পটুয়াখালী প্রতিনিধি

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর পটুয়াখালী পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য মহিব্বুর রহমান মহিবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল সোমবার উপসচিব মো. মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেনকে প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেয় নির্বাচন কমিশন।
এর আগে ৩ অক্টোবর ‘আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট চাইছেন এমপি মহিব’-শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদ প্রকাশের পর এমপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এই নির্দেশনা দেওয়া হলো।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পটুয়াখালী জেলা পরিষদ নির্বাচনে গত ৩ অক্টোবর’ জাতীয় দৈনিক ‘আজকের পত্রিকা’ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট চাইছেন এমপি মহিব’-এ শিরোনামে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দেওয়া হলো। বিষয়টি অতীব জরুরি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সংসদ সদস্য মহিব্বুর রহমান মহিব এর মোবাইলে একাধিকবার কল হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিবেদন যাচাই বাচাই করে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, গত (৩ অক্টোবর) সোমবার সকালে রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আনারস প্রতীকের প্রার্থী খলিলুর রহমান মোহনকে সঙ্গে নিয়ে উপজেলার সকল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দদের কাছে ভোট চান এমপি মহিব। এর আগেও ১৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের আগেই কুয়াকাটায় অনুষ্ঠিত একটি নির্বাচনী প্রচারণায় এমপি মহিব অংশ নেন।

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর পটুয়াখালী পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য মহিব্বুর রহমান মহিবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল সোমবার উপসচিব মো. মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেনকে প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেয় নির্বাচন কমিশন।
এর আগে ৩ অক্টোবর ‘আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট চাইছেন এমপি মহিব’-শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদ প্রকাশের পর এমপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এই নির্দেশনা দেওয়া হলো।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পটুয়াখালী জেলা পরিষদ নির্বাচনে গত ৩ অক্টোবর’ জাতীয় দৈনিক ‘আজকের পত্রিকা’ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট চাইছেন এমপি মহিব’-এ শিরোনামে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দেওয়া হলো। বিষয়টি অতীব জরুরি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সংসদ সদস্য মহিব্বুর রহমান মহিব এর মোবাইলে একাধিকবার কল হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিবেদন যাচাই বাচাই করে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, গত (৩ অক্টোবর) সোমবার সকালে রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আনারস প্রতীকের প্রার্থী খলিলুর রহমান মোহনকে সঙ্গে নিয়ে উপজেলার সকল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দদের কাছে ভোট চান এমপি মহিব। এর আগেও ১৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের আগেই কুয়াকাটায় অনুষ্ঠিত একটি নির্বাচনী প্রচারণায় এমপি মহিব অংশ নেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে