পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর বাউফলে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের (ম্যানেজার) বিরুদ্ধে উপজেলার ১৫ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা লিখিত অভিযোগ করেছেন। গ্রাহক হয়রানি ও অসদাচরণের অভিযোগ এনে গত বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সোনালী ব্যাংকের বিভাগীয় শাখার জেনারেল ম্যানেজারের (জিএম) কাছে এই অভিযোগ করেন তাঁরা। আজ রোববার (১২ জানুয়ারি) বিষয়টি জানা গেছে।
অভিযুক্ত ওই কর্মকর্তার নাম মো. আল মামুন। তিনি সোনালী ব্যাংক বাউফল শাখার ব্যবস্থাপক।
লিখিত অভিযোগে স্বাক্ষর করেন বাউফল সদর, দাশপাড়া, কালাইয়া, নওমালা, চন্দ্রদ্বীপ, নাজিরপুর, কেশবপুর, ধূলিয়া, কাছিপাড়া, কালীশুরি, কনকদিয়া, বগা, আদাবাড়িয়া, মদনপুরা ও সূর্যমণি ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ও দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, সোনালী ব্যাংক বাউফল শাখার ব্যবস্থাপক মো. আল মামুন ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব তহবিলে সাধারণ লেনদেনের ক্ষেত্রে হয়রানি করে আসছেন। প্রতিবাদ করলে অসদাচারণ করেন। লেনদেনের বিষয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করলে তিনি বলেন, ‘লাঞ্চের পর আসেন, আগামীকাল আসেন, টাকা মারার ধান্ধায় আছেন, এত ছটফটানি কিসের, আপনাদের ইউএনওকে ফোন দিতে বলেন, ইউএনওর প্রত্যয়ণপত্র নিয়ে আসেন।’ এসব ভাষা ব্যবহার করেন আল মামুন।
এ ছাড়াও তিনি নানা ধরনের অপ্রয়োজনীয়, অপ্রাসঙ্গিক কাগজপত্র চান। তাঁর এ অসদাচরণের প্রতিবাদ করলে তিনি ক্ষিপ্ত হন এবং অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। এ ধরনের আচরণ তিনি অন্য গ্রাহকদের সঙ্গেও করেন। তাঁর এই অসদাচরণের কারণে সোনালী ব্যাংকের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। গ্রাহকেরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সোনালী ব্যাংকের বাউফল শাখার ব্যবস্থাপক আল মামুন বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা এসব অভিযোগের কোনোটিই সত্য নয়। ইউএনও তাঁর অনুমতি ছাড়া আমাকে টাকা ছাড় না দিতে চিঠি দিয়েছেন।’
এ ব্যাপারে জানতে সোনালী ব্যাংক বরিশাল শাখার জিএম এ এম শফিককে কয়েকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ম্যানেজার সাহেবকে সম্ভবত আগের ইউএনও তাঁর অনুমতি ছাড়া টাকা না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। আমি নতুন আসছি, এ বিষয়ে অবগত নই। তবে অভিযোগ দেওয়ার আগে আমাকে জানানো উচিত ছিল।’
পটুয়াখালীর বাউফলে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের (ম্যানেজার) বিরুদ্ধে উপজেলার ১৫ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা লিখিত অভিযোগ করেছেন। গ্রাহক হয়রানি ও অসদাচরণের অভিযোগ এনে গত বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সোনালী ব্যাংকের বিভাগীয় শাখার জেনারেল ম্যানেজারের (জিএম) কাছে এই অভিযোগ করেন তাঁরা। আজ রোববার (১২ জানুয়ারি) বিষয়টি জানা গেছে।
অভিযুক্ত ওই কর্মকর্তার নাম মো. আল মামুন। তিনি সোনালী ব্যাংক বাউফল শাখার ব্যবস্থাপক।
লিখিত অভিযোগে স্বাক্ষর করেন বাউফল সদর, দাশপাড়া, কালাইয়া, নওমালা, চন্দ্রদ্বীপ, নাজিরপুর, কেশবপুর, ধূলিয়া, কাছিপাড়া, কালীশুরি, কনকদিয়া, বগা, আদাবাড়িয়া, মদনপুরা ও সূর্যমণি ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ও দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, সোনালী ব্যাংক বাউফল শাখার ব্যবস্থাপক মো. আল মামুন ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব তহবিলে সাধারণ লেনদেনের ক্ষেত্রে হয়রানি করে আসছেন। প্রতিবাদ করলে অসদাচারণ করেন। লেনদেনের বিষয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করলে তিনি বলেন, ‘লাঞ্চের পর আসেন, আগামীকাল আসেন, টাকা মারার ধান্ধায় আছেন, এত ছটফটানি কিসের, আপনাদের ইউএনওকে ফোন দিতে বলেন, ইউএনওর প্রত্যয়ণপত্র নিয়ে আসেন।’ এসব ভাষা ব্যবহার করেন আল মামুন।
এ ছাড়াও তিনি নানা ধরনের অপ্রয়োজনীয়, অপ্রাসঙ্গিক কাগজপত্র চান। তাঁর এ অসদাচরণের প্রতিবাদ করলে তিনি ক্ষিপ্ত হন এবং অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। এ ধরনের আচরণ তিনি অন্য গ্রাহকদের সঙ্গেও করেন। তাঁর এই অসদাচরণের কারণে সোনালী ব্যাংকের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। গ্রাহকেরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সোনালী ব্যাংকের বাউফল শাখার ব্যবস্থাপক আল মামুন বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা এসব অভিযোগের কোনোটিই সত্য নয়। ইউএনও তাঁর অনুমতি ছাড়া আমাকে টাকা ছাড় না দিতে চিঠি দিয়েছেন।’
এ ব্যাপারে জানতে সোনালী ব্যাংক বরিশাল শাখার জিএম এ এম শফিককে কয়েকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ম্যানেজার সাহেবকে সম্ভবত আগের ইউএনও তাঁর অনুমতি ছাড়া টাকা না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। আমি নতুন আসছি, এ বিষয়ে অবগত নই। তবে অভিযোগ দেওয়ার আগে আমাকে জানানো উচিত ছিল।’
ভারত সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের সময় নদীয়া জেলার করিমপুর সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের হাতে আটক হন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার প্রাগপুর ইউনিয়নের রূপচাঁদ মণ্ডল। পরে যোগাযোগ করা হলে গতকাল শুক্রবার সকালে তাঁকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়।
২ মিনিট আগেমাদারীপুরের কুমার নদে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর দুই ভাইবোনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সকালে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি এলাকার কুমার নদ থেকে স্থানীয়রা এই দুই শিশুর লাশ উদ্ধার করে।
৭ মিনিট আগেফরিদপুরের ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার ও পূর্ব শত্রুতার জেরে আলমগীর মোল্যা (৪০) নামে এক ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে জখমের খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনার জেরে দেশীয় অস্ত্র ঢাল-সরকি নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন গ্রামের দুটি পক্ষ। এ ঘটনায় ৪ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া দুটি বসতবাড়ি ভাঙচুর করা হয়।
৭ মিনিট আগেগাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ‘জড়িত’ আ ক ম মোজাম্মেল, রাসেল ও জাহাঙ্গীরসহ আওয়ামী দোসর ও হামলাকারীদের আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতারা। আজ শনিবার দুপুরে হামলার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রতিবাদ মিছিলে অংশ নিয়ে তারা...
১২ মিনিট আগে