ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহীনা নাছরিন বলেন, আজ বিকেলে বজ্রপাতে উপজেলায় তিনজন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গরু আনতে গিয়ে উপজেলার গোকর্ণ ভাঙা ব্রিজ এলাকার শামছুল হুদা, টেকানগর এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে আব্দুর রাজ্জাক এবং উঠানে খেলা করার সময় ভলাকুটের দুর্গাপুর গ্রামে জাকিয়া বেগম (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় একই গ্রামের হামিদা বেগম (৪৫) নামের এক নারী বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বিকেলে নাসিরনগরে ঝোড়ো বাতাস ও বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এ সময় উপজেলার সদর ইউনিয়নের টেকানগর গ্রামের কাছে হাওরে ধান কাটছিলেন কৃষক আব্দুর রাজ্জাক। তিনি প্রতিদিনই পাশের সরাইল উপজেলা থেকে নাসিরনগরে এসে কৃষিজমিতে ধান কাটতেন। ধান কাটার একপর্যায়ে বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন। সেখানে থাকা অন্য কৃষকেরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে আজ বিকেলে উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের বেড়িবাঁধের কাছে বজ্রপাতের সময় শামসুল হুদা নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়।
এ ছাড়া ভলাকুট ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল আট বছরের শিশু জাকিয়া। সেখানে বাড়ির উঠানে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলার সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তার। ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া গ্রামের হামিদা বেগম নামের এক নারীও বজ্রপাতে আহত হয়েছেন।
এদিকে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন জানান, উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের রুটি নূরপুর এলাকায় জমিতে কাজ করার সময় মো. সেলিম মিয়া (৬৪) নামের এক বৃদ্ধ এবং একই ইউনিয়নের বনগজ গ্রামের মো. জমির খান (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। এ সময় দুটি গরুও মরেছে।
আখাউড়ায় বজ্রপাতে প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে আজ বেলা ৩টার দিকে। মৃত শেখ সেলিম মিয়া রুটি উত্তরপাড়া শেখ বাড়ির বাসিন্দা। তিনি কৃষক ছিলেন। জানা গেছে, তিনি নিজ জমিতে ধান কাটার পর খড় শুকিয়ে গুছিয়ে রাখছিলেন। এ সময় আকস্মিক বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
সেলিম মিয়ার ছেলে রুবেল শেখ বলেন, ‘বাবা প্রতিদিনের মতো মাঠে কাজ করছিলেন। হঠাৎ ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। আমরা ভাবছিলাম, বাবা ঘরে ফিরে আসবেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর জানতে পারি, বজ্রপাতে বাবা মারা গেছেন।’ ধরখার ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য শাহিনুর বেগম ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। একই দিনে দুপুরে ধরখার ইউনিয়নের বনগজ এলাকায় বজ্রপাতের আরেকটি ঘটনায় মো. জমির খান (২২) নামের এক তরুণ মারা গেছেন। তিনি স্থানীয় মদন খানের ছেলে। জানা গেছে, ঘটনার সময় তিনি জমির খান গরু চরাচ্ছিলেন। হঠাৎ বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল আলীম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহীনা নাছরিন বলেন, আজ বিকেলে বজ্রপাতে উপজেলায় তিনজন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গরু আনতে গিয়ে উপজেলার গোকর্ণ ভাঙা ব্রিজ এলাকার শামছুল হুদা, টেকানগর এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে আব্দুর রাজ্জাক এবং উঠানে খেলা করার সময় ভলাকুটের দুর্গাপুর গ্রামে জাকিয়া বেগম (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় একই গ্রামের হামিদা বেগম (৪৫) নামের এক নারী বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বিকেলে নাসিরনগরে ঝোড়ো বাতাস ও বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এ সময় উপজেলার সদর ইউনিয়নের টেকানগর গ্রামের কাছে হাওরে ধান কাটছিলেন কৃষক আব্দুর রাজ্জাক। তিনি প্রতিদিনই পাশের সরাইল উপজেলা থেকে নাসিরনগরে এসে কৃষিজমিতে ধান কাটতেন। ধান কাটার একপর্যায়ে বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন। সেখানে থাকা অন্য কৃষকেরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে আজ বিকেলে উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের বেড়িবাঁধের কাছে বজ্রপাতের সময় শামসুল হুদা নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়।
এ ছাড়া ভলাকুট ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল আট বছরের শিশু জাকিয়া। সেখানে বাড়ির উঠানে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলার সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তার। ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া গ্রামের হামিদা বেগম নামের এক নারীও বজ্রপাতে আহত হয়েছেন।
এদিকে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন জানান, উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের রুটি নূরপুর এলাকায় জমিতে কাজ করার সময় মো. সেলিম মিয়া (৬৪) নামের এক বৃদ্ধ এবং একই ইউনিয়নের বনগজ গ্রামের মো. জমির খান (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। এ সময় দুটি গরুও মরেছে।
আখাউড়ায় বজ্রপাতে প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে আজ বেলা ৩টার দিকে। মৃত শেখ সেলিম মিয়া রুটি উত্তরপাড়া শেখ বাড়ির বাসিন্দা। তিনি কৃষক ছিলেন। জানা গেছে, তিনি নিজ জমিতে ধান কাটার পর খড় শুকিয়ে গুছিয়ে রাখছিলেন। এ সময় আকস্মিক বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
সেলিম মিয়ার ছেলে রুবেল শেখ বলেন, ‘বাবা প্রতিদিনের মতো মাঠে কাজ করছিলেন। হঠাৎ ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। আমরা ভাবছিলাম, বাবা ঘরে ফিরে আসবেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর জানতে পারি, বজ্রপাতে বাবা মারা গেছেন।’ ধরখার ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য শাহিনুর বেগম ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। একই দিনে দুপুরে ধরখার ইউনিয়নের বনগজ এলাকায় বজ্রপাতের আরেকটি ঘটনায় মো. জমির খান (২২) নামের এক তরুণ মারা গেছেন। তিনি স্থানীয় মদন খানের ছেলে। জানা গেছে, ঘটনার সময় তিনি জমির খান গরু চরাচ্ছিলেন। হঠাৎ বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল আলীম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহীনা নাছরিন বলেন, আজ বিকেলে বজ্রপাতে উপজেলায় তিনজন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গরু আনতে গিয়ে উপজেলার গোকর্ণ ভাঙা ব্রিজ এলাকার শামছুল হুদা, টেকানগর এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে আব্দুর রাজ্জাক এবং উঠানে খেলা করার সময় ভলাকুটের দুর্গাপুর গ্রামে জাকিয়া বেগম (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় একই গ্রামের হামিদা বেগম (৪৫) নামের এক নারী বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বিকেলে নাসিরনগরে ঝোড়ো বাতাস ও বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এ সময় উপজেলার সদর ইউনিয়নের টেকানগর গ্রামের কাছে হাওরে ধান কাটছিলেন কৃষক আব্দুর রাজ্জাক। তিনি প্রতিদিনই পাশের সরাইল উপজেলা থেকে নাসিরনগরে এসে কৃষিজমিতে ধান কাটতেন। ধান কাটার একপর্যায়ে বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন। সেখানে থাকা অন্য কৃষকেরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে আজ বিকেলে উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের বেড়িবাঁধের কাছে বজ্রপাতের সময় শামসুল হুদা নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়।
এ ছাড়া ভলাকুট ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল আট বছরের শিশু জাকিয়া। সেখানে বাড়ির উঠানে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলার সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তার। ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া গ্রামের হামিদা বেগম নামের এক নারীও বজ্রপাতে আহত হয়েছেন।
এদিকে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন জানান, উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের রুটি নূরপুর এলাকায় জমিতে কাজ করার সময় মো. সেলিম মিয়া (৬৪) নামের এক বৃদ্ধ এবং একই ইউনিয়নের বনগজ গ্রামের মো. জমির খান (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। এ সময় দুটি গরুও মরেছে।
আখাউড়ায় বজ্রপাতে প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে আজ বেলা ৩টার দিকে। মৃত শেখ সেলিম মিয়া রুটি উত্তরপাড়া শেখ বাড়ির বাসিন্দা। তিনি কৃষক ছিলেন। জানা গেছে, তিনি নিজ জমিতে ধান কাটার পর খড় শুকিয়ে গুছিয়ে রাখছিলেন। এ সময় আকস্মিক বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
সেলিম মিয়ার ছেলে রুবেল শেখ বলেন, ‘বাবা প্রতিদিনের মতো মাঠে কাজ করছিলেন। হঠাৎ ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। আমরা ভাবছিলাম, বাবা ঘরে ফিরে আসবেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর জানতে পারি, বজ্রপাতে বাবা মারা গেছেন।’ ধরখার ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য শাহিনুর বেগম ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। একই দিনে দুপুরে ধরখার ইউনিয়নের বনগজ এলাকায় বজ্রপাতের আরেকটি ঘটনায় মো. জমির খান (২২) নামের এক তরুণ মারা গেছেন। তিনি স্থানীয় মদন খানের ছেলে। জানা গেছে, ঘটনার সময় তিনি জমির খান গরু চরাচ্ছিলেন। হঠাৎ বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল আলীম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহীনা নাছরিন বলেন, আজ বিকেলে বজ্রপাতে উপজেলায় তিনজন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গরু আনতে গিয়ে উপজেলার গোকর্ণ ভাঙা ব্রিজ এলাকার শামছুল হুদা, টেকানগর এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে আব্দুর রাজ্জাক এবং উঠানে খেলা করার সময় ভলাকুটের দুর্গাপুর গ্রামে জাকিয়া বেগম (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় একই গ্রামের হামিদা বেগম (৪৫) নামের এক নারী বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বিকেলে নাসিরনগরে ঝোড়ো বাতাস ও বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এ সময় উপজেলার সদর ইউনিয়নের টেকানগর গ্রামের কাছে হাওরে ধান কাটছিলেন কৃষক আব্দুর রাজ্জাক। তিনি প্রতিদিনই পাশের সরাইল উপজেলা থেকে নাসিরনগরে এসে কৃষিজমিতে ধান কাটতেন। ধান কাটার একপর্যায়ে বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন। সেখানে থাকা অন্য কৃষকেরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে আজ বিকেলে উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের বেড়িবাঁধের কাছে বজ্রপাতের সময় শামসুল হুদা নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়।
এ ছাড়া ভলাকুট ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল আট বছরের শিশু জাকিয়া। সেখানে বাড়ির উঠানে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলার সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তার। ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া গ্রামের হামিদা বেগম নামের এক নারীও বজ্রপাতে আহত হয়েছেন।
এদিকে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন জানান, উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের রুটি নূরপুর এলাকায় জমিতে কাজ করার সময় মো. সেলিম মিয়া (৬৪) নামের এক বৃদ্ধ এবং একই ইউনিয়নের বনগজ গ্রামের মো. জমির খান (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। এ সময় দুটি গরুও মরেছে।
আখাউড়ায় বজ্রপাতে প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে আজ বেলা ৩টার দিকে। মৃত শেখ সেলিম মিয়া রুটি উত্তরপাড়া শেখ বাড়ির বাসিন্দা। তিনি কৃষক ছিলেন। জানা গেছে, তিনি নিজ জমিতে ধান কাটার পর খড় শুকিয়ে গুছিয়ে রাখছিলেন। এ সময় আকস্মিক বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
সেলিম মিয়ার ছেলে রুবেল শেখ বলেন, ‘বাবা প্রতিদিনের মতো মাঠে কাজ করছিলেন। হঠাৎ ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। আমরা ভাবছিলাম, বাবা ঘরে ফিরে আসবেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর জানতে পারি, বজ্রপাতে বাবা মারা গেছেন।’ ধরখার ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য শাহিনুর বেগম ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। একই দিনে দুপুরে ধরখার ইউনিয়নের বনগজ এলাকায় বজ্রপাতের আরেকটি ঘটনায় মো. জমির খান (২২) নামের এক তরুণ মারা গেছেন। তিনি স্থানীয় মদন খানের ছেলে। জানা গেছে, ঘটনার সময় তিনি জমির খান গরু চরাচ্ছিলেন। হঠাৎ বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল আলীম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩৫ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
৪৩ মিনিট আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়। মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
১১ মে ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
৪৩ মিনিট আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়। মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
১১ মে ২০২৫
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩৫ মিনিট আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়। মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
১১ মে ২০২৫
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩৫ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
৪৩ মিনিট আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়। মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
১১ মে ২০২৫
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩৫ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
৪৩ মিনিট আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে