বরগুনা প্রতিনিধি

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বরগুনায় টানা বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। জেলার ৬টি উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ফসলের খেত, ভেসে গেছে মাছের ঘের। বরগুনা, বেতাগী, পাথরঘাটা, ও আমতলী পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ সড়কের খানাখন্দকে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে জনজীবনে দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড বরগুনা কার্যালয়ের বৃষ্টি পরিমাপক শাখা থেকে জানা যায়, গতকাল সোমবার সকাল ৯টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ১৭০ মিলি মিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এ ছাড়া জোয়ারের উচ্চতা পরিমাপক মাহতাব উদ্দীন জানিয়েছেন, মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিষখালী, বুড়িশ্বর (পায়রা) ও বলেশ্বর নদীতে জোয়ারের পানি বিপৎসীমার তিন ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বরগুনা জেলার নদী তীরবর্তী বেড়িবাঁধের সংলগ্ন ও বাইরের এলাকা এবং নদী তীরের আবাসন ও আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দারা বৃষ্টি আর জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। এ ছাড়া বেড়িবাঁধের বাইরে কয়েক হাজার বসতঘর বৃষ্টি আর জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে। উপকূলের অনেক বাড়িতে রান্না করার মতো অবস্থা নেই।
সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের পোটকাখালী আবাসনের বাসিন্দা খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমাদের তিনটি ব্যারাকে আশ্রয়ণের ২৪০টি ঘর পানিতে প্লাবিত। আমরা খুব কষ্টে দিন কাটাচ্ছি।’
এ ছাড়াও বরগুনা পৌর শহরের চরকলোনি, কলেজ সড়ক, কলেজ ব্রাঞ্চ সড়ক, ব্যাংক কলোনি, আমতলা পাড়, বাজার সড়ক, বঙ্গবন্ধু সড়ক, গোলাম সরোয়ার সড়ক, পশু হাসপাতাল সড়কে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। দুই দিনের বেশি অব্যাহত ভারী বর্ষণে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সাধারণ জনজীবনে বিপর্যয় নেমে এসেছে।
এদিকে জেলার ৬টি উপজেলার নদী তীরবর্তী এলাকায় জলাবদ্ধতার পাশাপাশি তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চল। বরগুনার বরইতলা-বাইনচটকি ও পুরাকাটা-আমতলী ফেরিঘাটের গ্যাংওয়ে তলিয়ে যাওয়ায় যানবাহন চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।
বরগুনা পৌর শহরের কলেজ রোড এলাকার বাসিন্দা শাহরিয়ার জয় বলেন, ‘গতকাল থেকেই ভারী বর্ষণের ফলে আমরা পানিবন্দী অবস্থায় আছি। ঘর থেকে বের হওয়া যাচ্ছে না। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় নেমে এসেছে স্থবিরতা।’
একই এলাকার আসমা আক্তার বলেন, ‘ঘরের সামনে হাঁটু সমান পানি। ঘর থেকে বের হওয়াই আমাদের জন্য দুষ্কর হয়ে পড়েছে।’
এ বিষয়ে বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিচ্ছি। নিম্ন আয়ের মানুষদের জীবিকায় কষ্ট হলে তাদের যথাসাধ্য সহায়তা করবে জেলা প্রশাসন।’

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বরগুনায় টানা বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। জেলার ৬টি উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ফসলের খেত, ভেসে গেছে মাছের ঘের। বরগুনা, বেতাগী, পাথরঘাটা, ও আমতলী পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ সড়কের খানাখন্দকে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে জনজীবনে দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড বরগুনা কার্যালয়ের বৃষ্টি পরিমাপক শাখা থেকে জানা যায়, গতকাল সোমবার সকাল ৯টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ১৭০ মিলি মিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এ ছাড়া জোয়ারের উচ্চতা পরিমাপক মাহতাব উদ্দীন জানিয়েছেন, মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিষখালী, বুড়িশ্বর (পায়রা) ও বলেশ্বর নদীতে জোয়ারের পানি বিপৎসীমার তিন ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বরগুনা জেলার নদী তীরবর্তী বেড়িবাঁধের সংলগ্ন ও বাইরের এলাকা এবং নদী তীরের আবাসন ও আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দারা বৃষ্টি আর জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। এ ছাড়া বেড়িবাঁধের বাইরে কয়েক হাজার বসতঘর বৃষ্টি আর জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে। উপকূলের অনেক বাড়িতে রান্না করার মতো অবস্থা নেই।
সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের পোটকাখালী আবাসনের বাসিন্দা খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমাদের তিনটি ব্যারাকে আশ্রয়ণের ২৪০টি ঘর পানিতে প্লাবিত। আমরা খুব কষ্টে দিন কাটাচ্ছি।’
এ ছাড়াও বরগুনা পৌর শহরের চরকলোনি, কলেজ সড়ক, কলেজ ব্রাঞ্চ সড়ক, ব্যাংক কলোনি, আমতলা পাড়, বাজার সড়ক, বঙ্গবন্ধু সড়ক, গোলাম সরোয়ার সড়ক, পশু হাসপাতাল সড়কে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। দুই দিনের বেশি অব্যাহত ভারী বর্ষণে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সাধারণ জনজীবনে বিপর্যয় নেমে এসেছে।
এদিকে জেলার ৬টি উপজেলার নদী তীরবর্তী এলাকায় জলাবদ্ধতার পাশাপাশি তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চল। বরগুনার বরইতলা-বাইনচটকি ও পুরাকাটা-আমতলী ফেরিঘাটের গ্যাংওয়ে তলিয়ে যাওয়ায় যানবাহন চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।
বরগুনা পৌর শহরের কলেজ রোড এলাকার বাসিন্দা শাহরিয়ার জয় বলেন, ‘গতকাল থেকেই ভারী বর্ষণের ফলে আমরা পানিবন্দী অবস্থায় আছি। ঘর থেকে বের হওয়া যাচ্ছে না। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় নেমে এসেছে স্থবিরতা।’
একই এলাকার আসমা আক্তার বলেন, ‘ঘরের সামনে হাঁটু সমান পানি। ঘর থেকে বের হওয়াই আমাদের জন্য দুষ্কর হয়ে পড়েছে।’
এ বিষয়ে বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিচ্ছি। নিম্ন আয়ের মানুষদের জীবিকায় কষ্ট হলে তাদের যথাসাধ্য সহায়তা করবে জেলা প্রশাসন।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে