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ি জুর্গাছড়ি এলাকায় পেঁপে ও কলা চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা রাসেল। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে তিন মাসের প্রশিক্ষণ নিয়ে ১০ একর জমিতে গড়ে তুলেছেন পেঁপে ও কলার বাগান।
রাসেলের বাগানে গিয়ে দেখা যায়, তাঁর বাগান থেকে পেঁপে সংগ্রহের কাজ চলছে। ১০ একর পাহাড়ি জমির বাগানে মোট পাঁচ হাজার পেঁপে ও আড়াই হাজার কলার চারা রোপণ করা হয়েছে। এর মধ্যে আছে রেড লেডি (তাইওয়ান) ও দেশি প্রজাতির পেঁপে এবং সবরি ও চাঁপা প্রজাতির কলা। বর্তমানে পেঁপে বাজারজাতকরণ শুরু হলেও কলার মোচা মাত্র আসতে শুরু করেছে।
উদ্যোক্তা রাসেল বলেন, `যুব উন্নয়ন থেকে তিন মাস মেয়াদি প্রশিক্ষণ নিয়ে বাগানের কার্যক্রম শুরু করি। এখন আমার বাগানের বয়স ৮ মাস। ইতিমধ্যে পেঁপে বাজারজাতকরণ শুরু হয়েছে এবং এর ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে। ফল সংগ্রহ করার আগ পর্যন্ত প্রতি গাছে খরচ ১০০ টাকা, বিপরীতে গাছপ্রতি বার্ষিক আয় আনুমানিক ৬০০ টাকা।'
রাসেল জানান, এ পর্যন্ত বাগানে তাঁর মোট খরচ হয়েছে ১৩ লাখ টাকা। পেঁপে ও কলার ব্যাপক চাহিদা থাকায় চলতি বছর প্রায় ৩৫ লাখ টাকা বিক্রি করা সম্ভব হবে বলে জানান রাসেল। এ ছাড়া তাঁর বাগানে পেঁপে ও কলার পাশাপাশি ২৫টি দেশি ছাগল রয়েছে এবং পশু মোটাতাজাকরণের উদ্যোগও রয়েছে। বাগানটিতে চারজনের কর্মসংস্থানও হয়েছে। তবে পাহাড়ের উঁচুতে হওয়ায় এবং বৈদ্যুতিক সংযোগ না থাকায় পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ করা খুবই চ্যালেঞ্জের এবং ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া বানরের উপদ্রবে অনেকটা ক্ষতির সম্মুখীনও হয়েছেন তিনি।
লক্ষ্মীছড়ির ভারপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন ভূঁইয়া বলেন, পাহাড়ি এলাকার মাটি ও আবহাওয়া ফল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। পাহাড়ের ঢালে ব্যাপকভাবে কলা চাষ হয়। পেঁপে চাষ হচ্ছে পাহাড়ের চারপাশে। রেড লেডি (তাইওয়ান) এটা খুবই ভালো একটি প্রজাতির পেঁপে। পেঁপে ও কলা চাষ করে অতি দ্রুত স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব।

খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ি জুর্গাছড়ি এলাকায় পেঁপে ও কলা চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা রাসেল। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে তিন মাসের প্রশিক্ষণ নিয়ে ১০ একর জমিতে গড়ে তুলেছেন পেঁপে ও কলার বাগান।
রাসেলের বাগানে গিয়ে দেখা যায়, তাঁর বাগান থেকে পেঁপে সংগ্রহের কাজ চলছে। ১০ একর পাহাড়ি জমির বাগানে মোট পাঁচ হাজার পেঁপে ও আড়াই হাজার কলার চারা রোপণ করা হয়েছে। এর মধ্যে আছে রেড লেডি (তাইওয়ান) ও দেশি প্রজাতির পেঁপে এবং সবরি ও চাঁপা প্রজাতির কলা। বর্তমানে পেঁপে বাজারজাতকরণ শুরু হলেও কলার মোচা মাত্র আসতে শুরু করেছে।
উদ্যোক্তা রাসেল বলেন, `যুব উন্নয়ন থেকে তিন মাস মেয়াদি প্রশিক্ষণ নিয়ে বাগানের কার্যক্রম শুরু করি। এখন আমার বাগানের বয়স ৮ মাস। ইতিমধ্যে পেঁপে বাজারজাতকরণ শুরু হয়েছে এবং এর ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে। ফল সংগ্রহ করার আগ পর্যন্ত প্রতি গাছে খরচ ১০০ টাকা, বিপরীতে গাছপ্রতি বার্ষিক আয় আনুমানিক ৬০০ টাকা।'
রাসেল জানান, এ পর্যন্ত বাগানে তাঁর মোট খরচ হয়েছে ১৩ লাখ টাকা। পেঁপে ও কলার ব্যাপক চাহিদা থাকায় চলতি বছর প্রায় ৩৫ লাখ টাকা বিক্রি করা সম্ভব হবে বলে জানান রাসেল। এ ছাড়া তাঁর বাগানে পেঁপে ও কলার পাশাপাশি ২৫টি দেশি ছাগল রয়েছে এবং পশু মোটাতাজাকরণের উদ্যোগও রয়েছে। বাগানটিতে চারজনের কর্মসংস্থানও হয়েছে। তবে পাহাড়ের উঁচুতে হওয়ায় এবং বৈদ্যুতিক সংযোগ না থাকায় পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ করা খুবই চ্যালেঞ্জের এবং ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া বানরের উপদ্রবে অনেকটা ক্ষতির সম্মুখীনও হয়েছেন তিনি।
লক্ষ্মীছড়ির ভারপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন ভূঁইয়া বলেন, পাহাড়ি এলাকার মাটি ও আবহাওয়া ফল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। পাহাড়ের ঢালে ব্যাপকভাবে কলা চাষ হয়। পেঁপে চাষ হচ্ছে পাহাড়ের চারপাশে। রেড লেডি (তাইওয়ান) এটা খুবই ভালো একটি প্রজাতির পেঁপে। পেঁপে ও কলা চাষ করে অতি দ্রুত স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে